ইনসাইড গ্রাউন্ড

লড়াইটা যে ভারত-পাকিস্তানের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 12/09/2018


Thumbnail

দক্ষিণ এশিয়ার ‘বিশ্বকাপ’ খ্যাত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সর্বোচ্চ সাতবারের চ্যাম্পিয়ন যে তাঁর ভারত। এবারের টূর্নামেন্টে খেলেছেও সেরার মতো করে। আর এ কারণে ভারত মনে হয় কিছুটা নির্ভার হয়েই আছে। কাল সংবাদ সম্মেলনে ভারতের প্রধান কোচ ষ্টিফেন কনস্ট্যানটাইন সংবাদ সম্মেলনে আসেননি। নিজের জায়গায় সহকারী কোচ ভেঙ্কটেশ শানমুগামকে পাঠান।

তবে প্রতিপক্ষের নাম শুনে নির্ভার নাও থাকতে পারে স্টিফেনের দল। কারণ দলটা যে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান। আর পাকিস্তান-ভারত ম্যাচ মানেই বাড়তি কিছু। তবে এটা ঠিক, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকাপ্র ক্রিকেট বা হকি ম্যাচ যতটা কারগিল যুদ্ধের আবহ ফিরিয়ে আনে ততটা, ফুটবল মাঠে তেমন বারুদ ওড়ে না। এখানে একচ্ছত্র আধিপাত্য ভারতের।

তবে আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে পাকিস্তান জিতে গেলে অনেকেই সেটাকে অঘটন বলতে নারাজ হবেন অনেকেই। কারণ তিন বছর আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নিষেধাজ্ঞা কাটানোর পর ফিরেই নজর কেড়েছে। ঢাকা সাফে বাংলাদেশের কাছে হারলেও, জিতেছে নেপাল ও ভুটানের বিপক্ষে। সেই সঙ্গে ব্রাজিলিয়ান কোচ জোসে অ্যান্থোনিও নোগেইরা দলের মধ্যে জয়ের আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছেন।

ভারত ও পাকিস্তান এখন পর্যন্ত মোট ২৩টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে। যার মধ্যে ভারতের জয় ১৪টি, ড্র ৬টি এবং পাকিস্তানের জয় মাত্র ৩টি। এই পরিসংখ্যানকেও পাকিস্তানের জয়ের পথে বড় বাধাই বলা যেতে পারে।

তবে এটা ভারতের মূল দল নয়। অনূর্ধ্ব-২৩ দলের আদলে জাতীয় দল পাঠিয়েছে ভারত। তাছাড়া ডেনমার্কের লিগে খেলা পাঁচ ফুটবলার থাকায় শক্তি বেড়েছে পাকিস্তানের। একই সঙ্গে শারীরিকভাবে পাকিস্তানি ফুটবলার অনেকে এহিয়ে ভারতের চেয়ে। তাই এই দল ভারতের তারুণ্যনির্ভর দলকে হারিয়ে দিতেই পারে। তবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারত বরাবরই ‘ভয়ঙ্কর’।

বাংলা ইনসাইডার/ডিআর/জেডএ



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭