নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: 16/07/2019
টানা বর্ষণ ও সীমান্তের ওপার থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের পাঁচটি উপজেলার বন্যার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে এখন প্রায় লাখো মানুষ পানিবন্দী রয়েছে ওইসব উপজেলায়। কিছু জায়গায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
তবে পানিবন্দি মানুষ দাবি জানিয়েছে, সরকারিভাবে ত্রাণ পাচ্ছেন না তারা। এদিকে কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে বরে জানিয়েছেন তারা।
ঝিনাইগাতি উপজেলার চার ইউনিয়নের প্রায় ২৫টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যায় ঝিনাইগাতী সদর, ধানশাইল, মালিঝিকান্দা ও হাতিবান্ধা ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। বিশেষ করে গৃহপালিত পশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন গৃহস্থরা। বিভিন্ন এলাকার রোপা আমন ধানের বীজতলা ও সবজি পানিতে নিমজ্জিত এবং কাঁচা ঘর, সেতু ও গ্রামীণ সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, খুব শিঘ্রই নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়া শুরু হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ পরিচালক এটিএম জিয়াউল ইসলাম বলেছেন, জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বন্যার্তদের মাঝে সরকারীভাবে ৩৫ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সরকারের কাছে আরও ২৫০ টন চাল চাওয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে এই কর্মকর্তা।
ইংলা ইনসাইডার/বিকেডি
প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান
বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭