নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৫০ পিএম, ১৩ জুলাই, ২০২১
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ায় তৃতীয় স্থান (দ্বিতীয় রানার আপ) অর্জন করেছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রতিযোগী কিশোয়ার চৌধুরী। এবারের আসরের মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতেছেন জাস্টিন নারায়ণ। প্রথম রানার-আপ হয়েছেন পিট ক্যাম্পবেল।
আজ মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়।
মাস্টার শেফের খেতাব জেতা বিজয়ী বাড়ি ফিরছেন প্রায় এক কোটি ৬০ লাখ টাকা পুরস্কার এবং মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার ২০২১ সালের খেতাব নিয়ে। তৃতীয় হয়ে কিশোয়ার পেয়েছেন প্রায় ১৩ লাখ টাকা। আর দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী পিট ক্যামবেল জিতেছেন প্রায় ২০ লাখ টাকা।
দুদিনের গ্র্যান্ড ফিনালের প্রথম দিনে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন কিশোয়ার। অন্যদিকে ৫৩ পয়েন্টে শীর্ষে ছিলেন পিট আর ৫০ পয়েন্টে তৃতীয় ছিলেন জাস্টিন। দ্বিতীয় দিন শেষে ১১৪ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে থেকে সন্তুষ্ট থাকতে হয় কিশোয়ারকে। অন্যদিকে পিটও শীর্ষস্থান ধরে রাখতে পারেননি। তিনি ১২৪ পয়েন্ট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। তাঁর চয়ে মাত্র এক পয়েন্ট বেশি পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হন জাস্টিন।
আজ মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার গ্র্যান্ড ফিনালেতে ‘চাপের মুখে রান্না’ চ্যালেঞ্জ রাখা হয়।
আর এ চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন বিশেষ অতিথি ও সিডনির অন্যতম সেরা রাঁধুনি পিটার গিলমোর। মাস্টারশেফের বহু জটিল রান্নার চ্যালেঞ্জ তাঁরই করা। আজ তিনি সরাসরি উপস্থিত ছিলেন। আর তিন প্রতিযোগীর জন্য তিনি রাখেন একই রান্নার পরীক্ষা। তাঁদের রাঁধতে দেওয়া হয় দুটি ভাগে। প্রথম ভাগে রাঁধতে হয়েছে স্কুইড। এই স্কুইডকে ছিলে এর ওপর মাশরুমের কাস্টার্ড, মাখন আর চিনাবাদাম দিতে হয়। দ্বিতীয় ভাগে ছিল ডেজার্ট। নাম গোল্ডেন ক্র্যাকার বা স্বর্ণের বল। এর ভেতর থাকবে বিভিন্ন মিষ্টির দানা। এই খাবারটি সিডনির বিখ্যাত অপেরা হাউস রেস্টুরেন্টের জন্য বানানো হয়েছে। প্রায় তিন মাস সময় লেগেছে এ ডেজার্টটির রেসিপি তৈরিতে।
কঠিন এই মিষ্টি তৈরি করতে গিয়ে তিন প্রতিযোগীকেই পড়তে হয়েছে মহাবিপদে। বিশেষ করে যখন স্কুইডের চামড়া ছাড়ানোর সময় আসে তখন প্রায় হাল ছাড়তে বসেছিল তিনজনই। তবে দর্শক সারিতে থাকা প্রতিযোগীদের পরিবার আর অন্যান্যদের উল্লাসে লড়াই চালিয়ে যান তাঁরা। এ রান্না নিয়ে কিশোয়ার বলেন, ‘এটা এভারেস্টে ওঠার মতো কঠিন ছিল।’
মন্তব্য করুন
মালয়েশিয়া বাংলাদেশি শ্রমিক জাতিসংঘ
মন্তব্য করুন
ইরান ইসরায়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্ষেপনাস্ত্র হামলা
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ভোট দিতে গিয়ে এক বৃদ্ধা শুনেছেন- তিনি মারা গেছেন, আর ভোট দিতে না পেরে নিরাশ তিনি। কাগজে-কলমে মৃত হওয়ায় বাস্তবে জীবিত এই ভোটারের ভোট দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিভি৯ বাংলা।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ভুক্তভোগী ওই বৃদ্ধার নাম বাসন্তী দাস। তিনি শুক্রবার সকাল সকাল চলে গিয়েছিলেন ভোট দিতে। কিন্তু, ভোটকেন্দ্রে গিয়ে শুনলেন তিনি নাকি মারা গেছেন। তাই ভোট দিতে দেওয়া হবে না তাকে। কাগজে-কলমে তিনি মৃত। তাই ভোটাধিকার নেই।
পরে অশ্রুসজল চোখ নিয়ে ভোট কেন্দ্র থেকে ফিরে আসেন বাসন্তী দাস নামে ওই বৃদ্ধা। এদিন ভোটের সকালে এই ঘটনা ঘটেছে ধূপগুড়ি পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে। ধূপগুড়ির বৈরাতীগুড়ি হাই স্কুলে ভোট কেন্দ্র বাসন্তী দেবীদের। এদিন সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ভোট দিতে গিয়েছিলেন তিনি।
ভোটের ডিউটিতে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার জানান, তার কিছু করার নেই, ভোটার তালিকায় ডিলিট রয়েছে তাই ভোট দিতে পারবেন না তিনি, তাই ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই বৃদ্ধাকে।
ভুক্তভোগী ওই বৃদ্ধার ছেলে উজ্জ্বল দাস বলছেন, 'মা একাই ভোট দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু ওখান থেকে বলেছে- তোমার নাম নেই, তুমি মৃত। মা বাইরে এসে আমাদের জানায়। ফের কথা বললে জানায়- নামের জায়গায় মৃত লেখা আছে। আমরা পরে বুঝে নেব।'
তিনি আরও বলেন, মা প্রায় দেড় ঘণ্টা ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপরেও ভোট দিতে পারেনি। আমরা তো প্রতিবার তো এখানেই ভোট দিই। এবারে কী হলো জানি না।
অন্যদিকে অশ্রুসজল চোখে বাসন্তী দেবী বলেন, 'আমি তো সাত নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সাড়ে সাতটার সময় ভোট দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, দীর্ঘক্ষণ লাইনে থাকার পরেও ভোট দিতে পারিনি। সরকারের খাতায় নাম নেই বলছে। অনেকক্ষণ ওরা কোথায় কোথায় সব ফোন করল। জেলা প্রশাসকের অফিসেও ফোন করেছিলাম। তারপর বলল আপনি এখন যান। এই বছর আর হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের এলাকার লোকজনও অনেক চেষ্টা করল। কিন্তু ভোট দিতে পারলাম না। খুবই খারাপ লাগছে। মনে হচ্ছে- আমি মরে গিয়েছি। আমি তো প্রতিবারই ভোট দিই। কিন্তু, এবার পারলাম না।'
উল্লেখ্য, শুক্রবার থেকে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রথম দফায় দেশটির ২১ রাজ্যের ১০২ আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের তিন আসন- জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্র।
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। আজ শুক্রবার সকাল সাতটায় শুরু হয় এ ভোট গ্রহণ। শেষ হবে সন্ধ্যা ছয়টায়। নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়।
আজ শুরু হয়েছে প্রথম দফার ভোট। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ১০২টি আসনে ভোট হচ্ছে আজ। এর মধ্যে রয়েছে পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে ৩ আসনও।
ভোট শুরু হয়েছে দেশের ২৮টি রাজ্য ও আটটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। আজ নির্বাচন হচ্ছে অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য বিধানসভার ৬০টি ও সিকিমের ৩২টি বিধানসভা আসনে।
পশ্চিমবঙ্গের যে তিন আসনে ভোট শুরু হয়েছে, সেগুলো হলো কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার। কোচবিহারে তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া, বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক, কংগ্রেসের পিয়া রায় চৌধুরী ও বামফ্রন্টের শরিক ফরোয়ার্ড ব্লকের নীতীশ চন্দ্র রায়।
জলপাইগুড়ি আসনে লড়ছেন তৃণমূলের নির্মল চন্দ্র রায়, বিজেপির জয়ন্ত কুমার রায়, বাম ফ্রন্টের সিপিএম প্রার্থী দেবরাজ বর্মণ।
আলিপুরদুয়ারে লড়ছেন তৃণমূলের প্রকাশ চিক বরাইক, বিজেপির মনোজ টিগ্গা, বাম ফ্রন্টের মিলি ওঁরাও।
প্রথম পর্বের ভোটের দিন আজ নির্ধারিত হবে ভারতের আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ভাগ্যও। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রমাণিকের। নিশীথ দাঁড়িয়েছেন কোচবিহার আসনে। এ আসনেরই সংসদ সদস্য তিনি।
এবার পশ্চিমবঙ্গে ভোট দেবেন ৭ কোটি ৬৯ লাখ ভোটার। তাদের মধ্যে পুরুষ ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৩০ হাজারের বেশি। নারী ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৪ হাজারের বেশি। রাজ্যে আরও রয়েছেন ট্রান্সজেন্ডার ১ হাজার ৮৩৭ ভোটারও।
আজ পশ্চিমবঙ্গের তিন আসনে ভোট দিচ্ছেন ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ১০৮ ভোটার। মোট ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে ৫ হাজার ৮১৪টি। এর মধ্যে স্পর্শকাতর কেন্দ্র ৮৩৭টি।
এবারের ভোটকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে ভোটকেন্দ্রগুলো। নিয়োগ করা হয়েছে ২৬৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্য। প্রতিটি কেন্দ্রেই থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আরও থাকছেন ১২ হাজার ৩১০ রাজ্য পুলিশ সদস্য। নির্বাচন কমিশন স্পর্শকাতর কেন্দ্রে সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
প্রথম পর্বের ভোটের দিন আজ নির্ধারিত হবে ভারতের আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ভাগ্যও। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রমাণিকের। নিশীথ দাঁড়িয়েছেন কোচবিহার আসনে। এ আসনেরই সংসদ সদস্য তিনি।
অন্য আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হলেন নীতিন গড়করি, কিরেন রিজিজু, ভূপেন্দ্র যাদব, সর্বানন্দ সেনেওয়াল, জিতেন্দ্র সিং, অর্জুন রাম মেঘওয়াল, সঞ্জীব বালিওয়ান এবং এল মুরুগান।
লোকসভা নির্বাচন ভোট লোকসভা পশ্চিমবঙ্গ
মন্তব্য করুন
ভারতে চলছে লোকসভা নির্বাচন। প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে আজ সকাল ৭ টায়। ভোটগ্রহণ শেষ হবে সন্ধ্যা ৬ টায়।
চলমান এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের চাঁদমারি এলাকায় বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। উভয় পক্ষ থেকে ইট-পাটকেল ছোড়ার ঘটনা ঘটে। এতে একজন আহত হয়েছে।
এবার পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। আজ প্রথম দফা। এই দফায় পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে তিনটি আসনের ভোট নেওয়া শুরু হয়েছে। আসন তিনটি হলো কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার আসন।
সকাল নয়টা পর্যন্ত তিনটি আসনে গড়ে ১৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।
সকালেই কোচবিহারের দিনহাটার বিজেপি এজেন্ট বিশ্বনাথ পালকে ভোটকেন্দ্র থেকে অপহরণ করার অভিযোগ তোলে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনও এ ঘটনার রিপোর্ট তলব করেছে ভোটকেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে। দিনহাটায় তৃণমূলের এক ব্লক সভাপতিকে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। আহত ব্যক্তিদের দেখতে হাসপাতালে যান তৃণমূল নেতা ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ।
এদিকে, কোচবিহারের চান্দামারিতে বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে ভোটদান নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। আলিপুরদুয়ারের তুফানগঞ্জের হরিহরহাটে আজ সকালে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে বিজেপি-তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে। বিজেপি অভিযোগ তুলেছে, তাদের অফিস পুড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল।
শীতলখুচির শালবাড়ি এলাকায় তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এলাকা। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন সমর্থক আহত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত তৃণমূল নির্বাচন কমিশনে ৩৭টি অভিযোগ দায়ের করেছে। জলপাইগুড়ির ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি এলাকায় বিজেপির একটি বুথ অফিস পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আবার তুফানগঞ্জের তৃণমূলের নির্বাচন অফিসও পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে।
কোচবিহারে তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া, বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক, কংগ্রেসের পিয়া রায় চৌধুরী এবং বাম ফ্রন্টের শরিক ফরোয়ার্ড ব্লকের নীতীশ চন্দ্র রায়।
জলপাইগুড়ি আসনে লড়ছেন তৃণমূলের নির্মল চন্দ্র রায়, বিজেপির জয়ন্ত কুমার রায়, বাম ফ্রন্টের সিপিএম প্রার্থী দেবরাজ বর্মণ। আলিপুরদুয়ার আসনে লড়ছেন তৃণমূলের প্রকাশ চিক বরাইক, বিজেপির মনোজ টিগ্গা, বাম ফ্রন্টের মিলি ওঁরাও। এই তিনটি আসনে আরও লড়ছেন ছোটখাটো রাজনৈতিক দল ও নির্দলীয় প্রার্থীরা।
আর আজ পশ্চিমবঙ্গের তিন আসনে ভোট দেবেন ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ১০৮ জন ভোটার। মোট ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে ৫ হাজার ৮১৪টি। এর মধ্যে স্পর্শকাতর কেন্দ্র হচ্ছে ৮৩৭টি।
প্রতিটি ভোটকেন্দ্রেই থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আরও থাকছে ১২ হাজার ৩১০ জন রাজ্য পুলিশ। নির্বাচন কমিশন স্পর্শকাতর ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ভোট দিতে গিয়ে এক বৃদ্ধা শুনেছেন- তিনি মারা গেছেন, আর ভোট দিতে না পেরে নিরাশ তিনি। কাগজে-কলমে মৃত হওয়ায় বাস্তবে জীবিত এই ভোটারের ভোট দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিভি৯ বাংলা।
ভারতে চলছে লোকসভা নির্বাচন। প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে আজ সকাল ৭ টায়। ভোটগ্রহণ শেষ হবে সন্ধ্যা ৬ টায়। চলমান এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের চাঁদমারি এলাকায় বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। উভয় পক্ষ থেকে ইট-পাটকেল ছোড়ার ঘটনা ঘটে। এতে একজন আহত হয়েছে। এবার পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। আজ প্রথম দফা। এই দফায় পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে তিনটি আসনের ভোট নেওয়া শুরু হয়েছে। আসন তিনটি হলো কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার আসন।