নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৪২ পিএম, ০৫ মার্চ, ২০২১
তার ব্যাটে বরাবরই থাকে আগ্রাসনের বিজ্ঞাপন। অনেক সময় এই আগ্রাসন দেখাতে গিয়ে দলকে বিপদে ফেলে সমালোচিতও হয়েছেন রিশাভ পান্ত। কিন্তু নিজের সহজাত খেলার ধরনটা বদলাননি। সেই পান্তই এখন প্রশংসা পাচ্ছেন খোদ সমালোচকদের।
আহমেদাবাদের মোতেরায় ম্যাচের ফলটাই ঘুরে যেতে পারে পান্তের লড়াকু সেঞ্চুরির কারণে। এই কথা বলার জন্য বলা নয়। যে ভারতের জন্য একটা সময় ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসের কাছাকাছি যাওয়াও কঠিন মনে হচ্ছিল, তারাই এখন লিড নিয়ে প্রতিপক্ষকে কোণঠাসা করে ফেলেছে। পান্তর সেঞ্চুরির পরই বদলে গেছে ম্যাচের দৃশ্যপট।
ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে গড়া ২০৫ রানের জবাবে ১৪৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল ভারত। সেখান থেকে রিশাভ পান্ত দলকে লড়াইয়ে ফিরিয়েছেন। সপ্তম উইকেটে ওয়াশিংটন সুন্দরকে নিয়ে ১১৩ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ এক জুটি গড়েন এই বাঁহাতি। যে জুটিই মূলত ভারতের সব ভয় দূর করে দিয়েছে।
এর মধ্যে পান্ত তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি এবং সেটা অবশ্যই তারই ওয়ানডে স্টাইলের ব্যাটিংয়ে। জেমস অ্যান্ডারসনের বলে উচ্চাভিলাষী শট খেলতে গিয়েই শর্ট মিডউইকেটে পান্ত ক্যাচ হয়েছেন জো রুটের। কিন্তু তাতে আফসোসের কিইবা আছে! নিজে সেঞ্চুরি তো পেয়েছেনই, দলকেও দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন ভালো একটা জায়গায়। ১১৮ বলে গড়া পান্তের ১০১ রানের মারকুটে ইনিংসটি ছিল ১৩ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় সাজানো।
পান্তকে বড় জুটিতে সঙ্গ দেয়া ওয়াশিংটন সুন্দরও অবশ্য প্রশংসা পাওয়ার মতোই ব্যাটিং করছেন। দিনের শেষভাগে এসে হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন তিনিও। ১১৭ বলে ৮ বাউন্ডারিতে সুন্দর অপরাজিত ৬০ রানে। সঙ্গে ১১ রানে ব্যাটিংয়ে আছেন অক্ষর প্যাটেল।
দ্বিতীয় দিন শেষে ভারতের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ২৩৪ রান। ইতিমধ্যে স্বাগতিকদের লিড দাঁড়িয়েছে ৮৯ রানের।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।