ইনসাইড গ্রাউন্ড

দ্বিধায় ছিলেন মিরাজ


প্রকাশ: 12/03/2023


Thumbnail

প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জয়ের পরও দলের উইনিং কম্বিনেশন ভেঙে একাদশে পরিবর্তিন এনেছে বাংলাদেশ। মিরপুরের উইকেট এবং প্রতিপক্ষের ব্যাটিং লাইনে বাঁ-হাতিদের আধিক্য থাকায় একজন অফ স্পিনারের দিকে ঝোঁকে টিম ম্যানেজমেন্ট। সবশেষ ৩টি টি-টোয়েন্টিতে দল থেকে জায়গা হারানো মেহেদী মিরাজকে দলে নেয়া হয়। তার প্রতিদানও মিরাজ দিয়েছেন ম্যাচ সেরা হয়ে।

দল থেকে একটিই পরিবর্তন এনেছিল বাংলাদেশ। শামীম পাটোয়ারীর জায়গায় মেহেদী হাসান মিরাজ। সিরিজ নিশ্চিতের ম্যাচটিতে শেষ পর্যন্ত ব্যবধান গড়ে দিলেন বদলি নামা ডানহাতি এ অলরাউন্ডারই। বল হাতে ৪ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১২ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ব্যাট হাতে ১৬ বলে করেন ২০ রান। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পর ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় বাছাইয়ে কোনো দ্বিধায় পড়তে হয়নি।

ম্যাচ শেষে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মিরাজ জানান ম্যাচের আগে দ্বিধায় ছিলেন তিনি। অনেক দিন পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে দলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার। গত বছর সিডনিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচের পর থেকে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের দল থেকে বাদ পড়েন তিনি। বলেন, ‘ভালো লাগছে যে দলের জন্য কিছু করতে পেরেছি। অনেক দিন পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছি। আমি কিছুটা দ্বিধায় ছিলাম। তবে দলের সবাই আমাকে সহযোগিতা করেছে।’

ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ইংল্যান্ডকে ১১৭ রানে আটকে রাখার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান মিরাজের। মঈন আলীকে ফিরিয়ে যার শুরুটা করেছিলেন সেটির শেষ হয়েছে ক্রিস জর্ডানকে ফিরিয়ে। মধ্যবর্তী সময়ে স্যাম কারেন ও ক্রিস উকসকে বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলেছেন। ২০ ম্যাচের টি-টোয়েন্টির ক্যারিয়ারে এটিই তাঁর প্রথম ৪ উইকেট। এর আগে এই সংস্করণে তার সেরা ছিলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ২৯ রানে ৩ উইকেট।

এ ক্ষেত্রে মিরপুরের উইকেটেরও কিছুটা ভূমিকা ছিল বলে জানান মিরাজ। ‘উইকেটে কিছুটা টার্ন ছিল। স্পিনারদের জন্য সহায়তা ছিল। লাইন-লেংথ ধরে বল করে গেছি। তার ফল পেয়েছি।’



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭