সোশ্যাল থট

বুয়েট শিক্ষার্থীর স্ট্যাটাস নিয়ে নতুন বিতর্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 08/10/2019


Thumbnail

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার প্রতিবাদে বুয়েট ক্যাম্পাস বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে।

শিক্ষার্থীরা ফাহাদ হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করে জড়িতদের স্থায়ী বহিষ্কারসহ ৮ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করছে। এ হত্যার বিচারকাজ যেনো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে সম্পন্ন হয় সেজন্য বুয়েট প্রশাসনের কাছে দাবি করেন তারা। এ সময় বুয়েট ছাত্র সাইয়েদ ঈমাদ উদ্দিন একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দেন। যা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক:

বুয়েট ছাত্র সাইয়েদ ঈমাদ উদ্দিনের স্ট্যাটাস:

“যে এক মিনিটের ভিডিওটা ভাইরাল হয়েছে, এটায় যাদের দেখা যাচ্ছে এরা কেউ আসল খুনি না। আবরার ফাহাদকে ২০১১- তে নিয়ে ‘১৫’ ও ‘১৬’ ব্যাচ বেদম পিটাইছিল, তখনো মরে নাই। পরে তাকে ২০১১ থেকে ২০০৫- এ নিয়ে রাখা হয় ও এই রাখার কাজটা খুনিরা ‘১৭’ এর পোলাপাইন দিয়ে করায়। এরপর ২০০৫ এ কিছু একটা হইসিল, তবে পুরোটা এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। এরপর তারে ২০০৫ থেকে প্রায় মৃতপ্রায় অবস্থায় সিঁড়ির কাছে রাখা হয় যেখানে সে মারা যায়। এই পুরো অবস্থাতেই বডি আনা নেয়ার কাজ ‘১৭’ দিয়ে করানো হয়েছে আর এর একটা অংশই আপনারা এক মিনিটের ভিডিওতে দেখেছেন। কাজেই এই ভিডিওতে আসল খুনিরা ছিলই না। আমরা এতক্ষণ সবাই মিলে শেরে বাংলা হলে ছিলাম। অনেক টালবাহানার পর (এমনকি পুলিশ আমাদের ধাক্কা দিয়ে প্রভোস্টকে বের করতে চাচ্ছিল) শেষ পর্যন্ত প্রভোস্টের কাছ থেকে পুরো 6 ঘন্টার ভিডিও আমরা নিতে পেরেছি। প্রায় ‘১৮’ জনকে খুনের সাথে জড়িত বলে চিহ্নিত করা গেছে আর ২০১১ তে কিছু খুনি ছিল যারা বের হয় নি বলে আইডেন্টিফাই করা যায় নি। সবাই ‘১৫’,‘১৬’ ব্যাচের। কিন্তু রুম যাদের ও যাদের চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের প্যাদালে আসল সব খুনিদের চেহারা বের হয়ে আসবে’।

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭