নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৮ এএম, ২০ জুলাই, ২০১৭
দিনাজপুরের মানুষ যাঁকে বলে ‘দিনাজপুরের গিলি’। ব্যাট আর উইকেট এর পিছনে যাঁর দক্ষতা সমান। যাঁর হাত ধরে ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন কিছু রেকর্ড দেখেছে টাঈগার সমর্থকরা। তিনি লিটন কুমার দাস, যাঁকে মুশফিকের উত্তরসূরি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
লিটন এর ক্রিকেট জীবন শুরু তাঁর জন্ম শহর দিনাজপুরে। ১৯৯৪ সালে জন্ম নেওয়া এই তরুণ বিকেএসপি এর ছাত্র। পরিবারের বড় ভাই বাপ্পি দাসও ২য় বিভাগের ক্রিকেটার। হয়তো ক্রিকেটার হওয়ার অনুপ্রেরণা খুঁজে নিয়েছিলেন বড় ভাই এর কাছ থেকেই। কিন্তু পরিবার কিংবা বিকেএসপির ছায়া ছাড়িয়ে লিটন কুমার দাসের ক্রিকেটার হওয়ার পেছনের কারিগর আবু সামাদ মিঠু। দিনাজপুর জেলা ক্রিকেট টিমের কোচ আবু সামাদ মিঠু অনেকের কাছে একজন সাধারণ কোচ এর নাম। কিন্তু লিটন দাসের কাছে এই নামের মাহাত্ম্য একটু বেশি। কারণ লিটনের ক্রিকেট এর হাতেখড়ি যে এই মানুষটির হাত ধরেই।
দিনাজপুর অঞ্চলে খেলেছেন ‘প্রচেষ্টা ক্রিকেট ক্লাব’ এর হয়ে, সেখান থেকেই যাত্রা বিকেএসপিতে। পরবর্তীতে তিনি বয়সভিত্তিক প্রায় সব দলে খেলেছেন। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৫, অনূর্ধ্ব১৯ এবং অনূর্ধ্ব ২১ এর পক্ষে দুর্দান্ত সব ইনিংসের পাশাপাশি উইকেট রক্ষক হিসেবে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। যিনি এখন ফুল তিনি যে কুঁড়ি থাকার সময় ঝলক দেখান নি, তা কিন্তু নয়।
২০১০ সালে অনুষ্ঠিত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ইয়াং টাইগার্স জাতীয় স্কুল ক্রিকেট এ ৮ ম্যাচে ৪১৪ রান আর ১৫ ডিসমিসাল করে ৫৩৯ স্কুলের মধ্যে টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছিল বিকেএসপি’র এই তরুণ। পরে মাত্র ১৭ বছর বয়সে ২০১২ সালে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের জাত প্রমাণ করেন দিনাজপুরের ক্রিকেটার লিটন দাস। অস্ট্রেলিয়ার কঠিন কন্ডিশনে ৬ ম্যাচে ১ সেঞ্চুরি ও ২ হাফ সেঞ্চুরিসহ ২৬২ রান করেন লিটন। সেখানেই থেমে থাকেনি ডান হাতি এই ব্যাটসম্যান। ২০১৪ তে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে প্লেট ফাইনাল এ ৭৫ বলে ৮০ সহ ৬ ম্যাচে ৫০ গড়ে তিনি করেন ২০০ রান।
তারপর থেকে বয়স ভিত্তিক দল বাদেও ঘরোয়া ক্রিকেট এ তাঁর জয়রথ চলছেই। ২০১৪ সালের জাতীয় লিগে এক অভাবনীয় রেকর্ড করেন লিটন দাস। ১৯৯৯-২০০০ মৌসুমে শুরু হওয়া জাতীয় লিগে এর আগে কোন ব্যাটসম্যান ৪ টির বেশি সেঞ্চুরি করতে পারেন নি। কিন্তু গতবারের লিগের শেষ রাউন্ডের ম্যাচে ঢাকা মেট্রোর বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১০৭ করে এক আসরে সবথেকে বেশি ৫ টি সেঞ্চুরি করে নতুন এক কীর্তি গড়েন তিনি।
৪টি শতকের পাশাপাশি অর্ধশতক ছিল ৩ টি। সেই সঙ্গে রেকর্ড করেছেন আরেকটি। ১৩ বছর পর জাতীয় লিগে কোন ব্যাটসম্যান ১ হাজার রান পার করেন। ২০০১-২০০২ মৌসুমে ১৫ ইনিংসে ১০১২ রান করেন চট্টগ্রামের মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। আর লিটন করেন ১০২৪। তাও কিনা নান্নুর থেকে ২ ইনিংস কম ব্যাট করে!
উইকেট এর পিছনেও লিটন কম যান না। এর প্রমাণ সেই বয়সভিত্তিক টিম থেকেই দিয়ে আসছেন। ২০১৫ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উইকেটকিপার। ঢাকা আবাহনীর হয়ে ১৬ ম্যাচে ২২ টি কাচ আর ৭ টি স্ট্যাম্পিং করেন এই উইকেট ব্যাটসম্যান।
২০১৫ জাতীয় লিগে ৮৫.৩৩ গড়ে করেছেন ১০২৪ রান। যার মধ্যে রয়েছে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ৫টি সেঞ্চুরির জাতীয় রেকর্ড। ঢাকা প্রিমিয়ার লীগেও আবাহনীর হয়ে ৪২.৮৭ গড়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৮৬ রান করেছেন।
কিছুদিন আগে শেষ হওয়া ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগেও দেখিয়েছেন নিজের ব্যাটিং ঝলক। ১৪ ম্যাচে ৫৩.৭১ গড়ে করেছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৭৫২ রান। স্ট্রাইক রেট ১০৮.৯৮। শতক দুইটি ও অর্ধশতক পাঁচটি। সর্বোচ্চ স্কোর ১৩৬ রান।
তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজের জাত চেনালেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যেন নিজেরেই ছায়া হয়ে থাকেন লিটন। দু-একটি ইনিংসে ভালো করলেও ব্যর্থতার পাল্লাটাই বেশি ভারী। তবে লিটন এখন জাতীয় দল নিয়ে ভাবেন না। তিনি পারফর্ম করতে চান। চান আরেকবার সুযোগ।
গোর-এ-শহীদ বড় ময়দান থেকে বিকেএসপি, বিকেএসপি থেকে বিশ্বদরবারে- এভাবেই জ্বলে উঠুক লিটন দাস।
বাংলা ইনসাইডার/ডিআর
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
সবশেষ ১৯৯৯ সালে ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর হোম-অ্যাওয়েতে ১১টি চার ম্যাচের, তিনটি তিন ম্যাচের এবং একটি করে এক ও দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
পার্থের নতুন ভেন্যুতে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে বোর্ডার-গাভাস্কার টেস্ট সিরিজ শুরু করবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। আগামী ৬ ডিসেম্বর গোলাপি বলে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া।
এরপর ব্রিজবেনে ১৪ ডিসেম্বর থেকে তৃতীয় খেলতে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। ২৬ ডিসেম্বর বক্সিং ডে’তে সিরিজে চতুর্থ টেস্ট খেলবে দু’দল। ঐতিহ্যবাহী বক্সিং ডে টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। আগামী বছরের শুরুতে ৩ জানুয়ারি সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্টে লড়বে দু’দল।
অস্ট্রেলিয়া ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ক্রিকেটে কখনও ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি বলে মন্তব্য করেছেন সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রূপায়ণ সিটি উত্তরার সঙ্গে ঢাকায় একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার।
সাকিব বলেন, ‘যতদিন ক্রিকেট খেলেছি, ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা অর্জন নিয়ে কখনও ভাবিনি। সবসময় চেষ্টা করেছি দলে কীভাবে অবদান রাখা যায়। টেস্ট দলে ফিরতে পেরে স্বাভাবিকভাবেই আমি আনন্দিত। ম্যাচ জেতার আশা তো সবসময়ই করি। শ্রীলংকার সঙ্গে ম্যাচটি জেতা উচিত।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয় সাকিব বেশ কিছুদিন ছিলেন জাতীয় দলের বাইরে। শ্রীলংকার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট দিয়ে ফিরছেন জাতীয় দলে। ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণ ধরা হয় সাদা পোশাকের ম্যাচকে। সেই টেস্টে বাংলাদেশ এখনও অনেক পিছিয়ে। শ্রীলংকার বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশ হেরেছে চার দিনে। করতে পারেনি ন্যূনতম লড়াই।
সিলেট টেস্ট শেষে চট্টগ্রামে ফিরেছে দল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সেই ম্যাচের দলে যুক্ত করা হয়েছে সাকিবকে।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান
মন্তব্য করুন
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।
রাজিথার পরিবর্তে চট্টগ্রাম টেস্টে খেলবেন আসিথা ফার্নান্ডো। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে এসএলসি বলেছে, 'কাসুন রাজিথা দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচের জন্য বিবেচিত হবেন না। কারণ তিনি পিঠের বাঁপাশের উপরের অংশে চোট পেয়েছেন। পুনর্বাসনের কাজ শুরু করতে কাসুন দেশে ফিরে আসবে।'
সিলেট টেস্টে খেলতে গিয়ে পিঠের ইনজুরিতে পড়েন রাজিথা। তার পরিবর্তে যেই আসিথাকে দলে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তিনি হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে সিলেট টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন। তবে দ্রুত ফিরে এসে যোগ দিচ্ছেন দ্বিতীয় টেস্টে।
সিলেট টেস্টে দুই ইনিংস মিলিয়ে লঙ্কানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট শিকার করেছেন রাজিথা। এর মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
শ্রীলংকা বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ক্যারিয়ারে এমন কিছু নেই যা তার অধরা। এমনকি ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে এসে নিজের আজন্ম স্বপ্ন পূরণ করেছেন তিনি। প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন ৩৫ বছর বয়সে এসে।
বর্তমানে বয়স ৩৬ হলেও খেলার মাঠে যেন বয়সের কোনো চাপ নেই তার। জাতীয় দল কিংবা ক্লাব দুই জায়গায় ২০ বছরের তরুণের চেয়েও মাঠে এখনও দুর্দান্ত মেসি। এমন তারকা ফুটবলার অবসরে চলে যাক, তা হয়তো কোনো ভক্তই চান না। না চাইলেও অনেক ভক্তের মনে প্রশ্ন, মেসি তো অবসর নেবেন একটা সময়; আর সেটা কখন?
যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার (এমএলএস) লিগের ক্লাব ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে। এরপর মেসি অবসর নেবেন কিনা, সেই প্রশ্নই অনেকের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে।
অবসর নিয়ে ভাবনা আছে মেসিরও। বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথাও বলেছেন আর্জেন্টাইন ব্শ্বিকাপজয়ী তারকা। তবে সেটা বয়স বিবেচনায় নয়। ৮ বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই তারকার অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে পারফরম্যান্স বিবেচনায়।
মেসি এমবিসির বিগ টাইম পডকাস্টকে বলেন, ‘যে মুহূর্তে বুঝতে পারবো যে, আমি পারফর্ম করছি না, নিজেকে (খেলায়) উপভোগ করছি না এবং আমি আমার সতীর্থদের সাহায্য করতে পারছি না (তখন অবসরের সিদ্ধান্ত আসবে)।’
আর্জেন্টাইন তারকা আরও বলেন, ‘আমি খুব আত্মসমালোচক। আমি জানি কখন ভালো খেলি, কখন খারাপ খেলি। যখন আমি অনুভব করবো, এই (অবসর) পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে, তখন বয়স নিয়ে চিন্তা না করেই এটি গ্রহণ করব। যদি আমি ভাল বোধ করি, আমি সর্বদা প্রতিযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবো। কারণ এটি আমি পছন্দ করি এবং সেটি কিভাবে করতে হবে সেটাও জানি।’
কাতার বিশ্বকাপে যদি শিরোপা জিততে না পারতেন, তাহলে ওই আসরের পরই অবসর নিয়ে নিতেন, এমনটিই বলেছেন মেসি।
ফুটবলে বর্ণাঢ্য এক ক্যারিয়ার তৈরি করেছেন মেসি। এখন পর্যন্ত ৪৪টি শিরোপা জিতেছেন তিনি। এখনো যেভাবে খেলছেন, তাতে বেশ কিছু শিরোপা জেতার সম্ভাবনা তো আছেই।
বর্তমানে হ্যামস্ট্রিং চোটে ভুগছেন মেসি। যে কারণে এল-সালভেদর ও কোস্টারিকার বিপক্ষে আর্জেন্টিনা হয়ে দুটি ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি।
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ভিন্ন সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। আগামী নভেম্বরে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। এরপরেই ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে অজিরা। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলংকা। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে সফরকারীরা। সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে ছ্টিকে গেছেন। ইনজুরির কারণে আগামী ৩০ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টেস্টে খেলতে পারবেন না এই লঙ্কান পেসার।
আর্জেন্টিনার রোসারিও শহরের খ্যাতির কারণ জিজ্ঞেস করলে লোকে বলবে দুই বিশ্বজয়ী ফুটবলারের নাম- লিওনেল মেসি ও এঞ্জেল ডি মারিয়া। ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনাকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করার অন্যতম বড় কাণ্ডারি তো তারাই। এর মধ্যে ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে চলে এসেছেন প্রতিভাবান উইঙ্গার এঞ্জেল ডি মারিয়া। জানিয়েছেন, এবারের কোপা আমেরিকার পরেই জার্সিটা তুলে রাখতে চান তিনি। কিন্তু পুরো আর্জেন্টিনায় ব্যাপক জনপ্রিয় এই ফুটবলারই কদিন আগেই নিজের দেশে পেয়েছিলেন মৃত্যুর হুমকি। আর এবার সেই হুমকিদাতাদের গ্রেপ্তার করেছে আর্জেন্টিনার ফেডারেল পুলিশ এবং তদন্ত ও অপরাধীদের তথ্য সংগ্রহে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট পিডিআই।