প্রকাশ: 11/11/2022
করোনা মহামারির বিপর্যস্ত অবস্থার রেশ
কাটতে না কাটতেই শুরু হয়েছিলো ডেঙ্গু আতঙ্ক। ২০২০ সালে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষনীয়
না হলেও পরবর্তী বছর ২০২১ সালে এসে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯
জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১০৫ জনের।
এমনকি চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫
নভেম্বর পর্যন্ত শুধুমাত্র ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৪২ হাজার
১৯৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৬৭ জনের।
ক্রমবর্ধমান ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে প্রয়োজন
বাড়তি সতর্কতা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার কারণ এডিস মশা-এটি
সবাই জানে। মূলত মশাকে নিয়ন্ত্রণ করাই হচ্ছে
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ তথা তার প্রকোপ কমানোর প্রধান উপায়। মশার প্রজনন ক্ষেত্র বা ডিম
পাড়ার স্থান, এগুলোকে ধ্বংস করাই হচ্ছে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রাথমিক কাজ। এছাড়াও কিছু
বাড়তি সতর্কতা মেনে চললে রক্ষা পেতে পারেন ডেঙ্গু থেকে-
বিশেষ সতর্কতা
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের সাধারণ জ্বরের
মতো অ্যাসপিরিন অথবা অন্য কোনো জ্বরের বা ব্যথার
ওষুধ দেওয়া যাবে না। কোনো অ্যান্টিবায়োটিকও নয়, কারণ এ সময় অ্যান্টিবায়োটিক কোনো সাহায্য
করে না। শুধুমাত্র প্যারাসিটামল রোগীর জ্বর কমাতে সাহায্য করে। এসময় রোগীকে প্রচুর
তরল খাবার দিতে হবে। দৈনন্দিন খাবারের সাথে পানি, খাওয়ার স্যালাইন, স্যুপ, দুধ, তাজা
ফলের রস ইত্যাদি রোগীর জন্য সহায়ক। মায়ের দুধ পানকারী শিশুদের মায়ের দুধ খাওয়ানো যাবে।
।
প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান
বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭