ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার শিকার অস্ট্রেলিয়া

প্রকাশ: ১২:২৬ পিএম, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার শিকার অস্ট্রেলিয়া

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ‘সাইবার হামলার’ শিকার হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির প্রায় এক কোটি গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়েছে। বিষয়টি গত সপ্তাহে জানতে পেরেছে অস্ট্রেলিয়ার টেলিকমিউনিকেশন খাতের অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান অপটাস।

জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ লোকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়েছে এই সাইবার হামলায়। কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, এটাই হতে পারে দেশটির ইতিহাসের সবচেয়ে বড় তথ্য চুরির ঘটনা।

তবে এই সপ্তাহে আরও কিছু নাটকীয় ঘটনা দেখা গেছে। এর মধ্যে আছে মুক্তিপণের হুমকি, উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং এটি হ্যাকের ঘটনা কি-না তা যাচাই করা।

এটা একই সাথে এই প্রশ্নও উস্কে দিয়েছে যে অস্ট্রেলিয়া কীভাবে ব্যক্তিগত তথ্য ও প্রাইভেসির বিষয়টি দেখভাল করে।

জানা গেছে, অপটাস সিঙ্গাপুর টেলিকমিউনিকেশন লিঃ-এর একটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান। তারা ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর প্রকাশ করে যে নেটওয়ার্কে সন্দেহভাজন কার্যক্রমের বিষয়টি তাদের দৃষ্টিতে এসেছে।

অস্ট্রেলিয়ার টেলিকম খাতের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই প্রতিষ্ঠান জানায় যে তাদের সাবেক ও বর্তমান গ্রাহকদের ডাটা (তথ্য) চুরি হয়েছে। এর মধ্যে আছে নাম, জন্মতারিখ, ফোন নাম্বার, ই-মেইল ঠিকানা, পাসপোর্ট নাম্বার এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার।

তবে তারা দাবি করে যে পেমেন্ট বিষয়ক তথ্যাদি ও অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়নি।

সরকার বলেছে, যাদের পাসপোর্ট বা লাইসেন্স নাম্বার চুরি হয়েছে তাদের আইডেন্টিটি চুরি বা প্রতারণার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এই সংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ।

অপটাস বলছে, তারা ঘটনাটির তদন্ত করছে এবং পুলিশ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে জানিয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যম বলছে, এতো বড় চুরির ঘটনাটি দেশের বাইরে থেকে সংঘটিত হয়েছে।

ঘটনার জন্য আবেগময় ভাষায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন অপটাসের প্রধান নির্বাহী কেলি বায়ের রোজমারিন। তিনি এটিকে ‘নিখুঁত হামলা’ আখ্যায়িত করেছেন। তবে তিনি দাবি করেছেন, তার কোম্পানির সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই শক্তিশালী।

“অবশ্যই, আমি ক্ষুব্ধ যে একদল ব্যক্তি আমাদের গ্রাহকদের সাথে এটা করতে চেয়েছে এবং আমি হতাশ কারণ আমরা সেটি ঠেকাতে পারিনি,” শুক্রবার দেয়া বিবৃতিতে তিনি বলেছেন।


বিশ্ব   সাইবার হামলা   অস্ট্রেলিয়া   তথ্য চুরি   গোপনীয়তা নীতি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

প্রকাশ: ০৯:৫৯ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কাত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল। কিন্তু তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে। 

শনিবার (২০ এপ্রিল) তার ঢাকায় সফরে আসার কথা ছিল। 

বিনয় মোহন কাত্রার সফরের সময় নৈশভোজেও বেশ কয়েকজনকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছিল। তবে আমন্ত্রিতরা বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সফর স্থগিত হওয়ার বিষয়ে বার্তা পেয়েছেন। আগামীতে এ সফরের তারিখ নির্ধারণ হবে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় কাত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন। সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।

কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফর করবেন। এ নিয়ে ঢাকা-দিল্লি উভয় পক্ষ প্রস্তুতি নিচ্ছে। 


ভারত   পররাষ্ট্র সচিব   ঢাকা   সফর   স্থগিত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মমতা বললেন বাংলার গাদ্দার, জবাবে যা বললেন মিঠুন

প্রকাশ: ০৯:৫৮ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে ‘বাংলার গাদ্দার’ বলে মন্তব্য করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার দাবি, ছেলে মিমোকে বাঁচাতে ভারতীয় জনতা পার্টিতে (বিজেপি) যোগ দিয়েছেন ‘ফাটা কেষ্ট’ খ্যাত মিঠুন।

গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) পশ্চিবঙ্গের রায়গঞ্জে তৃণমূলের জনসভায় মিঠুনের ব্যাপারে এসব কথা বলেন মমতা। মিঠুনও অবশ্য চুপ করে বসে থাকেননি। মমতার কথার কড়া জবাব দিয়েছেন তিনিও। 

শিলিগুড়ির রোড-শো থেকে মিঠুন বলেন, ‘গাদ্দার ভদ্দার সর্দার সব আমি। যা ইচ্ছা ওকে বলতে বলুন। কিছু যায় আসে না। এখানে যত ভিড় বাড়বে, তত ওর মাথা খারাপ হয়ে যাবে।’

এর আগে মিঠুন প্রসঙ্গে ইসলামপুরের সভা থেকে মমতা বলেন, ‘এই মিঠুনকে ভোটের সময় আমি রাজ্যসভার সাংসদ করেছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম না, ও বাংলার আর এক জন গাদ্দার। আরএসএস অফিসে গিয়ে মাথা নিচু করে এসেছিল। শুধু নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য।’

২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ ছিলেন মিঠুন। তার পর চিটফান্ড দুর্নীতিতে তাঁর নাম জড়ায় এবং মিঠুন সাংসদ পদ ছেড়ে দেন। এর পর মিঠুনের ছেলের নামে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে নাগপুরের আরএসএস দফতরে গিয়েছিলেন মিঠুন। তার পর ভোটের মুখে ব্রিগেডের জনসভায় তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এর পর থেকেই তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ছেলেকে বাঁচাতে বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন মিঠুন। মমতাও বৃহস্পতিবার তা নিয়ে কটাক্ষ করেন মিঠুনকে।


মমতা   মিঠুন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাদ্দার ভদ্দার সর্দার সব আমিঃ মিঠুন

প্রকাশ: ০৯:৫০ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে 'বাংলার গাদ্দার' বলে মন্তব্য করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার দাবি, ছেলে মিমোকে বাঁচাতে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন মিঠুন।  

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) পশ্চিবঙ্গের রায়গঞ্জে তৃণমূলের জনসভায় মিঠুনের ব্যাপারে এসব কথা বলেন মমতা। 

শিলিগুড়ির রোড-শো থেকে মমতার কথার উত্তরে মিঠুন বলেন, ‘গাদ্দার ভদ্দার সর্দার সব আমি। যা ইচ্ছা ওকে বলতে বলুন। কিছু যায় আসে না। এখানে যত ভিড় বাড়বে, তত ওর মাথা খারাপ হয়ে যাবে।’

উল্লেখ্য, মিঠুন প্রসঙ্গে মমতা বলেছিলেন, 'এই মিঠুনকে ভোটের সময় আমি রাজ্যসভার সাংসদ করেছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম না, ও বাংলার আর এক জন গাদ্দার। আরএসএস অফিসে গিয়ে মাথা নিচু করে এসেছিল। শুধু নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য।' 

২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ ছিলেন মিঠুন। তার পর চিটফান্ড দুর্নীতিতে তাঁর নাম জড়ায় এবং মিঠুন সাংসদ পদ ছেড়ে দেন। এর পর মিঠুনের ছেলের নামে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে নাগপুরের আরএসএস দফতরে গিয়েছিলেন মিঠুন। তার পর ভোটের মুখে ব্রিগেডের জনসভায় তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এর পর থেকেই তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ছেলেকে বাঁচাতে বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন মিঠুন। মমতাও বৃহস্পতিবার তা নিয়ে কটাক্ষ করেন মিঠুনকে।


মিঠুন চক্রবর্তী   মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়   রাজ্যসভা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গের স্কুলগুলোতে ছুটি ঘোষণা

প্রকাশ: ০৯:৩৫ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের পশ্চিমবঙ্গজুড়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এই গরমে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা দিতে স্কুলের গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজ্যের দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা ছাড়া বাকি সব জেলার স্কুল আগামী ২২ এপ্রিল থেকে ছুটি ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর।

ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, তাপপ্রবাহ পরিস্থিতির কারণে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) পশ্চিমবঙ্গ সরকার আগামী ২২ এপ্রিল থেকে রাজ্যচালিত স্কুলগুলোতে গ্রীষ্মকালীন ছুটি ঘোষণা করেছে। এ ছুটি আগামী ৫ মে থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। এক সরকারি আদেশে বলা হয়েছে, 'স্কুলগুলোতে গ্রীষ্মকালীন ছুটি... ২২ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। রাজ্যর দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলার পাহাড়ি এলাকার স্কুলগুলো এ ঘোষণার বাইরে থাকবে। এই দুই জেলায় বিদ্যমান একাডেমিক সময়সূচি পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।'

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার পানাগড়ে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) রেকর্ড করার একদিন পরে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে এ ঘোষণা এলো। আর ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) বলেছে, রাজ্যের দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলো আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। 

এদিকে বেসরকারি স্কুলগুলোকেও ২২ তারিখ থেকে গরমের ছুটি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাজ্য সরকার। অতিরিক্ত ছুটির জন্য যে ক্ষতি হবে তার জন্য অতিরিক্ত ক্লাস করানোর জন্যে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে নির্দেশ দিয়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তর। বিজ্ঞপ্তিতে ছুটির দিনক্ষণ ঘোষণা দেয়া হলেও স্কুল কবে খুলবে, তা বলা হয়নি। কবে স্কুল খুলবে, তা অবস্থা বুঝে জানাবে রাজ্য সরকার।

আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গজুড়ে জারি থাকবে গরম আবহাওয়ার সর্তকতা। কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পুরুলিয়া, মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, বর্ধমান, বাঁকুড়া ও নদীয়া জেলায়ও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হবে।


পশ্চিমবঙ্গ   স্কুল   ছুটি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের ভাগ্য আটকে গেল মার্কিন ভেটোতে

প্রকাশ: ০৯:১৩ এএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পর্যাপ্ত ভোট পাওয়ার পরও নিরাপত্তা পরিষদে জাতিসংঘের সদস্য পদ পেলো না ফিলিস্তিন। মার্কিন ভেটোতেই আটকে গেল ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার পথ। 

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাবটিতে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছিল।

নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের ১২ সদস্যই এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোট দেয়নি। তবে ইসরায়েলের পরম মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে সব ভোটই ভেস্তে গেছে।

ভেটো না পড়লে প্রস্তাবটি পাস হতে দরকার ছিলো মাত্র ৯ ভোট। ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ জনের ফেভার পেয়েও খালি হাতেই ফিরতে হলো ফিলিস্তিনকে। নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া ও চীন, এদের একজন ভেটো দিলেই ওই প্রস্তাব আর পাস হয় না।

বর্তমানে ফিলিস্তিন জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক সদস্য হিসেবে রয়েছে। ২০১২ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে কার্যত রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পেয়েছিল ফিলিস্তিন। তবে পূর্ণ সদস্যপদ পেতে নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন প্রয়োজন। 


জাতিসংঘ   ফিলিস্তিন   ভেটো   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন