ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত একাদশে মুশফিক, আরো আছেন...

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:১৮ পিএম, ২১ মে, ২০১৯


Thumbnail

বিশ্বকাপের আগে চলছে নানা রকম একাদশ। ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইটগুলো করছে নানা রকম একাদশ। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘মোস্ট হেটেড ইলেভেন অব ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট’ বা `আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ঘৃণিত একাদশ`। ভারতীয় ক্রিকেটভক্তদের দেওয়া ভোটের ভিত্তিতে ক্রিকট্যাকার নামের এই ওয়েবসাইটটি ঘৃণিত একটি একাদশ তৈরি করেছে। যেখানে মুশফিক রয়েছেন সাত নম্বরে। শুধু তাই নয়; এই একাদশে আছেন রিকি পন্টিং, মাইকেল ক্লার্কের মতো বড় তারকারাও।

সালমান বাট : নাম্বার ওয়ান পজিশনে আছেন পাকিস্তানের সাবেক ওপেনার সালমান বাট। প্রতিভাবান হওয়া সত্ত্বেও ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিং করে ক্যারিয়ারের বারোটা বাজান তিনি। ওই ঘটনার পর শুধু পাকিস্তানি সমর্থকদের কাছেই নয়, বিশ্বজুড়েই ঘৃণার পাত্রে পরিণত হয়েছেন সালমান বাট।

জেসি রাইডার : নিউজিল্যান্ডের হার্ডহিটার ব্যাটসম্যন জেসি রাইডার মাথা গরম করার জন্যও খ্যাত ছিলেন। এজন্য তার ক্যারিয়ারও ধ্বংস হয়েছে। রাতে মাতাল হয়ে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ কিংবা বারে মারামারির মতো কাণ্ড ঘটিয়েছেন তিনি। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে কোরি অ্যান্ডারসন যখন শহীদ আফ্রিদির ৩৭ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ডটি ভাঙেন, ওই ম্যাচেই ৪৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন রাইডার। কিন্তু সে বছরই তার ক্যারিয়ার থেমে যায়।

রিকি পন্টিং : ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা অধিনায়কদের অন্যতম অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং। খেলোয়াড়ি জীবনে ম্যাচ জেতার জন্য যে কোনো কিছু করতেন তিনি। স্লেজিংয়েও ছিলেন বেশ পোক্ত। তাইতো তার হেটার্সদের সংখ্যাও কম নয়।  ২০০৮ সালে সিডনি টেস্টে খেলোয়াড় এবং আম্পায়ারদের সঙ্গে তার লেগে গিয়েছিল তার। ভারতীয় সমর্থকদের কাছে অবশ্য এই পন্টিংয়ের ঘৃণিত হওয়ার আর একটি বড় কারণ, কোনো কোনো ম্যাচে তিনি একাই হারিয়ে দিয়েছেন ভারতকে।

গ্রেগ চ্যাপেল : অস্ট্রেলিয়ার আরেক সাবেক অধিনায়ক গ্রেগ চ্যাপেল কখনোই ভারতীয়দের কাছে পছন্দের ছিলেন না। যেমন তিনি অপছন্দের খেলোয়ার, তেমনি অপছেন্দর কোচ ছিলেন। ১৯৮১ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ছোট ভাই ট্রেভর চ্যাপেলকে দিয়ে আন্ডারআর্ম বল করিয়ে দুর্নাম কামান চ্যাপেল। আর ২০০৭ সালে ভারতের কোচ হয়ে পুরো দলটাকেই ওলট-পালট করে দিয়েছিলেন তিনি!

মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন : ভারতের সাবেক কিংবদন্তি অধিনায়ক। খেলোয়াড় হিসেবে ভক্তদের অনেক প্রিয় হলেও ব্যক্তিজীবনের কারণে সমালোচনার শিখরে ছিলেন আজহারউদ্দিন। অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানিকে বিয়ে করার পরও একাধিক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। আর সবচেয়ে বেশি নিন্দা কুড়ান ২০০০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে। তাই তার নামটা তো বাদ যাওয়ার প্রশ্নই উঠে না।

মাইকেল ক্লার্ক : অস্ট্রেলিয়ার আরও এক বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ক্লার্ক ২০০৭-০৮ মৌসুমে ভারত সফরে শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দর শেবাগ আর অন্যান্য ভারতীয় খেলোয়াড়দের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছিলেন জাতীয় দলের সতীর্থ মিচেল জনসন। ক্লার্কেরও অন্য অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কদের মতো যে কোনো মূল্যে ম্যাচ জয়ের একটা প্রবণতা ছিল, যেটা তাকে নিন্দিত করেছে।

মুশফিকুর রহিম : ভারতীয় সমর্থকদের কাছে অপছন্দের ক্রিকেটারদের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিমের নাম। তার দৃষ্টিকটু উদযাপন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য এবং পোস্টের কারণে ঘৃণিত! তবে সেটা ভারতীয় সমর্থকদের মাঝে। ২০১৬ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চলার সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ভারতের হারের পর একটি ছবি পোস্ট করে আনন্দ প্রকাশ করেছিলেন মুশফিক। সেই থেকে ভারতীয়দের চোখের বিষ হয়েছে মুশফিক।

শান্তাকুমারন শ্রীশান্ত : ভারতের সাবেক পেসার শ্রীশান্তের ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে আইপিএলে ম্যাচ ফিক্সিং করে। এই প্রতিভাবান পেসার ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০১১ সালে দেশের ওয়ানডে বিশ্বকাপের দলে ছিলেন। তারপরও ভক্ত-সমর্থকদের কাছে নিন্দার পাত্র এই শ্রীশান্ত, কারণ স্পট ফিক্সিংয়ের মতো প্রতারণা। তার বিরুদ্ধে ম্যাচে মাথা গরম করারও অভিযোগ আছে। ২০১৩ সালে এই কাণ্ডের পর আজীবন নিষিদ্ধ হন এই পেসার। অনেক আইন-আদালত করেও এই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্ত হতে পারেননি তিনি।

রবিচন্দ্রন অশ্বিন : ভারতের সর্বকালের সেরা অফস্পিনারদের অন্যতম অশ্বিন মূলত নিন্দা কুড়িয়েছেন দ্বাদশ আইপিএলে ‘মানকর’ আউটের কারণে। ২০১২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় এই কাণ্ড ঘটালেও তেমন আলোচনা হয়নি। সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছেন এবারের আইপিএলে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের হয়ে রাজস্থান রয়্যালসের জস বাটলারকে এভাবে আউটের ফাদে ফেললে।

মোহাম্মদ আসিফ : পাকিস্তানের আরেক ফিক্সিং পাপী। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডে সালমান বাট এবং মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে স্পট ফিক্সিংয়ে নাম ছিল মোহাম্মদ আসিফেরও। ২০০৬ সালে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ নিয়ে ডোপ টেস্টে ধরা খান। একইরকম কাণ্ড ঘটান ২০০৮ সালে আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের হয়ে খেলতে গিয়েও। এভাবেই শেষ হয় তার ক্যারিয়ার।

শেন ওয়ার্ন : ক্রিকেট ইতিহাসের কিংবদন্তি লেগস্পিনার শেন ওয়ার্ন খেলোয়াড়ি জীবনে পেয়েছিলেন্ ‘ব্যাড বয়’ খ্যাতি। মাঠের বাইরেও তার চেয়ে কোন ক্রিকেটার বেশি ব্যাড হয়নি। মাদক থেকে নারী, সবকিছুতেই ছিল তার নেশা। ২০০৩ সালে মাদক গ্রহণের কারণে বিশ্বকাপও খেলতে পারেননি। তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগও ছিল। ১৯৯৪ সালে ওঠে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শেষ ওভারে চেন্নাইকে ডোবালেন মুস্তাফিজ

প্রকাশ: ০২:০৭ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শেষ ৬ বলে ১৭ রানের টার্গেট। উইকেটে তখন স্টয়নিসের মতো বিধ্বংসী ব্যাটার। অন্যদিকে, ঘরের মাঠ এম চিদাম্বরম চেন্নাই চেন্নাই স্লোগানে প্রকম্পিত। দলকে জিতিয়ে নায়ক হওয়ার দারুণ সুযোগ মুস্তাফিজের সামনে। টাইগার এই পেসারের প্রথম বল গ্যালারিতে আছড়ে ফেলে এক লহমায় সমর্থকদের চুপ করিয়ে দিলেন স্টয়নিস। পরের দুই বলে দুটি চারে ম্যাচ তখন কেবল আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষা। তিন নম্বর ডেলিভারিটিতে আবার হলো নো বল। ফ্রি হিটে ফের ৪ মেরে লখনৌকে অবিশ্বাস্য জয় এনে দিলেন স্টয়নিস। 

দিন তিনেক আগে নিজেদের মাটিতে প্রথম দেখায় চেন্নাইকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছিল লখনৌ। এবার চিপকে প্রতিশোধের ম্যাচে অধিয়াক রুতুরাজ গায়কোয়াড় আর শিবাম দুবের ব্যাটে হাতে শুরুটা দারুণ করে চেন্নাই। শেষ পর্যন্ত গায়কোয়াড় ১০৮ রানে অপরাজিত ছিলেন এবং দুবে করেছেন ৬৬ রান।

ঘরের মাঠে চেন্নাই বরাবরই ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দেখিয়ে আসছে। আজকের আগে তাদের চার জয়ের তিনটিই এসেছে চিপকের এই ভেন্যুতে। তবে ওপেনিংয়ে তারা সেভাবে সুবিধা করতে পারছিল না। তার ব্যতিক্রম ঘটেনি আজও। প্রথম ওভারেই ব্যক্তিগত ৪ রানে আউট হয়ে যান রাহানে। যদিও সেই ধাক্কা ড্যারিল মিচেলকে সঙ্গী বানিয়ে সামলাতে থাকেন গায়কোয়াড়। তবে নিউজিল্যান্ডের এই ব্যাটার বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি, বিদায়ের আগে মাত্র ১১ রান (১০ বল) করেন।

মিচেল-গায়কোয়াড় এবং এরপর নামা রবীন্দ্র জাদেজা-গায়কোয়াড়ের পঞ্চাশোর্ধ রানের জুটি হলেও, সেখানে বড় অবদান ছিল চেন্নাই অধিনায়কের। জাদেজাও ফেরেন মাত্র ১৬ রানে (১৯ বল)। গায়কোয়াড় রান এবং একপ্রান্ত আগলে রাখায় অগ্রণী ভূমিকা রাখায় উইকেট পতনে সেভাবে সমস্যা হচ্ছিল না। এরপর শিবাম দুবে তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন। গায়কোয়াড়ের চেয়েও এই তরুণ ছিলেন বেশি আগ্রাসী। ব্যাট করেছেন ২৪৪–এর বেশি স্ট্রাইকরেটে। অর্ধশতক করেছেন মাত্র ২২ বলে। শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে দুবে ২৭ বলে ৩টি চার ও ৭টি ছক্কায় ৬৬ রান করেন।

অন্যদিকে, শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন চেন্নাই অধিনায়ক। তিনি ব্যক্তিগত শতক তুলে নেন ৫৬ বলে। একইসঙ্গে আইপিএলের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন বয়সী অধিনায়ক হিসেবেও সেঞ্চুরির নজির গড়েন গায়কোয়াড়। এদিন রুতুরাজ গায়কোয়াড় শেষ পর্যন্ত ৬০ বলে ১২টি চার ও ৩টি ছক্কায় ১০৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। মহেন্দ্র সিং ধোনি ক্রিজে এসে পেয়েছেন কেবল ১ বল, ইনিংসের চূড়ান্ত বলটিকে তিনি পরিণত করেন চারের বাউন্ডারিতে। লখনৌর হয়ে ম্যাচে একটি করে উইকেট নেন ম্যাট হেনরি, মহসিন খান ও যশ ঠাকুর।

চেন্নাইয়র ঘরের মাঠে ২১১ রানের টার্গেট তাড়া করা, তার ওপর চিপকের মাটিতে বেশ সফল স্বাগতিক দলের দুই পেসার পাথিরানা ও মুস্তাফিজ। জয়টা বেশ কঠিনই ছিল লখনৌয়ের জন্য। এমন সমীকরণে লখনৌয়ের শুরুটা ছিল হতাশার। 

কুইন্টন ডি'কক ফিরে যান কোনও রান না করেই। অধিনায়ক কেএল রাহুলকেও বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে দিলেন না মুস্তাফিজ। ১৪ বলে ১৬ রান করেন তিনি। এর পরই ইনিংসের হাল ধরেন স্টয়নিস। লখনউয়ের ডুবন্ত নৌকা কার্যত একার হাতে তীর পর্যন্ত নিয়ে যান তিনি। অনবদ্য সেঞ্চুরিও হাঁকিয়ে ফেলেন তিনি। তাঁকে সঙ্গ দেন নিকোলাস পুরান এবং দীপক হুডা। পুরান মাত্র ১৫ বলে ৩৪ রান করেন। আর হুডা ১৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন।

কিন্তু কোনও লড়াই-ই কাজে আসত না যদি না শেষ ওভারে স্নায়ুর চাপ সামলে চেন্নাইয়ের হাত থেকে জয় ছিনিয়ে আনতেন স্টয়নিস। শেষ ওভারে ১৭ রানের টার্গেটে মুস্তাফিজের ৩ বলেই চেন্নাইয়ের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেন এই অস্ট্রেলিয়ান। ৩.৩ ওভারে ৫১ রান খরচায় এক উইকেট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো মুস্তাফিজকে। ফিজের মতো শুরুটা ভালো হলেও ইনিংসের ১৯তম ওভারে তিন চার হজম করেছেন মাথিশা পাথিরানাও। ৪ ওভারে ৩৫ রান খরচায় ২ উইকেট তুলে নেন তিনি।


মুস্তাফিজ   বাংলাদেশ   চেন্নাই   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

লখনৌর বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে মুস্তাফিজের চেন্নাই

প্রকাশ: ০৮:০১ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৭তম আসর। আর এবারের আসরের শুরু থেকেই দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস। চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে চারটিতেই জয়ের দেখা পেয়েছে রেকর্ড পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা।

তবে নিজেদের সর্বশেষ ম্যাচে লখনৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে হেরেছে চেন্নাই। এবার ঘুরে দাঁড়ানোর মিশনে লখনৌর বিপক্ষে ফিরতি লেগে মাঠে নামছে মোস্তাফিজের দল। এমন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) টস জিতে চেন্নাইকে প্রথমে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন লখনৌর অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

প্রতিশোধের এই ম্যাচে একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে চেন্নাই। রাচিন রবীন্দ্রর জায়গায় একাদশে ফিরেছেন ড্যারিল মিচেল। অন্যদিকে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়েই নামছে লখনৌ।

চেন্নাই একাদশ : ড্যারিল মিচেল, রুতুরাজ গায়কোয়াড় (অধিনায়ক), আজিঙ্কা রাহানে, শিবাম দুবে, মঈন আলি, রবীন্দ্র জাদেজা, এমএস ধোনি (উইকেটরক্ষক), দীপক চাহার, তুষার দেশপান্ডে, মোস্তাফিজুর রহমান ও মাথিশা পাথিরানা।

লখনৌ একাদশ : কুইন্টন ডি কক, লোকেশ রাহুল (অধিনায়ক), মার্কাস স্টয়নিস, দীপক হুদা, নিকোলাস পুরান, আয়ুশ বাদোনি, ক্রুনাল পান্ডিয়া, ম্যাট হেনরি, রবি বিষ্ণুই, মহসিন খান, যশ ঠাকুর।


আইপিএল   চেন্নাই সুপার কিংস   লখনৌ সুপার জায়ান্টস   ঋতুরাজ   লোকেশ রাহুল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

কী কারণে বাংলাদেশের প্রাথমিক দলে নেই সাকিব-মুস্তাফিজ?

প্রকাশ: ০৬:৫৮ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামী মাস থেকে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজকে সামনে রেখে ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য এ প্রাথমিক দল ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ঘোষিত প্রাথমিক দলে রাখা হয়নি সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমানকে।

আগামী ২৬ থেকে ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে এই ক্যাম্প। আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলা মুস্তাফিজকে আগামী ১ মে পর্যন্ত ছুটি দিয়েছে বিসিবি। আইপিএলে থাকায় বাঁহাতি এই পেসারকে প্রাথমিক দলে রাখেনি দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।  আর সাকিব শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের পর ছুটি কাটাতে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন। চলতি মাসের শেষের দিকে দেশে ফেরার কথা রয়েছে দেশসেরা এই অলরাউন্ডারের।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ শুরু হবে ৩ মে। ৪ ও ৭ মে চট্টগ্রামেই পরের দুটি টি-টোয়েন্টি, এরপর মিরপুরের শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে ১০ ও ১২ মে হবে সিরিজের শেষ দুটি ম্যাচ।

জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রাথমিক দল
নাজমুল হোসেন, লিটন দাস, তানজিদ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান, পারভেজ হোসেন, তানভির ইসলাম, আফিফ হোসেন, হাসান মাহমুদ, সাইফউদ্দিন, সৌম্য সরকার।


সাকিব আল হাসান   ‍মুস্তাফিজুর রহমান   জিম্বাবুয়ে   বাংলাদেশ   টি-২০  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

অসদাচরণের অভিযোগে এবার শাস্তির মুখে কোহলি

প্রকাশ: ০৫:১৩ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলছে আইপিএলের ১৭তম আসর। যেখানে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর হয়ে বেশ ভালো ফর্মে রয়েছেন ভারতের তারকা ব্যাটার বিরাট কোহলি। প্রায় প্রতি ম্যাচেই পাচ্ছেন রানের দেখা। তবে ব্যতিক্রম ছিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে।

রোববার ইডেন গার্ডেন্সে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মুখোমুখি হয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। যেখানে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়ে মাঠেই কোহলি প্রতিক্রিয়া দেখান। অসদাচরণের অভিযোগে অভিজ্ঞ এই ব্যাটারকে জরিমানা করেছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ। আইপিএলের কোড অব কন্টাক্ট ভঙ্গ করায় কোহলিকে তার ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে।

ব্যাঙ্গালুরুর সামনে লক্ষ্য ছিল ২২৩ রানের। সেই লক্ষ্যে ভালো একটা শুরুর দরকার ছিল। বিরাট কোহলি ঠিক সেই চেষ্টাই করেছিলেন। স্টার্কের প্রথম বলেই চার মেরে শুরু করেছিলেন। নিজের প্রথম ৬ বল থেকে তুলে নেন ১৮ রান। এরপরেই অবশ্য ভারতীয় এই ব্যাটার আউট হয়েছেন বিতর্কিত এক সিদ্ধান্তে।

হারশিত রানার বলটা ছিল কোমরের কাছাকাছি। ফুল টস বলে কোহলি কেবল ব্যাটে-বলে করেছেন। ফিরতি ক্যাচ লুফেছেন বোলার নিজেই। আউটের সিদ্ধান্তের জন্য দ্বারস্থ হতে হয়েছিল আম্পায়ারের। যেখানে প্রযুক্তির সাহায্যে থার্ড আম্পায়ার মাইকেল গফ আউটের সিদ্ধান্ত জানান।

কোহলি সেই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি। মাঠেই মেজাজ হারিয়ে তর্ক করেছেন আম্পায়ারের সঙ্গে। যুক্ত ছিলেন আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিও। তবে গফ নিজেই ম্যাচ চলাকালে জানান, বিতর্ক উসকে দেয়া এমন সিদ্ধান্তের কারণ।

হারশিত রানার ওই ডেলিভারি পুরোপুরি বৈধ ছিল। ব্যাটার ক্রিজে থাকলে বলের উচ্চতা হতো ০.৯২ মিটার। বিরাট কোহলির কোমরের উচ্চতা ১.০৪ মিটার। যার অর্থ, বিরাট ক্রিজে থাকলে বল তার কোমরের নিচ দিয়েই যেত, যা আইসিসির নীতি অনুযায়ী বৈধ বল হিসেবেই গণ্য হবে। স্বাভাবিক নিয়ম মেনেই তাই আউটের সিদ্ধান্ত দেন মাইকেল গফ।


আইপিএল   বিরাট কোহলি   রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য বাংলাদেশের প্রাথমিক দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:৫৮ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামী মাস থেকে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজকে সামনে রেখে ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য এ প্রাথমিক দল ঘোষণা করা হয়েছে। এ দলে ডাক পেয়েছে চলমান ডিপিএলে দারুণ ছন্দে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন, তানভির ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। 

চলমান ডিপিএলে ব্যাট হাতে ৩ সেঞ্চুরি ও ২ হাফ সেঞ্চুরিতে ১২ ম্যাচে ৫৮৫ রান করেছেন পারভেজ ইমন। আর ডিপিএলে ১১ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিয়েছেন তানভির ইসলাম। তাছাড়া সর্বশেষ বিপিএলে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স করে নির্বাচকদের সুনজরে আসেন সাইফউদ্দিন।

জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্প:

নাজমুল হোসেন, লিটন দাস, তানজিদ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান, পারভেজ হোসেন, তানভির ইসলাম, আফিফ হোসেন, হাসান মাহমুদ, সাইফউদ্দিন, সৌম্য সরকার। 

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ শুরু হবে ৩ মে। ৪ ও ৭ মে চট্টগ্রামেই পরের দুটি টি-টোয়েন্টি, এরপর মিরপুরের শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে ১০ ও ১২ মে হবে সিরিজের শেষ দুটি ম্যাচ


বাংলাদেশ ক্রিকেট   বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজ   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন