ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

৯/১১ নিয়ে যত রহস্য

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 11/09/2018


Thumbnail

৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ১৭তম বার্ষিকী আজ। এতগুলো বছর পার হয়ে গেলেও অনেক প্রশ্নের উত্তর মেলেনি আজও। অনেকেই ওই হামলা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন। কেউ কেউ আবার একে যুক্তরাষ্ট্রের কারসাজি হিসেবেও মনে করে থাকেন। এর পেছনে বিভিন্ন যুক্তিও দেখান তারা। সেগুলোই এখানে তুলে ধরা হলো:

অল্প সময়ের ব্যবধানে চারটি বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল সেদিন। সন্ত্রাসীরা কয়েক বছর ধরে হামলার নকশা করছিলেন। লক্ষ্যবস্তুগুলোর আশেপাশের এলাকা বারবার পরিদর্শনও করেছিলেন তারা। এই বিশাল পরিকল্পনার ব্যাপারে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কিছুই জানত না, এ বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন অনেকেই।

মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগনে হামলায় ব্যবহার করা হয়েছিল বোয়িং ৭৫৭ মডেলের একটি বিমান। লস অ্যাঞ্জেলসগামী বিমানটিতে ৬জন ক্রুসহ মোট ৫৮ জন যাত্রী ছিলেন। যাত্রীদের যে মৃতদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিলো, সেগুলো বিমান বিধ্বস্তে নিহত মৃতদেহের মতো ছিল না। এমন অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন। বিধ্বস্ত বিমানটির কোনো ছবিও প্রকাশ করেনি মার্কিন প্রশাসন।

যেকোনো বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ব্ল্যাক বক্স উদ্ধারকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু ৯/১১ এর ঘটনায় চারটি বিমানের একটিরও ব্ল্যাক বক্স উদ্ধারের কথা বলেনি যুক্তরাষ্ট্র।

টুইন টাওয়ারে হামলার ভিডিও পাওয়া গেলেও পেন্টাগনে হামলার কোন ফুটেজ প্রকাশ করেনি মার্কিন প্রশাসন।

৯০টি দেশের প্রায় ৩ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিলো ওই হামলায়। নিহতদের মধ্যে সব ধর্মের মানুষ থাকলেও কোনো ইহুদি ধর্মাবলম্বী ছিলেন না বলে জানা যায়। অথচ শুধু টুইন টাওয়ারেই এক হাজারের বেশি ইসরায়েলি নাগরিক কাজ করতেন। হামলার ঠিক ৫ মিনিট আগে ইহুদিরা ওই ভবন থেকে বের হয়ে যান বলে দাবি করেছেন অনেকেই। এ কারণে ওই হামলায় ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ জড়িত ছিল বলে মনে করা হয়। বলাই বাহুল্য, এর কোনো প্রমাণ এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।


বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/জেডএ 



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭