নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ১২ জুলাই, ২০১৯
যুগে যুগে ক্রিকেট বিশ্ব শাসন করেছে অনেকে। কেউ ব্যাট হাতে, কেউ বল হাতে। কেউ ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছে সব পেয়ে, কেউ বা বিদায় নিয়েছে খালি হাতে। বিশ্ব কাঁপিয়েও বিশ্বকাপের সান্নিধ্য পায়নি এমনও রয়েছেন অনেক। যাদের ছোঁয়া না পেয়ে অতৃপ্ত খোদ ট্রফি নিজেই।
ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সম্মানের এই ট্রফি না পেয়েই ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন অনেক কিংবদন্তি। ক্রিকেটবিশ্ব দাপিয়ে বিশ্বকাপ জোটেনি এমন কিছু ক্রিকেট কিংবদন্তিকে নিয়ে আজকের প্রতিবেদন।
গ্রাহাম গুচ (ইংল্যান্ড)
১৯৭৬ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ১২৫ ওয়ানডে খেলেছেন ইংল্যান্ডের ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। ইংল্যান্ডের হয়ে তিনটি বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছেন তিনি। ১৯৯২ সালে দলের নেতৃত্বও দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু প্রতিবারই পরাজয়ের মুখ দেখতে হয়েছে তাঁকে।
ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড)
ইংল্যান্ডের হয়ে দুটি বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছেন অলরাউন্ডার ইয়ান বোথাম। কিন্তু একবারও বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখা হয়নি তাঁর। বল হাতে প্রতিপক্ষের ত্রস ছিলেন তিনি। ১৯৯২ বিশ্বকাপে ১০ ম্যাচে ১৬ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন এই পেসার। লোয়ার মিডেল অর্ডারে ব্যাটিং করে দলকে বড় রান সংগ্রহে অবদান রাখতেন তিনি।
ওয়াকার ইউনিস (পাকিস্তান)
পাকিস্তান ক্রিকেটের অন্যতম সেরা বোলার ওয়াকার ইউনিস। বল হাতে ছিলেন দুর্দান্ত, ওয়ানডে ফরম্যাটে সবচেয়ে বেশি পাঁচ উইকেট পাওয়া একমাত্র বোলার তিনি। ১৯৯২ সালে পাকিস্তান দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। পাকিস্তান শিরোপা ঘরে তুললেও ফাইনালে ম্যাচের আগে ইনজুরিতে পড়ে দল থেকে ছিটকে পড়েন ওয়াকার। বিশ্বকাপ জেতা হয়নি তাঁর। ১৯৯৯ সালে আবারও ফাইনালে পাকিস্তান জায়গা করে নিলেও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরাজিত হতে হয় তাদের।
সৌরভ গাঙ্গুলি (ভারত)
১৯৯৯-২০০৭ পর্যন্ত ভারতের হয়ে তিনটি বিশ্বকাপ খেলেছিলেন ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক। ২০০৩ সালে দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। বিশ্বকাপের সেই আসরে একাই তিনটি শতক হাঁকিয়েছিলেন এই বাঁহাতি। সেইবার তাঁর অধীনে ভারত ফাইনালে উঠলেও শিরোপা ঘরে তুলতে পারেনি।
ব্রায়ান লারা (উইন্ডিজ)
টেস্ট ক্রিকেটে উইন্ডিজ সাবেক অধিনায়ক ব্রায়ান লারার রেকর্ড সকলেই জানা। তবে উইন্ডিজ এই কিংবদন্তী ওয়ানডে ফরম্যাটেও ছিলেন দুর্দান্ত ব্যাটসম্যান। একদিনের ক্রিকেটে দশ হাজারেরও বেশি রান রয়েছে তাঁর। উইন্ডিজের হয়ে ২৯৯ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। ক্রিকেট ক্যারিয়ারে পাঁচবার বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু একবারও ট্রফি ছুঁয়ে দেখা হয়নি তাঁর।
ল্যান্স ক্লুজনার (দক্ষিণ আফ্রিকা)
আফ্রিকান ক্রিকেটের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার ছিলেন ল্যান্স ক্লুজনার। ব্যাটে বলে দুর্দান্ত এই ক্রিকেটার বিশ্বকাপ জিততে পারেননি একবারও। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে তাঁর সামর্থ্য দেখেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। কিন্তু সেমিফাইনালে গিয়ে বাদ পড়তে হয়েছে তাঁদের। ১৭১ ওয়ানডে খেলা এই অলরাউন্ডার ব্যাট হাতে রান নিয়েছেন ৪১ গড়ে সাড়ে তিন হাজারের ওপর রান। বল হাতে ২৯ গড়ে তাঁর উইকেট সংখ্যা ১৯২টি।
জ্যাক ক্যালিস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ল্যান্স ক্লুজনারের পরে আসে আরেক দক্ষিণ আফ্রিকান অলরাউন্ডার জ্যাক ক্যালিসের নাম। ওয়ানডে ক্রিকেটে ২৭৩ উইকেট এবং ১১ হাজার রান রয়েছে তাঁর। ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে সানাথ জয়সুরিয়ার পর একমাত্র অলরাউন্ডার ক্যালিস যিনি কিনা দশ হাজার রান এবং ২৫০ উইকেটের মালিক। কিন্তু বিশ্বকাপ শিরোপা একবারও জিততে পারেননি তিনিও।
কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা)
২০১৫ সালের বিশ্বকাপেই নিজের ব্যাটিং সামর্থ্যর প্রমাণ দিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান কুমার সাঙ্গাকারা। গত বিশ্বকাপে আসরে চারটি শতক হাঁকিয়েছিলেন তিনি। এছাড়া ওয়ানডে ক্রিকেটে শচিন টেন্ডুলকারের পর সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। কিন্তু এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান একবারও বিশ্বকাপের শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে পারেননি।
এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা)
দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্সও জিততে পারেননি কোন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ৫৩.৫০ গড়ে রান সংগ্রহ করেছেন এই ব্যাটসম্যান। ৩১ বলে উইন্ডিজদের বিপক্ষে ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুততম শতকটি হাঁকিয়েছেন তিনি।
শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)
পাকিস্তানের কিংবদন্তী শহীদ আফ্রিদি দলের হয়ে ৩৯৮ ওয়ানডে খেলেছেন। ১৯৯৯ সালে দ্রুততম শতকের রেকর্ড গড়েছিলেন তিনি। তাঁর গড়া ৩৭ বলের সেই শতকটি ভেঙ্গেছেন ভিলিয়ার্স। ব্যাট হাতে আট হাজারের বেশি রান সংগ্রহ করেছিলেন আফ্রিদি। লেগ স্পিন দিয়ে প্রতিপক্ষকে কাবু করতে বেশ পটু ছিলেন তিনি। তাঁর নামের পাশে রয়েছে ৩৯৫টি উইকেট। বিশ্বকাপের শিরোপা ছুঁয়ে দেখা হয়নি তাঁরও।
বাংলা ইনসাইডার/এসএম
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশি আম্পায়ার আইসিসি শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকত
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
সবশেষ ১৯৯৯ সালে ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর হোম-অ্যাওয়েতে ১১টি চার ম্যাচের, তিনটি তিন ম্যাচের এবং একটি করে এক ও দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
পার্থের নতুন ভেন্যুতে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে বোর্ডার-গাভাস্কার টেস্ট সিরিজ শুরু করবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। আগামী ৬ ডিসেম্বর গোলাপি বলে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া।
এরপর ব্রিজবেনে ১৪ ডিসেম্বর থেকে তৃতীয় খেলতে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। ২৬ ডিসেম্বর বক্সিং ডে’তে সিরিজে চতুর্থ টেস্ট খেলবে দু’দল। ঐতিহ্যবাহী বক্সিং ডে টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। আগামী বছরের শুরুতে ৩ জানুয়ারি সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টে লড়বে দু’দল।
অস্ট্রেলিয়া ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ক্রিকেটে কখনও ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি বলে মন্তব্য করেছেন সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রূপায়ণ সিটি উত্তরার সঙ্গে ঢাকায় একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার।
সাকিব বলেন, ‘যতদিন ক্রিকেট খেলেছি, ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি। সবসময় চেষ্টা করেছি দলে কীভাবে অবদান রাখা যায়। টেস্ট দলে ফিরতে পেরে স্বাভাবিকভাবেই আমি আনন্দিত। ম্যাচ জেতার আশা তো সবসময়ই করি। শ্রীলংকার সঙ্গে ম্যাচটি জেতা উচিত।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয় সাকিব বেশ কিছুদিন ছিলেন জাতীয় দলের বাইরে। শ্রীলংকার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট দিয়ে ফিরছেন জাতীয় দলে। ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণ ধরা হয় সাদা পোশাকের ম্যাচকে। সেই টেস্টে বাংলাদেশ এখনও অনেক পিছিয়ে। শ্রীলংকার বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশ হেরেছে চার দিনে। করতে পারেনি ন্যূনতম লড়াই।
সিলেট টেস্ট শেষে চট্টগ্রামে ফিরেছে দল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সেই ম্যাচের দলে যুক্ত করা হয়েছে সাকিবকে।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান
মন্তব্য করুন
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।
রাজিথার পরিবর্তে চট্টগ্রাম টেস্টে খেলবেন আসিথা ফার্নান্ডো। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে এসএলসি বলেছে, 'কাসুন রাজিথা দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচের জন্য বিবেচিত হবেন না। কারণ তিনি পিঠের বাঁপাশের উপরের অংশে চোট পেয়েছেন। পুনর্বাসনের কাজ শুরু করতে কাসুন দেশে ফিরে আসবে।'
সিলেট টেস্টে খেলতে গিয়ে পিঠের ইনজুরিতে পড়েন রাজিথা। তার পরিবর্তে যেই আসিথাকে দলে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তিনি হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে সিলেট টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন। তবে দ্রুত ফিরে এসে যোগ দিচ্ছেন দ্বিতীয় টেস্টে।
সিলেট টেস্টে দুই ইনিংস মিলিয়ে লঙ্কানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট শিকার করেছেন রাজিথা। এর মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ক্যারিয়ারে এমন কিছু নেই যা তার অধরা। এমনকি ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে এসে নিজের আজন্ম স্বপ্ন পূরণ করেছেন তিনি। প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন ৩৫ বছর বয়সে এসে।
বর্তমানে বয়স ৩৬ হলেও খেলার মাঠে যেন বয়সের কোনো চাপ নেই তার। জাতীয় দল কিংবা ক্লাব দুই জায়গায় ২০ বছরের তরুণের চেয়েও মাঠে এখনও দুর্দান্ত মেসি। এমন তারকা ফুটবলার অবসরে চলে যাক, তা হয়তো কোনো ভক্তই চান না। না চাইলেও অনেক ভক্তের মনে প্রশ্ন, মেসি তো অবসর নেবেন একটা সময়; আর সেটা কখন?
যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার (এমএলএস) লিগের ক্লাব ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে। এরপর মেসি অবসর নেবেন কিনা, সেই প্রশ্নই অনেকের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে।
অবসর নিয়ে ভাবনা আছে মেসিরও। বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথাও বলেছেন আর্জেন্টাইন ব্শ্বিকাপজয়ী তারকা। তবে সেটা বয়স বিবেচনায় নয়। ৮ বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই তারকার অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে পারফরম্যান্স বিবেচনায়।
মেসি এমবিসির বিগ টাইম পডকাস্টকে বলেন, ‘যে মুহূর্তে বুঝতে পারবো যে, আমি পারফর্ম করছি না, নিজেকে (খেলায়) উপভোগ করছি না এবং আমি আমার সতীর্থদের সাহায্য করতে পারছি না (তখন অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে)।’
আর্জেন্টাইন তারকা আরও বলেন, ‘আমি খুব আত্মসমালোচক। আমি জানি কখন ভালো খেলি, কখন খারাপ খেলি। যখন আমি অনুভব করবো, এই (অবসর) পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে, তখন বয়স নিয়ে চিন্তা না করেই এটি গ্রহণ করব। যদি আমি ভাল বোধ করি, আমি সর্বদা প্রতিযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবো। কারণ এটি আমি পছন্দ করি এবং সেটি কিভাবে করতে হবে সেটাও জানি।’
কাতার বিশ্বকাপে যদি শিরোপা জিততে না পারতেন, তাহলে ওই আসরের পরই অবসর নিয়ে নিতেন, এমনটিই বলেছেন মেসি।
ফুটবলে বর্ণাঢ্য এক ক্যারিয়ার তৈরি করেছেন মেসি। এখন পর্যন্ত ৪৪টি শিরোপা জিতেছেন তিনি। এখনো যেভাবে খেলছেন, তাতে বেশ কিছু শিরোপা জেতার সম্ভাবনা তো আছেই।
বর্তমানে হ্যামস্ট্রিং চোটে ভুগছেন মেসি। যে কারণে এল-সালভেদর ও কোস্টারিকার বিপক্ষে আর্জেন্টিনা হয়ে দুটি ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি।
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।