ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

শখ পূরণে দ্বীপ কিনেছেন যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 21/12/2018


Thumbnail

ধনী ব্যক্তিরা কতভাবেই তো নিজেদের শখ পূরণ করেন। কেউ বিলাসবহুল বাড়ি বানান, কেউবা আবার অত্যাধুনিক ইয়ট কিনে সমুদ্রে ভেসে বেড়ান। অনেকে আবার আস্ত দ্বীপ কিনে সেটার রাজা বনে যান। এখানে এমন কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তির কথাই তুলে ধরা হলো, যারা শখ মেটাতে দ্বীপের মালিক হয়ে গেছেন।

রিচার্ড ব্র্যানসন

ভার্জিন গ্রুপের কর্ণধার রিচার্ড ব্র্যানসন। ক্যারিবিয় অঞ্চলে ‘নেকের’ নামে একটি দ্বীপ কিনেছেন তিনি। দ্বীপটির ৭৪ একর জায়গা নিয়ে তৈরি করেছেন বিলাসবহুল রিসোর্ট। দ্বীপের চারপাশের সাগরে ভেসে বেড়ানোর জন্য ব্র্যানসনের রয়েছে ‘নেকের বেল্লে’ নামের একটি ইয়ট আর ‘নেকের নিম্ফ’ নামের সাবমেরিন।

ল্যারি এলিসন

ওরাকলের প্রধান নির্বাহী ল্যারি এলিসন। ২০১২ সালে তিনি ৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে লানাই নামের একটি দ্বীপ কেনেন। যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই এর এই দ্বীপটিকে নতুন নকশায় সাজিয়েছেন। লানাইয়ে আসা-যাওয়ার জন্য একটি বিলাসবহুল বিমানও আছে তার।

পল অ্যালেন

মাইক্রসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা পল অ্যালেনের মালিকানায়ও ছিল একটি দ্বীপ।  যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের দ্বীপটিতে তিনি অনেকটা একাই বাস করতেন বলে জানা যায়। চলতি বছর অক্টোবরে মৃত্যু হয় তার।

ডেভিড কপারফিল্ড

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী জাদুকর ডেভিড কপারফিল্ড। যুক্তরাষ্ট্রের বাহামায় ১১টি দ্বীপের মালিক তিনি। এই দ্বীপগুলোর সৌন্দর্য নিয়ে কপারফিল্ড একবার বলছিলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত এলাকা এটি।’

ম্যাডোনা

বিশ্বখ্যাত পপ সঙ্গীতশিল্পী ম্যাডোনার মালিকানায়ও রয়েছে আস্ত একটি দ্বীপ। দুবাইয়ে অবস্থিত দ্বীপটির নকশা করেছেন বিখ্যাত আর্কিটেক্ট জোয়াকিম তোরেস।  সেখানে ম্যাদোনার রয়েছে সুরম্য একটি রিসোর্ট। আর ম্যাডোনার লিভিং রুমটি তৈরি করা হয়েছে সমুদ্রের তলায়।

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/এমআর



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭