ইনসাইড গ্রাউন্ড

এত ইনজুরির বোঝা সইবে তো টাইগারদের?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০২ এএম, ১৭ এপ্রিল, ২০১৮


Thumbnail

একের পর এক দুঃসংবাদ দিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। পিঠে টান পাওয়ায় মাঠের বাইরে তাসকিন, কাঁধে চোট পাওয়ায় মেহেদি হাসানও খেলার মধ্যে নেই। পেসার রুবেল হোসেন গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটে গিয়ে অসুস্থ হয়েছেন। পায়ের লিগামেন্ট ছিড়ে ছয় মাসের জন্য মাঠের বাইরে চলে গেছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার নাসির হোসেন। তামিম ইকবালও আছে হাটুর ইনজুরিতে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো আরেকটি নাম। টাইগারদের মি. ডিপেন্ডেবল উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম।

চারদিন আগে ঘরের মাঠ বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে বাংলা ক্রিকেট লিগের চতুর্থ রাউন্ডের খেলার শেষ দিন অনুশীলনের সময় পায়ে চোট পান মুশফিক। অনুশীলনে ফুটবল খেলতে গিয়ে শান্তর সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। সেখান থেকেই তিনি অসুস্থ। সেরে ওঠেননি এখনও। ঠিক কবে নাগাদ সেরে উঠবেন সে বিষয়েও নিশ্চিত করে কিছু জানায়নি বিসিবির চিকিৎসক।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চিকিৎসক দেবাশীষ জানান, ’মুশফিক গোড়ালিতে চোট পেয়েছে চারদিন হলো। এখন ওকে বিশ্রাম নিতে হবে। প্রতি সপ্তাহে আমরা ওর অবস্থা মুল্যায়ন করবো। সেরে উঠতে কতোদিন লাগবে এখনই বলা যাচ্ছে না।‘

ইনজুরির ফলে বিসিএলের শেষ দুই রাউন্ডে খেলা হচ্ছে না মুশফিকের। তাসকিন,মিরাজ,তামিম,নাসিরও খেলছেন না। নাসিরের ইনজুরি মারাত্বক,সামনে আফগানিস্তান সফরের আগে সুস্থ হয়ে উঠবেন না সেটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। তামিম আফগান সিরিজের আগে সেরে ওঠার ব্যাপারে প্রত্যয়ী হলেও তাঁর ফেরা না ফেরার ব্যাপারে শঙ্কা রয়েই যাচ্ছে। এর মধ্যে মুশফিকের ইনজুরি কতটা মারাত্মক তা সময় গড়ালেই বুঝা যাবে।

কিন্তু এত ইনজুরির ছোবল কেন জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ওপর?

আফগানিস্তান সিরিজের পরপরই বাংলাদেশ মোকাবেলা করবে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজের। এই সময়ের মধ্যে দলের তারকা ক্রিকেটাররা সুস্থ না হয়ে উঠলে বাংলাদেশকে যে মস্তবড় মাশুল দিতে হবে তা সহজেই অনুমেয়। তবে জানা গেছে এরা সবাই আফগানিস্তান সিরিজে না হলেও, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের আগে সুস্থ হয়ে উঠবেন। কিন্ত আশঙ্কার বিষয় ইনজুরিতে ফিরে কতটুকুই বা ছন্দে থাকবেন ক্রিকেটাররা।

বাংলা ইনসাইডার/এসআর/ডিআর



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে মাতামাতি না করার অনুরোধ শান্তর

প্রকাশ: ০২:২৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত

চলতি বছরের জুনেই যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে বসতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের আসর। হাতে সময় দেড় মাসেরও কম। এরই মধ্যে বেশ ভালোভাবেই প্রস্তুতি শুরু করেছে প্রায় প্রতিটি দল। যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও।

আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে ঘিরে বড় প্রত্যাশা রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও সমর্থকেরা। তবে বিশ্বকাপ নিয়ে সমর্থকদের মাতামাতি না করার অনুরোধ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

শান্ত বলেন, ‘প্রতি বছর দেখি, বিশ্বকাপের আগে এগুলো নিয়ে অনেক কথা হয়। প্রত্যাশা থাকে এটা করব, সেটা করব। এসব নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। আমার একটা অনুরোধ থাকবে আপনাদের কাছে। এই প্রত্যাশা খুব একটা করার দরকার নেই। এই প্রত্যাশা সবার মনের মধ্যে থাক।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন বাংলাদেশ দল কী চায়, আমরা খেলোয়াড়রাও জানি বাংলাদেশকে কতদূর নিয়ে যেতে চাই। সবাই চায় যে অনেক বড় কিছু করি। কিন্তু এটা নিয়ে যখন খুব বেশি মাতামাতি হয়, তখন আমার ব্যক্তিগতভাবে ভালো লাগে না। দরকার নাই। ফলাফল যখন হবে তখন বোঝা যাবে।’

বাংলাদেশ দলের জার্সিতে যারা খেলে তারা সামর্থ্যের বেশি দেয় বলে দাবি নাজমুলের, ‘যে দলটা খেলে তারা ১২০ ভাগ দিবে প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য। এই নিশ্চয়তা দিতে পারি। প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য খেলবে। প্রতিটি ম্যাচ আমরা যখন খেলি, তখন অনেক আশা নিয়েই খেলি। আমরা যেটা পারি, ওই জিনিসটা করার চেষ্টা করি। আমরা জেতার জন্য খেলব।’


টি-২০ বিশ্বকাপ   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট   খেলাধুলা   বাংলাদেশ   নাজমুল হোসেন শান্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পিএসজি-বার্সালোনা মহারণ, নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত উভয় দলই

প্রকাশ: ০২:১০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার রাতে পার্ক দ্য প্রিন্সেসে স্প্যানিশ জায়ান্টদের মুখোমুখি হয়েছিল প্যারিসিয়ানরা। যেখানে বার্সেলোনার কাছে ৩-২ গোলে হেরেছে পিএসজি। আর এই জয়ে সেমিফাইনালের দৌড়েও এগিয়ে রয়েছে জাভি হার্নান্দেজের দল।

মঙ্গলবার ঘরের মাঠে স্তাদিও লুইস অলিম্পিক কোম্পানি স্টেডিয়ামে পিএসজিতে আতিথেয়তা দেবে বার্সেলোনা। তবে দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে পিএসজি যে সহজে হাল ছাড়বে না, ভালো করেই জানেন বার্সা কোচ জাভি হার্নান্দেজ।

জাভি বলেন, ‘ফুটবলের বড় ধরনের লড়াই হতে যাচ্ছে। পিএসজির কাছ থেকে বল ছিনিয়ে নিতে চাইব এবং ম্যাচটি জেতার চেষ্টা করব। আশা করি, নিজেদের সেরাটা দিতে পারব।’

পিএসজি ম্যাচকে সামনে রেখে জাভি আরো বলেন, ‘যে অবস্থায় আছি, সেটা নিয়ে আমরা খুশি ও গর্বিত। আমার মনে হচ্ছে, দারুণ কিছু মুহূর্ত পেতে যাচ্ছি এবং আমি রোমাঞ্চিত। আমাদের আবেগ ও মেজাজকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এটা বাঁচা-মরার ম্যাচ। দলের সেরা দিক ও রূপ দেখাতে চাই। আমাদের সমর্থকদের আরো বেশি সমর্থন করতে হবে কারণ পিএসজি আমাদের ভোগাবে এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’

এদিকে বাঁচা-মরার ম্যাচের আগে হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকেও। তার কথায়, ‘আমরা প্রথম মিনিট থেকে ওদের (বার্সেলোনা) চেপে ধরব আর ওরা নিজেদের খেলাটা খেলবে। যখন আমাদের দখলে বল থাকবে, আমরা চাইব বেশি সম্ভব সুযোগ তৈরি করার। আগের ম্যাচের পরের দিনগুলো আমাদের জন্য খুব কঠিন ছিল। তবে ফুটবলে ভালো ব্যাপার একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আরেকটি ম্যাচ আছে। আর এখন আমরা জানি, কি করতে হবে। আমরা খুব ভালো অবস্থায় আছি এবং আমরা তৈরি।’

মঙ্গলবার সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মুখোমুখি হবে বার্সেলোনা ও পিএসজি। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১টায়।


পিএসজি   বার্সালোনা   উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

না ফেরার দেশে ইংল্যান্ড ক্রিকেটের কিংবদন্তী আন্ডারউড

প্রকাশ: ০১:৪৪ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ডেরেক আন্ডারউড। ইংল্যান্ড ক্রিকেটের ইতিহাসে টেস্টে স্পিনারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। বাইশ গজের সাথে তার সম্পর্ক শেষ হয়েছিল কয়েক দশক পূর্বেই। তবে এবার জীবনের মায়াও ত্যাগ করলেন এই কিংবদন্তী। ৭৮  বছর বয়সে পাড়ি জমালেন না ফেরার দেশে।

আন্ডারউডের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে ইসিবি লিখেছে, 'ডেরেক আন্ডারউড দেশের সর্বকালের সেরা স্পিনারদের একজন হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।'

১৯৬৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় আন্ডারউডের। ক্যারিয়ারের সবশেষ টেস্ট খেলেন তিনি ১৯৮২ সালে, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে। দেশের হয়ে ৮৬টি টেস্ট খেলে নেন ২৯৭ উইকেট। ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৭৩ সালের অগাস্ট পর্যন্ত আইসিসির টেস্ট বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ছিলেন আন্ডারউড।

আন্ডারউডের প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারের পুরোটা কাটে কাউন্টি দল কেন্টে। ১৭ বছর বয়সে এই সংস্করণে পথচলা শুরু করেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে তিন দশকে (১৯৬৩ থেকে ১৯৮৭) ৯০০ এর বেশি ম্যাচ খেলেন এই স্পিনার। ১৯.০৪ গড়ে উইকেট নেন ২ হাজার ৫২৩টি।

১৯৮৭ সালে ক্রিকেটকে বিদায় বলা আন্ডারউড দুটি ওয়ানডে কাপ ও তিনটি করে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ, ন্যাশনাল লিগস এবং বেনসন ও হেজেস কাপ জেতেন। ১৯৮১ সালে এমবিই স্বীকৃতও পান তিনি।

খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ক্রিকেট প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন আন্ডারউড। ২০০৬ সালে তাকে কেন্টের ক্লাব সভাপতি করা হয়। দুই বছর পর মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) প্রেসিডেন্টও হন তিনি। ২০০৯ সালে আইসিসি হল অব ফেমে জায়গা পান এই ইংলিশ ক্রিকেটার।


ডেরেক আন্ডারউড   ইংল্যান্ড   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ডিপিএলে ব্যাট হাতে প্রথম ম্যাচেই শান্ত-মুশফিকের শতক

প্রকাশ: ১২:০৮ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে লংকানদের সাথে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ শেষ করে ঘরোয়া আসর ডিপিএলে যোগ দিয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। ডিপিএলের চলতি আসরে ব্যাট হাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে সেঞ্চুরির দেখা পায় নাজমুল হোসেন শান্ত এবং মুশফিকুর রহিম। প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে খেলেন ১১৮ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন আবাহনীর অধিনায়ক শান্ত। এছাড়া ১১১ রানে অপরাজিত থাকেন প্রাইম ব্যাংকের উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিকুর রহিম।

ঈদের ছুটি কাটিয়ে গতকাল থেকে আবারও মাঠে ফিরেছে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ (ডিপিএল)। এদিন শের-ই বাংলায় প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে মাঠে নামে আবাহনী। এ ম্যাচে ১০৪ বল খেলে ১০৫ রান করেন নাঈম শেখ। তবে দিনটিতে আলাদাভাবে নজর কাড়েন আবাহনীর অধিনায়ক শান্ত। এর আগের ম্যাচেও খেলেছিলেন তিনি যদিও ব্যাট হাতে তার নামার আগেই দল জয় তুলে নিয়েছিল।

তবে গতকাল ব্যাট হাতে খেলতে নেমে দেখা পায় শতকের। ৮৫ বল খেলে ১৩ চার এবং চার ছক্কায় এই অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ১১৮ রান। নির্ধারিত ওভার ব্যাট করে চার উইকেটে ৩৪১ রান জমা করেন আবাহনী। তবে বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২৮৩ গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। ফলে ৫৮ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আবাহনী।

এছাড়াও সোমবার বিকেএসপিতে মুখোমুখি হয় লেজেন্ডস অফ রূপগঞ্জ এবং গাজী টায়ার্স ক্রিকেট একাডেমি। সেই ম্যাচে ম্যাচে গাজী টায়ার্সকে ১০ উইকেটে হারায় রূপগঞ্জ। আরেক ম্যাচে পারটেক্স স্পোটিং ক্লাবকে ৫ উইকেটে হারায় শেখ জামাল।


শ্রীলঙ্কা   মুশফিক   সেঞ্চুরী   নাজমুল হোসেন শান্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এভারটনের জালে চেলসির গোল উৎসব

প্রকাশ: ১১:৩৭ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এভারটনকে যেন ছেলেখেলা করেই হারাল চেলসি। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে এভারটনের জালে ছয়বার বল পাঠিয়েছে ব্লুজরা। এই ম্যাচে হ্যাটট্রিক পূরণসহ ৪ গোল করেছেন কোল পালমার। সোমবার রাতে নিজেদের ঘরের মাঠ স্টামফোর্ড ব্রিজে মুখোমুখি হয়েছিল চেলসি-এভারটন। যেখানে ২১ বয়সী পালমার এভারটনকে একাই ধসিয়ে দিয়েছেন। 

ইংল্যান্ডের এই তরুণ প্রথম গোল (১৩ মিনিটে) করেন বাঁপায়ের জাদুকরী শটে। নিজের দ্বিতীয় গোল (১৮ মিনিটে) করেন হেডে, তৃতীয় গোল (২৯ মিনিটে) ডানপায়ের শটে আর বাকি গোলটি (৬৪ মিনিটে) করেন ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে পেনাল্টিতে।

এভারটনের বিপক্ষে ৪ গোলের সুবাদে চলতি মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে যৌথভাবে সর্বোচ্চ হয়ে গোলদাতা হয়েছেন পালমার। তার সমান ২০ গোল করেন ম্যানচেস্টার সিটির ফরোয়ার্ড আর্লিং হালান্ড।

চলতি মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে মোট ২৩ গোল করলেন পালমার। গত ৫ বছরের মধ্যে চেলসির প্রথম কোনো খেলোয়াড় এক মৌসুমে ২০ গোল করার কীর্তি গড়েন। তার আগে ২০১৮-১৬ মৌসুমে ২০ গোলের রেকর্ড করেছিলেন ইডেন হ্যাজার্ড।

চেলসির হয়ে বাকি গোল দুটি করেন নিকোলাস জ্যাকসন (৪৪ মিনিটে) ও বদলি খেলোয়াড় আলফি গিলক্রিস্ট (৯০ মিনিটে)।

এই জয়ে ৩১ ম্যাচে ৪৭ পয়েন্ট নিয়ে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের ৯ম স্থানে আছে চেলসি। আর ৩২ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের নিচের দিক থেকে পঞ্চমস্থানে আছে এভারটন।


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ   কোল পালমার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন