ইনসাইড হেলথ

Labaid ডাক্তার খানা; করোনা ভাইরাস: বাংলাদেশে আতংক ও করণীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 07/02/2020


Thumbnail

‘হাঁচি-কাশি আমাদের সবার জীবনেই লেগে আছে। এই হাঁচি-কাশির জন্য অনেক ধরনের জীবাণু দায়ী। এই জীবাণুগুলোর মধ্যে ভাইরাস একটি ধরন। সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। চলতি বছর ও বিগত কয়েক বছর ধরে নতুন এক ধরনের ভাইরাস আমাদের হাঁচি-কাশি তৈরি করছে। আর এই ভাইরাসটির নাম হচ্ছে করোনাভাইরাস। এ পর্যন্ত এ রকম হাঁচি-কাশি বা শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ-সৃষ্টিকারী তিনটি বড় বড় ভাইরাস আমাদের মানব জাতিকে ধ্বংসের মুখে নিয়ে গিয়েছিল। এর মধ্যে একটি হচ্ছে সার্চ করোনাভাইরাস। অন্যটি মার্স করোনাভাইরাস। আর এবারেরটি হচ্ছে নোবেল করোনাভাইরাস।’

কথাগুলো বলছিলেন ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সী। এমবিবিএস, এমফিল, পিএইচডি; অধ্যক্ষ ও চেয়ারম্যান ভাইরোলজি বিভাগ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদালয়, ঢাকা। তিনি বাংলা ইনসাইডারের নিয়মিত আয়োজন ‘Labaid ডাক্তারখানা’ -তে তিনি উপস্থিতি হয়েছিলেন।

তিনি বলেন,‘২০১৯ সালের ৩১শে ডিসেম্বর চায়না থেকে এই ভাইরাসটির ঘোষণা আসে। এর মধ্যেই ভাইরাসটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এক মাসের বেশি সময়ে ভাইরাসটিতে এখন আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ হাজারেরও বেশি।’

করোনা ভাইরাস কিভাবে ছড়িয়ে পড়ে সে সম্পর্কে তিনি বলেন,‘করোনাভাইরাসটি মূলত বাদুরের  শরীরে থেকে মানুষের দেহে প্রবেশ করেছে। এরপর সেটা এখন একজন মানুষের শরীর থেকে অন্য মানুষের শরীরে সংক্রমিত হচ্ছে। মূলত চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহানকে ভাইরাসটি সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে এক সামুদ্রিক মাছের বাজার থেকে ভাইরাস প্রথমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে।’

এই ভাইরাস প্রাথমিক অবস্থায় ২-১৪ দিন আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। অথাৎ এই সময়  তাদের শরীরে এই রোগের কোনো লক্ষণ প্রকাশিত নাও হতে পারে।

করোনাভাইরাস নিয়ে তার দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য জানুন এই ভিডিওতে….



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭