প্রকাশ: 02/08/2023
অভিনেতা অভিনেত্রীদের বিয়ে ভাঙার খবর এখন জলভাতের মতো, হরহামেশাই ভাঙতে দেখা যায় তারকাদের সংসার। তবুও জিতু কামাল এবং নবনীতা দাসের বিচ্ছেদের খবর শুনে চমকে উঠেছিলেন অনেকেই। টেলিপাড়ার এই প্রিয় জুটি বরাবরই ‘আইডিয়াল কাপল’ এর নিদর্শন হয়ে থেকেছে। সেই তাঁদেরও সুখের ঘরে ভাঙন ধরায় হতবাক অনুরাগীরা।
চার
বছরের বিবাহিত জীবন ছেড়ে আলাদা
হয়ে গেছেন জিতু নবনীতা। মূলত
একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে
পরিচয় হয় তাদের। সোশ্যাল
মিডিয়ায় জিতু নবনীতার মজার
রিল ভিডিও প্রায়ই কেড়ে নিত লাইমলাইট। দুজনের
বিচ্ছেদ নিয়ে আগেও অবশ্য ছড়িয়েছে
গুঞ্জন। কিন্তু প্রতিবারই গুজব বলে উড়িয়ে
দিয়েছেন তাঁরা। এবারে আর সেটা নয়।
জিতু
নবনীতার বিচ্ছেদের সম্ভাব্য কারণ নিয়ে জল্পনা
অব্যাহত। অভিনেতার দিকেও উঠেছে আঙুল। শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জেরেই সংসারে ভাঙন ধরছে তাঁর,
এমন অভিযোগও উঠেছে। কিন্তু এবারে অভিযোগের তীর নবনীতার দিকে।
তাঁর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জন্যই নাকি বিয়েটা ভাঙছে।
গুঞ্জন
বলছে, ঘনিষ্ঠ বন্ধু স্নেহাল অধিকারীর সঙ্গে নাকি ঘনিষ্ঠতা বেশিই
বেড়েছে নবনীতার। তাঁর পরকীয়ার জন্যই
নাকি আলাদা হয়ে যাচ্ছেন জিতু।
অভিনেতার একটি পোস্টও ভাইরাল
হচ্ছে এর মাঝে। তিনি
লিখেছেন, ‘আমি ভাবুক, ইচ্ছুক
নই, আমি প্রেমিক, বিকৃত
নই, আমি চিন্তন, চিরন্তন
নই, আমি সৃষ্টিশীল, সৃষ্টিকর্তা
নই, আমি দোষারোপ, দোষী
নই’।
উল্লেখ্য,
গত মাসের ২৯ তারিখ ফেসবুক
পোস্টে বিয়ে ভাঙার কথা
জানান অভিনেত্রী নবনীতা দাস। এছাড়া জিতুর
সঙ্গে শ্রাবন্তীর নাম জড়িয়ে গুঞ্জন
ছড়ালে নবনীতা স্পষ্ট করে বলেন, অভিনেত্রীর
এখানে কোনো ভূমিকা নেই।
জিতুর সঙ্গে তাঁর মতের অমিল
হওয়াতেই আলাদা হয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
বিগত তিন মাস ধরে
নাকি আলাদা থাকছেন দুজনে।
প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান
বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭