মন্তব্য করুন
আফগানিস্তানে তালেবান শাসকদের ক্ষমতা দখলের পর থেকেই নারীদের ওপর আসতে থাকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা। শিক্ষা গ্রহণসহ অন্যান্য মানবিক অধিকার থেকে তাদের বঞ্চিত করা হয়। নারী শিক্ষার ওপর এখনো নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত রয়েছে দেশটিতে।
তবে নারী শিক্ষা নিষিদ্ধের কারণে জনগণের সঙ্গে তালেবানের দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে করেন তালেবান নিযুক্ত আফগানিস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী শের মোহাম্মদ আব্বাস স্তানিকজাই।
তালেবানের সীমানা ও উপজাতী বিষয়ক মন্ত্রণালয় আফগান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিতে একটি অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। শের মোহাম্মদ আব্বাস অনুষ্ঠানটিতে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন।
তিনি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণির পরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য পুনরায় স্কুল খোলার গুরুত্বের ওপর নিজের মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, শিক্ষা সবার অধিকার। জ্ঞানহীন সমাজ অন্ধকার।
অনুষ্ঠানে আফগানিস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রশ্ন করে বলেন, এই যে প্রাকৃতিক অধিকার আল্লাহ ও নবী তাদের দিয়েছেন, কেউ কীভাবে তাদের কাছ থেকে এই অধিকার কেড়ে নিতে পারে?
তিনি আরও বলেন, যদি কেউ এই অধিকার লঙ্ঘন করে তবে এটি আফগান এবং দেশের জনগণের বিরুদ্ধে নিপীড়ন। সবার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরজা খুলে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আজ প্রতিবেশী ও পুরো বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সমস্যা হচ্ছে নারী শিক্ষার কারণে।
আফগানিস্তানের সীমানা ও উপজাতী বিষয়কমন্ত্রী নুরুল্লাহ নুরি বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলের বসবাসকারী যুবকদের স্কুলে ভর্তি করা হয়েছে। ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষার মধ্যে কোনো দূরত্ব নেই বলেও মন্তব্য করেন আফগান এই মন্ত্রী।
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানের শিক্ষা খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে। তালেবানরা মেয়েদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রবেশের অনুমতি তুলে নেয়ার পর থেকে দাতা সংস্থাগুলি আংশিক বা কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে শিক্ষা খাতে সাহায্য দেয়া বন্ধ করেছে। এছাড়া, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ইতোমধ্যেই আফগানিস্তানে নারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপের নিন্দা করেছে।
জানা যায়, তালেবান নেতাদের মধ্যে মেয়েদের শিক্ষার ইস্যুতে মতবিরোধ রয়েছে। তবে কিছু তালেবান সদস্য বলছে, তারা মেয়েদের শিক্ষা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে এবং তারা আশাবাদী।
নারী শিক্ষা নিষিদ্ধ আফগানিস্তান উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্কুল বিশ্ব সংবাদ
মন্তব্য করুন
তৃণমূলের নেত্রী মহুয়া মৈত্রীকে সংসদ সদস্য পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। শুক্রবার লোকসভায় স্পিকার ভোটাভুটির মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে এ প্রস্তাব পাস করা হয়। মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ, সংসদে মোদী সরকারকে প্রশ্ন করতে ঘুষ নিয়েছিলেন তিনি।
তবে এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছেন মহুয়া। তিনি বলেন, এথিক্স কমিটি ভাল করে যাচাই না করেই আমার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। টাকা নেওয়া বা উপহার নেওয়ার কোনো প্রমাণ নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘মোদী সরকার আমাকে চুপ করিয়ে দিতে চাইছে। মহিলা সংসদ সদস্যকে হেনস্থা করা হচ্ছে। আগামী ছ’মাসও হেনস্থা করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘মোদী সরকার যদি মনে করে, আমার মুখ বন্ধ করে আদানি ইস্যুতে পার পেয়ে যাবে, তাহলে আমি বলব এই ক্যাঙারু কোর্ট শুধু সারা ভারতকে দেখিয়েছে কতটা তাড়াহুড়ো করা হয়েছে এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার অপব্যবহার বুঝিয়ে দিয়েছে আদানি আপনাদের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে, পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগর থেকে নির্বাচিত লোকসভার সদস্য মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে প্রশ্ন করার এই গুরুতর অভিযোগ এনেছেন লোকসভার বিজেপি সদস্য নিশিকান্ত দুবে। তার বিরুদ্ধে ক্যাশ ফর কোয়ারি মামলা কার হয়।
মহুয়ার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ এনেছেন এক আইনজীবীও। তিনি অভিযোগ দাখিল করেছেন সিবিআইয়ের কাছে। দুটি অভিযোগ এক। মহুয়া নাকি ব্যবসায়ী দর্শন হিরনন্দানির কাছ থেকে অর্থ ও উপহার নিয়ে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রশ্ন তুলেছেন। উদ্দেশ্য, আদানি গোষ্ঠীর ব্যবসায়িক ক্ষতি করার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর রাজনৈতিক সম্মানহানি ঘটানো।
এদিকে মহুয়াকে বরখাস্তের পর তার পাশে দাড়িয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গ থেকে তিনি এ বিষয়ে নিজের বক্তব্য জানিয়েছেন।
মমতা বলেন, মহুয়াকে আত্মপক্ষ সমর্থন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। একজন নারীকে বিজেপি রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য যেভাবে হেনস্থা করল, তাতে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো। বিজেপির প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতি প্রমাণিত।
তিনি মহুয়াকে সমর্থন জানিয়ে বলেন, দল মহুয়ার পাশে ছিল, আছে।
সংসদ সদস্য তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রী বরখাস্ত তৃণমূল কংগ্রেস
মন্তব্য করুন
কানাডায় উচ্চ শিক্ষা নিতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের খরচ বাড়িয়ে দ্বিগুণ করেছে দেশটির সরকার। কানাডার ইমিগ্রেশন মন্ত্রী মার্ক মিলার বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রতিবেদনে খবরটি নিশ্চিত করেছে কানাডার সরকারি গণমাধ্যম সিবিসি।
কানাডার শিক্ষা ব্যবস্থার অখণ্ডতা রক্ষায় সরকারের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, এতদিন দেশটিতে স্টাডি পারমিট পেতে হলে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ১০ হাজার ডলার দেখাতে হতো। এখন থেকে শিক্ষার্থীদের দেখাতে হবে ২০ হাজার ৬৩৫ ডলার। এই অর্থ প্রতিটি শিক্ষার্থীর কানাডায় জীবন যাপনের নিশ্চয়তা প্রদানে প্রদর্শন করা লাগে।
কানাডার প্রদেশ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আসন্ন ফল সেমিস্টারের আগে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভিসা সীমিত করার কঠোর সতর্কতা দিয়েছেন মিলার।
তবে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের সময়সীমাও বাড়ানো হয়েছে। এতদিন বিদেশি শিক্ষার্থীদের ২০ ঘণ্টা কাজ করার অনুমতি ছিল। ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার অপব্যবহার নিয়ে নিয়োগকর্তা ও প্রতিষ্ঠান, উভয়কেই সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়েছেন মিলার।
ক্যাম্পাসের বাইরে থাকার জায়গা দিতে পারবে ও দায়িত্ব নিতে পারবে এমন নিশ্চয়তা দিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির করানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়ার জন্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানান মিলার। এছাড়া, আন্তর্জাতিক ছাত্রদের চাকরিতে হয়রানিসহ যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশ থেকে রক্ষা করার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতির ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন মিলার।
সংবাদ সম্মেলনের সময় তিনি কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ও সিস্টেমের মধ্যে জালিয়াতি এবং অপব্যবহার মোকাবিলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, উপযুক্ত থাকার জায়গা খোঁজার ক্ষেত্রে ও বাধ্য হয়ে কষ্টের চাকরি করতে গিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীরা যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয় তা মোকবিলা করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
মিলার বলেন, এ কারণেই আমরা আশা করি যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিক তত সংখ্যক শিক্ষার্থীকে পড়ার সুযোগ দেবে যতজনের থাকা-খাওয়ার সুবিধা তারা দিতে পারবে।
বিদেশি শিক্ষার্থী খরচ দ্বিগুণ কানাডা স্টাডি পারমিট ইমিগ্রেশন মন্ত্রী মার্ক মিলার
মন্তব্য করুন
গাজা উপত্যকার যুদ্ধ শেষ হলে এ এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর অঞ্চলে ক্ষমতাসীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ)। এ ব্যাপারে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলাপ আলোচনা চালাচ্ছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে গাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে নিষেধ করেছে। ফলে গাজার নিয়ন্ত্রণ কে নিবে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনার মূল বক্তব্য হলো-যুদ্ধ শেষে গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমের সমন্বয়ে গঠিত হবে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র। যুদ্ধের পর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) জুনিয়র অংশীদার করার প্রস্তাব দেওয়া হবে।
মোহাম্মদ শাতায়েহ জানান,এই পরিকল্পনায় উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসও রয়েছে। যদি তারা এই প্রস্তাব গ্রহণ করে চুক্তিতে আসতে রাজি থাকে, কেবল তাহলেই তাদের সঙ্গে আলোচনা হতে পারে।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে বিভাজন থাকা উচিত নয়।
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে আন্দোলনরত রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীগুলো ১৯৬৪ সালে পিএলও বা পিএ জোট গঠন করে। শুরুর দিকে ইসরায়েলের বিলুপ্তি ও স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন চালিয়ে গেলেও পরে ১৯৮৩ সালে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয় পিএলও।
এদিকে, ২০০৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে গাজা উপত্যকা দখল করে হামাস। তারপর থেকে এখনও ক্ষমতাসীন রয়েছে এই গোষ্ঠীটি। তবে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।
গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিন পিএ যুক্তরাষ্ট্র হামাস বিশ্ব সংবাদ
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি ভারতের মিজোরাম রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে । এ রাজ্যে বিজেপি ও কংগ্রেসকে সহজেই পরাজিত করে চমক দেখিয়েছে রাজ্যের জনপ্রিয় দল জোরাম পিপলস মুভমেন্ট বা জেডপিএম।
এ নির্বাচনে জেডপিএম থেকে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছেন ৩২ বছরের এক তরুণী সুন্দরী। নির্বাচনে জয় লাভ করেই নজর কেড়েছেন সবার। তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে নানা আলোচনা। মিজোরামবাসীকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন তরুণ প্রজন্মের এ নেত্রী।
নব-নির্বাচিত এ বিধানসভা সদস্যের নাম বেরিল ভান্নাইসাঙ্গি। ভারতের মিজোরাম প্রদেশের বিধানসভার নির্বাচনে সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক তিনি। ৩২ বয়সেই বিধায়ক হয়েছেন তিনি।
মিজোরামে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কারী ১৭৪ জন প্রার্থীর মধ্যে মাত্র ১৬ জন মহিলা ছিলেন। এর মধ্যে যে ৩ জন নারী নির্বাচিত হয়েছেন তাদের একজন হলেন বেরিল। তিনি একজন রেডিও জকি ও সাবেক টিভি উপস্থাপক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি বেশ জনপ্রিয়। ইনস্টাগ্রামে তার আড়াই লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
জয়ের পরেই রেডিও জকি ব্যারিল ভানেহসাঙ্গি বলেন,’ তাঁদের প্রতি আমার বার্তা হল, তাঁরা যে সম্প্রদায় বা সামাজিক স্তরেরই হোন না কেন, তাঁরা যদি কোনও কিছু করতে চান, তাহলে তাঁদের উচিত তা মেনে চলা।‘
তিনি বলেন, আমি কেবল নারীদের বলতে চাচ্ছি- আমাদের লিঙ্গ আমাদের এমন কিছু করতে বাধা দেয় না যা আমরা পছন্দ করি এবং অনুসরণ করতে চাই। এটি আমাদের এমন কিছু গ্রহণ করতে বাধা দেয় না যাতে আমরা আগ্রহী। নারীদের প্রতি আমার বার্তা তারা যেই সম্প্রদায় বা সামাজিক স্তরেরই হোক না কেন, যদি তারা কিছু গ্রহণ চায় তবে তাদের তা করতে হবে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানায়, বারিল ভান্নাইসাঙ্গি আইজল দক্ষিণ-৩ আসন থেকে জিতেছেন। তিনি জোরাম পিপলস মুভমেন্টের (জেডপিএম) একজন সদস্য, বেরিল মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএনএফ) প্রার্থী এফ লালনুনমাবিয়াকে পরাজিত করে ৯৩৭০ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
মিজোরাম সর্বকনিষ্ঠ মহিলা বিধায়ক ইনস্টাগ্রাম বিধায়ক
মন্তব্য করুন
আফগানিস্তানে তালেবান শাসকদের ক্ষমতা দখলের পর থেকেই নারীদের ওপর আসতে থাকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা। শিক্ষা গ্রহণসহ অন্যান্য মানবিক অধিকার থেকে তাদের বঞ্চিত করা হয়। নারী শিক্ষার ওপর এখনো নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত রয়েছে দেশটিতে। তবে নারী শিক্ষা নিষিদ্ধের কারণে জনগণের সঙ্গে তালেবানের দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে করেন তালেবান নিযুক্ত আফগানিস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী শের মোহাম্মদ আব্বাস স্তানিকজাই।
কানাডায় উচ্চ শিক্ষা নিতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের খরচ বাড়িয়ে দ্বিগুণ করেছে দেশটির সরকার। কানাডার ইমিগ্রেশন মন্ত্রী মার্ক মিলার বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রতিবেদনে খবরটি নিশ্চিত করেছে কানাডার সরকারি গণমাধ্যম সিবিসি। কানাডার শিক্ষা ব্যবস্থার অখণ্ডতা রক্ষায় সরকারের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে।
গাজা উপত্যকার যুদ্ধ শেষ হলে এ এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর অঞ্চলে ক্ষমতাসীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ)। এ ব্যাপারে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলাপ আলোচনা চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনার মূল বক্তব্য হলো-যুদ্ধ শেষে গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমের সমন্বয়ে গঠিত হবে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র। যুদ্ধের পর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) জুনিয়র অংশীদার করার প্রস্তাব দেওয়া হবে।
সম্প্রতি ভারতের মিজোরাম রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে । এ রাজ্যে বিজেপি ও কংগ্রেসকে সহজেই পরাজিত করে চমক দেখিয়েছে রাজ্যের জনপ্রিয় দল জোরাম পিপলস মুভমেন্ট বা জেডপিএম। এ নির্বাচনে জেডপিএম থেকে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছেন ৩২ বছরের এক তরুণী সুন্দরী। নির্বাচনে জয় লাভ করেই নজর কেড়েছেন সবার। তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে নানা আলোচনা। মিজোরামবাসীকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন তরুণ প্রজন্মের এ নেত্রী।