ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবার টাইগারদের ফিটনেস পরীক্ষা হচ্ছে ভিন্নভাবে


প্রকাশ: 17/04/2024


Thumbnail

চলতি বছরের জুনে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ। হাতে বাকি দেড় মাসেরও কম সময়। আর তাই প্রতিটি দলই শুরু করেছে প্রস্তুতি, সাজাচ্ছে দল। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয় দলের নির্বাচকবৃন্দও ব্যস্ত সময় পার করছেন এই বিশ্ব আসরকে সামনে রেখে।

এরই মধ্যে নির্বাচকরা নিজেদের কাজ অনেকটা গুছিয়ে এনেছেন। তবে অনেক সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে জাতীয় দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের ওপর। ২১ এপ্রিল তার ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। ২২ এপ্রিল থেকে ডিপিএলের সুপার লিগ পর্ব শুরু হলেও জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের সবগুলো ম্যাচে অংশ নেয়ার সম্ভাবনা কম।

টি-২০ বিশ্বকাপের পূর্বে টাইগারদের রয়েছে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের সাথে সিরিজ। তবে জিম্বাবুয়ে সিরিজের চেয়েও নির্বাচকরা এখন বেশি মনোযোগী টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে। বিসিবির নতুন ট্রেনার নাথান কেইলির চাওয়ায় এবার ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট হবে একটু অন্যভাবে।

জানা গেছে, ক্রিকেটারদের দৌড়াতে হবে অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে, দিতে হবে শারীরিক নানা ধরনের ফিটনেস পরীক্ষা। এখানেই শেষ নয়। ইয়ো ইয়ো টেস্টও দিতে হবে ক্রিকেটারদের। বিসিবির নতুন অস্ট্রেলিয়ান ট্রেনার ক্রিকেটারদের ১৬০০ মিটারের রানিং টেস্ট নিতে চান। যদিও এই পরীক্ষাটি কোন স্টেডিয়ামে নেয়া হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। ট্রেনারদের সভা শেষে সেটি চূড়ান্ত হতে পারে।

অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে দৌড় শেষ হলে একই দিনে মিরপুরের ইনডোরে হবে বাকি শারীরিক ফিটনেস টেস্ট। জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে ২-৩ দিনের একটা ছোট্ট অনুশীলন ক্যাম্প করার পরিকল্পনাও আছে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের।

উল্লেখ্য, ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলতে আসবে জিম্বাবুয়ে। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে হবে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচ। মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম টি-২০ হবে ১০ ও ১২ মে। জিম্বাবুয়ে সিরিজ শেষে যুক্তরাষ্ট্রে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। এরপরই শুরু হয়ে যাবে বিশ্বকাপের ব্যস্ততা।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭