ইনসাইড গ্রাউন্ড

শত্রু যখন বন্ধু

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০৮ পিএম, ০২ অগাস্ট, ২০২০


Thumbnail

আজ বাংলাদেশে উদযাপিত হচ্ছে বন্ধু দিবস। যদিও বন্ধুত্ব উদযাপনের কোন আলাদা দিবসের প্রয়োজন নেই, তবুও প্রতি বছর আগস্টের প্রথম রবিবারে পালিত হয় এই দিনটি। আর বন্ধু দিবসে সারা বিশ্বের অন্য সব বন্ধুত্বের মতো উঠে আসে ক্রীড়াঙ্গনের কিছু ব্যতিক্রমী বন্ধুত্ব। যে বন্ধুত্ব দেশ-কাল-জাতের দুরত্ব ছাপিয়ে গেছে, যে বন্ধুত্ব চিরশত্রুকেও পরম মমতায় আলিঙ্গন করেছে। জাতীয়তা তাঁদেরকে প্রতিপক্ষ বানালেও বন্ধুত্ব তাঁদেরকে একত্রিত করেছে। মাঠে যে চরম প্রতিপক্ষ, যার পরাজয়ই আপনার আনন্দের একমাত্র কারণ, সেই যদি মাঠের বাইরে আপনার সবথেকে ভালো বন্ধু হয় তাহলে কেমন হবে ব্যাপারটি? ক্রীড়াঙ্গনে এমন উদাহরণ রয়েছে বেশকিছু। বন্ধু দিবসে সেই ব্যতিক্রমী সব বন্ধুত্ব নিয়েই ‘বাংলা ইনসাইডার’-এর বিশেষ আয়োজন।

নাদাল-ফেদেরার

একই ক্রীড়াঙ্গনের একই সময়ের অন্যতম সেরা দুই খেলোয়াড়ের মাঝে শত্রুভাবাপন্ন সম্পর্ক থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আর সেই সম্পর্কের আরো অবনতি হবে যখন এরাই একে অন্যের সবথেকে বড় প্রতিপক্ষ। তবে কথাটাকে ভুল প্রমাণিত করেছে দুই টেনিস কিংবদন্তী রাফায়েল নাদাল এবং রজার ফেদেরার। টেনিস কোর্টে কে সর্বকালের সেরা তা নিয়ে বহু তর্ক-বিতর্ক থাকলেও কোর্টের বাইরে একে অন্যের বেশ ভালো বন্ধু এরা। নানান সময়ে একে অপরের প্রশংসা শোনা গেছে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে। ক্যারিয়ার শেষেও এই বন্ধুত্ব বহুদূর যাবে বলেই ধারণা অনেকের।

মেসি-নেইমার

দুইজন এমন দুই দেশের হয়ে খেলেন যাঁদের শত্রু-শত্রু সম্পর্ক যুগ যুগ ধরে চলমান। ফুটবলের তর্ক আসলেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা সমর্থকরা একে অন্যকে এক চুল-ও যেখানে ছাড় দেয়না, সেখানে দুই দেশের দুই তারকার বন্ধুত্ব বেশ জনপ্রিয় ক্রীড়াঙ্গনে। বার্সেলোনায় থাকাকালীন মেসি-নেইমার জুটি এতটাই অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছিল যে, সেই সময়ে প্রতিপক্ষের জালে বল গড়ানোটাকে ছেলেখেলা বানিয়ে ফেলেছিল বার্সা। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মেসিকে নিজের বেস্ট ফ্রেন্ড হিসেবে দাবি করেছিলেন নেইমার। এরপর হুট করে নেইমার বার্সা ছাড়লেও বন্ধুত্ব আগের মতোই আছে। নানান সময়ে নানা পার্টিতে বা অবসর যাপনে এখনো একসাথে দেখা যায় মেসি-নেইমারকে। নেইমারকে বার্সায় ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেও কম কাঠখড় পোড়ায়নি মেসি। অবশ্য তাতে এখন পর্যন্ত সফল হতে পারেননি ৬ বারের ব্যালনজয়ী।

কোহলি-আমির

২০১০ সালে ম্যাচ ফিক্সিং করে নিজের ক্যারিয়ারকে কলঙ্কিত করলেও বল হাতে নিজের মুগ্ধতা ছড়ানো থামাননি মোহাম্মদ আমির। তর্কসাপেক্ষে বিশ্বের অন্যতম সেরা এই পেসার নানান সময়ে বেশ ভুগিয়েছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান এবং চিরশত্রু ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে, আবার কোহলিও ভুগিয়েছেন আমিরকে। এশিয়া কাপে যেমন আমিরের উপর স্টিম রোলার চালিয়েছিলেন কোহলি, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তেমনি কোহলির উপর ছড়ি ঘুরিয়েছেন আমির। তবে মাঠের প্রতিদ্বন্দ্বিতা মাঠেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন এই দুই ক্রিকেটার। মাঠের বাইরে একে অন্যকে সমীহ করেছেন কয়েকবার। নিজের ক্যারিয়ারে সবথেকে কঠিন বোলার হিসেবে যেমন আমিরের নাম নিয়েছেন কোহলি, আমিরও তেমনি বিরাটকে বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ভারত-পাকিস্তানের কাঁটাতারের ব্যবধান মিটিয়ে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে নিজের ব্যাট উপহার দিয়েছিলেন আমিরকে।

শচীন-ওয়ার্ন

শচীন টেন্ডুলকার ক্রিকেটের নিখাদ ভদ্রলোক হলেও ২২ গজে সবসময়েই ব্যাড বয়ের ভূমিকায় থাকতেন অজি কিংবদন্তী স্পিনার শেন ওয়ার্ন। প্রতিপক্ষ তাঁর বলকে সীমানা ছাড়া করলে তীব্র ভাষায় কটূক্তি করতেন ওয়ার্ন। শচীনের বেলাতেও হয়েছে। আর তাই শচীন-ওয়ার্ন লড়াই বেহ উপভোগ্য ছিল ভারত-অস্ট্রলিয়া ম্যাচে। অনেকের ধারণা এই দ্বৈরথের কারণেই জমে ওঠা শুরু করে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বৈরথ। অবশ্য ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে দ্বৈরথ ভুলে ভালো বন্ধুত্বে পরিণত হয়েছিলেন শচীন-ওয়ার্ন। একাধিক সময়ে একসাথে সময় কাটানো বাদেও স্যার ডোনাল্ড ব্রাডম্যানের জন্মদিন পালন কিংবা বিভিন্ন ক্রিকেটীয় আয়োজনে একসাথে অংশ নিয়েছেন এই দুই কিংবদন্তী। এমনকি শচীনের মুম্বাইয়ের বাসায় গিয়ে শচীনের পরিবারের সঙ্গেও সাক্ষাত করেছেন ওয়ার্ন।

শেওয়াগ-শোয়েব

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো আরেকটি বন্ধুত্বের সম্পর্ক হচ্ছে রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস খ্যাত শোয়েব আখতার আর বিরেন্দর শেওয়াগের বন্ধুত্ব। খেলোয়াড় জীবনে শেওয়াগ-শোয়েব দ্বৈরথ ছিল উত্তেজনাকর, আকর্ষণীয়। এই দুই ক্রিকেটারের মধ্যে ছিল ইঁদুর-বিড়াল সম্পর্ক। কখনো শোয়েব বাউন্সার দিলে শেওয়াগ আপার কাট করে দিতো, আর শেওয়াগ মারকুটে হওয়ার চেষ্টা করলে শোয়েব আগুনে গতির ইয়োর্কার মারতেন। এছাড়াও মাঠে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তো ছিল রোজকার ঘটনা। এই দুই ক্রিকেটারের মাঝে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সম্ভব তাই ছিল কল্পনাতীত। তবে ক্যারিয়ার শেষে সেটাকেই বাস্তবে রূপান্তরিত করেছেন তাঁরা। অবসরের পর প্রীতি ম্যাচে শচীনের দল অলস্টারের হয়ে একসাথে খেলেছেন শোয়েব-শেওয়াগ, তখন শোয়েব স্বীকার করেছেন যে, শেওয়াগ তাঁর এককালীন চরম শত্রু হলেও এখন শেওয়াগ তাঁর গ্রেটেস্ট ফ্রেন্ড!

বাংলা ইনসাইডার/এসএম



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে নিশ্চিত ডিপিএল সুপার ৬

প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে এবার নিশ্চিত হয়েছে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) চলতি আসরের সুপার লিগ পর্বের ছয় দল। যার মধ্যে রয়েছে- আবাহনী লিমিটেড, শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব, মোহামেডান স্পোর্টিং, শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব, প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছিল সুপার লিগের প্রথম পাঁচটি দল। বাকি ছিল একটি। আর সেই ষষ্ঠ দল হিসেবে লড়াইটা ছিল মূলত মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ও গাজী গ্রুপের মধ্যে।

বৃহস্পতিবার ‍(১৮ এপ্রিল) শেষ রাউন্ডে রূপগঞ্জ শাইনপুকুরের কাছে হেরে যাওয়ায় রান রেটেও পিছিয়ে পড়ে। তাতে গাজীর সুপার লিগ অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। শেষ রাউন্ডে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সিটি ক্লাবকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সুপার লিগ নিশ্চিত করেছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

আবাহনী একমাত্র অপরাজিত দল হিসেবে লিগ পর্ব শেষ করেছে। ১১ ম্যাচের সব কটিই জিতেছে তারা। আরেকটি শিরোপা থেকে খুব বেশি দূরে নেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।


ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জয়ের পরও বড় অঙ্কের জরিমানা গুনলেন মুম্বাই অধিনায়ক হার্দিক

প্রকাশ: ০৪:৪৮ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আইপিএলের ১৭তম আসরে শুরু থেকে খুব একটা ছন্দে ছিল না টুর্নামেন্টটির সফলতম দলের একটি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। তবে টেবিলের তলানি থেকে উপরের দিকে উঠতে চাইছে হার্দিক পান্ডিয়ার দল। আর সেই ধারাবাহিকতায বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মহারাজা যাদাবিন্দ্র সিং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাঞ্জাব কিংসকে হারিয়েছে মুম্বাই।

এদিন পাঞ্জাবের আশুতোষ ও শশাঙ্কের শেষের ঝড়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেছিল পাঞ্জাব। যার জন্য হিসেব-নিকেষ করেই বোলিং করতে হয়েছে মুম্বাইকে, তাতে নির্ধারিত সময়ে ওভার শেষ করতে পারেনি হার্দিক পান্ডিয়ার দল।

মুম্বাইয়ের জয়ের দিনে স্লো ওভার রেটের কারণে শাস্তি পেয়েছেন হার্দিক। এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ। স্লো ওভার রেটের কারণে মোট ১২ লাখ রুপি জরিমানা গুনছেন হার্দিক।

বিবৃতিতে আইপিএল কতৃপক্ষ বলেছে, ‌‘মুল্লানপুরে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের স্লো ওভারে রেটের কারণে মুম্বাইয়ের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়াকে জরিমানা করা হয়েছে। হার্দিকের দল প্রথমবার এই ভুল করেছে। আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী মন্থর বোলিং করলে জরিমানা করা হয়। সেই নিয়মে মুম্বাইয়ের অধিনায়ককে ১২ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে।’


হার্ডিক পান্ডিয়া   মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেও বল করতে পারলেন না আমির

প্রকাশ: ০৩:৫৬ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দীর্ঘ প্রায় সাড়ে ৪ বছরের অবসর ভেঙে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন পাকিস্তানী পেসার মোহাম্মদ আমির। তবে ম্যাচটিতে বলই করতে পারেননি তিনি।

আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজে মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সিরিজের প্রথম টি-২০তে মাঠে নেমেছিলেন মোহাম্মদ আমির। তবে ম্যাচটিতে বলই করতে পারেননি এই পেসার। কারণ রাওয়ালপিন্ডিতে ম্যাচটি ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। ম্যাচ শুরুর আগেই নামে বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি থামার পর আম্পায়াররা ম্যাচ শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। তবে কমে ম্যাচের দৈর্ঘ্য। ওভার কেটে ২০ ওভারের ম্যাচ নামিয়ে আনা হয় ৫ ওভারে।

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নামা পাকিস্তানের পক্ষে শাহিন আফ্রিদি মাত্র দুটি বল করতে পেরেছেন। আফ্রিদি ২ বল করার পরই আবার নামে বৃষ্টি। এর মধ্যে প্রথম বলে দুটি লেগ বাই রান পায় নিউজিল্যান্ড। আফ্রিদির দ্বিতীয় বলে বোল্ড হয়ে যান নিউজিল্যান্ডের অভিষিক্ত ব্যাটার টিম রবিনসন।

পাকিস্তানের খেলোয়াড়েরা যখন উইকেট উদ্‌যাপন করছিলেন, তখনই আবার নামে বৃষ্টি। সেই বৃষ্টির পর আর খেলা শুরু হয়নি। শেষ পর্যন্ত আম্পায়াররা ম্যাচ বন্ধ ঘোষণা করেন। তাই আমিরের ফেরার ম্যাচে আর বোলিং করা হলো না।

এ ম্যাচ দিয়ে পাকিস্তানের হয়ে ব্যাটার উসমান খান, স্পিনার আবরার আহমেদ ও অলরাউন্ডার মোহাম্মদ ইরফান খানের টি-২০ অভিষেক হয়েছে। রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের পরের দুই ম্যাচ ২০ ও ২১ এপ্রিল। লাহোরে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ হবে ২৫ ও ২৭ এপ্রিল।


মোহাম্মদ আমির   পাকিস্তান   নিউজিল্যান্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

মারা গেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ও ম্যাচ রেফারি সুব্বা রাও

প্রকাশ: ০৩:২৫ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন ইংল্যান্ডের সাবেক টেস্ট ওপেনার, আইসিসির মাচ রেফারি ও ক্রিকেট প্রশাসক রামন সুব্বা রাও। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯২। মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক মেয়ে, এক ছেলে, আটজন নাতি-নাতনি এবং প্রপৌত্র রেখে গেছেন সুব্বা রাও।

ইংল্যান্ডের হয়ে ১৩টি টেস্ট খেলেছিলেন রাও। তার ব্যাটিং গড় ছিল ৪৬ দশমিক ৮৫। তবে মাত্র ২৯ বছর বয়সেই অবসর নেন তিনি। এরপর খোলেন জনসংযোগের একটি ফার্ম। তবে ঠিকই ক্রিকেটের সঙ্গে সংযোগ ছিল তার।

কাউন্টি ক্লাব সারের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। বর্তমান ইসিবি প্রতিষ্ঠাতেও ভূমিকা ছিল তার। এরপর ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ১৯৯২ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ৪১ টেস্ট ও ১১৯ ওয়ানডেতে আইসিসির ম্যাচ রেফারির দায়িত্বও পালন করেন।

সুব্বা রাওয়ের মৃত্যুতে শোক জানিয়ে ইসিবির চেয়ারম্যান রিচার্ড টমসনের ভাষ্য, ‘দারুণ একজন ক্রিকেট ব্যক্তিত্ব ছিলেন। মাঠে এবং মাঠের বাইরে খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, প্রশাসক এবং সারে ও টেস্ট অ্যান্ড কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে অসাধারণ এক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে সফল ছিলেন।’

আইসিসির ক্রিকেট মহাব্যবস্থাপক ওয়াসিম খানের মন্তব্য, ‘রামানের মৃত্যুর সংবাদ শোনা কষ্টের। আইসিসির সবার পক্ষ থেকে সমবেদনা জানাই।’


ইংল্যান্ড   ক্রিকেট   ‍সুব্বা রাও  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

দ্বিতীয় লেগে জিতেও সেমিতে উঠতে পারল না লিভারপুল

প্রকাশ: ০২:৫৫ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

উয়েফা ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হেরে কিছুটা ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল লিভারপুল। তবে দ্বিতীয় লেগে ঘুরে দাঁড়িয়েছে মোহাম্মদ সালাহর দল। কিন্তু তবুও সেমিতে উঠতে পারল না তারা। কারণ দ্বিতীয় লেগে ১-০ গোলে জয় পেয়েছে ক্লপের শিষ্যরা। আর ‍দুই লেগ মিলিয়ে ৩-১ ব্যবধানে হেরে বিদায় নিয়েছে রেডস বাহিনী।

প্রথম লেগে ৩-০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় লেগ শুরু করে লিভারপুল। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে ইয়ুর্গেন ক্লপের শিষ্যদের গোল এনে দেন মোহাম্মদ সালাহ। এনফিল্ডে তিন গোলের বড় হারের পর এমন শুরুই প্রত্যাশিত ছিল।

এরপর ম্যাচ জুড়ে বল দখলের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি লিভারপুল। ওই এক গোলেই প্রথমার্ধে লিভারপুলকে আটকে ফেলে আটালান্টা। শেষ পর্যন্ত ১-০ ব্যবধান নিয়ে বিরতিতে যায় দুদল।

বিরতি থেকে ফিরে বেশ রক্ষণাত্মক খেলতে থাকে আটালান্টা। ৭১ ভাগ বল দখল রাখা লিভারপুল অন টার্গেটে পাঁচটি শট নিয়েছিল। তবে বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েও আটালান্টার ডিফেন্স ভাঙতে ব্যর্থ হয় ইয়ুর্গেন ক্লপের শিষ্যরা। ফলে দুই লেগ মিলে ৩-১ ব্যবধানে হার নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালেই থামে ইংলিশ জায়ান্টরা।


উয়েফা ইউরোপা লিগ   লিভারপুল   মোহাম্মদ সালাহ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন