ইনসাইড গ্রাউন্ড

নামিবিয়াকে সহজ লক্ষ্য দিলো স্কটল্যান্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৩৯ পিএম, ২৭ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

সুপার টুয়েলভের মঞ্চে নেমে প্রথম ম্যাচেই স্কটল্যান্ডকে চমকে দেয়া দিয়েছে নামিবিয়া। আজ আবুধাবিতে স্কটিশদের বিপক্ষে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে উড়ন্ত সূচনাই করেছে নামিবিয়া। অরথমে বোলিং নিয়ে নামিবিয়া স্কতল্যান্ডকে মাত্র ১০৯ রানে আটকে দিয়েছে। স্কটল্যান্ড নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে  ৮ উইকেট হারিয়ে এই রান সংগ্রহ করে।  

এর আগে আবুধাবিতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই মহাবিপর্যয়ে পড়ে স্কটল্যান্ড। ইনিংসের প্রথম ওভারের প্রথম চার বলেই উইকেট তিনটি হারায় স্কটল্যান্ড। ম্যাচের প্রথম বলেই ইনফর্ম ওপেনার জর্জ মুনসেকে বোল্ড করে দেন রুবেন ট্রাম্পলম্যান। পরের বল হয় ওয়াইড, দ্বিতীয় বলটি ডট খেলেন ক্যালাম ম্যাকলয়েড। পরের বলটি আবার হয় ওয়াইড। কিন্তু ওভারের তৃতীয় বলে আর নিজের উইকেট বাঁচাতে পারেননি ম্যাকলয়েড। অসাধারণ এক ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন তিনি। শুরুর তিন ব্যাটসম্যানের কেউই রানের খাতা খুলতে পারেননি।

৪ বলের ব্যবধানে তিনি সাজঘরে ফেরান জর্জ মুনসে (০), কলাম ম্যাকলিওড (০) আর রিচি বেরিংটনকে (০)। ২ রানে ৩ উইকেট হারায় স্কটিশরা। এরপর ডেভিড ওয়াইজের বলে ক্রেইগ ওয়ালেস (০) এলবিডব্লিউ হলে ১৮ রানে ৪ উইকেট খুইয়ে ধুঁকতে থাকে স্কটল্যান্ড। দলের এমন বিপর্যয়ের মুখে হাল ধরেন মাইকেল লিস্ক। ম্যাথিউ ক্রসকে নিয়ে পঞ্চম উইকেটে ৩৪ বলে ৩৯ আর ষষ্ঠ উইকেটে ক্রিস গ্রেভসকে নিয়ে ৩১ বলে ৩৬ রানের জুটিতে স্কটিশদের মান বাঁচান এই ব্যাটার।

এই জুটিতে আসল অবদান ছিল লিস্কেরই। ক্রস ৩৩ বলে ১৯ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলে আউট হন। ১৭তম ওভারে লিস্ককে বোল্ড করেন স্মিট। ২৭ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় গড়া লিস্কের ইনিংসটি ছিল ৪৪ রানের। এরপর মাটি কামড়ে ধরে দলকে কোনোমতে ১০০ পার করে দিয়েছেন গ্রেভস। ইনিংসের শেষ বলে রানআউট হয়েছেন এই ব্যাটার, ৩২ বলে ২৫ করে।

নামিবিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল রোবেন ট্রাম্পলম্যান। ১৭ রানে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। ১০ রানে ২ উইকেট শিকার জ্যান ফ্রাইলিংকের।

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ

প্রকাশ: ১১:২২ এএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল আজ। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। 

ম্যাচ দুটি হবে বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে। খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের ফাইনালে জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুখোমুখি হবে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিপক্ষ লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। 

এরআগে, বুধবার (১৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের হলরুমে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী রুমান আলী জানান, শনিবার বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে এ টুর্নামেন্ট দুটির ২০২৩ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবার কথা জানান। 


বঙ্গবন্ধু   বঙ্গমাতা   গোল্ডকাপ   ফাইনাল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

'ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার' ভারতের জন্য সমস্যা নাকি সুবিধা?

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ম্যাচের মাঝে যেকোনো সময় একজন ক্রিকেটারকে বদলে ফেলতে পারবে দু’টি দল। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের গত আসর থেকে শুরু হয়েছে ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার’ নামে এই নিয়ম।  

এই নিয়ম আসার পর আইপিএলে বদলেছে অনেক কিছুই। যেমন- এখন আর প্রথম একাদশ বেছে নিলেই হয় না। বেছে নিতে হয় একজন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারকেও। তাই এখন ১১ জন নয়, বরং ১২ জনের খেলা হয়ে গেছে। যেদিন থেকে আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম এসেছে, সেদিন থেকে অলরাউন্ডারের প্রয়োজন কমে যাবে কি না সবার মনে এই একটাই প্রশ্ন ছিলো। 

তবে এখন  প্রশ্ন উঠছে ভারতীয় দলে এই নিয়মের কোন প্রভাব পড়ছে কি না, সেই নিয়ম কি বিপদে ফেলছে ভারতীয় দলকেই, নাকি হচ্ছে সুবিধা?

এই নিয়মের প্রসঙ্গে ভারতীয় এক সাবেক ক্রিকেটার বলেন, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম আসায় চোট থাকা সত্ত্বেও অনেক ক্রিকেটার খেলতে পারছে। দলে অলরাউন্ডার প্রয়োজন হচ্ছে না। আইপিএলে এখন ১২ জনের খেলা হয়ে গেছে। এতে আইপিএলের আকর্ষণ বেড়েছে। কিন্তু অলরাউন্ডারের প্রয়োজন শেষ করে দিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘যদি ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম না থাকতো, তাহলে দুবেকে বল করাতে বাধ্য হত চেন্নাই। আবার রাহুল তেওতিয়া এক সময় ফিনিশার হিসাবে নাম করেছিল। তিনি কিন্তু লেগ স্পিন করতে পারেন। তবে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম আসার পর আর তাকে বল করতে হয় না।  শুধু ব্যাট করেন। এতে কার ক্ষতি হচ্ছে? ভারতীয় দলের।’

এবারের আইপিএল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে। আইপিএলের আগেই সে কথা বলে রেখেছিলেন অজিত আগরকর পরিচালিত নির্বাচক কমিটি। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে এই ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম থাকলে আদৌ কি সব ক্রিকেটারকে সঠিকভাবে দেখা সম্ভব?

এক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্ন উঠছে শিবম দুবেকে নিয়ে। চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেন তিনি। বেশির ভাগ ম্যাচেই নামছেন শুধু ব্যাট করার জন্য। এদিকে হার্দিক সব ম্যাচে বল করছেন না। ফলে এই দুই অলরাউন্ডার কতটা তৈরি তা বোঝা সম্ভব নয় নির্বাচকদের পক্ষে।

ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম পছন্দ নয় অধিনায়ক রোহিত শর্মারও। তিনি বলেন, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মটা আমার খুব একটা পছন্দ নয়। অলরাউন্ডারদের প্রয়োজন এখন কমে গেছে। ক্রিকেটটা এখন ১২ জনের খেলা হয়ে গিয়েছে। এর ফলে ক্রিকেটটা নষ্ট হচ্ছে। দর্শকের জন্য যদিও খুব উপভোগ্য হচ্ছে ব্যাপারটা।’

রোহিতের মতে এই নিয়মের ফলে ভারতীয় অলরাউন্ডারেরা সুযোগ পাচ্ছেন না। ওয়াশিংটন সুন্দরের মতো ক্রিকেটারকে দলে নেয়া হচ্ছে না।

রোহিত আরও বলেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটের দিক থেকে দেখতে গেলে ওয়াশিংটন, শিবমেরা বল করছে না। এটা দলের জন্য ভাল দিক নয়। কী করব জানি না। দলে ১২ জন ক্রিকেটার রয়েছে। খেলার পরিস্থিতি বুঝে এক জনকে দলে আনা হচ্ছে। এটা দেখতে খুব ভাল লাগলেও এই বাড়তি ক্রিকেটার দলে আসার পর থেকে সাত বা আট নম্বরের ব্যাটার সুযোগ কম পাচ্ছেন। আলাদা করে ব্যাটার নামানোর সুযোগও পাওয়া যাচ্ছে।’

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কারা খেলবেন সেটা বেছে নেয়ার জন্য গত দু’বছরে ভারতীয় দলের পারফরম্যান্স দেখা হবে। সেই সঙ্গে রয়েছে ঘরোয়া ক্রিকেট। তাই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের দল বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে আইপিএল বড় ভূমিকা নেবে, এটা যেমন সত্যি, তেমনই এটাও মানতে হবে যে, দল শুধু আইপিএল দেখে বেছে নেয়া হবে না।


ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ধোনির মুগ্ধতা ও মুস্তাফিজের ব্রেকথ্রুর পরও লখনৌয়ের কাছে চেন্নাইয়ের হার

প্রকাশ: ১২:৪১ এএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এদিন চিরযৌবনা মহেন্দ্র সিং ধোনি ব্যাট হাতে মুগ্ধতা ছড়ালেন তরুণ বয়সের সেই ক্যাপ্টেন কুলের মতোই। সেই সাথে বোলিংয়ে মুস্তাফিজ-পাথিরানা বল হাতে চালালেন আপ্রাণ চেষ্টা। তবুও লখনৌ সুপার জায়ান্টসের কাছে চেন্নাইকে মানতে হল হার। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) লখনৌয়ের ঘরের মাঠে আগে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে চেন্নাই। ৮ নম্বরে নেমে মাত্র ৯ বলে ২৮ রানের ক্যামিওতে ধোনি দলীয় সংগ্রহকে  নিয়ে যান ১৭৬ রানে।

এছাড়া আজিংকিয়া রাহানে ২৪ বলে ৩৬, রবীন্দ্র জাদেজা ৪০ বলে অপরাজিত ৫৭, মঈন আলী ২০ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলেন। লখনৌয়ের পক্ষে জোড়া উইকেট শিকার করেন ক্রুনাল পান্ডিয়া।

জবাব দিতে নেমে লখনৌয়ের দুই ওপেনারই ম্যাচ ছিনিয়ে নেন চেন্নাইয়ের হাত থেকে। মুস্তাফিজ অবশ্য এদিনও বল হাতে আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন। অধিনায়কের চাওয়া অনুযায়ী বল হাতে নিয়ে প্রথম ওভারে ৮ ও দ্বিতীয় ওভারে ৭ রান খরচ করেন।

রুতুরাজ গাইকোয়াদ শেষদিকের জন্য মুস্তাফিজকে মজুত করে রাখলেও ততক্ষণে ম্যাচ চলে গেছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ১৫তম ওভারে নিজের তৃতীয় ওভার করতে এসে বাংলাদেশি পেসারের তাই তেমন কিছু করার ছিল না। তারপরও মুস্তাফিজই দলকে এনে দেন কাঙ্ক্ষিত ব্রেক থ্রু। ওভারের শেষ বলে কুইন্টন ডি কককে পরিণত করেন ধোনির ক্যাচে। ৪৩ বলে ৫৪ রান করে ফিজের শিকার হয়ে বিদায় নেন প্রোটিয়া তারকা। 

তবে সহজ ম্যাচটা আর কঠিন হয়নি লক্ষ্ণৌয়ের জন্য। অধিনায়ক লোকেশ রাহুলের ৫৩ বলে গড়া ৮২ রানের ইনিংসে ভর করে হেসেখেলেই পা ফেলে জয়ের বন্দরে, তাও ৬ বল ও ৮ উইকেট হাতে রেখে। চেন্নাইয়ের হয়ে অপর উইকেটটি শিকার করেন মাথিশ পাথিরানা।


মুস্তাফিজ   বাংলাদেশ   চেন্নাই   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

লখনৌর মাঠে চেন্নাইয়ের লড়াকু সংগ্রহ

প্রকাশ: ১০:০৯ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

লখনৌ এর বিপক্ষে চেন্নাইয়ের শুরুটা ছিল নড়বড়ে। যার জন্য শঙ্কা ছিল অল্পতেই গুটিয়ে যাওয়ার। তবে মাঝে অজিঙ্কা রাহানে ও রবীন্দ্র জাদেজার দায়িত্বশীলতা ও শেষদিকে মঈন আলি ও মহেন্দ্র সিং ধোনির ব্যাটের উপর ভর করে লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে মুস্তাফিজদের দল। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আইপিএলের খেলায় নির্ধারিত ওভার শেষে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৭৬ রান।

এদিন শুরুতেই লখনৌর মাঠ একানা স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের চেন্নাই। পিচ রিপোর্ট থেকে জানা যায়, এখানকার কন্ডিশন কিছুটা পেস-সহায়ক। তাই রানের গণ্ডি ন্যূনতম ১৭০–২০০ এর মধ্যে রাখতে হবে, তবে এটিকেও যথেষ্ট বলা যাবে না।

শেষপর্যন্ত সেই ন্যূনতম সীমানায় সফরকারীরা পা রেখেছে ধোনির ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে। মাত্র ৯ বলের ইনিংসে তিনি ২৮ রান করেছেন।এছাড়া হলুদ শিবিরের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেছেন জাদেজা। দুজনের জুটিতে শেষ ৪ ওভারে এসেছে ৬৩ রান।


আইপিএল   ক্রিকেট   খেলাধুলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রিয়াল থেকে ক্যাসেমিরোর বিদায়ে কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি

প্রকাশ: ০৭:৪১ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্রাজিলিয়ান তারকা ফুটবলার ক্যাসেমিরো। জাতীয় দলসহ ক্লাবের খেলায় যে দলেই খেলেছেন ডিফেন্ডিং মিডফিল্ডে সে দলেরই ভরসার অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তবে ক্যাসেমিরোর ক্যারিয়ারে সেরা সময় কেটেছে লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অন্যতম সফল দল রিয়াল মাদ্রিদে। যেখানে প্রতিপক্ষের আক্রমণকে রুখে দিয়ে দলের আক্রমণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা।

ক্যাসেমিরো তার ক্লাব ক্যারিয়ারের ৯ বছরের দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন রিয়ালে। এরপর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন তিনি। সম্প্রতি রিয়াল থেকে নিজের বিদায়ের মুহূর্তের কথা স্মরণ করে ক্যাসেমিরো জানিয়েছেন, তার ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে কেঁদেছিলেন রিয়ালের কোচ কার্লো আনচেলত্তি।

ক্যাসেমিরো বলেন, আমি এটি আগে কাউকে বলিনি। আমি শুধুমাত্র একবার ম্যানচেস্টারে যাওয়ার বিষয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে আছে, এটা ছিল শুক্রবারের বিকেল এবং এটা (ইউনাইটেড ট্রান্সফার) আমার স্বাক্ষর ছাড়াই করা হয়েছিল। মানুষ জানতো যে, এটা (চুক্তি) সম্পন্ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি আনচেলত্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তার অফিসে গিয়েছিলাম এবং সে ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানতো। আমি দরজা খুললাম এবং যখন তার দিকে ঘুরে তাকালাম, দেখলাম আনচেলত্তি কাঁদছিলেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি কাঁদতে পারেন না। অন্য কেউ কাঁদতে পারে কিন্তু আপনি কাঁদতে পারেন না।

সে সময় রিয়াল বস আনচেলত্তি ক্যাসেমিরোকে বলেছিলেন, আমি কেন কাঁদছি জানি না। তবে আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি এবং আমি চাই না তুমি চলে যাও।

ক্যাসেমিরো আরও বলেন, সেই মুহূর্তে আমি বুঝতে পেরেছি, এখানে কত মানুষ আমাকে ভালোবাসে। কিন্তু আমি আগেই আমার কথা দিয়ে ফেলেছিলাম। আমার কথা অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


ক্যাসেমিরো   ফুটবল   ব্রাজিল   রিয়াল মাদ্রিদ   কার্লো আনচেলত্তি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন