কালার ইনসাইড

ডেটিংয়ের খরচ যোগাতে ট্যাক্সি চালাতেন রণদীপ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 18/10/2020


Thumbnail

বলিউডে তিনি  বহিরাগত হিসেবে পরিচিত। নেননি অভিনয় শিক্ষাও । কিন্তু প্রতি ছবিতেই নিজেকে উজাড় করে দিতেন। অনুরাগীদের আক্ষেপ, রণদীপ হুডা বলিউড থেকে তাঁর যোগ্যতা অনুযায়ী কিছু পাননি।

তার বাবা মায়ের ইচ্ছে ছিল তিনি বড় হয়ে চিকিৎসক হবেন। পরবর্তীতে তাকে ভর্তি করা হয় দিল্লি পাবলিক স্কুলে। নতুন স্কুলের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তাঁর সমস্যা হয়েছিল। স্বীকার করেছেন রণদীপ।

স্কুলপাঠের পরে রণদীপ পাড়ি দেন অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে তিনি বিজনেস ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর করেন। কিন্তু পাঠক্রমের প্রথম বছরেই তিনি অকৃতকার্য হন। ভয়ে সে কথা জানাতে পারেননি বাড়িতে।
বিদেশে নিজের খরচ চালানোর জন্য রেস্তোরাঁকর্মী, গাড়ির ক্লিনার, ওয়েটার এবং দু’ বছরের জন্য ট্যাক্সিচালকের কাজও করেছেন। বিকেল ৫ টা থেকে ভোর ৫ টা অবধি  ট্যাক্সি চালাতেন তিনি।

২০০০ সালে ভারতে ফিরে আসেন রণদীপ। কাজ করেন এয়ারলাইন সংস্থায়। দিল্লিতে শখের থিয়েটারে অভিনয়ের পাশাপাশি মডেলিংও শুরু করেন তিনি। ছবিতে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান মীরা নায়ারের কাছ থেকে।
২০০১ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম ছবি ‘মনসুন ওয়েডিং’। ছবিটি প্রশংসিত হলেও রণদীপ হুডাকে পরবর্তী সুযোগ পেতে অপেক্ষা করতে হয় আরও ৪ বছর।

বক্স অফিসে ছবিটি না চললেও রণদীপের অভিনয় প্রশংসিত হয়। এর পর আরও কিছু ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। কিন্তু একটাও বক্স অফিসে সফল হয়নি।


ক্যারিয়ারের টানাপড়েন বাধ সাধেনি রণদীপের ব্যক্তিগত তীবনে। তিনি নিজের শখপূরণের ক্ষেত্রে কোনও কার্পণ্য করেননি। দক্ষ ঘোড়সওয়ার রণদীপের ঘোড়ার সংগ্রহ ঈর্ষণীয়।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭