নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:১২ পিএম, ১৫ জুলাই, ২০১৯
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের সমাপ্তি ঘটলেও অজস্র বিতর্কের সমাপ্তিটা ঘটেনি এখনো। টুর্নামেন্টের শুরুতে বৃষ্টি-বিতর্ক, আর মধ্যভাগ থেকে শুরু হওয়া আম্পায়ারিং বিতর্ক। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ যেন বিতর্কের বিশ্বকাপ। বিতর্কের পাল্লাটা ভারী হয়েছে ফাইনালে। যেখানে শিরোপা নির্ধারণের পদ্ধতিটাই হয়ে গেছে প্রশ্নবিদ্ধ। ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির সমালোচনা তাই চলছে খুব জোরেশোরে।
হিটম্যান খ্যাত ভারতীয় ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মার মতে, এই নিয়মের পরিবর্তন আনা দরকার। টুইটারে এক বার্তায় তিনি লেখেন, ‘ক্রিকেটের কিছু নিয়মে জরুরিভাবে পরিচর্যা করা দরকার।’
সাবেক ভারতীয় ব্যাটসম্যান গৌতম গম্ভীর লেখেন, ‘আমি বুঝলাম না, কিভাবে বাউন্ডারি অনুপাতের উপর ভিত্তি করে খেলার ফলাফল ঠিক করা হল? হাস্যকর একটা নিয়ম বানালো আইসিসি। ফলাফল টাই ঘোষণা করা উচিত ছিল। শ্বাসরুদ্ধকর একটি ফাইনাল ম্যাচ উপহার দেয়ার জন্য আমি দুই দলকেই অভিনন্দন জানাতে চাই।’
গম্ভীরের পাশাপাশি আইসিসির এই নিয়ম নিয়ে একমত নন তার সাবেক সতীর্থ যুবরাজ সিংও। তিনি লেখেন, ‘আমি এই নিয়মের সঙ্গে একমত হতে পারলাম না; কিন্তু নিয়ম তো নিয়মই, শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ জেতার জন্য অভিনন্দন ইংল্যান্ডকে। তবে আমার হৃদয়টা কিউইদের কাছে আছে, কেননা ম্যাচের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করেছে তারা। অসাধারণ ম্যাচ এবং এক ঐতিহাসিক ফাইনাল।’
শিরোপা জিততে না পারায় এক টুইট বার্তা আইসিসিকে ব্যঙ্গ করেন সাবেক কিউই ক্রিকেটার স্কট স্টাইরিস। তিনি লেখেন, ‘ভালো কাজ করেছ আইসিসি। দারুণ এক তামাশা দেখালে তুমি!’
এমন নিয়ম বানানোয় প্রতারিত অনুভব করছে সাবেক কিউই অলরাউন্ডার ডিওন ন্যাশ। তিনি বলেন, ‘সত্যিই আমি খুব শূন্যতা অনুভব করছিল এবং কিছুটা প্রতারিত হয়েছি। পরিস্কারভাবে এটা হাস্যকর একটা নিয়ম। সত্যিই অদ্ভুত।’
বাংলা ইনসাইডার/এসএম
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।