মন্তব্য করুন
পূর্ব ভারতের ওড়িশায় বালাসোরের কাছে গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ৭টা ২০ মিনিটে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। তবে দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে উচ্চপর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভারতের
কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, এই ব্যাপারে দ্রুতই
রিপোর্ট পেশ করা হবে।
কীভাবে এই দুর্ঘটনা, তা
নিয়ে রেল এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের
বয়ানের বিস্তর ফারাক দেখা গেছে। স্পষ্ট
হয়নি এই ঘটনার মূল
কারণ কী।
ওই
ভয়াবহ ঘটনায় শনিবার সকাল পর্যন্ত ২৮৮
জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও
৯০০ জনের বেশি। রিপোর্ট
লেখা পর্যন্ত ট্রেনের ভেতরে অনেকেই আটকা পড়ে আছেন।
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের
দাবি, বেঙ্গালুরু এক্সপ্রেসের পেছনের চারটি বগি প্রথমে লাইনচ্যুত
হয়ে পাশের লাইনে উঠে যায়। ওই
লাইন দিয়ে এসেই লাইনচ্যুত
বগিকে ধাক্কা মারে করমণ্ডল এক্সপ্রেস।
এতেই চেন্নাইয়ের দিকে যাওয়া করমণ্ডলের
সামনে পাঁচটি কামরা দুমড়েমুচড়ে যায়।
ওড়িশা
রাজ্যের মুখ্যসচিব প্রদীপ জেনা জানিয়েছেন দুর্ঘটনাস্থল
বালেশ্বরে অন্তত ২০০টি অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছে। এছাড়া ১০০ জন অতিরিক্ত
ডাক্তার সেখানে সেবায় নিয়োজিত করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ভারতের
পূর্বাঞ্চলীয় ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনায় নিহতের
সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। ইতোমধ্যে
নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮৮
জন এবং অন্তত ৯০০ জনকে আহত অবস্থায়
উদ্ধার করা হয়েছে।
ওড়িশা
রাজ্যের ফায়ার সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু সারেঙ্গি বিবিসিকে এ তথ্য নিশ্চিত
করেছেন। রাজ্য প্রশাসনের মুখ্য সচিব প্রদীপ জেনা
এএফপিকে জানিয়ে বলেছেন, হতাহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসতে ঘটনাস্থলে
সক্রিয় আছে ২ শ’রও বেশি অ্যাম্বুলেন্স।
শুক্রবার
স্থানীয় সময় রাত ৭টা
২০ মিনিটে বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
শালিমার
থেকে চেন্নাইগামী সেন্ট্রাল করমন্ডল এক্সপ্রেস, বেঙ্গালুরু থেকে হাওড়াগামী সুপারফাস্ট
এক্সপ্রেস এবং একটি মালবাহী
ট্রেন— এই তিনটি ট্রেন
এই দুর্ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে জানিয়েছে ভারতীয়
সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
কিভাবে
দুর্ঘটনা ঘটল— সে সম্পর্কে
স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি
এখনও। এ পর্যন্ত প্রাপ্ত
তথ্য অনুায়ী, সিগন্যালে অপেক্ষমান মালগাড়ির সঙ্গে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়েছিল এবং সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস
আগেই ওই এলাকায় লাইনচ্যুত
হয়ে পড়েছিল। সুপারফাস্ট এক্সপ্রেসের লাইনচ্যুতির সঙ্গে করমণ্ডল এক্সপ্রেস ও মালগাড়ির সঙ্গে
সংঘর্ষের কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল
কিনা— তা এখনও বলতে
পারছেন না কর্মকর্তারা।
বেঁচে
যাওয়া একজন যাত্রী বলেছেন, দুর্ঘটনার পর ১০ থেকে
১৫ জন আমার ওপর
পড়ে। সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। আমি
তখন ধ্বংসস্তূপের নীচে ছিলাম। আমার
হাত ও ঘাড়ের পেছনে
চোট লেগেছে। ট্রেনের বগি থেকে নেমে
দেখি কেউ হাত হারিয়েছে,
কেউ পা হারিয়েছে আবার
কারো মুখ বিকৃত হয়ে
গেছে।
সরকারি
তথ্য অনুযায়ী, ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতার
পর থেকে এ পর্যন্ত
ভারতে যত ট্রেন দুর্ঘটনা
ঘটেছে, সেসবের মধ্যে গতকাল শুক্রবারের দুর্ঘটনাটি সবচেয়ে ভয়াবহ ও প্রাণঘাতী ছিল।
মন্তব্য করুন
ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ‘কিং’ বা রাজা বলা হয় করমন্ডল এক্সপ্রেসকে। কিন্তু সেই রাজার রাজ্যপাট যেন ওলট-পালট হয়ে গেল। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওড়িশার বালাসোরে ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শালিমার-চেন্নাই সেন্ট্রাল করমন্ডল এক্সপ্রে
রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহত বেড়ে ২৩৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৯০০ জনের বেশি। ট্রেনের ভেতর এখনও অনেকেই আটকা পড়ে আছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভারতীয় রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কলকাতাগামী বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় লাইনচ্যুত হয়ে পড়েছিল।
চেন্নাইগামী করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনটি ওই এলাকা পেরিয়ে যাওয়ার সময় লাইনচ্যুত ট্রেনের বগির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনা ঘটে। করমন্ডল এক্সপ্রেসের কয়েকটি বগি ঘটনাস্থলে একটি মালবাহী ট্রেনের বগির ওপরও আছড়ে পড়ে। দুর্ঘটনার অভিঘাত এতটাই মারাত্মক ছিল যে করমন্ডল এক্সপ্রেসের ১৫টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়।
তবে এই প্রথম দুর্ঘটনায় পড়ল না করমন্ডল এক্সপ্রেস। অতীতে এই ওড়িশায় একাধিকবার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল দেশটির দক্ষিণ-পূর্ব রেলের এই ‘কিং’। যে ট্রেনে করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রচুর মানুষ চিকিৎসার জন্য চেন্নাইয়ে যায়। এমনকি বাংলাদেশের মানুষরাও এই ট্রেনে করে দক্ষিণ ভারতের ওই শহরে গিয়ে থাকেন। অনেকে আবার কর্মসূত্রে চেন্নাইয়ে যেতে ট্রেনটি ব্যবহার করে থাকেন।
ট্রেনটি আগে হাওড়া থেকে ছাড়ত। বর্তমানে শালিমার থেকে ছাড়ে এই করমন্ডল এক্সপ্রেস।
করমন্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার ইতিহাস
১. ২০০২ সালের ১৫ মার্চ: অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর জেলার কাছে দুর্ঘটনায় পড়ে হাওড়া-চেন্নাই করমন্ডল এক্সপ্রেসের সাতটি কোচ। তাতে আহত হয়েছিলেন প্রায় ১০০ যাত্রী।
২. ২০০৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে জাজপুরে লাইনচ্যুত হয়েছিল হাওড়া-চেন্নাই করমন্ডল এক্সপ্রেস। সেই ঘটনায় ১৬ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছিল। আহত হয়েছিলেন ১৬১ জন। ইস্ট-কোস্ট রেলের তৎকালীন জেনারেল ম্যানেজার অজয়কুমার গোয়েল জানিয়েছিলেন, জাজপুর রোডের কাছে করমন্ডল এক্সপ্রেসের ১৩টি কোচ লাইনচ্যুত হয়ে গিয়েছিল। দুটি স্লিপার কোচ ছিল। দুটি ছিল জেনারেল কোচ। ট্রেনের ইঞ্জিনও উলটে গিয়েছিল।
৩. ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ওড়িশার লিঙ্গরাজ স্টেশনের কাছে চেন্নাই-হাওড়া করমন্ডল এক্সপ্রেসের একটি কোচে আগুন ধরে গিয়েছিল। ইস্ট-কোস্ট রেলের এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, ইঞ্জিনের পর যে দু’ নম্বর কোচ (জেনারেল কোচ) ছিল, তাতে আগুন ধরেছিল। তবে বড় কোনও বিপদ হয়নি। অন্য কোচে ছড়িয়ে পড়ার আগেই আগুন নিভিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছিল।
৪. ২০২৩ সালের ২ জুন: ওড়িশার বালাসোর জেলার বাহানগা বাজার রেল স্টেশনের কাছে লাইনচ্যুত হয়ে যায় শালিমার-চেন্নাই করমন্ডল এক্সপ্রেস। লাইন থেকে ছিটকে যায় ১৫টি বগি। সেইসঙ্গে দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ি।
মন্তব্য করুন
ভারতের ওডিশায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনটিতে বাংলাদেশি যাত্রী থাকতে পারে। দুর্ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি থাকলে তাদের তথ্য জানতে একটি হটলাইন নম্বর (+৯১৯০৩৮৩৫৩৫৩৩ হোয়াটসঅ্যাপ) দিয়েছে কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন।
শুক্রবার রাতে উপ-হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই হটলাইনের কথা জানিয়েছে।
এদিকে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ২৩৩ জনে দড়িয়েছে। এ ঘটনায় আরও ৯০০ শতাধিক আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ৭টা ২০ মিনিটে বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ওড়িশার মুখ্য সচিব প্রদীপ জেনা বলেছেন, বালাসোর জেলায় দুই শতাধিক অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
ভারতীয় রেলওয়ে জানিয়েছে, কলকাতাগামী বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনটি ওডিশার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় লাইনচ্যুত হয়েছিল। ওই সময় চেন্নাইগামী করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে লাইনচ্যুত ট্রেনের বগির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় করমন্ডল এক্সপ্রেসের কয়েকটি বগি ঘটনাস্থলে অপর এক মালবাহী ট্রেনের বগির ওপর আছড়ে পড়ে।
প্রদীপ জেনা এক টুইটে বলেছেন, এখন পর্যন্ত আহত ৮৫০ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ও ২৩৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ১০০ জনেরও বেশি অতিরিক্ত চিকিৎসককে মোতায়েন করা হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি টুইট বার্তায় বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান চলছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। ইতোমধ্যে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৩ জনে। এ ঘটনায় আরও ৯০০ জন আহত হয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদসংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওড়িশার মুখ্যসচিব প্রদীপকুমার জেনা জানিয়েছেন যে বালাসোরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৩ জনে এবং আহত হয়েছেন ৯০০ জন।
শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ৭টা ২০ মিনিটে বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ওড়িশার মুখ্য সচিব প্রদীপ জেনা বলেছেন, বালাসোর জেলায় দুই শতাধিক অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের আশঙ্কা, উদ্ধারকাজ যত এগোবে, নিহত ও আহতের সংখ্যা আরও বাড়বে। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেনে অনেক যাত্রী আটকে রয়েছেন বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন। গভীর রাতে ট্রেনের দরজা ভেঙে উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে। নামানো হয়েছে সেনাবাহিনীও।
দুর্ঘটনা এবং তার পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ঘটনায় রেলের উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
ভারতীয় রেলওয়ে জানিয়েছে, কলকাতাগামী বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনটি ওডিশার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় লাইনচ্যুত হয়েছিল। ওই সময় চেন্নাইগামী করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে লাইনচ্যুত ট্রেনের বগির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় করমন্ডল এক্সপ্রেসের কয়েকটি বগি ঘটনাস্থলে অপর এক মালবাহী ট্রেনের বগির ওপর আছড়ে পড়ে।
প্রদীপ জেনা এক টুইটে বলেছেন, এখন পর্যন্ত আহত ৮৫০ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ও ৮০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ১০০ জনেরও বেশি অতিরিক্ত চিকিৎসককে মোতায়েন করা হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি টুইট বার্তায় বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান চলছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এ ঘটনাকে ‘গভীর বেদনাদায়ক’ বলে উল্লেখ করেছেন।
এএনআইকে বেঁচে যাওয়া একজন বলেছেন, দুর্ঘটনার পর ১০ থেকে ১৫ জন আমার ওপর পড়ে। সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। আমি তখন ধ্বংসস্তূপের নীচে ছিলাম। আমার হাত ও ঘাড়ের পেছনে চোট লেগেছে। ট্রেনের বগি থেকে নেমে দেখি কেউ হাত হারিয়েছে, কেউ পা হারিয়েছে আবার কারো মুখ বিকৃত হয়ে গেছে।
স্থানীয় বাস কোম্পানিগুলো আহত যাত্রী পরিবহনে সহায়তা করছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
এই প্রথম দুর্ঘটনায় পড়ল না করমন্ডল এক্সপ্রেস। অতীতে এই ওড়িশায় একাধিকবার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল দেশটির দক্ষিণ-পূর্ব রেলের এই ‘কিং’। যে ট্রেনে করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রচুর মানুষ চিকিৎসার জন্য চেন্নাইয়ে যায়। এমনকি বাংলাদেশের মানুষরাও এই ট্রেনে করে দক্ষিণ ভারতের ওই শহরে গিয়ে থাকেন। অনেকে আবার কর্মসূত্রে চেন্নাইয়ে যেতে ট্রেনটি ব্যবহার করে থাকেন।
ভারতীয় রেলওয়ে জানিয়েছে, কলকাতাগামী বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনটি ওডিশার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় লাইনচ্যুত হয়েছিল। ওই সময় চেন্নাইগামী করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে লাইনচ্যুত ট্রেনের বগির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় করমন্ডল এক্সপ্রেসের কয়েকটি বগি ঘটনাস্থলে অপর এক মালবাহী ট্রেনের বগির ওপর আছড়ে পড়ে।