ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

অমর্ত্য সেনকে উচ্ছেদের নোটিস

প্রকাশ: ০১:১২ পিএম, ২০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

নয়া মোড় নিয়েছে বিশ্বভারতী জমি বিতর্কে। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে উচ্ছেদ করার নোটিশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই তাঁর বোলপুরের বাড়িতে সেই নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

আগামী ২৯ মার্চ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে কাগজপত্র নিয়ে হাজির হওয়ার কথা বলা হয়েছে। জমি নিয়ে শুনানির দিন অমর্ত্য সেনকে সশরীরে বা তাঁর কোনও প্রতিনিধিকে থাকার কথা বলা হয়েছে। বিশ্বভারতীয় সেন্ট্রাল অ্যাডমিশন বিল্ডিংয়ের কনফারেন্স হলে হবে এই শুনানি।

বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, অমর্ত্য সেন বিশ্বভারতীর জমি দখল করে রেখেছেন। শান্তিনিকেতনের শ্রীপল্লীতে বিশ্বভারতীর থেকে লিজ নেওয়া ২০১ নম্বর প্লটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী তাকে কেন উচ্ছেদ করা হবে না? সেই প্রশ্ন তুলেছে বিশ্বভারতী।

বিতর্ক মূলত বোলপুরে অর্মত্য সেনের বাড়ির প্রতীচীর জমির একাংশ নিয়ে। নোবেলজয়ীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ তুলে জমি ফেরত চেয়ে এর আগে একাধিকবার চিঠি দিয়েছে বিশ্বভারতী। চিঠিতে বলা হয়েছে,“নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন বিশ্বভারতীয় মোট .৩৮ একর জমি ভোগ করছেন। এর মধ্যে আইনগতভাবে তাঁর জমির পরিমাণ .২৫ একর। বাকি জমি তাঁকে ফেরত দেওয়ার কথা বলে এর আগেও চিঠি দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়।

এদিনের নোটিশকে শো কজ বলেই ব্যাখা করা হচ্ছে। সেখানে বলা হয়েছে, ''বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের জমি ওই ১৩ ডেসিমেল। এটি একটি জাতীয় সম্পদ। তাই উদ্ধার করা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব। ১৯৭১ সালের উচ্ছেদ আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি।''

সম্প্রতি শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন নোবেলজয়ী। সেসময় অমর্ত্য সেনের কাছে ১৩ ডেসিমেল জমি ফেরত চেয়ে চিঠি পাঠান বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। সেই নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায় রাজ্য রাজনীতিতে।

চিঠি বিতর্কের পরপরই বোলপুর সফরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমর্ত্য সেনের সঙ্গে দেখা করেন। বিএলআরও অফিস থেকে স্বয়ং অমর্ত্য সেনের জমির মাপজোপ সংক্রান্ত কাগজ এনে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের হাতে তুলে দেন।

জমিবির্তকে অমর্ত্য সেনের দাবি, ওই জমির অংশ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে লিজ নেওয়া বাকি জমি কেনা। নোবেলজয়ীর দাবি, তথ্য লুকিয়ে মিথ্যে কথা বলছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মারা গেলেন বিনামূল্যে খাবার সরবরাহ করা সেই ইসমাইল

প্রকাশ: ০৩:২৭ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি আরবে সবার প্রিয় এবং অতিথিপরায়ণ ব্যক্তি শেখ ইসমাইল আল জাইম মারা গেছেন। তিনি ‘আবু আল সেবা’ নামেও পরিচিত। তার বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর। বুধবার (১৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।

এতে বলা হয়, প্রায় চার দশক ধরে মদিনার পবিত্র স্থানগুলোতে ভ্রমণকারী ও হাজিদের জন্য বিনামূল্যে গরম পানীয় এবং খাবার সরবরাহ করার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন শেখ ইসমাইল আল জাইম।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ার হামা শহরে জন্মগ্রহণকারী শেখ ইসমাইল আল জাইম ৫০ বছরেরও বেশি আগে মদিনায় চলে আসেন এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে শহরটির অন্যতম বিখ্যাত ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।

শেখ ইসমাইল আল জাইম প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে কফি, চা এবং রুটি তৈরি করে মসজিদে নববীর কাছে বসে বিতরণ করতেন। সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে খেজুর ও আদাও নিয়ে যেতেন তিনি।

অন্যদের সেবা দিতে শেখ ইসমাইল আল জাইমের অক্লান্ত প্রতিশ্রুতি স্থানীয় সীমানা অতিক্রম করে সারাবিশ্ব থেকে মদিনায় আগত লাখ লাখ মানুষের হৃদয়ও স্পর্শ করেছে।

অতুলনীয় আতিথেয়তার সঙ্গে দর্শকদের সম্মান করে তার জীবন উৎসর্গ করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছিলেন তিনি।


সৌদি আরব   শেখ ইসমাইল আল জাইম   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের ভাগ্য আটকে যেতে পারে মার্কিন ভেটোতে

প্রকাশ: ০৩:২০ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামীকাল শুক্রবার ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্যপদ দেয়া নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ভোট হবে। এ সংক্রান্ত খসড়া প্রস্তাব নিরাপত্তা পরিষদে পাস হতে অন্তত ৯ ভোট প্রয়োজন।

তবে ভোটের চেয়েও বড়ো কথা ইসরায়েলের পরম মিত্র যুক্তরাষ্ট্র এ প্রস্তাবে ভেটো দিতে পারে বলেই শোনা যাচ্ছে। যদিও মুখে তারা ফিলিস্তিন ইস্যুতে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের কথাই বলে।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এই ভোটাভুটির মধ্য দিয়ে কার্যত ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই স্বীকৃতি পাবে। 

কূটনীতিকরা জানান, ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদ শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে খসড়া প্রস্তাব নিয়ে ভোট অনুষ্ঠান করবে। এই প্রস্তাবে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে যে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্য হিসাবে স্বীকার করে নেওয়া হোক।

নিরাপত্তা পরিষদে এ প্রস্তাব পাশ হতে এর পক্ষে অন্তত ৯টি ভোট প্রয়োজন। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া কিংবা চীনের কেউ ভেটো দিলেই কোনো ভোটে আর কাজ হবে না।

কূটনীতিকরা বলছেন, ফিলিস্তিনকে পূর্ণ জাতিসংঘ সদস্য করার পক্ষ সমর্থন করতে পারে নিরাপত্তা পরিষদের ১৩ সদস্য। ফলে প্রস্তাবটি আটকানোর জন্য শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দিতে পারে।

ফিলিস্তিন বর্তমানে জাতিসংঘ সদস্য না হলেও ২০১২ সালে তারা জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভের জন্য ফিলিস্তিন বছরের পর বছর চেষ্টা চালিয়ে আসছে।


জাতিসংঘ   ফিলিস্তিন   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাষ্ট্রে সার্কাসের দল থেকে হাতি পালালো

প্রকাশ: ০২:৫০ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সার্কাসের বিভিন্ন খেলায় পৃথিবীব্যাপী হাতির ব্যবহার বেশ প্রচলিত। হাতির সাহায্যে প্রায়ই এসব আসরে চিত্তবিনোদন এবং মজার বিভিন্ন ইভেন্ট আয়োজন করতে দেখা যায়। তবে সেই হাতিকে নিয়ন্ত্রণও করা হয় অভিনব কিছুই কৌশলে। কিন্তু সেই হাতি যদি বাধ্যগত তকমা ছেড়ে খেয়াল খুশিমতো বেড়িয়ে পড়ে তা বেশ চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে ঘটেছে এমনই এক ঘটনা।

যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা শহরে দেখা গিয়েছে রাস্তায় অবাধে বেড়িয়ে পড়েছে এক হাতি। এমনকি ব্যস্ত সড়ক বা হাইওয়ে এবং জনবহুল আবাসিক এলাকায় হাতিটিকে মুক্তভাবে ঘুরতে দেখা গিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাতির সেই ভিডিও ইতোমধ্যে বেশ ভাইরাল।

জানা যায়, পালিয়ে যাওয়া ভায়োলা নামের হাতিটি জর্ডান ওয়ার্ল্ড সার্কাস নামে একটি ভ্রাম্যমান সার্কাসের দলের সদস্য। শো শুরুর আগে গোসল করানো হচ্ছিল প্রাণীটিকে। হঠাৎ করেই গাড়ির শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ভায়োলা। পালিয়ে যায় বেড়া ভেঙে। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে হাতিটির রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্য। ব্যস্ত রাস্তায় হাতি চলে আসায় ব্যাহত হয় যান চলাচল। ঘাবড়েও যান অনেকে। কেউ কেউ আবার মজা পেয়ে মুঠোফোনে ধারণ করেন ভিডিও।

প্রসঙ্গত, কিছুক্ষণের মধ্যেই অবশ্য হাতিটিকে খুঁজে পায় সার্কাস দল। ফিরিয়ে নেয় তাদের তাবুতে। ওইদিনই দু’টি শো’তে অংশগ্রহন করে ভায়োলা। তবে তার মুক্ত হয়ে ঘোরাফেরা করার দৃশ্যটুকু নেটিজেনদের অবাক করেছে সেইসাথে আনন্দও দিয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্র   সার্কাস   হাতি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারতে পুরুষদের ছাপিয়ে নারী ভোটার বাড়ছে

প্রকাশ: ০২:৪৫ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতে ২০২৯ সালের লোকসভা ভোটে সংখ্যার নিরিখে নারী ভোটাররা ছাপিয়ে যেতে পারেন পুরুষ ভোটারদের। নারী ভোটারদের সংখ্যাবৃদ্ধির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে এই দাবি করা হয়েছে। রিপোর্ট বলছে, চলতি বছরের লোকসভা ভোটে পুরুষ ভোটারদের সংখ্যার কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন নারী ভোটাররা।

ভারতের এসবিআই রিসার্চ প্রকাশিত ওই রিপোর্ট বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে মোট ৪২ কোটি ভোটদাতা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেছিলেন তাদের মধ্যে ১৯ কোটি নারী। ওই নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে ৮৯ কোটি। তার মধ্যে ৪৬ কোটির কিছু বেশি পুরুষ এবং ৪৩ কোটির কিছু বেশি নারী। এবার ভোটারের মোট সংখ্যা প্রায় ৯৬ কোটি ৮০ হাজার। এর মধ্যে সাড়ে ৪৯ কোটির কিছু বেশি পুরুষ এবং ৪৭ কোটির কিছু বেশি নারী।

দেশে নারী ভোটারের অনুপাত বেড়েছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। ১৯৬২-র লোকসভা নির্বাচনে পুরুষ ভোটার ছিল নারী ভোটারের চেয়ে ১৬.৬৮ শতাংশ বেশি। ২০০৪-এর নির্বাচনে এই পার্থক্য কমে হয় আট শতাংশ। ২০১৪-তে নারীদের থেকে পুরুষ ভোটার ছিলেন ১.৪৬ শতাংশ বেশি। ২০১৯ এবং ২০২৪-এ সেই ব্যবধান আরও কমেছে। আরও কমেছে ভোটপর্বে পুরুষ এবং নারীদের অংশগ্রহণের অনুপাত।

গত কয়েকটি সাধারণ নির্বাচনে ভোটদানের হার বিশ্লেষণ করে ওই রিপোর্ট বলছে, ২০২৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে ৭৩ কোটি ভোটার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। তাদের মধ্যে ৩৭ কোটি নারী এবং ৩৬ কোটি পুরুষ হওয়ার সম্ভাবনা।

আমেরিকা এবং ইউরোপের দেশে নারী ভোটারের সংখ্যা সাধারণত পুরুষদের চেয়ে বেশি। এর ব্যতিক্রম হয়নি গত অর্ধশতকে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থীরা বেশি সংখ্যক নারী ভোট পেয়েছেন চল্লিশ, পঞ্চাশ এবং ষাটের দশকে। সত্তরের দশক থেকেই নারীদের ভোট ক্রমশ ঢলে পড়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের দিকে। এর পিছনে অবশ্যই ছিল নারীদের সমান অধিকারের বা গর্ভপাত সংক্রান্ত সামাজিক-রাজনৈতিক ইস্যু।

১৯৮০-র নির্বাচনে রোনাল্ড রেগন জিতলেও নারীদের ভোটে আট শতাংশ এগিয়ে ছিলেন জিমি কার্টার। ভারতেও অতীতে নারী ভোটারদের বড় অংশ সমর্থন করতেন কংগ্রেসকে। কিন্তু গত এক দশকের কয়েকটি পরিসংখ্যান বলছে, সেই সমর্থনের পাল্লা কিছুটা ঝুঁকে পড়েছে নরেন্দ্র মোদীর দিকে। তবে ভারতবর্ষের মতো সামাজিক-অর্থনৈতিক-ধর্মীয় বৈচিত্রের দেশে ‘নারী ভোটার’ একটি অখণ্ড সত্তা হতে পারে কি না, তা নিয়ে তর্ক রয়েছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মনে।


লোকসভা নিবার্চন   ভোট   নারী   পুরুষ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কৃত্রিম বৃষ্টি ঝরাতে গিয়ে বন্যার কবলে দুবাই!

প্রকাশ: ০১:৫২ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

হঠাৎ করেই ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে দুবাই। কেউ দাবি করছেন ক্লাউড সিডিং করে কৃত্রিমভাবে বৃষ্টি নামাতে গিয়েই এই বিপর্যয় ডেকে আনা হয়েছে। অনলাইনসহ নানা মাধ্যমে এ নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা।

তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে,  মঙ্গলবার কোনো ধরনের ক্লাউড সিডিং (কৃত্রিমভাবে বৃষ্টি নামানোর পদ্ধতি) করা হয়নি। এটা মৌসুমি বৃষ্টিপাত।  

খালিজ টাইমসকে আবহাওয়া দপ্তরের প্রধান আহমেদ হাবিব বলেছেন, আবহাওয়ার চরম অবস্থার কারণেই এমন বৃষ্টি হয়েছে। কোনো ধরনের ক্লাউড সিডিং করা হয়নি। 

গত দুই দিনে ৭৫ বছরের মধ্যে দুবাইতে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর তাতেই তলিয়ে গেছে অনেক এলাকা। রাস্তাঘাট নদীতে পরিণত হয়েছে। 

ভারী বৃষ্টিতে অনেক রাস্তাঘাট ও বিমানবন্দরের অধিকাংশ এলাকা তলিয়ে যাওয়ায় গত দুই দিনে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল বিমানবন্দরের ৮৮৪ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।


সংযুক্ত আরব আমিরাত   আবহাওয়া দপ্তর   দুবাই   ক্লাউড সিডিং  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন