নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৩৯ এএম, ১৩ মার্চ, ২০১৮
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই বাংলাদেশি। দেশের সবাই শোকাহত। ফেইসবুক ওয়াল ভরে গিয়েছে শোকার্ত মানুষের স্ট্যাটাসে। একই সঙ্গে শ্রীলঙ্কায় বসেও মন কাঁদছে বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। স্বজনহারা ব্যথিত মানুষের জন্য তাঁদের হৃদয়েও হচ্ছে রক্তক্ষরণ। আর তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হতাহত ব্যক্তিদের উদ্দেশে শোক প্রকাশ করেছেন ক্রিকেটাররা।
মুশফিক তাঁর অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘দয়া করে সবাই তাঁদের জন্য দোয়া করবেন।’ তামিম তাঁর অফিসিয়াল টুইটার একাউন্টে বড় একটি শোকবার্তা দিয়েছেন। সেখানে তামিম বলেন ‘বিমানের সব যাত্রী ও তাঁদের স্বজনদের অবস্থা অনুভব করতে পারছি। আল্লাহ নিহত ব্যক্তিদের গ্রহণ করুন। বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। আমরা সবাই তাঁদের জন্য দোয়া করি।’ একই সঙ্গে রিয়াদ-সাকিব-তাসকিন-মুস্তাফিজও শোক প্রাকাশ করেছেন তাঁদের ফেইসবুক পেইজে।
মুশফিকুর রহিম
সাকিব আল হাসান
তামিম ইকবাল
Heart goes out to all the passenger
— Tamim Iqbal Khan (@TamimOfficial28) ১২ মার্চ, ২০১৮
and the families on board Flight BS211,
May Allah accept them with ease and may the survivors of this horrific crash recover fast
You all would be in our prayers
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
Really felling sad for the passengers who were in board Flight BS211. Who passed away, May Almighty Allah grant them in the best place of heaven and may the survivors of this horrific crash recover fast. #WeMourn
— Mahmudullah Riyad (@Mahmudullah30) ১২ মার্চ, ২০১৮
তাসকিন আহমেদ
মুস্তাফিজুর রহমান
বাংলা ইনসাইডার/ডিআর
মন্তব্য করুন
আইপিএলে এবারের আসরে স্বপ্নের মতো সময় কাটাচ্ছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। ২০১৬ থেকে আইপিএল ক্যারিয়ার শুরু করে সেবার সানরাইজার্স হায়দ্রবাদের হয়ে অম্ল-মধুর সময় কাটিয়েছিলেন ফিজ। এরপর কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ঘুরলেও সেগুলোতে খুব একটা ছন্দে দেখা যায়নি ফিজকে। তবে এবার চেন্নাইয়ে যোগ দিয়ে শুরু থেকেই বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেছে তাকে।
এরই মধ্যে চেন্নাইয়ের মিডিয়া বিভাগকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন মুস্তাফিজ। যা বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছেন তারা। সেই ভিডিওতে চেন্নাইয়ের ডাক পাওয়ার পরের অনুভূতি, মহেন্দ্র সিং ধোনিদের সঙ্গে আলোচনা ও দলের অভ্যন্তরীণ আবহ নিয়ে কথা বলেছেন দ্য ফিজ।
কাটার মাস্টার বলেন, ‘এটা চেন্নাইয়ের হয়ে আমার প্রথমবার খেলতে আসা। ২০১৬ সালে আইপিএলে আমার অভিষেক হয়, তবে সবসময় স্বপ্ন ছিল এই ফ্র্যাঞ্চাইজির (চেন্নাই) হয়ে খেলা। যখন চেন্নাই টিম ম্যানেজমেন্টের কল আসে, এরপর থেকে সারারাত আর ঘুম আসতেছিল না। একরকম উত্তেজনা কাজ করছিল।’
মুস্তাফিজ বলেন, ‘এখানকার (চেন্নাইয়ের) সবাই খুব আন্তরিক, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের। জাতীয় দলে যেমন সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, তেমনি এখানেও শুরু থেকে আমার অস্বস্তি লাগেনি। এখানে বড় ভূমিকা ছিল মাহি (মহেন্দ্র সিং ধোনি) ভাইয়ের, ডিজে ব্রাভো (চেন্নাইয়ের বোলিং কোচ) এবং অন্যান্য কোচিং স্টাফের। ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সেট-আপ থেকে শুরু করে ছোট ছোট কিছু বিষয় জানায়, সেগুলো আমার ডেথ ওভারের বোলিংয়ে খুব ভালো কাজে লাগে।’
ধোনিকে নিয়ে ফিজ আরও বলেন, ‘উনার (ধোনি) সঙ্গে বেশিরভাগ বোলিং নিয়েই কথা হয়, তবে যা হয় মাঠেই। এর বাইরে তেমন কথা হয় না। মাহি ভাই এসেই বলেন যে এটা (কৌশল) করলে ভালো হয়। আইপিএলে খেললে একজন ক্রিকেটার অনেক আত্মবিশ্বাস পায়, পুরো টুর্নামেন্টে আন্তর্জাতিক সব তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে যদি আমি সফল হই, যেকোনো জায়গায় সফল হওয়াটা সহজ হয়।’
প্রসঙ্গত, এবারের আইপিএলে চেন্নাইয়ের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলেছেন মুস্তাফিজ। যেখানে ১০.৭ ইকোনোমিতে ১২ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। এতে অবশ্য টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন এই টাইগার পেসার।
মুস্তাফিজ চেন্নাই সুপার কিংস আইপিএল মহেন্দ্র সিং ধোনি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ ১৭ বছরের ক্যারিয়ারের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিসমাহ মারুফ। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে মারুফের অবসরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
ক্যারিয়ারে ২৭৬টি ম্যাচে ৬২৬২ রান করেছেন তিনি। একই সঙ্গে বোলিং করে ৮০টি উইকেট শিকার করেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
নিজের অবসরের ঘোষণায় বিসমাহ মারুফ বলেন, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা ছিল, চ্যালেঞ্জ, বিজয় এবং অবিস্মরণীয় অনেক স্মৃতিতে ভরা।’
বিবৃতিতে পরিবার, সতীর্থ থেকে শুরু করে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিসমাহ, ‘আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে। আমি আমার সতীর্থ খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা আমার কাছে পরিবারের মতো হয়ে উঠেছে। মাঠে এবং মাঠের বাইরে আমাদের যে বন্ধুত্ব হয়েছে, তা আমি চিরকাল লালন করব।’
সর্বশেষ নারী টি-২০ বিশ্বকাপে নিজে ভালো ছন্দে থাকলেও অধিনায়ক হিসেবে দলকে সাফল্য এনে দিতে পারেননি বিসমাহ। পরে নতুনদের সুযোগ করে দিতে নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে এবং ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-২০ ফরম্যাটে অভিষেক হয়েছিল বিসমাহ মারুফের। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে পাকিস্তানকে ৯৬টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
পাকিস্তান নারী ক্রিকেট বিসমাহ মারুফ
মন্তব্য করুন
ইতালিয়ান কাপের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে আটালান্টা ইতোমধ্যেই ১-০ গোলে পরাজিত হয়ে পিছিয়ে পড়েছিল। তবে ফিরতি লেগে ফিওরেন্টিনাকে ৪-১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে দুই লেগ মিলিয়ে ৪-২ ব্যবধানে এগিয়ে ফাইনালের টিকেট কেটেছে আটালান্টা।
এদিন ঘরের মাঠ জিউইস স্টেডিয়ামে ৮ মিনিটে টিয়ান কুপমেইনার্সের গোলে সমতা ফিরিয়েছিল আটালান্টা। ৬৮ মিনিটে লুকাস মার্টিনেজ কুয়ারটাস আবারও ফিওরেন্টিনাকে এগিয়ে দেয়। ৭৫ মিনিটে গিয়ানলুকা সামাকা স্বাগতিকদের পক্ষে আবারো সমতা ফেরান। এ সময়ে ধরেই নেয়া হয়েছিল ম্যাচটি অতিরিক্ত সময়ে গড়াচ্ছে।
নিকোলা মিলেনকোভিচের লাল কার্ডে ফিওরেন্টিনা দ্বিতীয়ার্ধের প্রায় বেশিরভাগ সময়ই ১০ জন নিয়ে খেলেছে। আডেমোলা লুকম্যান ও মারিও পাসালিচের ইনজুরি টাইমের গোলে ৪-১ ব্যবধানের লিড নেয় আটালান্টা। লিভারপুলকে বিদায় করে ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালও নিশ্চিত করেছে আটালান্টা।
এর আগে, ১৯৬৩ সালে তারা ইতালিয়ান কাপে একবার বিজয়ী হয়েছিল। চারবার ফাইনালে খেলেও প্রতিবারই তাদের রানার্স-আপ শিরোপা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। এর মধ্যে তিন বছর তারা জুভেন্টাসের কাছে ফাইনালে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। এবারের ইতালিয়ান কাপের ফাইনাল আগামী ১৫ মে রোমের স্তাদিও অলিম্পিকোতে অনুষ্ঠিত হবে।
আটালান্টা ফিওরেন্টিনা ইতালিয়ান কাপ
মন্তব্য করুন
ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল। আর এই ফুটবলের বিভিন্ন লিগগুলোই যেন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবং জনপ্রিয় করে তোলে এই খেলাকে। তবে বেশ কিছুদিন যাবত ক্লাব ফুটবলের খেলায় দেখা মিলেছে বড় কয়েকটি অঘটনের। যেখানে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে শুরু করে প্রিমিয়ার লিগ সবখানেই যেন ফেভারিট দলগুলো ধাক্কা খাচ্ছে বড় ধরনের।
তেমনই প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধার স্বপ্নে এভারটনের কাছে বড় ধাক্কা খেয়েছে লিভারপুল। মার্সিসাইড ডার্বি জিতে নিয়েছে ২-০ গোলে। সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন কোচ য়্যুর্গেন ক্লপ। ম্যান ইউ অবশ্য ৪-২ গোলে জিতেছে শেফিল্ডের বিপক্ষে। ফ্রান্সে পিএসজির লিগ শিরোপার অপেক্ষা আরও এক ম্যাচ বেড়েছে।
রোলার কোস্টারের মত উত্থান আর পতন প্রিমিয়ার লিগে। ইউরোপিয়ান শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে এখনো অজানা কোন দল জিতবে। কার হাত উঠবে রুপালি ট্রফিটি।
মার্সিসাইড ডার্বিতে অবনমনের শঙ্কায় থাকা এভারটন যখন হাসে, কাঁদে তখন লিগ শিরোপার কাছে থেকেও দূরে সরে যাওয়া লিভারপুল। ফুটবলের প্রাণ, ক্লাবের শক্তি সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন কোচ।
লিভারপুল কোচ বলেন, আমি খুবই হতাশ, বিরক্ত। সমর্থকদের অবস্থা বুঝতে পারছি। তাদের জন্য সত্যিই দুঃখিত। আমি ক্ষমা চাইছি। যা হওয়ার হয়ে গেছে। পরিস্থিতি বদলাতে পারবো না। কিন্তু দ্রুত সেখান থেকে বের হয়ে আসতে চাই।
গুডিসন পার্ক যেন অলরেডদের রক্তাক্ত করতেই জেগে উঠেছিলো। জারাড ব্র্যান্থওয়েট ও ডমিনিক কালভার্ট লুইন দুই অর্ধে দুই গোল দিয়ে এভারটনের অবিশ্বাস্য জয়ের নায়ক।
১৪ বছর পর ঘরের মাঠে মার্সিসাইড ডার্বি জিততে পারলো এভারটন। আর লিভারপুলের লিগ জয়ের সুযোগ হারের স্লোগানে মুখর তখন গুডিসন পার্ক। সিটির চেয়ে দু ম্যাচ বেশি খেলে মাত্র এক পয়েন্টের লিড মোটেও স্বস্তি দিচ্ছে না অলরেডদের। সেই অর্থে ম্যান ইউর জন্য চাপমুক্ত ম্যাচ। শিরোপার মত সেরা চারে থাকাও অসম্ভব। তবে ওল্ড ট্রাফোর্ডে দর্শকদের আনন্দ দিয়েছে রেড ডেভিলরা।
শেফিল্ডের বিপক্ষে জোড়া গোল করেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ। বাকি দুটি হ্যারি ম্যাগুয়ার ও রাসমস হজলান্ডের। অবশ্য দুবার ম্যাচে এগিয়ে গিয়েছিলো তলানীর দল শেফিল্ড।
ফ্রান্সে অবশ্য একপেশে লিগ। অপেক্ষা শুধুই পিএসজির শিরোপা উৎসবের। আর এমবাপ্পের বিদায়ের। বিদায়ী মৌসুমে জ্বলে ওঠা ফরাসী তারকা জোড়া গোল করেছেন লঁরিয়ের সাথে। ২৫ গোল টানা চার মৌসুমে। ওসমান দেম্বেলেও পিছিয়ে নেই। তারও জোড়া গোল। এদিনই ১২তম শিরোপা নিশ্চিত হতে পারতো পিএসজির। তবে হয়নি আরেক ম্যাচে মোনাকোর জয়ে। শনিবার ঘরের মাঠে উৎসবের অপেক্ষা।
লিভারপুল এভারটন প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল
মন্তব্য করুন
চলতি বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের মহারণ। বাকি নেই দেড় মাসও। যার জন্য ইতোমধ্যেই বেশ জোরেশোরে প্রস্তুতি চলছে প্রতিটি দলেই। সেই সাথে প্রতিটি দল শুরু করেছে স্কোয়াড তৈরির কাজ। সেই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও।
যার জন্য ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজের দিনক্ষণ ঠিক করেছে বিসিবি। আর কয়েকদিন পরেই শুরু হবে এই সিরিজ। ইতোমধ্যে এই সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্পের দলও ঘোষিত হয়েছে। মূলত বিশ্বকাপের সম্ভাব্য ক্রিকেটারদের নিয়েই এই স্কোয়াড দিয়েছে বিসিবি।
যদিও বিসিবির ঘোষিত সেই স্কোয়াডে নেই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। জানা গেছে, পরিবারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন সাকিব। কয়েকদিনের মধ্যে তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। দেশে ফিরে শেখ জামালের হয়ে ডিপিএলের সুপার লিগের কয়েকটি ম্যাচ খেলবেন তিনি।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-২০তে না খেললেও সিরিজের শেষ তিন ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে সাকিবের। এর আগে বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে এক অনুষ্ঠানে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে আশার কথাই শুনিয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
সাকিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতিটা আশা করি বেশ ভালো হবে। এর আগে যখন আমরা এখানে (যুক্তরাষ্ট্র) খেলেছি প্রচুর সমর্থন পেয়েছি। আমরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওই সময় সিরিজ জিতেছিলাম। আশা করি এবারও ওরকম ভালো কিছু করতে পারব আমরা।’
তিনি আরো বলেন, ‘গত টি-২০ বিশ্বকাপে আমাদের পারফরম্যান্স অনেক ভালো ছিল। ওখান থেকে যদি আরেকটু উন্নতি করতে পারি, আমার মনে হয় এবার আমাদের আরো ভালো করার সম্ভাবনা আছে।’
শ্রীলংকা ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম দুই ম্যাচ ডালাস ও নিউইয়র্কে। সেন্ট ভিনসেন্টে নেদারল্যান্ডস ও নেপালের বিপক্ষে শেষ দুই ম্যাচ। বিশ্বকাপের ‘গ্রুপ অব ডেথ’ বলা হচ্ছে এটিকে। সাকিব নিজেও সেটি মানছেন। তবু তাকে আশাবাদী করে তুলছে দুই দেশের কন্ডিশন।
টাইগারদের সাবেক এই অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মনে হয় কন্ডিশন যেমন হবে, সেটা আমাদের সহায়তা করবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমাদের (খেলার) সঙ্গে বেশ মানানসই। সেখানে একই ধরনের পিচ (বাংলাদেশের মতো) আমরা পেতে পারি। ডালাসেও আমাদের সহায়ক পিচ হতে পারে। তবে আমি জানি না নিউইয়র্কের পিচ কেমন হবে।’
সাকিব আল হাসান জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশ টি-২০ বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
আইপিএলে এবারের আসরে স্বপ্নের মতো সময় কাটাচ্ছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। ২০১৬ থেকে আইপিএল ক্যারিয়ার শুরু করে সেবার সানরাইজার্স হায়দ্রবাদের হয়ে অম্ল-মধুর সময় কাটিয়েছিলেন ফিজ। এরপর কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ঘুরলেও সেগুলোতে খুব একটা ছন্দে দেখা যায়নি ফিজকে। তবে এবার চেন্নাইয়ে যোগ দিয়ে শুরু থেকেই বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেছে তাকে।
ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল। আর এই ফুটবলের বিভিন্ন লিগগুলোই যেন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবং জনপ্রিয় করে তোলে এই খেলাকে। তবে বেশ কিছুদিন যাবত ক্লাব ফুটবলের খেলায় দেখা মিলেছে বড় কয়েকটি অঘটনের। যেখানে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে শুরু করে প্রিমিয়ার লিগ সবখানেই যেন ফেভারিট দলগুলো ধাক্কা খাচ্ছে বড় ধরনের।