ইনসাইড হেলথ

স্বাদে ও গুনে অনন্য কিশমিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 26/10/2017


Thumbnail

মিষ্টি স্বাদে পূর্ণতা আনে কিশমিশ। ছোটবেলায় মায়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে, কতবার না মুঠো ভর্তি কিশমিশ চালান করে দিয়েছেন মুখে। শুধু খেতেই সুস্বাদু তা কিন্তু নয়। পুষ্টিগুণের দিক থেকেও কিশমিশ অতুলনীয়। ছোট-বড় নানা রোগ থেকে এই মিষ্টিফল আপনাকে রক্ষা করবে।

সাধারণত দাওয়াত বা রিচ ফুডের পরই ফিরনী, পায়েস জাতীয় মিষ্টি খাবার খাওয়া হয়। আর বেশি খাওয়া মানেই হজমে সমস্যা। তাই খাবার যেন সহজে হজম হয় সেজন্যই খাবারে কিশমিশ ব্যবহার করা হতো। তাই দেখে থাকবেন বিরিয়ানি, রেজলাতেও কিশমিশ দেওয়া হয়। কিশমিশে স্বাদের ব্যাপার যেমন আছে, তেমনই আছে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার বিষয়টিও। এছাড়াও কিশমিশের উপস্থিত ফাইবার ধমনীর যত্নে উপকারী ভূমিকা পালন করে।

দৈহিক শক্তি পেতে অনেকে কিশমিশ খেয়ে থাকেন। কারণ কিশমিশে ফ্রক্টোজ এবং শর্করা রয়েছে। যা নিয়মিত খেলে বাড়ে এনার্জি।

একাধারে মাত্রাতিরিক্ত কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ক্যালোরি ও সুগার বেড়ে যাওয়ার আশংকা থাকতে পারে। তবে কিশমিশের মধ্যে কোনও ধরনের খারাপ কোলেস্টেরল নেই, যা শরীরের ক্ষতি করে। এতে আছে ভিটামিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং মিনারেল। তাই স্বাস্থ্যকর উপায়ে যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য পার্ফেক্ট চয়েস।

রক্তস্বল্পতার সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য এই ড্রাইফ্রুট খুবই ভালো। কিশমিশে থাকা আয়রন রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করে রক্তস্বল্পতার সমস্যা রোধ করে। দৃষ্টি ভালো করতেও কিশমিশ খেতে পারেন। এতে বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা রেটিনার ক্ষয়, বার্ধক্যজনিত দৃষ্টিহ্রাস, ছানি ইত্যাদি রোগের আশংকা কমিয়ে আনে।

বাংলা ইনসাইডার/এমএ



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭