ইনসাইড গ্রাউন্ড

এ জয় মনকে প্রশান্তি এনে দেয়: মেসি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩:৪৫ পিএম, ১৯ জুন, ২০২১


Thumbnail

আর্জেন্টিনা ফুটবল দল শেষ কবে হেরেছে? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফিরে যেতে হবে ২০১৯ সালের কোপা আমেরিকায়। সে আসরের সেমিফাইনালে ব্রাজিলের কাছে ২-০ গোলে হেরেছিলেন লিওনেল মেসিরা।

এরপর থেকে শনিবারের আগপর্যন্ত খেলা ১৪ ম্যাচের কোনোটিতেই হারতে হয়নি দুইবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। কিন্তু এ ১৪ ম্যাচের মধ্যে সাতটিই ছিল ড্র। যার মধ্যে সবশেষ তিন ম্যাচে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে চিলি ও কলম্বিয়া ও কোপা আমেরিকায় প্রথম ম্যাচে চিলির বিপক্ষে ড্র করে তারা।

একের পর এক ড্রয়ের কারণে অদৃশ্য এক চাপ চলে আসে লাতিন আমেরিকার অন্যতম সেরা দলটির ওপর। অবশেষে সেই চাপ দূর করে ম্যাচ জিততে পেরেছে আর্জেন্টিনা। কোপা আমেরিকায় নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচটিতে উরুগুয়েকে ১-০ গোলে হারিয়েছে লিওনেল স্কালোনির দল।

এ জয়ের পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা। দলের অধিনায়ক মেসির মতে, মনের প্রশান্তি এনে দেয়া জয় এটি। ম্যাচ শেষে রিকভারি সেশনে সতীর্থদের সঙ্গে তোলা একটি আপলোড করে মেসি লিখেছেন, ‘চলো, এগিয়ে চলো। আজকের জয়টা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এ জয় মনকে প্রশান্তি এনে দেবে। সামনে যা আসছে তা খুব কঠিন হতে চলেছে।’

এদিকে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনেও প্রায় একই কথা বলেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। তার ভাষ্য, ‘এ জয়টি আমাদের আরও শান্ত করবে। কারণ শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে দারুণ একটি জয় ছিল এটি।’

আর্জেন্টাইন কোচের মতে, আগের ম্যাচগুলোতেও জয় প্রাপ্য ছিল তার দলের, ‘আমার মতে, আগের ম্যাচগুলোতেও আমাদের জেতা উচিত ছিল। আজকে আমাদের খেলোয়াড়রা বাড়তি চেষ্টা করেছে এবং তারা (উরুগুয়ে) কোনো গোল দিতে পারেনি।’

আগের ম্যাচগুলোতে জয় না পাওয়ার কারণ হিসেবে ভাগ্যের ছোঁয়া না পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন দলের তারকা ফরোয়ার্ড অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। তার ভাষ্য, ‘জয় পাওয়ার জন্য আমাদের যে ভাগ্যের ছোঁয়া প্রয়োজন ছিল, তা আমরা পাইনি। আজকে আমাদের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে তা সম্ভব হয়েছে। আমরা সবসময়ই নিজেদের সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করি এবং এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।’



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

মুম্বাইকে হারিয়ে প্লে অফের পথে আরেক ধাপ এগোলো রাজস্থান

প্রকাশ: ১১:৩৭ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলের ১০০তম ম্যাচ সুখের হল না হার্দিক পান্ডিয়ার। বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে তার দল হেরেছে ৮ উইকেটে। সবাইকে অবাক করে টস জিতে প্রথমে ব্যাট নিয়েছিলেন হার্দিক। মুম্বাই করে ৯ উইকেটে ১৭৯ রান। জবাবে রাজস্থান ১৮.৪ ওভারে ১ উইকেটে করে ১৮৩ রান। সঞ্জু স্যামসনের দলের জয়ের দুই নায়ক যশস্বী জয়সওয়াল এবং সন্দীপ শর্মা। ৯ উইকেটে ম্যাচ জিতে আইপিএলের প্লেঅফের দিকে আরো এক পা এগিয়ে গেল প্রতিযোগিতার প্রথম বারের চ্যাম্পিয়নেরা।

১৮০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা একটু ধীরে করেন যশস্বী জয়সওয়াল এবং জস বাটলার। তবে ইনিংস যত এগিয়েছে তত রান তোলার গতি বাড়িয়েছেন রাজস্থানের ব্যাটারেরা। সঞ্জুদের ইনিংসের ৬ ওভারের পর বৃষ্টি নামে। ৪০ মিনিট বন্ধ থাকে খেলা। তাতেও রাজস্থানের ইনিংসে বিঘ্ন ঘটেনি। বাটলার ২৫ বলে ৩৫ রান করে পীযূষ চাওলার বলে আউট হয়ে গেলেও অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন যশস্বী। নিজের এবং দলের ইনিংসকে মসৃণ ভাবে এগিয়ে নিয়ে যান তিনি। যশপ্রীত বুমরাকেও পরোয়া করলেন না তরুণ ওপেনার। এ বারের আইপিএলে তেমন রান পাচ্ছিলেন না। প্রশ্ন উঠছিল তার ফর্ম নিয়ে। সোমবার সমালোচকদের জবাব দিলেন অনবদ্য শতরানের ইনিংস খেলে। ৫৯ বলে শতরান পূর্ণ করেন জয়সওয়াল। শেষ পর্যন্ত তিনি অপরাজিত থাকলেন ৬০ বলে ১০৪ রানে। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৯টি চার এবং ৭টি ছক্কায়।

জয়সওয়ালকে যোগ্য সঙ্গ দেন রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জুও। তিনিও সাবলীলভাবে ব্যাট করেন। মুম্বাইয়ের বোলারেরা রাজস্থানের ব্যাটারদের তেমন কোনো সমস্যায় ফেলতেই পারেননি। সঞ্জুর ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ৩৮ রানের ঝকঝকে ইনিংস। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২টি করে চার এবং ছয়ে। মুম্বাইয়ের বোলারদের মধ্যে পীযূষ ৩৩ রানে ১ উইকেট নেন। জয়পুরের ২২ গজে সাধারণ দেখাল বুমরা, হার্দিকদের।

জয়পুরের ২২ গজে সুবিধা করতে পারেননি মুম্বাইয়ের উপরের দিকের ব্যাটারেরা। সন্দীপ এবং ট্রেন্ট বোল্টের দাপটের সামনে ২০ রানে ৩ উইকেট হারায় মুম্বাই। তার পরেও মুম্বাইকে লড়াই করার মতো জায়গায় পৌঁছে দেন দুই তরুণ তিলক বর্মা এবং নেহাল অধেরা। পর পর আউট হয়ে যান রোহিত শর্মা (৬), ঈশান কিশন (০) এবং সূর্যকুমার যাদব (১০)। বড় রান পেলেন না পাঁচ নম্বরে নামা মেহাম্মদ নবিও। আফগানিস্তানের অলরাউন্ডার করেন ১৭ বলে ২৩ রান। ৫২ রানে ৪ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মুম্বাইয়ের ইনিংসের হাল ধরেন তিলক এবং নেহাল। ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নামা নেহালের ব্যাট থেকে আসে ২৪ বলে ৪৯ রানের ইনিংস। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৩টি চার এবং ৪টি ছয়। মাত্র ১ রানের জন্য অর্ধশতরান হাতছাড়া করলেও বোল্টের বলে আউট হওয়ার আগে তিলকের সঙ্গে ৯৯ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তিনি।

রাজস্থানের বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ের ইনিংসকে ভরসা দিলেন মূলত তিলক। চার নম্বরে নেমে ২২ গজের এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন শেষ পর্যন্ত। তিনি করেন ৪৫ বলে ৬৫ রান। তার ইনিংসে রয়েছে ৫টি চার এবং ৩টি ছক্কা। রান পেলেন না অধিনায়ক হার্দিকও (১০)। মুম্বাইয়ের শেষ দিকের ব্যাটারেরাও উল্লেখযোগ্য কিছু করতে পারেননি।

এই ম্যাচে নবিকে আউট করে বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসাবে আইপিএলে ২০০ উইকেট নেওয়ার নজির গড়লেন যুজবেন্দ্র চাহাল। ৪৮ রান খরচ করে একটিই উইকেট পেলেন লেগ স্পিনার। সফলতম সন্দীপ নেন ১৮ রানে ৫ উইকেট। রাজস্থানের অন্য বোলারদের মধ্যে বোল্ট ৩২ রানে ২ উইকেট, আবেশ খান ৪৬ রান দিয়ে ১ উইকেট নিলেন। এ দিনও উইকেট পেলেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বোল্ট এদিন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২৫০ উইকেট পূর্ণ করেন।


মুম্বাই   রাজস্থান   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবার আইপিএলে চার-ছক্কার লড়াইয়ে শীর্ষে যারা

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৭তম আসর। যেখানে শুরু থেকেই  বোলারদের চেয়ে ব্যাটারদের নৈপূন্যতা যেন একটু বেশিই চোখে পড়ার মত। কারণ ভারতের ঘরোয়া এই ফ্রাঞ্চইজি লিগের এবারের আসরে প্রতিটি দলই যেন রানের বন্যায় ভাসছে। 

টি-টোয়েন্টি সাধারণত চার ছক্কার খেলা হয়ে থাকলেও এতে বোলারদেরও নৈপুণ্যতা কম থাকে না। তবে আইপিএলে এবারের আসরে সব বোলারাই যেন নড়বড়ে অবস্থায় থাকছেন। কারণ আন্তর্জাতিক খেলায় যেখানে অনেক বোলার ৪ ওভার বল করে সর্বোচ্চ ৩০ রান দিতেন, সেখানে আইপিএলে এবার প্রায় ম্যাচেই সেই বোলারদেরও দিতে হচ্ছে ৪০ এর উপরে রান।

শুধু তাই নয়, চলমান আইপিএলে দুইশো রানও যেন অতি সহজেই করে ফেলছে ব্যাটাররা। এছাড়াও ৬৪৯ ছক্কা এবং ১ হাজার ১২২টি চার দেখেছে এবারের আইপিএল। তাই বলা যায় এবারের আসরটা যেন একেবারেই ব্যাটারদের জন্য। 

আর এই চার-ছক্কা হাঁকানোর লড়াইয়ে আইপিএলে সবার চেয়ে এগিয়ে আছে হায়দরাবাদের ব্যাটাররাই। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ একাই ভেঙে চলেছে একের পর এক রেকর্ড। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ম্যাচে ৬ ওভারেই তারা তুলে নেয় ১২৫ রান। 

এবারের আসরে চারের সংখ্যা অনেকটা কম হলেও ছক্কা হাঁকানোর দিক থেকে সবার ওপরে আছেন সানরাইজার্সেরই দুই ব্যাটার। হেনরিখ ক্লাসেন হাঁকিয়েছেন ২৬ ছক্কা। এরপরেই আছে অভিষেক শর্মার নাম। তরুণ এই ভারতীয় ব্যাটার হাঁকিয়েছেন ২৪ ছক্কা। আর ক্লাসেন ২৬ ছক্কার বিপরীতে চার মেরেছেন ৯টি । অভিষেক ২৪ ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ১৮টি চার। সবচেয়ে বেশি ৩৯ চার হাঁকানো সানরাইজার্সের ট্রাভিস হেড ১৮টি ছক্কা মেরে দখল করেছেন ছক্কা হাঁকানোর তালিকার সপ্তম স্থান।   

এদিকে ছয় হাঁকানোর দিক থেকে যৌথভাবে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন  তিনজন। কলকাতা নাইট রাইডার্সের সুনীল নারিন হাঁকিয়েছেন ২০ ছক্কা। সমান সংখ্যক ছক্কা মেরেছেন রাজস্থান রয়্যালসের রিয়ান পরাগ এবং লখনৌ সুপার জায়ান্টসের নিকোলাস পুরান। আর বেঙ্গালুরুর দীনেশ কার্তিক মেরেছেন ১৯ ছক্কা। 

অপরদিকে ১৮টি করে ছক্কা মেরেছেন ট্রাভিস হেড, রোহিত শর্মা এবং ভিরাট কোহলি। হেড এবং কোহলি দুজনেই আছেন চার মারার তালিকার শীর্ষে। কারণ সর্বোচ্চ ৩৯টি চার মেরেছেন হেড। আর কোহলির ব্যাটের অর্জন  ৩৬ চার। 

ত্রিশের বেশি চার মেরেছেন আরও দুজন। কলকাতার ফিল সল্ট চার হাঁকিয়েছেন ৩১ বার। আর রোহিত শর্মা মেরেছেন ৩০ চার। রাজস্থানের অধিনায়ক স্যাঞ্জু স্যামসনের ব্যাট থেকে এসেছে ২৭ চার। ২৬টি চার মেরেছেন চেন্নাই সুপার কিংসের রুতুরাজ গায়কোয়াড় এবং গুজরাটের শুভমান গিল। এছাড়াও ২৮টি করে চার মেরেছেন কলকাতার সুনীল নারিন এবং গুজরাটের সাই সুদর্শন।


আইপিএল   টি-টোয়েন্টি   গুজরাট   ভারত   কলকাতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আইপিএল শেষ অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডার মিচেল মার্শের

প্রকাশ: ০৮:৪৯ পিএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়ে আইপিএলের এবারের আসর থেকে ছিটকে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডার মিচেল মার্শ। তার ফ্র্যাঞ্চাইজি দল দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রধান কোচ রিকি পন্টিং এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, আইপিএলে দিল্লির হয়ে ৩ এপ্রিল সর্বশেষ ম্যাচ খেলেন মার্শ। এরপর ১২ এপ্রিল ফিরে যান অস্ট্রেলিয়ার পার্থে। হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট সারাতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) মেডিকেল স্টাফদের দ্বারস্থ হন ৩২ বছর বয়সী এই তারকা। আইপিএলে মার্শ ফিরবেন কবে, তখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি, কারণ চোট থেকে সেরে উঠতে তাঁর পর্যাপ্ত সময়ের প্রয়োজন ছিল।

দিল্লিতে সংবাদমাধ্যমকে পন্টিং বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না সে ফিরে আসবে। বদলি খেলোয়াড়ের ব্যাপারে নির্দিষ্ট সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া আছে। সেরে ওঠার প্রক্রিয়া শুরু করতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাকে দ্রুত নিজেদের কাছে চেয়েছে এবং আমরাও যত দ্রুত সম্ভব তাকে পাঠিয়েছি।’

পন্টিং এরপর বলেছেন, ‘কয়েক সপ্তাহ ধরে তারা তার পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার দেখভাল করছে। সেদিন তার (মার্শ) সঙ্গে কথা হলো, যেটা বুঝলাম সে যেমন ভেবেছিল তার চেয়ে বেশি সময় লেগেছে। তবে আমার মনে হয় না, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে।’ ১ জুন যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টে অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্ব দেওয়ার কথা মার্শের।

দিল্লির হয়ে আইপিএলে এ মৌসুমে ৪ ম্যাচ খেলেছেন মার্শ। ৩ ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে মোট ৬১ রান করেছেন। সর্বোচ্চ স্কোর ২৩। বোলিংয়ে ৮ ওভারে ১২.৮৭ ইকোনমিতে পেয়েছেন ১টি উইকেট। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় মৌসুম আইপিএলের মাঝপথে মার্শকে হারাল দিল্লি। সাড়ে ৬ কোটি রুপিতে মার্শকে কিনে গত বছর তাঁকে মাত্র ৯ ম্যাচ খেলাতে পেরেছে দিল্লি। এবার ৮ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে আইপিএল টেবিলে অষ্টম দিল্লি। জিতেছে ৩ ম্যাচ, হেরেছে ৫ ম্যাচ।


আইপিএল   মিচেল মার্শ   অস্ট্রেলিয়া   রিকি পন্টিং  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আইপিএলে ম্যাচ হারের পর ডু প্লেসি-কারেনের জরিমানা

প্রকাশ: ০৭:৪৩ পিএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গতকাল মাত্র ১ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। যেখানে হতাশায় ডুবেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। এদিন আরেক খেলায় গুজরাট টাইটানসের কাছে ৩ উইকেটে পরাজিত হয়েছে পাঞ্জাব কিংস। তবে ম্যাচ হারের পর দুই দলের অধিনায়ককেই গুনতে হলো জরিমানা।

আচরণবিধি ভঙ্গ করার দায়ে বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিকে ১২ লাখ রুপি জরিমানা করেছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ। কলকাতার ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে ওভাররেটের আইন ভঙ্গের কারণে তাকে এই জরিমানা করা হয়। চলতি মৌসুমে এই প্রথম জরিমানা গুনলেন ডু প্লেসি।

অপরদিকে পাঞ্জাব অধিনায়ক স্যাম কারেনকে ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। আইপিএল কর্তৃপক্ষ জরিমানা বিবৃতিতে জানিয়েছে, আচরণবিধি সংশ্লিষ্ট ধারা ২.৮ এর লেভেল ১ ভঙ্গ করেছেন কারেন। যেখানে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে অসম্মান করার অভিযোগ আনা হয়েছে কারেনের বিপক্ষে।

চলতি মৌসুমে বেঙ্গালুরু ও পাঞ্জাব-দুই দলের অবস্থাই করুণ। ৮ ম্যাচে মাত্র ১ জয়ে টেবিলের তলানীতে আছে বেঙ্গালুরু। আর সমান ম্যাচে ২ জয়ে টেবিলের নিচ থেকে দ্বিতীয়স্থানে আছে পাঞ্জাব।


আইপিএল   ফাফ ডুপ্লেসি   স্যাম কারেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টাইগারদের নতুন পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট মহসিন শেখ

প্রকাশ: ০৬:২২ পিএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামী দুই বছরের জন্য পূর্ণাঙ্গ মেয়াদে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স অ্যানালিস্টের দায়িত্ব পেয়েছেন মহসিন শেখ। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকেই কাজ শুরু করবেন তিনি। বিসিবি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, গত বছর নিউজিল্যান্ড সফরে সাময়িক চুক্তিতে কাজ করছিলেন মহসিন। তবে এবার পূর্ণাঙ্গভাবে দায়িত্ব বুঝে পেলেন তিনি। আগামী ১ মে ২০২৪ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৬ পর্যন্ত তার সঙ্গে চুক্তি হয়েছে বিসিবির।

গত বছরের বিশ্বকাপের পর থেকে স্থায়ী কোনো অ্যানালিস্ট ছিল না বাংলাদেশ জাতীয় দলের। প্রায় ৪ মাস পর এবার পূর্ণাঙ্গ মেয়াদে অ্যানালিস্ট পেলো টাইগাররা।

এর আগে আফগানিস্তান দলের অ্যানালিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন মহসিন শেখ। এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে নেট রানরেটের হিসেবে আফগান দল ভুল করায় অ্যানালিস্ট মহসিনকে নিয়ে সমালোচনা হয় বেশ।

তবে অভিজ্ঞতার বিচারে কিছুতেই পিছিয়ে রাখা যাবে না পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান এই অ্যানালিস্টকে। পাকিস্তান এবং অস্ট্রেলিয়ার হয়ে কাজ করা ছাড়াও বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে তার।

সর্বশেষ বিপিএলে খুলনা টাইগার্সের অ্যানালিস্টের দায়িত্ব ছিলেন। এছাড়াও কাজ করছেন বিগ ব্যাশ, আইপিএল, পিএসএলের মত বড় টুর্নামেন্টে।


মহসিন শেখ   বিসিবি   বাংলাদেশ ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন