লিভিং ইনসাইড

দই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 14/07/2017


Thumbnail

যেতে হবে তিন তলায় কিন্তু দু সিড়ি না ভাঙতেই ভিজে উঠছে শার্ট। হাঁটার পথ ১০ মিনিটের কিন্তু এখন যেন আরও শরীর কুলোয় না। রাতে জলদি শুয়ে পড়া সত্ত্বেও অফিসের ডেস্কে ঝিমিয়ে পড়ছেন বারবার। একসময়ের ‘সুপার হিরো’ নামটি আজ বিধতে শুরু করেছে কথার খোঁচায়।

কি মিলে যাচ্ছে তো? ভাবছেন এতো আপনারই কথা! যেহেতু নিজের সমস্যা ধরতে পেরেছেন তবে বলা যায় আপনি স্বাস্থ্য সচেতন। এখন শুধু চাই সঠিক পরামর্শ।

শরীরের এনার্জি ধরে রাখতে প্রতিদিন খান দই ও ওটমিল। এই দুইয়ের যুগলবন্দী ভালো ব্যাকটেরিয়ার রক্ষা করে আপনাকে ক্লান্তি হওয়া থেকে বাঁধা দিবে। চলুন তবে জেনে কী আছে এই দই ও ওটমিলে।

দই

শরীরের এনার্জির যোগানে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সব থেকে জরুরি দুটি উপাদান। আর এই উপাদান দুটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে দইয়ে। ভালো হয় টক দই হলে। সেই সঙ্গে দুগ্ধজাত এই দ্রব্যে উপস্থিত উপকারি ব্যাকটেরিয়া হজমের সমস্যা দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। দিনে মাত্র ১ কাপ করে টক দই খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ক্লান্তি চিরতরে ছুটিতে চলে যাবে।

ওটমিল

ক্লান্তি দূর করার মহৌষধি বলা যেতে পারে এই খাবারটিকে। কারণ এতে উপস্থিত কার্বোহাইড্রেট শরীরের এনার্জির ঘাটতি হতে দেয় না। ফলে ক্লান্তির প্রশ্নই ওঠে না। এখানেই শেষ নয়, কার্বোহাইড্রেট ছাড়াও ওটমিলে প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং ভিটামিন বি ১-এর মতো উপাদান থাকে। যা এনার্জির জোগানে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

টক দই ও ওটমিল বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়।। তবে এই দুইয়ের সমন্বয়ের স্বদ কিন্তু কোন অংশে কম নয়। তাই প্রতিদিন টক দইয়ের সঙ্গে ওটমিল খান। সঙ্গে চাইলে রাখতে পারেন পছন্দের কিছু ফল। তারপর দেখুন এনার্জি থাকবে আপনার হাতের মুঠোয়।

বাংলা ইনসাইডার/এমএ




প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭