ইনসাইড বাংলাদেশ

শীর্ষ জঙ্গি বোমারু মিজান গ্রেপ্তার ও অন্যান্য সংবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 08/08/2018


Thumbnail

অবশেষে প্রিজন ভ্যানে গুলি করে ছিনিয়ে নেওয়া জেএমবির শীর্ষ নেতা জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান ভারতে গ্রেফতার হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভারতের ব্যাঙ্গালুরু এলাকার কাছাকাছি রমন নাগরার একটি বাড়ি থেকে বোমারু মিজানকে গ্রেফতার করে ভারতের ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ)। (ইত্তেফাক)

অন্যান্য সংবাদ

থানা ঘেরাও, চাপে মুক্ত ৮৮ শিক্ষার্থী

আন্দোলনের সময় আটককৃতদের মুক্তির দাবিতে থানা ঘেরাও করে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার তারা শাহবাগ থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এরপর শাহবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা থেকে মোট ৮৮ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে অভিভাবকদের কাছে দেয়া হয়। এদের মধ্যে ৩৭ জনকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা পুলিশ এবং ৫১ জনকে শাহবাগ থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বাড্ডা থানায় আটককৃতদের মধ্যে ১৪ এবং ভাটারা থানায় ৮সহ মোট ২২ জনকে আদালতের মাধ্যমে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ২৬টি মামলা হয়েছে বলে জানা গেছে। (যুগান্তর)

হাইকোর্টের নির্দেশনা উপেক্ষিত আরও পর্যালোচনার তাগিদ

মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদিত সড়ক পরিবহন আইনের খসড়ায় দুর্ঘটনায় প্রাণহানির জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়নি বলে মনে করছেন আইন বিশেষজ্ঞ এবং সড়ক নিরাপত্তা গবেষকরা। তারা বলেন, আইনটিতে বেশ কিছু ভালো বিষয় আছে। কিন্তু সর্বোচ্চ সাজা নির্ধারণের বিষয়টি হতাশ করেছে। প্রকৃতপক্ষে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির জন্য সর্বোচ্চ সাজার পরিমাণ দুই বছর না বাড়িয়ে বরং কমানো হয়েছে। তারা জাতীয় সংসদে আইনটি পাসের আগে এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য সংশ্নিষ্টদের তাগিদ দিয়েছেন। (সমকাল)

ঢাকার সড়ক যেই সেই

লেনবিধি মেনে গাড়ি চলেনি কোথাও। ডান দিকে মোড় নেওয়া নিষেধ থাকলেও সেদিকেই মোড় নিচ্ছে একের পর এক প্রাইভেট কার। অনেক শিশু বা কিশোর চালককে লেগুনা বা হিউম্যান হলার নিয়ে রাজধানীর সড়কে নামতে দেখা গেছে গতকাল মঙ্গলবার। রংচটা, অনুপযুক্ত কিছু বাসও আগের মতোই বেপরোয়া গতিতে চলছিল। স্থানে স্থানে দেখা যায় যানজট। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে কালের কণ্ঠ’র প্রতিবেদকরা এসব দৃশ্য দেখতে পান। (কালের কণ্ঠ)

গণপরিবহনে অরাজকতার অবসান হবে কি?

নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামা শিক্ষার্থীদের হাতে নাস্তানাবুদ হয়ে সম্প্রতি গা ঢাকা দিয়েছে ফিটনেসবিহীন হয়েও রাজপথ দাপিয়ে বেড়ানো বাস-ট্রাক। আবার ফিটনেস থাকলেও চালকের লাইসেন্স না থাকায় চলছে না অনেক পরিবহন। এ ছাড়া রুট পারমিট না থাকায় ঢাকার সড়কে টেম্পো-লেগুনার মতো অবৈধ যানবাহনের উপস্থিতিও খুব কম। এদিকে শিক্ষার্থীরা এখন রাস্তায় না থাকলেও চলছে বিশেষ পুলিশ সপ্তাহ। তাই সড়কগুলো এখনো অনেকটা ফাঁকা বলে মনে করছেন পরিবহন খাত বিশেষজ্ঞরা। পুলিশ সপ্তাহ শেষে পরিবহন খাতের চিরচেনা অরাজক চিত্র আবারো ফিরে আসবে কিনা- এ নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। পরিবহন খাত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাফিক আইন প্রয়োগে পুলিশের দুর্নীতি, অদক্ষতা, পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট, বিআরটিএর অনিয়ম, মালিক-চালকদের মানসিকতা ইত্যাদি রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয় বলেই এমনটি আশঙ্কা করছেন তারা। (ভোরের কাগজ)


বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি 



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭