নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:২১ পিএম, ১২ জানুয়ারী, ২০১৯
বিদায় নিচ্ছেন ব্রিটিশ টেনিস কিংবদন্তি অ্যান্ডি মারে। অস্ট্রেলিয়া ওপেনেই শেষ হবে তার ক্যারিয়ার। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে কী পেলেন আর কী হারালেন এই ব্রিটিশ তারকা?
টেনিস জগতের বিগ ফোরের একজন অ্যান্ডি মারে। বাকি তিনজন- রাফায়েল নাদাল, রজার ফেদেরার ও নোভাক জোকোভিচের তুলনায় কিছুটা ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছিলেন মাঝামাঝি সময়ে। ইনজুরি ও মানসিক অবসাদ দুটোই তার ক্যারিয়ারের সবথেকে মূল্যবান সময়কে নষ্ট করেছে। কিন্তু তাতে দমে যাননি মারে।
যেভাবে শুরু হলো
মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে টেনিস শুরু। বড় ভাই ও পেশাদার ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় জেমি মারের অনুপ্রেরণায় লালিত হতে থাকে তার স্বপ্ন। ২০০৩ সালে অনুষ্ঠিত ম্যানচেস্টার চ্যালেঞ্জার নামক একটি জাতীয় টেনিস প্রতিযোগিতা দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় তার ক্যারিয়ার। ঐ প্রতিযোগিতায় তিনি কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন।
তবে ঐ বছরই গ্লাসগো ফিউচার ইভেন্টের শিরোপা জেতেন মারে। মাঝে কিছু আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সাফল্য আসে। তবে বড় সাফল্য আসে ২০০৪ সালে। জুনিয়র ইউএস ওপেন কাপ জয় করেন এবং ঐ বছরেই বিবিসির বছর সেরা তরুণ ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব পুরস্কার পান। বছর শেষে জুনিয়রদের তালিকায় ২য় স্থান অধিকার করেন মারে।
২০০৫ সাল থেকে তার পৃথিবীব্যাপী ভ্রমণ শুরু। ২০০৫-০৬ এই এক বছরে মারে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রতিযোগিতার কুনিয়ার ইভেন্টে অংশ নেন। এই সময় তিনি ব্রিটেনের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে প্রথমবারের মতো ডেভিস কাপে অংশ নেন।
মারে এই বছরে কুইন্স ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ, থাইল্যান্ড ওপেন, উইম্বলডন, ইউএস ওপেন, এটিপি ওয়ার্ল্ড ট্যুর মাস্টার্স, বাসেল সুইস ইনডোরস প্রভৃতি বড় ছোট প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। থাইল্যান্ড কাপে তিনি প্রথমবারের মতো বিশ্বের এক নম্বর তারকা রজার ফেদেরারের মুখোমুখি হন।
২০০৬ মৌসুমের শুরু থেকে শেষে মারে বিভিন্ন সময়ে ১০ ব্রিটিশ টেনিস তারকাদের তালিকায় দুই দফায় শীর্ষ স্থান দখল করেন।
২০০৭ সালে বিশ্ব র্যাংকিংয়ের সেরা দশে উঠে আসেন এই ব্রিটিশ তারকা। ঐ বছরেই অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে প্রথম মুখোমুখি হন বিশ্বের ২ নম্বর খেলোয়াড় রাফায়েল নাদালের। ঐ বছর জার্মান ওপেন, ইউএস ওপেন, মিয়ামি মাস্টার্সে অংশ নিলেও ইনজুরি আক্রান্ত মারে উল্লেখযোগ্য কোন সাফল্য পাননি। পরবর্তী তিন বছর সাংহাই ওপেন, ফ্রেঞ্চ ওপেন, মাদ্রিদ মাস্টার্স, মন্টে কার্লো মাস্টার্স, চায়না ওপেন, সিনসিনাতি মাষ্টার্স প্রভৃতি প্রতিযোগীতায় সেমি-ফাইনাল, কোয়াটার ফাইনাল প্রভৃতি রাউন্ডে পৌঁছান।
২০১০ সালে মারে প্রথম বড় অর্জন পান। ঐ বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে সিলিক ও নাদালকে হারিয়ে ফেদেরারের সাথে ফাইনাল নিশ্চিত করেন । যদিও তিনি হেরে যান। তবে ঐটাই ছিল তার তখনও পর্যন্ত প্রাপ্ত সেরা সাফল্য- অস্ট্রেলিয়া ওপেন রানার আপ।
মারে প্রথম বড় সাফল্য পান লন্ডন ২০২২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে। ১৯০৮ সালের পর মারেই প্রথম ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় যিনি পুরুষ এককে গোল্ড অর্জন করেন। ঐ অলিম্পিকেই তিনি দুইটি গোল্ড অর্জন করে পৃথিবীর ৭ম খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড গড়েন।
৩১ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ তারকা দীর্ঘ সময় ভুগেছেন ইনজুরিতে। পনের বছরের ক্যারিয়ারের মোট ৩০টি খেতাব লাভ করেন মারে। এর মধ্যে তিনটি গ্রান্ড স্ল্যাম রয়েছে – ইউএস ওপেন ২০১২, উইম্বলডন ২০১৩ ও ২০১৬। এছাড়াও অলিম্পিক গোল্ড মেডেল পান ২ বার, এটিপি ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালস জেতেন একবার।
২০১৩ সালে টেনিসে অবদানের জন্য অ্যান্ডি মারে ব্রিটিশ রাজ পরিবার কর্তৃক ‘অফিসার অফ দ্য অর্ডার অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পেয়ার’ বা সংক্ষেপে ওবিই খেতাব অর্জন করেন এবং সর্বশেষ ২০১৭ সালে ‘নাইট’ উপাধি লাভ করেন।
এক নজরে অ্যান্ডি মারের অর্জন দেখে নেয়া যাক:
(১১টি গ্রান্ড স্ল্যাম ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন ৩, রানার আপ ৮)
ইউএস ওপেন ২০০৮ রানার আপ
অস্ট্রেলিয়া ওপেন ২০১০ রানার আপ
অস্ট্রেলিয়া ওপেন ২০১১ রানার আপ
উইম্বলডন ২০১২ রানার আপ
ইউএস ওপেন ২০১২ চ্যাম্পিয়ন
অস্ট্রেলিয়া ওপেন ২০১৩ রানার আপ
উইম্বলডন ২০১৩ চ্যাম্পিয়ন
অস্ট্রেলিয়া ওপেন ২০১৫ রানার আপ
অস্ট্রেলিয়া ওপেন ২০১৬ রানার আপ
ফ্রেঞ্চ ওপেন ২০১৬ রানার আপ
উইম্বলডন ২০১৬ চ্যাম্পিয়ন
এছাড়াও,
এটিপি ওয়ার্ল্ড ফাইনাল ট্যুর ২০১৬ চ্যাম্পিয়ন
গ্রীষ্ম অলিম্পিক ২০১২ গোল্ড ২টি
দলগত ইভেন্ট,
ডেভিস কাপ ২০১৫ চ্যাম্পিয়ন (গ্রেট ব্রিটেন, অ্যান্ডি মারে)
উল্লেখ্য, শুক্রবার মেলবোর্নে আসন্ন অস্ট্রেলিয়া ওপেনকে তার শেষ গ্রান্ড স্ল্যাম বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন অ্যান্ডি মারে।
বাংলা ইনসাইডার/ডিএম
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশি আম্পায়ার আইসিসি শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকত
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
সবশেষ ১৯৯৯ সালে ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর হোম-অ্যাওয়েতে ১১টি চার ম্যাচের, তিনটি তিন ম্যাচের এবং একটি করে এক ও দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
পার্থের নতুন ভেন্যুতে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে বোর্ডার-গাভাস্কার টেস্ট সিরিজ শুরু করবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। আগামী ৬ ডিসেম্বর গোলাপি বলে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া।
এরপর ব্রিজবেনে ১৪ ডিসেম্বর থেকে তৃতীয় খেলতে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। ২৬ ডিসেম্বর বক্সিং ডে’তে সিরিজে চতুর্থ টেস্ট খেলবে দু’দল। ঐতিহ্যবাহী বক্সিং ডে টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। আগামী বছরের শুরুতে ৩ জানুয়ারি সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টে লড়বে দু’দল।
অস্ট্রেলিয়া ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ক্রিকেটে কখনও ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি বলে মন্তব্য করেছেন সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রূপায়ণ সিটি উত্তরার সঙ্গে ঢাকায় একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার।
সাকিব বলেন, ‘যতদিন ক্রিকেট খেলেছি, ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি। সবসময় চেষ্টা করেছি দলে কীভাবে অবদান রাখা যায়। টেস্ট দলে ফিরতে পেরে স্বাভাবিকভাবেই আমি আনন্দিত। ম্যাচ জেতার আশা তো সবসময়ই করি। শ্রীলংকার সঙ্গে ম্যাচটি জেতা উচিত।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয় সাকিব বেশ কিছুদিন ছিলেন জাতীয় দলের বাইরে। শ্রীলংকার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট দিয়ে ফিরছেন জাতীয় দলে। ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণ ধরা হয় সাদা পোশাকের ম্যাচকে। সেই টেস্টে বাংলাদেশ এখনও অনেক পিছিয়ে। শ্রীলংকার বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশ হেরেছে চার দিনে। করতে পারেনি ন্যূনতম লড়াই।
সিলেট টেস্ট শেষে চট্টগ্রামে ফিরেছে দল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সেই ম্যাচের দলে যুক্ত করা হয়েছে সাকিবকে।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান
মন্তব্য করুন
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।
রাজিথার পরিবর্তে চট্টগ্রাম টেস্টে খেলবেন আসিথা ফার্নান্ডো। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে এসএলসি বলেছে, 'কাসুন রাজিথা দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচের জন্য বিবেচিত হবেন না। কারণ তিনি পিঠের বাঁপাশের উপরের অংশে চোট পেয়েছেন। পুনর্বাসনের কাজ শুরু করতে কাসুন দেশে ফিরে আসবে।'
সিলেট টেস্টে খেলতে গিয়ে পিঠের ইনজুরিতে পড়েন রাজিথা। তার পরিবর্তে যেই আসিথাকে দলে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তিনি হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে সিলেট টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন। তবে দ্রুত ফিরে এসে যোগ দিচ্ছেন দ্বিতীয় টেস্টে।
সিলেট টেস্টে দুই ইনিংস মিলিয়ে লঙ্কানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট শিকার করেছেন রাজিথা। এর মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ক্যারিয়ারে এমন কিছু নেই যা তার অধরা। এমনকি ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে এসে নিজের আজন্ম স্বপ্ন পূরণ করেছেন তিনি। প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন ৩৫ বছর বয়সে এসে।
বর্তমানে বয়স ৩৬ হলেও খেলার মাঠে যেন বয়সের কোনো চাপ নেই তার। জাতীয় দল কিংবা ক্লাব দুই জায়গায় ২০ বছরের তরুণের চেয়েও মাঠে এখনও দুর্দান্ত মেসি। এমন তারকা ফুটবলার অবসরে চলে যাক, তা হয়তো কোনো ভক্তই চান না। না চাইলেও অনেক ভক্তের মনে প্রশ্ন, মেসি তো অবসর নেবেন একটা সময়; আর সেটা কখন?
যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার (এমএলএস) লিগের ক্লাব ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে। এরপর মেসি অবসর নেবেন কিনা, সেই প্রশ্নই অনেকের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে।
অবসর নিয়ে ভাবনা আছে মেসিরও। বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথাও বলেছেন আর্জেন্টাইন ব্শ্বিকাপজয়ী তারকা। তবে সেটা বয়স বিবেচনায় নয়। ৮ বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই তারকার অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে পারফরম্যান্স বিবেচনায়।
মেসি এমবিসির বিগ টাইম পডকাস্টকে বলেন, ‘যে মুহূর্তে বুঝতে পারবো যে, আমি পারফর্ম করছি না, নিজেকে (খেলায়) উপভোগ করছি না এবং আমি আমার সতীর্থদের সাহায্য করতে পারছি না (তখন অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে)।’
আর্জেন্টাইন তারকা আরও বলেন, ‘আমি খুব আত্মসমালোচক। আমি জানি কখন ভালো খেলি, কখন খারাপ খেলি। যখন আমি অনুভব করবো, এই (অবসর) পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে, তখন বয়স নিয়ে চিন্তা না করেই এটি গ্রহণ করব। যদি আমি ভাল বোধ করি, আমি সর্বদা প্রতিযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবো। কারণ এটি আমি পছন্দ করি এবং সেটি কিভাবে করতে হবে সেটাও জানি।’
কাতার বিশ্বকাপে যদি শিরোপা জিততে না পারতেন, তাহলে ওই আসরের পরই অবসর নিয়ে নিতেন, এমনটিই বলেছেন মেসি।
ফুটবলে বর্ণাঢ্য এক ক্যারিয়ার তৈরি করেছেন মেসি। এখন পর্যন্ত ৪৪টি শিরোপা জিতেছেন তিনি। এখনো যেভাবে খেলছেন, তাতে বেশ কিছু শিরোপা জেতার সম্ভাবনা তো আছেই।
বর্তমানে হ্যামস্ট্রিং চোটে ভুগছেন মেসি। যে কারণে এল-সালভেদর ও কোস্টারিকার বিপক্ষে আর্জেন্টিনা হয়ে দুটি ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি।
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।