ইনসাইড ইকোনমি

আইপিওর মাধ্যমে মূলধন উত্তোলনের ন্যূনতম সীমা নির্ধারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 17/07/2019


Thumbnail

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন উত্তোলনের ন্যূনতম সীমা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  এখন থেকে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ন্যূনতম ৩০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করতে হবে। অন্যদিকে বুক বিল্ডিংয়ে ন্যূনতম ৭৫ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। গতকাল বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৬৯৩তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া গতকালের সভায় লকইনের মেয়াদ বাড়ানোসহ আরো বেশকিছু সংশোধনী চূড়ান্ত করা হয়েছে।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইপিওতে কোটা সুবিধা নিতে হলে সেকেন্ডারি বাজারে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের (ইআই) নির্দিষ্ট অংকের বিনিয়োগ থাকতে হবে। তা না হলে কোনো ইআই তাদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ারের কোটা সুবিধা পাবে না। আর সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগের পরিমাণ কত হবে, তা কমিশন প্রতিটি পাবলিক ইস্যুর সম্মতিপত্রে উল্লেখ করে দেবে। এছাড়াও আইপিওর আগে ইস্যু করা মূলধনের ৮০ শতাংশ ব্যবহার না করে পাবলিক ইস্যুর প্রস্তাব করা যাবে না। ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে অভিহিত মূল্যের আইপিওর ক্ষেত্রে পাবলিক ইস্যুর পরিমাণ হবে ন্যূনতম ৩০ কোটি কিংবা ইস্যুয়ার কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশর যেটি বেশি হয়। তবে ইস্যু-পরবর্তী মূলধন কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা হতে হবে। এর মানে আইপিওর আগে কোম্পানির ন্যূনতম ২০ কোটি টাকার মূলধন থাকতে হবে। ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ইস্যুয়ার কোম্পানির এক বছরের নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোর শর্তটি বাতিল করা হয়েছে।

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭