কালার ইনসাইড

চ্যাপলিনের মৃতদেহ চুরি হয়ে গিয়েছিল!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 29/03/2017


Thumbnail

চার্লস চ্যাপলিনের কাণ্ডকারখানা দেখে হেসে গড়াগড়ি খায়নি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বলা হয়ে থাকে, মানুষকে হাসানোটাই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ, আর সে কাজটা অনায়াসেই করেছেন চার্লস বা চার্লি।

নির্বাক যুগের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিন জন্মেছিলেন ১৮৮৯ সালের ১৬ এপ্রিল, লন্ডনে। ছোট গোঁফ, ঢিলেঢালা পোশাক এবং হ্যাটের কারণে চার্লির যে চেহারা তৈরি হয়ে আছে, তা এখনো সতেজ।

১. চার্লি চ্যাপলিন বয়সে অ্যাডলফ হিটলারের চেয়ে মাত্র চারদিনের বড়। চার্লি জন্মেছিলেন ১৮৮৯ সালের ১৬ এপ্রিল, লন্ডনে। আর হিটলার জন্মেছিলেন ১৮৮৯ সালের ২০ এপ্রিল, অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরিতে।

২. ‘দ্য গ্রেট ডিক্টেটর’ ছবিতে অ্যাডলফ হিটলারের ভূমিকায় অভিনয় করেন চার্লি।

৩. চার্লি চ্যাপলিন প্রথম অভিনেতা, যিনি টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে স্থান পেয়েছিলেন।

৪. চারবার বিয়ে করেছিলেন চার্লি।

৫. চার্লি চ্যাপলিনের মতো করে সাজার এক প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন চার্লি চ্যাপলিন নিজে।

৬. জীবনে একবারই অস্কার জিতেছিলেন চার্লি। লাইমলাইট ছবির জন্য সেরা সংগীত শাখায় পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।

৭. ‘চ্যাপলিন’ ছবিতে চ্যাপলিনের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন তার মেয়ে গেরালডিন চ্যাপলিন।

৮. অনেকেই সন্দেহ করতেন চার্লি চ্যাপলিন হয়তো কমিউনিস্ট। আর সে কারণেই হলিউডের ওয়াক অব ফেম থেকে তার পদচিহ্ন নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে তা হারিয়ে যায়।

৯. মৃত্যুর পর চার্লি চ্যাপলিনের মৃতদেহ চুরি হয়ে গিয়েছিল। চ্যাপলিনের মৃতদেহের বিনিময়ে তার পরিবারের কাছে অর্থ দাবি করা হয়েছিল। এরপর ছয় ফুট কংক্রিটের নিচে চার্লিকে কবর দেওয়া হয়েছিল, যাতে আর কেউ তার মৃতদেহ চুরি করতে না পারে।

১০. চার্লি চ্যাপলিন হলিউডে কাজ করলেও কখনো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নেননি। মার্কিন নাগরিকত্ব না নিতে চাওয়ায় ১৯৫৩ সালে তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়। এই সময় তিনি সুইজারল্যান্ডে ছিলেন।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/এসআই



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭