ইনসাইড থট

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য কীর্তিসমূহ-৬

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 17/11/2020


Thumbnail

মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মের মাধ্যমে-বয়সের বিচারে নয়। নশ্বর এ পৃথিবী থেকে সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে। কর্মের গুণে কাউকে মানুষ মনে রাখবে, কেউ হারিয়ে যাবে মারা যাবার সাথে সাথেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমনই একজন মানুষ যার কর্মই তাঁকে অমরত্ব দান করবে। শান্তি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আন্তর্জাতিক মানবিক উন্নয়ন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি এবং উন্নয়নে অনন্য অবদানের জন্য তিনি চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবেন।
 
 মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। বিশ্বশান্তির অগ্রদূত শেখ হাসিনা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি সমৃদ্ধির পথে তাঁর অবদানের জন্য তিনি বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তাছাড়া তিনি দেশ-বিদেশের অনেক স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রিতে ভূষিত হয়েছেন। 
 
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মানজনক যে সব আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন তা হলো- 
১। বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলে দীর্ঘ দুই দশকের অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো তাকে ‘হুপে-বোয়ানি’ শান্তি পুরস্কার দেয়।  ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যোগ্যতার বহির্প্রকাশ ঘটিয়ে তিনি এ পুরস্কার অর্জন করেন।
২। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (WFP) ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনাকে সম্মানজনক ‘সেরেস’ ( CERES) মেডেল প্রদান করে।
৩। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে শেখ হাসিনা দুটি পুরস্কারে ভূষিত হন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সক্রিয় ও দৃশ্যমান ভূমিকা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে যুগান্তকারী উদ্যোগের জন্য ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’। ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০১৫, শনিবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) কাছ থেকে ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’ গ্রহণ করেন। শেখ হাসিনার হাতে ওই পুরস্কার তুলে দেন আইটিইউর মহাসচিব হোউলিন ঝাও। পুরস্কারটি শেখ হাসিনা বাংলাদেশের তরুণদের উৎসর্গ করেছেন। ২৭শে সেপ্টেম্বর ২০১৫, রোববার রাতে (নিউইর্য়ক সময়) তিনি ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার গ্রহণ করবেন।
৪। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও পারস্পরিক সন্তোষজনক সম্পর্ক, নিজ দেশের জনগণের কল্যাণ, নারী ও শিশু এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় অবদানের জন্য বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রখ্যাত পরমানু বিজ্ঞানী ও ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালামের নামে প্রতিষ্ঠিত ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এডভাইজরি কাউন্সিল-এর ‘ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০১৯’ প্রদান করা হয়। 
৫। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ দেয় ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন।
৬। ২০১৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ‘গ্লোবাল সামিট অব ওমেন’ বাংলাদেশে নারী শিক্ষা ও উদ্যোক্তা তৈরিতে অসামান্য নেতৃত্বদানের জন্য শেখ হাসিনাকে " গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড " প্রদান করেন। সম্মেলনে অংশ নেওয়া বিশ্বের প্রায় ১৫০০ নারী নেতৃত্বের উপস্থিতিতে গ্লোবাল সামিটের প্রেসিডেন্ট আইরিন নাতিভিদাদের কাছ থেকে তিনি গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড গ্রহণ করেন।
৭। মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে আসা ১০ লাখের মতো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হন শেখ হাসিনা। নির্বাসিত অসহায় মানুষের থাকা, খাওয়া ও চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন শেখ হাসিনা। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো এই পরিস্থিতিতে সীমানা বন্ধ রাখলেও শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সীমান্ত খুলে দিয়ে এক বিরল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন। অসহায় মানুষগুলোর প্রতি মানবতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় ব্রিটিশ মিডিয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ (মানবতার মা) উপাধিতে ভূষিত করে। 
৮। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিউজ এজেন্সি ‘দি ইন্টার প্রেস সার্ভিস (আইপিএস) এবং নিউইয়র্ক, জুরিখ ও হংকং ভিত্তিক তিনটি অলাভজনক ফাউন্ডেশনের নেটওয়ার্ক গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশন ২০১৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি ও তার মানবিকতার জন্য ‘আইপিএস ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ এবং ২০১৮ ‘স্পেশাল ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ’ এ দুটি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে।
৯। ২০১০ সালে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (এমডিজি) অর্জনে বিশেষ করে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাসে অবদানের জন্য জাতিসংঘের  উইমেন ইন পার্লামেন্ট (ডব্লিউআইপি) ও ইউনেস্কো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ‘ডব্লিউআইপি গ্লোবাল ফোরাম অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করেছে। 
১০। ২০১৪ সালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কন্যাশিশু ও নারী শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ট্রি অব পিচ’ শীর্ষক বিশেষ স্মারক প্রদান করছেন ইউনেস্কো মহাপরিচালক ইরেন। 
১১। স্বাস্থ্য খাতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস এবং ক্ষুধা ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ২০১১ ও ২০১৩ সালে জাতিসংঘ ইকনোমিক কমিশন ফর আফ্রিকা, জাতিসংঘে এন্টিগুয়া-বারবুডার স্থায়ী মিশন, আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন ও সাউথ সাউথ নিউজ কর্তৃক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দুইবার `সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড` প্রদান করেন।
১২। ২০১৪ সালের ২১শে নভেম্বর, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘের ‘সাউথ-সাউথ ভিশনারি’ পুরষ্কারে ভুষিত করা হয়। বাংলাদেশে তৃণমূলপর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার, সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা চালু, সর্বসাধারণের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বিশ্বের দরবারে রোল মডেল হিসেবে উপস্থাপনের জন্য তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন।
১৩। নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য ইউএন উইমেন ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ’ পুরস্কার ও ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’প্রদান করে।
১৪। টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সফলতার জন্য ২০১৯ সালে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পুরস্কার দিয়েছে।
১৫। ২০১৩ সালে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখার জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনালের ‘রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩২৮০’র ৭৫ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে `রোটারি পিস অ্যাওয়ার্ড` প্রদান করে। উল্লেখ্য, পূর্বে একই শান্তি পুরষ্কার পেয়েছিলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং, জার্মানির চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মার্কেল, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান।
১৬। নির্দিষ্ট সময়ের (২০১৫) অনেক আগেই ক্ষুধার্তের হার অর্ধেকে নামিয়ে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের জন্যে জাতিসংঘ খাদ্য এবং কৃষি সংস্থা (FAO) এর ডিরেক্টর জেনারেল হোসে গ্রাজিয়ানো দা সিলভা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘জাতিসংঘ পুরস্কার-২০১৩’  পুরস্কার গ্রহনের জন্য আমন্ত্রণ জানান। 
১৭। টীকাদান কর্মসূচীতে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ২০১২ সালে তাঞ্জানিয়ায় অনুষ্ঠিত GAVI alliance Partners Forum এ বাংলাদেশকে (ছয়টি দেশের মধ্যে) বাংলাদেশকে ‘GAVI‘ পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৮। ১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক রোটারি ফাউন্ডেশন প্রদত্ত `পল হ্যারিস ফেলো` পুরস্কার।
১৯। আন্তর্জাতিক লায়নস ক্লাব প্রদত্ত `Medal of Distinction ১৯৯৬-১৯৯৭` পদক।
২০। আন্তর্জাতিক লায়নস ক্লাব প্রদত্ত `Medal of Distinction ১৯৯৮-১৯৯৯` পদক
২১। আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাব প্রদত্ত `রাষ্ট্রপ্রধান পদক ১৯৯৬-১৯৯৭`
২২। ১৯৯৭ সালে ভারত কর্তৃক `নেতাজী সুভাষ চন্দ্র পদক` ।
২৩। ১৯৯৮ সালে সর্বভারতীয় শান্তিসংঘ কর্তৃক `মাদার তেরেসা পদক`।
২৪। ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও গণতন্ত্র প্রসারে অবদানের জন্য মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ফাউন্ডেশন নরওয়ে কর্তৃক `গান্ধী পদক`।
২৫। ২০০০ সালে, আফ্রো-এশিয়ান ল’ইয়ার্স ফেডারেশন প্রদত্ত `পার্সন অফ দ্যা ইয়ার` পদক।
২৬। ২০০০ সালে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য ম্যাকন ওমেনস কলেজ যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক `পার্ল এস বাক পদক`।
২৭। ২০০৫ সালে ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অব লায়ন্স ক্লাব কর্তৃক `মেডেল অব মেরিট পদক`।
২৮। ২০০৯ সালে ভারত সরকার প্রদত্ত `ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পদক`।
২৯। ২০১১ সালে, গণতন্ত্র সুসংহতকরণে প্রচেষ্টা ও নারীর ক্ষমতায়নে অবদান রাখার জন্য ফ্রান্সের দোফিঁ বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত `স্বর্ণপদক`।
৩০। ২০১২ সালে বাংলাদেশে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য UNESCO কর্তৃক `কালচারাল ডাইভারসিটি পদক`।
 
দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আন্তর্জাতিক একাডেমিক কমিউনিটি ও যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম এবং ভারতের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় আইন, সাহিত্য, লিবারেল আর্টস এবং মানবিক বিষয়ে তাঁকে অসংখ্য সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করেছে।
দেশী-বিদেশী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রিসমূহের একটি তালিকা তুলে ধরা হল-
১। ডক্টর অব লজ, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্র, ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭
২। ডক্টর অব লজ, ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় জাপান, ৪ জুলাই ১৯৯৭
৩। ডক্টর অব লিবারেল আর্টস, এবারেট ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্য, ২৫ অক্টোবর ১৯৯৭
৪। দেশিকোত্তম, বিশ্ব ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ, ভারত  ২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৮  
৫। ডক্টর অব লজ, অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অস্ট্রেলিয়া, ২০ অক্টোবর ১৯৯৯
৬। ডক্টর অব লজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় - ১৮ ডিসেম্বর ১৯৯৯
৭। ডক্টর অব লজ, ক্যাথেলিক ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসেলস বেলজিয়াম, - ফেব্রুয়ারি ২০০০
৮। ডক্টর অব হিউম্যান লেটারস, ইউনিভার্সিটি অব ব্রিজপোর্ট যুক্তরাষ্ট্র ,৭ সেপ্টেম্বর ২০০০
৯। ডক্টর অব সায়েন্স, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় -১৪ মার্চ ২০০১
১০। ডক্টর অব লজ, গণমৈত্রী বিশ্ববিদ্যাল্‌ রাশিয়া – ২০০১
১১। ডক্টর অব লজ, পিপলস ফ্রেন্ডশিফ ইউনিভার্সিটি,২৭ জুন ২০০৫
১২। ডক্টরেট ডিগ্রি, সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি - ২৪ নভেম্বর ২০১০
১৩। ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রী, ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত - ১২ জানুয়ারি ২০১২
১৪। ডক্টরেট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ, জানুয়ারি ২০১২
১৫। ফেলোশিপ, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ । 
রাষ্ট্র পরিচালনায় শেখ হাসিনার দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের জন্য আন্তর্জতিকভাবে তিনি আরও অনেক সম্মানসূচক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। শেখ হাসিনা শুধু জাতীয় নেতাই নন, তিনি আজ তৃতীয় বিশ্বের একজন বিচক্ষণ বিশ্বনেতা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন নতুন ভূমিকায়। অসাম্প্রদায়িকতা, উদার প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক বিজ্ঞানমনস্ক জীবন দৃষ্টি তাঁকে এক আধুনিক, অগ্রসর রাষ্ট্রনায় করে তুলেছে। একবিংশ শতাব্দির অভিযাত্রায় তিনি দিন বদল ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার কাণ্ডারি। এ অভিযাত্রায় তিনি বাঙালির জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং ভরসাস্থল।
 
(চলবে...পরবর্তী পর্ব প্রকাশিত হবে আগামীকাল এর বাংলা ইনসাইডারে।)

আগের লিংক: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য কীর্তিসমূহ-৫



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭