ইনসাইড গ্রাউন্ড

তরুণ মাহামুদউল্লাহকে চিনতে ভুল করেননি শচীন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 22/05/2020


Thumbnail

শচীন রমেশ টেণ্ডুলকার, ক্রিকেট ইতিহাসে যার আবির্ভাব হয়েছিল ইতিহাস সৃষ্টির জন্য। উইলো হাতে শিল্প রচনার পাশে মানুষ হিসেবেও শচীন ছিলেন অনুকরণীয়। ভারতের ক্রিকেট ঈশ্বর খ্যাত এই ব্যাটসম্যান অবশ্য ছিলেন বাংলাদেশের তরুণ মাহামুদউল্লাহ রিয়াদের গুণমুগ্ধ। ১ যুগ আগেই এই অলরাউন্ডারের জন্য অনেক বড় উপকার করে দিয়েছিলেন শচীন।

ঘটনা ২০০৮ সালের, ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে ভারত ও পাকিস্তান তখন বাংলাদেশে। কাঁধের চোটের কারণে একদম শেষমুহূর্তে ছিটকে যান শচীন। তবে যাওয়ার আগে মাহমুদউল্লাহর ব্যাপারে নিজের মুগ্ধতার কথা জানিয়ে যান ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এডিডাসকে। তখন শচীনের স্পন্সর ছিল এডিডাস। তার কথায় মাহমুদউল্লাহকেও স্পন্সরশিপের প্রস্তাব দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাতে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘ক্রিকফ্রেঞ্জির’ সঙ্গে এক ফেসবুক লাইভে এ কথা জানিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ নিজেই। তবে প্রসঙ্গটা এনেছিলেন জনপ্রিয় সঞ্চালক কাজী সাবির। শচীনের সেই সফরের কথা মনে করিয়ে দিতেই নিজ থেকে বাকিটা বলেন মাহমুদউল্লাহ।

এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘তাঁর সাথে খেলেছি ২০০৮ সালে। হোম সিরিজ ছিল আমাদের। আমার অভিষেক হয়েছিল ২০০৭ সালের জুলাইয়ে। ঐ সিরিজটাতে আমি মোটামুটি ভালোই করেছিলাম। একদিন আমি অনুশীলন থেকে বাসায় ফিরছিলাম। তখন গাড়িতে একজন আমাকে ফোন দেয়। তখন অ্যাডিডাসের স্পন্সর ছিল সম্ভবত শচীন স্যার। যেহেতু আমি তরুণ ক্রিকেটার, তখন আমার কোনো স্পন্সর ছিলো না। উনি আমাকে বললেন যে শচীন স্যার রেকমেন্ড করেছে আপনাকে স্পন্সরের জন্য।’

একই সঙ্গে জাতীয় দলের এই টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন শচীনের কাছে। রিয়াদ মনে করেন, স্পনসরশীপের জন্য শচীনের সুপারিশ তাঁর জন্য অনেক বড় একটি অর্জন। মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছিলাম না কি বলবো। তখন আমি তাকে ধন্যবাদ দেই। হয়তো সামনাসামনি কখনো বলা হয়নি। ওনার খেলা দেখে বড় হয়েছি, উনার সঙ্গে খেলতে পারা সৌভাগ্য বলতে হয়।’

বাংলা ইনসাইডার/এসএম



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭