প্রকাশ: 10/02/2024
ঘরের মাঠ পার্ক
দে প্রিন্সেস ছেড়ে দিতে যাচ্ছে
প্যারিস সেইন্ট জার্মেইন (পিএসজি)। উয়েফা কংগ্রেস
শেষে এমন সিদ্ধান্তের কথা
জানিয়েছেন ক্লাব সভাপতি নাসের আল খেলাইফি। মূলত
প্যারিসের মেয়র স্টেডিয়াম বিক্রিতে
আপত্তি জানানোয় বিকল্প ভেন্যু খুঁজতে বাধ্য হচ্ছে ফরাসি জায়ান্টরা।
ঘরছাড়া হচ্ছে পিএসজি। পার্ক দে প্রিন্সেসের সঙ্গে দীর্ঘ ৫০ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে এবার নতুন ঠিকানা খুঁজতে হবে ফরাসি জায়ান্টদের। নতুন ঠিকানা নিশ্চিত না হলেও পুরনো স্টেডিয়ামকে আর পাচ্ছে না মেসি-নেইমারদের সাবেক ক্লাব।
গুঞ্জনটা আগেই ছিল। ১৯৭৩ সাল থেকে যে ভেন্যুকে নিজেদের হোমগ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করে আসছে পিএসজি, সে ভেন্যুর মালিকানা মূলত কাউন্সিল অব প্যারিসের। ভাড়া দিয়ে এই মাঠ ব্যবহার করলেও ২০১১ সালে কাতারি মালিকানার অধীনে যাবার পর থেকে পার্ক দে প্রিন্সেসকে পুরোপুরি কিনে নেয়ার চেষ্টা চালানো হয়।
তবে এই স্টেডিয়াম যে বিক্রির জন্য নয় তা বরাবরই বলে এসেছে প্যারিসের মেয়র। পিএসজি হাল না ছাড়লেও এবার সত্যিই ঘরের মাঠকে বিদায় জানাতে হচ্ছে ফ্র্যান্সের অন্যতম সফল ক্লাবটিকে। নিজেদের ভবিষ্যত বিবেচনায় এনে যত দ্রুত সম্ভব নতুন ভেন্যু খুঁজে পাওয়ার কাজ শুরু করে দিয়েছে পিএসজি। উয়েফা কংগ্রেসের সভা শেষে সাংবাদিকদের এমনটাই জানিয়েছেন পিএসজি সভাপতি নাসের আল খেলাইপি।
গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এটা খুব সহজ বলা যে স্টেডিয়ামটি আর বিক্রির জন্য নয়। আমরা জানি আমরা কি চাই, এটা কেনার জন্য বছরের পর বছর সময় নষ্ট করেছি। অবশ্য এখন বিষয়টা সহজ। আমরা জানি আমাদের কী প্রয়োজন। আমাদের জন্য এটা শেষ। আমরা পার্ক দে প্রিন্সেস ছাড়তে চাই।’
মূলত
গত মঙ্গলবার প্যারিসের ডেপুটি মেয়র আনে হিদালগো
পার্ক দে প্রিন্সেস বিক্রির
জন্য নয় বলে ঘোষণা
দেয়। যদিও এর আগ
পর্যন্ত স্টেডিয়াম কেনার পাশাপাশি দর্শক আসন সংখ্যা বাড়ানো
ছাড়াও নানা ধরনের উন্নয়নমূলক
পদক্ষেপ নিতে চেয়েছিল পিএসজি
মালিকপক্ষ। তবে আপাতত বিকল্প
খুঁজে বের করাটাই প্রধান
চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে দলটার
সামনে।
প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান
বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭