প্রেস ইনসাইড

স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের মুখোশ উন্মোচন!


প্রকাশ: 10/04/2023


Thumbnail

গত বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার নিবন্ধন বাতিল ও চক্রান্তকারীদের শাস্তি চেয়ে মানব-বন্ধন করেছে স্বাধীনতা-সচেতন নাগরিক সমাজ। এদিন প্রথম আলোর নিবন্ধন বাতিল এবং স্বাধীনতা বিরোধী চক্রান্তকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধনের পর থেকেই সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে এই নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই সঙ্গে স্বাধীনতা বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী এবং বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তির দোসর দেশের বহুল প্রচারিত দৈনিকটির নিবন্ধন বাতিল এবং পত্রিকাটি বন্ধের দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়।

তারই পরিপ্রেক্ষিতে ৯ এপ্রিল (রোববার) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রথম আলো এবং স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের অন্যতম দোসর এবং ১/১১ কুশীলব ‘ডেইলি স্টার’র বাংলা বিভাগ ‘প্রথম আলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ১১৯ নাগরিকের বিবৃতি’- শিরোনামে একটি সংবাদ পরিবেশন করে বলে জানিয়েছে সূত্র। সূত্রটি বলছে, এই বিবৃতিতে যারা অংশগ্রহণ করেছেন বা বিবৃতিতে যে ১১৯ জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তাদের অনেকেই প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার পালিত দেশের স্বাধীনতা বিরোধী সুশীল সমাজ। এই বিবৃতির মাধ্যমে স্বাধীনতা বিরোধী এই চক্রটির মুখোশ উন্মোচন হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্র।       

ডেইলি স্টারের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘প্রথম আলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ নাগরিক। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘প্রথম আলো পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশের জেরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমান ও প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস সম্প্রতি আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা এখনো বিচারাধীন এবং অপ্রমাণিত অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি যে, মামলা দায়েরের পর থেকেই একটি বিশেষ মহল পত্রিকাটির বিরুদ্ধে অসত্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশের মনগড়া অভিযোগ এনে পত্রিকাটির নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তাদের এই কার্যক্রম শুধু প্রথম আলো নয়, দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার ওপর আক্রমণের শামিল। আমরা মনে করি গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও মুক্তচিন্তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল কোনো মহল সংবাদ মাধ্যমের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হওয়ার উদ্যোক্তা বা সমর্থক হতে পারেন না।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নাগরিকরা তীব্র ভাষায় গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধের যে কোনো চেষ্টার নিন্দা জানাই। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুরক্ষা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাই। সর্বোপরি, দেশের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের পাশাপাশি জনসাধারণকেও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য সোচ্চার হতে আহ্বান ও অনুরোধ জানাই।’


প্রতিবেদনে বিবৃতি প্রদানকারীদের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়, ‘প্রথম আলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি প্রদানকারী ১১৯ নাগরিক হলেন- ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, নারীগ্রন্থ প্রবর্তনার সভানেত্রী ফরিদা আখতার, অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, সুশাসনের জন্য নাগরিকের সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, মানবাধিকারকর্মী খুশী কবির, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম ইন বাংলাদেশের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান ও সহযোগী অধ্যাপক মোশাহিদা সুলতানা ঋতু, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানস চৌধুরী, অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহবুব হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এস এম নছরুল কদির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মাইদুল ইসলাম, কানাডার ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও লেখক ড. মঞ্জুরে খোদা, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লামিংহাম স্টেট ইউনিভার্সিটির কমিউনিকেশন মিডিয়া অ্যান্ড পারফরম্যান্স বিভাগের শিক্ষক জাহেদ আরমান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মুতাসিম বিল্লাহ নাসির, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সাইমুম পারভেজ, শিক্ষক ও অনুবাদক জি এইচ হাবীব, অধ্যাপক খলিকুজ্জামান ইলিয়াস, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহা. নবায়ন পারভেজ, আইনজীবী মোহসীন রশিদ, ব্যারিস্টার জিশান মহসিন, অ্যাড. নূরে এরশাদ সিদ্দিকী, অ্যাড. তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার যুবায়ের আহমেদ ভূইয়া, আইনজীবী ও রাজনীতিক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ,  ব্যারিস্টার অনীক আর হক, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ইউএসএ'র বাংলাদেশ ও পাকিস্তান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, এএফপির বাংলাদেশ ফ্যাক্টচেক এডিটর কদরুদ্দীন শিশির, বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ, গবেষক ও অ্যাক্টিভিস্ট কল্লোল মোস্তফা, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট পারভেজ আলম, লেখক ফাহাম আবদুস সালাম, রাজনীতিবিদ জলি তালুকদার, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক ও গবেষক জিয়া হাসান, অ্যাক্টিভিস্ট বাকি বিল্লাহ, লেখক ও অনুবাদক লুনা রুশদী, কথাসাহিত্যিক ও অনুবাদক আলভী আহমেদ, লেখক ও শিক্ষক উম্মে ফারহানা, নারী অধিকারকর্মী মাহফুজা মালা, লেখক ও সাংবাদিক বীথি সপ্তর্ষি, কথাসাহিত্যিক হামীম কামরুল হক, কবি সালেহীন শিপ্রা, সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, পরিচালক নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা সাইদা আখতার, চলচ্চিত্র নির্মাতা প্রসূন রহমান, কবি ও প্রাবন্ধিক আহমেদ স্বপন মাহমুদ, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক ধ্রুব সাদিক, কবি ও গায়ক মুয়ীয মাহফুজ, কথাসাহিত্যিক গাজী তানজিয়া, কথাসাহিত্যক পাপড়ি রহমান, গায়ক অমল আকাশ, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, আদর্শ’র প্রকাশক মাহাবুব রাহমান, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক এহসান মাহমুদ, শিল্পী কৃষ্ণকলি ইসলাম, চিত্রশিল্পী এএইচ চঞ্চল, চলচ্চিত্র নির্মাতা নুরুল আলম আতিক, সাংবাদিক ও গবেষক সায়দিয়া গুলরুখ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও লেখক সৈয়দ আবদাল আহমদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, সংগঠক ও বিতর্কিক জাফর সাদিক, অধিকারকর্মী ও গবেষক রোজীনা বেগম, মানবাধিকার কর্মী রেজাউর রহমান লেলিন, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট দিলশানা পারুল, বাংলাদেশ ইন্টেলেকচুয়াল নেটওয়ার্কের সংগঠক আরিফুল ইসলাম আদীব, পেশাজীবী অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক জাফর মাহমুদ, নারী সংগঠক ও মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, অ্যাক্টিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক কর্মী নুসরাত জাহান, কবি টোকন ঠাকুর, কবি ও কথা সাহিত্যিক চঞ্চল আশরাফ, শিল্পী অরূপ রাহী, রাজনীতিবিদ ফিরোজ আহমেদ, নির্মাতা আশফাক নিপুণ, চলচ্চিত্র নির্মাতা শ্যামল শিশির, কবি আবদুল হাই শিকদার, প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মারুফ মল্লিক, হালখাতার সম্পাদক ও কবি শওকত হোসেন, প্রাবন্ধিক ও গবেষক আরশাদ সিদ্দিকী, লেখক ও সাহিত্যিক রবিউল করিম মৃদুল, লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশ, লেখক ও বিশ্লেষক সোহেল রানা, কবি ও সাংবাদিক শিমুল সালাহ্উদ্দিন, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট তুহিন খান, লেখক ও নারী অধিকার কর্মী ফেরদৌস আরা রুমী, কবি ও সাংবাদিক মাহবুব আজিজ, কবি ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ, সাবেক কূটনীতিক সাকিব আলি, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট সহুল আহমদ, চলচ্চিত্র নির্মাতা জায়েদ সিদ্দিকী, লেখক ও গবেষক এ.টি.এম. গোলাম কিবরিয়া, লেখক ও শিক্ষা আন্দোলনকর্মী রাখাল রাহা, লেখক ও সাংবাদিক তন্ময় ইমরান, কথাসাহিত্যিক ওয়াসি আহমেদ, চলচিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন, কবি ও অনুবাদক রাজু আলাউদ্দিন, অভিনেত্রী বন্যা মির্জা, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক মহাসচিব এম এ আজিজ, কবি ও অনুবাদক রনক জামান, কবি ও গদ্যকার বায়েজিদ বোস্তামী, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন ও অনুবাদ রওশন জামিল।

এদিকে সূত্রটি বলছে, এই সুশীল সমাজের বিবৃতিকারী যে ১১৯ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে বিভিন্নভাবে তাদের অনেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সরকার বিরোধী চক্রের সাথে সম্পৃক্ত। এদের কেউ কেউ ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির সাথেও জড়িত। বিশেষ করে প্রথম নামটি- ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বিভিন্ন সময়ে তার বিভিন্ন লেখায়, তিনি বাংলার ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। সেখানে তিনি কারো অবদানকে খাটো করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। এছাড়াও, এই বিবৃতিকারীদের অনেকেই প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের পালিত লেখক, কবি, বুদ্ধিজীবী, চলচ্চিত্র নির্মাতা- তথা সুশীল সমাজ। যে কারণে তারা মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা বিরোধী প্রথম আলোর পক্ষে বিবৃতি দিবেন- এটা খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার।     

সূত্রটি জানায়, সিরাজ শিকদারকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠান হয়েছিল পল্টনের ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অডিটোরিয়ামে। মঞ্চে ছিলেন আহমদ শরীফ ও ফয়েজ আহমেদ। আলোচনার কোনো এক পর্যায়ে আহমদ শরীফ ফয়েজ আহমেদকে লক্ষ্য করে বলেছিলেন, ফয়েজ কি একটা আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি না? ফয়েজ আহমেদ মঞ্চ থেকে বললেন, না, না, এটার নাম সম্মিলিতি সাংস্কৃতিক জোট। তখন আহমদ শরীফ আবার বললেন এটার কথাইতো বলছিলাম। এটাই আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট।- এভাবেই তারা বার বার দেশের স্বাধীনতা, বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে কটাক্ষ করেছে। কিন্তু তারা সব সময়ই কোনো না কোনোভাবে বেঁচেই যাচ্ছে। 

সূত্রটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা ‘শেখ হাসিনা রচনা সমগ্র- ২, (পৃষ্ঠা ২৮৮)’- বইটির উদ্ধৃতি দিয়ে বলছেন, ‘সব মিথ্যা পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। প্রতিষ্ঠিত হবে সত্য, চিরন্তন সত্য। সত্য যে বড় কঠিন, বড় বাস্তব, বড় দৃঢ়, একদিন সে প্রকাশিত হবেই। এটাই তো তার ধর্ম।’

সত্যিই তাই, সত্য চিরকালই সত্য। সত্য কোনোদিনও গোপন থাকে না। সত্য একদিন প্রস্ফুটিত হবেই। এটিই আজকের দিনের প্রত্যাশা। সত্যের জয় হবে, বাংলাদেশে একদিন এই স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের মুখোশ উন্মোচন হবে, জনতার মঞ্চে তাদের উন্মুক্ত বিচার হবে, এটাই প্রত্যাশা।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭