লিভিং ইনসাইড

প্রতিদিন কয়টি করে ডিম খাওয়া সেফ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 16/10/2017


Thumbnail

বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষ্যে, ডিম নিয়ে ঘটে যাওয়া হুলুস্থুল কান্ডের কথা এখনো সবার আলোচনায়। আন্ডার পরিবর্তে ডান্ডা পাওয়ার এমন হাস্যকর ঘটনায় হাসছি আমরা সবাই। ফেসবুকের দেয়ালেও ট্রল চলছে একের পর এক। ডিম নিয়ে এমন উত্তেজনা ডিমের জনপ্রিয়তাই প্রমাণ করে। তবে কথা হলো ডিম খাদকেরা কি ডিম খাওয়ার সময়ও এমনই বেসামাল হয়ে পড়েন? পছন্দের খাবার বলে কি ডিম খেয়ে নেন যত খুশি ততো? 

ডিমে প্রচুর পরিমানের ভিটামিন এ, বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে। সেই সঙ্গে সেলেনিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং জিঙ্কও। একটি আস্ত ডিমে যে পরিমাণ প্রোটিন থাকে, তা একটি বাচ্চা মুরগির প্রোটিনের সমপরিমাণ। তাই তো ডিমকে বলা হয়, ‘পাওয়ার হাউস অব নিউট্রিশন’। মানে পুষ্টির ঘর। সারাদিনের ক্লান্তি ঘাটতি মেটাতে ডিম নিঃসন্দেহে একটি ভালো উৎস। তাই দেখবেন কায়িক পরিশ্রম করা মানুষেরা ক্লান্তি মেটাতে রাস্তার ধারের দোকান থেকে ডিম সেদ্ধ খাচ্ছেন। ডিমে থাকে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডও। যা হৃদরোগ প্রতিরোধেও কার্যকরী। ডিমে থাকা কোলিন নিউরনকে অ্যাকটিভ করে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ায়। 

এবার কথা হলো, এতো পুষ্টিগুণের ডিম খাবেন কয়টা? যারা শারীরিকভাবে সুস্থ তারা দিনে দুই থেকে তিনটা ডিম খেতেই পারেন। তবে কোলেস্টেরল ও হাই প্রেসারের রোগীদের মনে যে ভয় থাকে তাও অনেক গবেষণায় ভুল প্রমাণ হচ্ছে। এসব গবেষোণায় বলা হচ্ছে, ডিমের প্রোটিন ও কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। নেই হার্টের ওপর কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়াও। তাই আমি বলবো, চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে তারপর না হয় ডিমের পরিমাণ নির্ধারণ করবেন। 

বাংলা ইনসাইডার/এমএ




প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭