নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৩৩ পিএম, ২৩ অগাস্ট, ২০১৯
প্রথম ইনিংসে ১৭৯ রানে অলআউট হওয়ার পরে মনে হচ্ছিল এই টেস্টে ইংলিশদের জয় পাওয়াটা সময়ের ব্যাপার। তবে পেসিং উইকেটের সুবিধাটা নিতে ভোলেননি সফরকারী অস্ট্রেলিয়ান বোলাররাও। জোফরার ইটের জবাবটা পাটকেল দিয়ে দিয়েছে অজি পেসার জশ হ্যাজেলউড। স্বাগতিক ইংল্যান্ড সেই পাটকেলে অলআউট হয়েছে মাত্র ৬৭ রানে!
লাঞ্চের আগেই ইংলিশদের ছয় ব্যাটসম্যানকে সাঁজ ঘরে পাঠায় জশ হ্যাজেলউড আর জেমস প্যাটিনসন। আর স্কোরবোর্ডে ইংলিশরা যোগ করতে পেরেছে মাত্র ৫৪ রান। লাঞ্চ থেকে ফিরে দলীয় স্কোর বোর্ডে মাত্র ১৩ রান যোগ করতে হারাতে হয় বাকি চার উইকেট।
পেসারদের দাপটের এই ম্যাচে ইংলিশদের আসল সর্বনাশ করেছেন জশ হ্যাজেলউড। সঙ্গে ছিলেন আরেক জ—জেমস প্যাটিনসন। হ্যাজেলউড প্রথম জোড়া ধাক্কায় ফিরিয়েছেন জেসন রয় ও জো রুটকে। মাঝখানে প্যাট কামিন্স ররি বার্নসকে ফেরানোর পর প্যাটিনসনের জোড়া আঘাতে ফিরলেন বেন স্টোকস ও জো ডেনলি । ৫ উইকেট নেই, রান মোটে ৪৫! স্কোর ওখানে আটকে থাকতেই হ্যাজেলউডের তৃতীয় শিকার জনি বেয়ারস্টো।
এখান থেকে ইংল্যান্ড ঘুরে না দাঁড়ালে, কে জানে, হয়তো অ্যাশেজের ফলটাই নির্ধারিত হয়ে যাবে। অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে আছে এজবাস্টন টেস্ট জিতে। লর্ডস টেস্ট ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। এখানে জয় মানে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ হারবে না, তা নিশ্চিত। বরং শেষ দুই টেস্টের একটিতে ড্র করলেই অ্যাশেজ তাদের!
এই টেস্ট পেসারদের টেস্ট। ১৬ উইকেটের সবগুলো পেসারদের। কাল জফরা আর্চার একাই নিয়েছেন ৬ উইকেট। জফরার জবাব হয়ে এলেন জশ।
বাংলা ইনসাইডার/এসএম
মন্তব্য করুন
আর কিছুদিন পরেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের মহারণ। যার জন্য ইতোমধ্যেই বেশ জোরেশোরে প্রস্তুতি চলছে প্রতিটি দলেই। সেই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও। যার জন্য ফিটনেস ট্রেনিং থেকে শুরু করে ঘরের মাঠে সিরিজ সবক্ষেত্রেই ভালো করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে টাইগাররা।
আসন্ন বিশ্বকাপকে সামনে রেখে ক্রিকেটারদের বিশেষ পরিকল্পনা দিয়েছেন হেড কোচ হাথুরুসিংহে। জানা গেছে, মুমিনুল-মিরাজদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে অনুশীলন পরিকল্পনা দিয়েছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। পাকিস্তান ও ভারতের বিপক্ষে বিশ্ব টেস্ট সিরিজ জন্য ব্যাটারদের ভালোভাবে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
হাথুরুসিংহের সঙ্গে আলাদা বৈঠকে কী নিয়ে কথা হয়েছে-এমন প্রশ্নের জবাবে মুমিনুল বলেন, ‘খেলা না থাকলে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিটিং করে কিছু নির্দেশনা দেন কোচ। সে রকম একটা মিটিং ছিল। অবশ্য এবারের মিটিংটা একটু আলাদা। লিগ শেষ হলে টেস্ট ক্রিকেটারদের অনুশীলনে থাকতে বলা হয়েছে। বিসিবি থেকেই অনুশীলনের ব্যবস্থা করা হবে।’
হাথুরুসিংহের বিশেষ পরিকল্পনায় কারা অনুশীলন করবে জানতে চাওয়া হলে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন, ‘জাতীয় দলের পুলের ক্রিকেটারদের অনুশীলনে রাখার একটা পরিকল্পনা করা হয়েছে। কোচ টেস্ট খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিটিং করে পরিকল্পনা দিয়েছেন। বিসিবি এখন কোচের পরিকল্পনা অনুযায়ী অনুশীলনের ব্যবস্থা করবে। কারণ, বিশ্বকাপ শেষে পরপর দুটি টেস্ট সিরিজ খেলা হবে।’
হাথুরুসিংহে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বিসিবি
মন্তব্য করুন
চলতি বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের মহারণ। যার জন্য ইতোমধ্যেই বেশ জোরেশোরে প্রস্তুতি চলছে প্রতিটি দলেই। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম এই সংস্করণের বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট এবার আয়োজিত হচ্ছে কিছুটা ভিন্নরূপে। যেখানে অংশ নিচ্ছে ২০টি দল।
এই আসরে বাড়তি মাত্রা যোগ করবেন ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের সর্বকালের অন্যতম সেরা অ্যাথলেট উসাইন বোল্ট। আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হয়েছেন তিনি। তাকে এই টুর্নামেন্টে যুক্ত করেছে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি।
এ বিষয়ে দ্রুত গতির মানব বলেন, ‘টি-২০ বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হতে পেরে আমি আনন্দিত। ক্যারীবিয়ান থেকে উঠে আসা মানুষ আমি। ক্রিকেট জীবনেরই একটি অংশ। এই খেলাটি সবসময় আমার হৃদয়ে বিশেষ জায়গা নিয়ে আছে। বিশ্বকাপের মতো এমন মর্যাদাপূর্ণ টুর্নামেন্টের অংশ হতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। বৈশ্বিকভাবে ক্রিকেটের উন্নতিতে অবদান রাখতে এবং বিশ্বকাপে নিজের শক্তি ও উৎসাহ দিয়ে কাজ করতে মুখিয়ে আছি আমি।’
দেশটিতে ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়েও আশাবাদী বোল্ট। তার মতে, ‘আমেরিকা খেলায় এবং এর তীব্রতায় বিশ্বাস করে। এমন বাজারে ঢোকা আমার কাছে বড় ব্যাপার বলে মনে হয়। যদি তারা এদিকে ঝোঁকে, তাহলে তারা ঠিকঠাকভাবেই এগোবে। টি-২০ বিশ্বকাপে যেমন উৎসাহ থাকবে, তেমন কিছু হলে দারুণ হবে।’
এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইভেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে। বোল্ট মনে করেন, ক্রিকেটের প্রতি দ্রুতই আরো মনোনিবেশ করবে আমেরিকা।
অ্যাথলেট উসাইন বোল্ট টি-২০ বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
চলতি আইপএলের ৩২ তম ম্যাচে প্রথমবার মুখোমুখি হয়েছিল গুজরাট টাইটানস্ ও দিল্লি ক্যাপিটালস। সেই দেখাই গুজরাটকে তাদের ঘরের মাঠে এ আসরের সব থেকে কম ৮৯ রানে অলআউট করেছিল দিল্লি। সেই ম্যাচে ৬ উকেটের দুর্দান্ত জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঋষভ পন্তের দল। গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) দিনের একমাত্র ম্যাচে মুখোমুখি হয় এই দুই দল। এই ম্যাচে গুজরাটকে ৪ রানে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক জয় তুলে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস।
চলতি আইপিএলের ৪০ তম এই ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে গুজরাটকে ২২৫ রানের টার্গেট দেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তুলতে পারে গুজরাট। এতে ৪ রানের জয় পায় দিল্লি।
এই জয়ের মাধ্যমে গুজরাটকে পিছনে ফেলে পয়েন্ট টেবিলের ৬ নম্বরে উঠে গেল দিল্লি।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় গুজরাট। ৫ বলে ৬ রান করে সাজ ঘরে ফেরেন অধিনায়ক শুভমান গিল। এরপর সাই সুদর্শনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ঋদ্ধিমান শাহা। ২৫ বলে ৩৯ রান করে ঋদ্ধিমান আউট হলেও ২৯ বলে ফিফটি তুলে নেন এই সুদর্শন।
এরপর একপ্রান্ত আগলে রেখে ডেভিড মিলার লড়াই জারি রাখলেও বাকিদের চলে আসা যাওয়ার মিছিল। শেষ দিকে রশিদ খান ও সাই কিশোরের শেষ ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস থাকলেও হার এড়াতে পারেনি গুজরাট।
এদিন দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন রাসিখ সালাম। এছাড়াও কুলদ্বীপ যাদব ২টি, এনরিখ নরকিয়া, মুকেশ কুমার ও অক্ষর প্যাটেল ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে দিল্লির দুই ওপেনার পৃথ্বী শাহ এবং জ্যাক ফ্রেজার। তবে ইনিংস বড় করেতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৪ বলে ২৩ রান করে ফ্রেজার আউট হলে ৭ বলে ১১ রান করে সাজ ঘরে ফিরেন পৃথ্বী। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি শাই হোপ। ৬ বলে ৫ রান করেন এই ক্যারিবিয়ান।
এরপর দিল্লি শিবিরের হাল ধরেন অক্ষর প্যাটেল এবং ঋষভ পান্থ। ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন অক্ষর প্যাটেল। এরপর দ্রুত গতিতে রান তুলতে থাকেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪৩ বলে ৬৬ রান করে সাজ ঘরে ফিরেন তিনি। এরপর স্টাবসের ৭ বলে ২৬ রান এবং পান্থের ৪৩ বলে ৮৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে ২২৪ রানের বড় পুঁজি পায় দিল্লি।
আইপিএল গুজরাট টাইটানস্ দিল্লি ক্যাপিটালস
মন্তব্য করুন
আগামী বছর পাকিস্তানে বসতে চলেছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর। তবে সেই
আসরে ভারত অংশগ্রহণ করবে কিনা তা নিয়ে চলছে নানা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব। ভারতের একগুয়েমিতে
গত এশিয়া কাপে হাইব্রিড মডেলে টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিল পাকিস্তান। কারণ
পাকিস্তান ভেবেছিল ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে গেলে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলবে রোহতিরা।
তবে ভারতীয় দলকে পাকিস্তানের মাটিতে ক্রিকেট খেলাতে পিসিবি (পাকিস্তান
ক্রিকেট বোর্ড) উদ্যোগ নিলেও তা কোনো কাজেই আসছে না। কারণ, পাকিস্তানে নয়, বরং হাইব্রিড
মডেলেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে চায় ভারত।
সবশেষ রোহিত-কোহলিরা যাতে পাকিস্তানে স্বাভাবিকভাবে খেলতে পারে সেজন্য দ্বিপাক্ষিক সিরিজ
আয়োজনের কথাও বলেছিলেন পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নকভি। কিন্তু সেখানেও সায় দেয়নি ভারতীয়
ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিসিসিআই)। দ্বিপাক্ষিক সিরিজ তো নয়ই, বরং ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়নস
ট্রফি খেলতেও পাকিস্তান যেতে নারাজ ভারতীয়রা।
এমনকি আইসিসির এই বড় আসরে ভেন্যু পরিবর্তন করে ভারতের ম্যাচগুলো
পাকিস্তানের বাইরে অন্য কোনো দেশে আয়োজনের দাবি করছে বিসিসিআই। পাকিস্তানের মাটিতে
গিয়ে খেলতে চায় না ভারত।অর্থাৎ ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর হাইব্রিড মডেলে চায়
ভারত।
এদিকে বিসিসিআই সূত্রের বরাত দিয়ে আইএএনএস বলছে, ভারতীয় দল চ্যাম্পিয়নস
ট্রফির জন্য পাকিস্তানে না-ও যেতে পারে। ভেন্যু পরিবর্তন হতে পারে। হাইব্রিড মডেলেও
করার সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে বিসিসিআই জানিয়েছে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আইসিসির আয়োজন
হওয়া সত্ত্বেও ভারতের অংশগ্রহণ সরকারি নির্দেশের ওপর নির্ভর করে।
বিসিসিআই আরও জানায়, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি একটি আইসিসি ইভেন্ট। তাই
এটি ভারতের জন্য একটি কঠিন সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু সরকারের নির্দেশ-সবুজসংকেত ছাড়া
কিছুই করার নেই।
সবশেষ ২০১২-১৩ ভারতের বিপক্ষে
সিরিজ খেলতে যায় পাকিস্তান। এরপর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আর কোনো দ্বিপাক্ষিক
সিরিজ আয়োজিত হয়নি। এছাড়াও গত বছর পাকিস্তানের আয়োজনে এশিয়া খেলতে যায়নি ভারত। কারণ সেবার রোহিতদের ম্যাচগুলো
হয়েছিল শ্রীলঙ্কার মাটিতে।
তবে ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান দল ঠিকই খেলতে আসে ভারতের মাটিতে। যদিও ভারতীয় দল মোটেও
যায়নি পাকিস্তানে।
পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ভারত ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার বাবর আজম ও শাহীন আফ্রিদি। গেল ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকেই আলোচনায় রয়েছেন তারা। জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব নিয়ে বারবার সমালোচিত হয়েছেন এই দুই তারকা। তবে এবার এই দুইজনের একজন আইসিসি থেকে পেয়েছেন সুসংবাদ এবং অন্যজন পেয়েছেন দুঃসংবাদ।
আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান এই সিরিজে নেই হারিস রউফ। এখন পর্যন্ত সিরিজের তিনটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ৩ ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়েছেন শাহিন আফ্রিদি।
আর এতেই রেটিং পয়েন্টের যোগ বিয়োগের খেলায় রউফকে টপকে আইসিসির টি-২০ র্যাঙ্কিংয়ে আবারও পাকিস্তানের শীর্ষ বোলার হয়েছেন আফ্রিদি। অবশ্য রউফকে টপকে গেলেও র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ১৫-তেও নেই পাকিস্তানের সদ্য সাবেক অধিনায়ক। দুই ধাপ এগিয়ে ১৭ নম্বরে উঠেছেন ২৪ বছর বয়সী এই পেসার।
এদিকে চার ধাপ পিছিয়ে ২২ নম্বরে নেমে গেছেন রউফ। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে আফ্রিদির ঠিক পরেই ১৮ নম্বরে আছেন নিউজিল্যান্ডের লেগ স্পিনার ইশ সোধি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেট নেয়া সোধি পাঁচ ধাপ এগিয়েছেন।
কিউইদের সেরা বোলার মিচেল স্যান্টনার। সিরিজের নিউজিল্যান্ড দলে না থাকা স্যান্টনার অবশ্য পয়েন্ট হারিয়ে পাঁচ ধাপ পিছিয়ে ১৫ নম্বরে নেমে গেছেন। টি-২০ বোলারদের এক নম্বর জায়গাটা ধরে রেখেছেন ইংল্যান্ডের লেগ স্পিনার আদিল রশিদ।
এদিকে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে নিউজিল্যান্ডের টিম সাইফার্ট তিন ধাপ এগিয়ে উঠেছেন ২৪ নম্বরে। তার সতীর্থ মার্ক চ্যাপম্যান লম্বা লাফই দিয়েছেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৪২ বলে অপরাজিত ৮৭ রানের ইনিংস খেলে নিউজিল্যান্ডকে জেতানো ব্যাটসম্যান ১২ ধাপ এগিয়ে উঠেছেন ৩৩ নম্বরে।
পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম এক ধাপ পিছিয়ে নেমে গেছেন পাঁচে। মোহাম্মদ রিজওয়ান আছেন আগের মতোই তিনে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) প্রকাশিত সর্বশেষ র্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে উঠেছেন নেপালের দীপেন্দ্র সিং ঐরী।
যুবরাজ সিং ও কাইরন পোলার্ডের পর তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-২০তে এক ওভারে ছয় ছক্কা মারা ব্যাটসম্যান ১০ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৫০ নম্বরে। পরশ খাড়কা, কৌশল ভুরতেল ও রোহিত পৌডেলের পর চতুর্থ নেপালি হিসেবে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৫০-এ উঠলেন ঐরী।
ব্যাটিংয়ে ভারতের সূর্যকুমার যাদব ও অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন।
পাকিস্তান টি-২০ বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বাবর আজম শাহীন আফ্রিদি
মন্তব্য করুন
চলতি বছরের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের মহারণ। যার জন্য ইতোমধ্যেই বেশ জোরেশোরে প্রস্তুতি চলছে প্রতিটি দলেই। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম এই সংস্করণের বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট এবার আয়োজিত হচ্ছে কিছুটা ভিন্নরূপে। যেখানে অংশ নিচ্ছে ২০টি দল। এই আসরে বাড়তি মাত্রা যোগ করবেন ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের সর্বকালের অন্যতম সেরা অ্যাথলেট উসাইন বোল্ট।
চলতি আইপএলের ৩২ তম ম্যাচে প্রথমবার মুখোমুখি হয়েছিল গুজরাট টাইটানস্ ও দিল্লি ক্যাপিটালস। সেই দেখাই গুজরাটকে তাদের ঘরের মাঠে এ আসরের সব থেকে কম ৮৯ রানে অলআউট করেছিল দিল্লি। সেই ম্যাচে ৬ উকেটের দুর্দান্ত জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঋষভ পন্তের দল। গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) দিনের একমাত্র ম্যাচে মুখোমুখি হয় এই দুই দল। এই ম্যাচে গুজরাটকে ৪ রানে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক জয় তুলে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস।
আগামী বছর পাকিস্তানে বসতে চলেছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর। তবে সেই আসরে ভারত অংশগ্রহণ করবে কিনা তা নিয়ে চলছে নানা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব। ভারতের একগুয়েমিতে গত এশিয়া কাপে হাইব্রিড মডেলে টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিল পাকিস্তান। কারণ পাকিস্তান ভেবেছিল ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে গেলে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলবে রোহতিরা।