কালার ইনসাইড

সালমানের মা মারতেন সামিরাকে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 26/02/2020


Thumbnail

সালমান শাহের বাবা মা ও ভাই থাকতেন গ্রিনরোডে। ইস্কাটনে বউকে নিয়ে আলাদা থাকতেন সালমান। শ্বশুর-শাশুরির সঙ্গে কী ঝামেলা ছিলো?

সামিরা বলেন,‘ এটা আমি আসলে বলতে চাইনি কখনো। কারণ আমাকে ছোট করলেও আমি সালমানের মা হিসেবে নীলা চৌধুরীকে কখনো কারো কাছে ছোট করতে চাইনি। সে আমার নামে যত বাজে কথা ছড়িয়েছে আমি কিন্ত তাকে নিয়ে কোনো টিভি-রেডিওতে গিয়ে কুৎসা রটাইনি। বললে বলার শেষ হবে না। আজ যখন প্রসঙ্গটা আসলো তাই বলছি। নীলা চৌধুরী আমার গায়ে হাত তুলেছিলেন। তখন গাজী মাজহারুল আনোয়ারের `স্নেহ` ছবির শুটিংয়ে বান্দরবান ছিলো সালমান।

আমাকে মারধরের খবর পেয়ে বিনা নোটিশে একদিনের জন্য ও ঢাকায় ছুটে এসেছিলো। গাজী সাহেবকে জিজ্ঞেস করলেই এটা জানতে পারবেন। আমি রেফারেন্স দিয়ে কথা বলছি। বানিয়ে নয়।’

তিনি বলেন,‘এটা আমি আসলে বলতে চাইনি কখনো। কারণ আমাকে ছোট করলেও আমি সালমানের মা হিসেবে নীলা চৌধুরীকে কখনো কারো কাছে ছোট করতে চাইনি। সে আমার নামে যত বাজে কথা ছড়িয়েছে আমি কিন্ত তাকে নিয়ে কোনো টিভি-রেডিওতে গিয়ে কুৎসা রটাইনি। বললে বলার শেষ হবে না। আজ যখন প্রসঙ্গটা আসলো তাই বলছি। নীলা চৌধুরী আমার গায়ে হাত তুলেছিলেন। তখন গাজী মাজহারুল আনোয়ারের `স্নেহ’ ছবির শুটিংয়ে বান্দরবান ছিলো সালমান।

আমাকে মারধরের খবর পেয়ে বিনা নোটিশে একদিনের জন্য ও ঢাকায় ছুটে এসেছিলো। গাজী সাহেবকে জিজ্ঞেস করলেই এটা জানতে পারবেন। আমি রেফারেন্স দিয়ে কথা বলছি। বানিয়ে নয়। সালমান ঢাকায় এসে দেখলো আমি বাসায় পড়ে কান্নাকাটি করছি। তার মা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ছেলেকে ইমোশনাললি ব্ল্যাকমেইল করতে। সালমান কিন্তু তার নাটক বিশ্বাস করেনি। সবার কাছে ঘটনা শুনে সে বিরক্ত হলো। এরপর আলাদা হয়ে আমাকে নিয়ে ইস্কাটনের বাসায় উঠলো।

সেখানে খুব একটা আসতেন না নীলা চৌধুরী। সবমিলিয়ে হয়তো চারবার এসেছেন। তবে আমার শ্বশুর আসতেন প্রায়ই। তিনি আমাকে খুব আদরও করতেন। মা বলে ডাকতেন। আমিও তাকে কোনোদিন অশ্রদ্ধা করিনি।’

 



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭