ইনসাইড সাইন্স

ফেস রিকগনিশন নিয়ে ফ্যাসাদে ফেসবুক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 17/04/2018


Thumbnail

ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য ফেসবুককে মামলার সম্মুখীন হতে হবে বলে রুল জারি করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার এক বিচারক। বলা হয়েছে ব্যবহারকারীদের স্পষ্ট সম্মতি ছাড়াই ফেসবুক বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করেছে।

মামলায় বলা হয়েছে, ফেসবুকের ‘ট্যাগ সাজেশন’ প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের পরিচিতদের ছবির মাধ্যমে শনাক্ত করে। আর এটি ইলিনয়েসে স্টেট আইনের পরিপন্থী।

সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের বিচারক ডোনাডো রুল জারি করে ফেসবুককে একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর ফেসবুক ব্যবহারকারীর জবানবন্দী নেন। এদের সবার জন্য ফেসবুক ২০১১ সালের ৭ জুন একটি ফেস টেমপ্লেট তৈরি করে সংরক্ষণ করে আসছিল। তাঁরা সকলেই ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারবেন।

বিচারক ডোনাটো লিখেছেন, ফেসবুক মনে হয় বিশ্বাস করছে ক্ষতির মূল্যমান বিলিয়ন ডলার হবে।

২০১১ সালের জুনে ফেসবুক ট্যাগ সাজেশন ফিচারটি যুক্ত করে। শুরুতে ফিচারটি আপলোড করা যেকোনো ছবির ফেইস রিকগনিশন করে। আকার ও নির্দেশনা অনুযায়ী এটি ছবি ক্রমানুসারে সাজায়। প্রতিটি ছবির জন্য একটি করে ফেস সিগনেচারের ব্যবস্থা করা হয়। এটি এক রকম ছবির জন্য গাণিতিক পরিচিতি। তাঁর পর ফেস ডাটাবেজে প্রোগ্রামটি রান করে। এবং একই ধরনের মুখ খোঁজে।

ফেসবুক তাঁদের বিভিন্ন পেইজে বলেছে ট্যাগ করা প্রতিটি ছবিতে ফেসবুক সামঞ্জস্যগুলো মিলিয়ে টেম্পলেটগুলো তৈরি করা হয়েছে। ফেসবুক বলছে, ‘যদি আপনাকে কখনো ফেসবুকে ট্যাগ না করা হয় কিংবা আপনাকে আনট্যাগ করা হয় তবে আপনার সম্পর্কে কোন তথ্য আমাদের কাছে নেই।’

তবে ফেসবুকের এই ফিচারটি যুক্তরাজ্যসহ বেশির ভাগ দেশেই নেই। আর যে সকল দেশে এটি চালু রয়েছে সেখানে ইউজার সেটিংসে গিয়ে ফিচারটি বন্ধ করা যায়।

বাংলা ইনসাইডার/ডিজি/জেডএ  

 



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭