কালার ইনসাইড

উত্তপ্ত শাকিব, কেড়ে নিলেন সাংবাদিকদের ফোন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 08/11/2018


Thumbnail

‘শাহেন শাহ’ সিনেমার শুটিং সেটে সহকারী পরিচালক সমিতির সদস্যদের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় শাকিব খানের। তা ভিডিও করছিলেন সাংবাদিক জিয়াউদ্দীন আলম ও সুদীপ্ত সাঈদ খান। তা দেখে ক্ষিপ্ত হন শাকিব খান। এরপর ওই দুই সাংবাদিকের মুঠোফোন কেড়ে নেওয়ার জন্য বললেন তাঁর দেহরক্ষী হারুনকে। তিনি হারুনকে মোবাইল ফোন ‘চেক’ করে যা ভিডিও করা হয়েছে, তা ডিলিট করতে বলেন। 

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনাটি শাকিব খানও স্বীকার করেছেন।

জানা যায়, শাহেনশাহ ছবিতে প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন আলোক হাসান। তিনি সহকারী পরিচালকদের সংগঠন সিনে ডিরেক্টোরিয়াল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সদস্য নন। তাই বিষয়টি নিয়ে শাহেনশাহ ছবির শুটিং সেটে কথা বলতে যান সংগঠনটির সভাপতি এস আই ফারুক। সেটের পাশে যখন তাঁদের সঙ্গে আলাপ হয়, তখন আরও কয়েকজন সদস্য সেখানে যান। একপর্যায়ে সেখানে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। শাকিব খানসহ শুটিং ইউনিটের আরও কয়েকজন সেখানে এগিয়ে যান। এ সময় সহকারী পরিচালকদের এমন আচরণ দেখে রেগে যান শাকিব খান। পাশে থাকা ওই দুজন সাংবাদিক উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের মুহূর্ত নিজেদের মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ধারণ করছিলেন।

শাকিব জানান,‘এটা অভ্যান্তরীন ব্যাপার। এটা ভিডিও করে বাইরে প্রকাশ করার কি আছে। তখন আমার মেজাজ গরম ছিল বলে দু কথা বলে ফেলেছি। আর ওসব ভিডিও ডিলেট করতে বলেছি।’

তিনি বলেন,‘ যেসব সাংবাদিকদের সঙ্গে আমি উত্তপ্ত হয়েছি। দীর্ঘদিন ধরে আমার পরিচিত। তাদের আমি সাংবাদিকের চেয়ে ছোট ভাই বেশি মনে করি। আরও অনেক সাংবাদিকই আছে, যাদের সঙ্গে আমি মন খুলে কথা বলি। সেই সম্পর্কের জায়গা থেকেই হয়তো উত্তপ্ত হয়েছি। এর বেশি কিছু না।

শাকিব খান আরও বলেন, ‘এমনিতেই আমাদের সিনেমার অবস্থা খারাপ। তাদের আরও বলেছি, এগুলো মানুষকে দেখিয়ে তোমরা কী বোঝাতে চাও, সিনেমার অবস্থা খুব খারাপ?’



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ 

 

 



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭