কালার ইনসাইড

ভিকি জাহেদ : আমাদের মিস্টার টুইস্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: 01/10/2020


Thumbnail

চার বছর আগের কথা। ধীরে ধীরে ইউটিউব বেশ জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে বাংলাদেশে।

২০১৬ সালের মার্চ মাস। ইউটিউবে বাংলাদেশী দর্শকরা প্রথমবারের মতো দেখলো টেলিভিশন পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভানকে। “মোমেন্টস” নামের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। হ্যা, বলতে গেলে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ধারার প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ছিলো “মোমেন্টস”। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ধারার স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নির্মাতা হিসাবে যার নাম প্রথমে আসবে তিনি হচ্ছেন “ভিকি জাহেদ”। বর্তমানে ইউটিউব সহ অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এখন অনেক প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা অভিনেত্রী নিয়মিত কাজও করছেন ইউটিউবের জন্য নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলোতে। ভিকি জাহেদ তার নির্মিত প্রতিটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে স্বকীয়তা ধরে রেখে নিজস্ব একটি স্টাইল তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। সম্প্রতি নির্মাতা ভিকি জাহেদ কথা বলেছেন বাংলা ইনসাইডারের সাথে। প্রথমদিকের প্রতিবন্ধকতা, বর্তমান ব্যস্ততা সব নানা দিক উঠে এসেছে আলোচনায়। বাংলা ইনসাইডারের পাঠকদের জন্য থাকলো সাক্ষাৎকারটির চুম্বক অংশ।

 

বাংলা ইনসাইডারঃ নির্মাতা হিসাবে আপনার শুরুর দিকের ফ্ল্যাশব্যাক ও প্রতিবন্ধকতা।

ভিকি জাহেদঃ শুরুর দিকে প্রতিবন্ধকতাই বেশি ছিলো। ওই সময়টাতে বাইরে থেকে এসে সাপোর্ট করার মতো কেউ ছিলো না, শুধুমাত্র আমার ওই সময়ের টিম মেম্বার যারা ছিলো তাদের অনুপ্রেরণাই ছিলো সামনে আগানোর রসদ। আর্থিকভাবে সহায়তা করার মতো বা যদি বলি প্রডিউসার এই সাপোর্টটা ছিলো না ওই সময়টাতে। বাণিজ্যিকভাবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নামে যে কিছু হতে পারে এমন ভাবনাও ছিলো না কারো মাঝেই। আমার যে টিমটা ছিলো আমরা ওই সময়টাতে বাণিজ্যিকভাবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বানানোর আগে নিজেরা কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বানিয়েছিলাম। নিজেরা নিজেরা টাকা দিয়েই টিম ওয়ার্কটা চালিয়ে গিয়েছিলাম। একটা সময় বেশ হতাশা ভর করেছিলো আমাদের মাঝেও। ওই সময়ের একটা ঘটনা যদি বলি, একদিন শিল্পকলায় আমি ও আমার বন্ধু সিনেমাটোগ্রাফার বিদ্রোহী দীপন হতাশ হয়ে ভাবছিলাম যে আমাদের হয়তো এসব ছেড়ে দেয়াটাই ভালো হবে। একটা গল্প বেশ কিছুদিন ধরেই মাথায় ঘুরছিলো তখন, সবকিছু ছেড়ে দেবার আগে ভাবলাম শেষ চেষ্টা হিসাবে কিছু একটা করি। টিমের সবার সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়েই আমরা “মোমেন্টস” এর শুটিং করে ফেলি। ওই জায়গা থেকে আমি বেশ ভালো একটা শিক্ষাও পেয়েছিলাম, “যদি তুমি কোনো কিছুতে সততার সাথে লেগে থেকে তোমার বেষ্ট ইফোর্টটা দাও তাহলে প্রকৃতিও তোমাকে সাহায্য করবে”। তারপরে বেশ ভালো সাড়া পেলাম। টাইগার মিডিয়াতে রিলিজের পরে দর্শকদের ভালোবাসা আর প্রতিক্রিয়া পেয়ে আমাদের টিমের সবার কষ্ট দূর হয়ে গিয়েছিলো। এরপর অনেকেই শুরু করলেন বাণিজ্যিকভাবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ। অনেক সেলিব্রেটি অনেক বড় বড় পরিচালকেরা শুরু করলেন বাণিজ্যিক ধারার স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই ধারাটিকে সমৃদ্ধ করতে। প্রডিউসাররা এই জায়গাতে আসতে শুরু করলেন। আস্তে আস্তে আমাদের বাজেটও বাড়তে শুরু করলো। এখন তো আমরা সবাই বেশ ভালো ভালো কন্টেন্ট বানাচ্ছি। এ পর্যন্ত আমার মুক্তি পাওয়া শর্টফিল্মের সংখ্যা প্রায় ২৫ টি, নাটকের সংখ্যা প্রায় ৭ টি এবং বেশ কয়েকটি আলোচিত মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করতে পেরেছি।

 

বাংলা ইনসাইডারঃ আপনার সবগুলো কাজের মধ্যে আপনার প্রিয় কাজ কোনটি এবং কেন?

ভিকি জাহেদঃ প্রিয় কাজ ওভাবে বলতে গেলে দুটি কাজের কথা বলতে হবে, কারণ এখন যেহেতু আমি এখন নিয়মিত টেলিভিশনের জন্যও বানাচ্ছি। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে আমি যদি বলি আমার প্রিয় কাজ হচ্ছে “মায়া”, কারণ ওই কাজটার সময় আমার বাবা মারা যায়। সব মিলিয়ে ওই সময়টাতে বেশ ইমোশনাল অবস্থায় ছিলাম আমি এবং আমি মনে করি এই কাজটি আজীবন আমার কাছে প্রিয় হয়ে থাকবে। যদিও নিজের কাজ খুব একটা দেখা হয়না কিন্তু এখনও মাঝে মাঝে আমি কাজটা দেখি, গল্পটাও বেশ ভালো একটা গল্প ছিলো। আর টেলিভিশনের ক্ষেত্রে আমার প্রিয় কাজের নাম বলতে গেলে “রেহনুমা”। যেহেতু আমি একটু স্পিরিচুয়াল বা ওই ধরণের একটা প্রেমের গল্প বলতে চাচ্ছিলাম, সেই জায়গা থেকে “রেহনুমা” হচ্ছে আমার খুব প্রিয় একটা কাজ।

বাংলা ইনসাইডারঃ এখনও যে কাজটার জন্য আপনার কাছে দর্শক প্রতিক্রিয়া আসে।

ভিকি জাহেদঃ “মায়া” স্বল্পদৈর্ঘ্যটির শুটিং এর সময়ের একটা মজার ঘটনা বলি। ওখানে একটা দৃশ্য ছিলো যে নায়কটি নায়কাকে ফোন দিচ্ছে, আমি বলতে গেলে না বুঝেই আমার নাম্বারটা দিয়ে দিয়েছিলাম ফোন কলের দৃশ্যটাতে। ভেবেছিলাম ওই দৃশ্যে হয়তো ওভাবে কেউ বিষয়টা খেয়াল করবেনা। পরবর্তীতে মায়া রিলিজের পরে প্রচুর ফোন আসতে থাকে, নাম্বারটা প্রায় বন্ধই করে দিতে হয় আমাকে। এটা ছাড়াও মায়া স্বল্পদৈর্ঘ্যটির জন্য বেশ ভালো দর্শক প্রতিক্রিয়া এখনো আসে। পাশাপাশি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম “হৈচৈ” তে আমার “অক্ষর” স্বল্পদৈর্ঘ্যটি থাকায় ওই স্বল্পদৈর্ঘ্যটি নিয়েও বেশ ভালো প্রতিক্রিয়া এখনও পাই।

বাংলা ইনসাইডারঃ আপনার প্রিয় জনরা কি?

ভিকি জাহেদঃ যদিও আমার বেশিরভাগ কাজ রোমান্টিক ধাচের এবং অনেকেই আমাকে রোমান্টিক গল্পের পরিচালক হিসাবেই জানে, কিন্তু আমার পছন্দের জনরা হচ্ছে থ্রিলার। আমি থ্রিলার বেশ পছন্দ করি, থ্রিলার সিনেমা প্রচুর দেখা হয় এবং থ্রিলার গল্প বেশ ঘুরপাক খায় মাথায়। আমার প্রায় সব কাজগুলোতেই কিন্তু বেশ টুইস্ট থাকে। থ্রিলার জনরা পছন্দ করার কারণেই হয়তো নিজের একটা সিগনেচার হিসাবে দাঁড়িয়ে গেছে।

বাংলা ইনসাইডারঃ ভিকি জাহেদের কাছ থেকে কি সামনে কখনো দর্শক হরর জনরার গল্প পাবে?

ভিকি জাহেদঃ হরর গল্প বানানোর অনেক ইচ্ছা থাকলেও আমি এখনই হরর বানাতে চাই না। কারণ আমার কাছে মনে হয় হরর গল্প কমেডি গল্পের থেকেও কঠিন। আমার কাছে মনে হয় সিনেমার সবচেয়ে কঠিক কাজটা হচ্ছে মানুষকে ভয় দেখানো এবং প্রকৃত ভয়টা দেখানো। এখানে সাউন্ড ইফেক্ট দিয়ে বা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক দিয়ে ভয় দেখানো না। আর এই ধরণের এনভায়রনমেন্টাল হরর বানানোটা বেশ কঠিন এবং সত্যি কথা বলতে গেলে হররের জন্য বেশ ভালো একটা বাজেটের দরকার হয়। হরর গল্পটা আসলে চাইলেই গোজামিল দিয়ে করা সম্ভব না, কারণ খুব ভালো সাউন্ড ডিজাইনার, ভালো সেট ডিজাইন, দুর্দান্ত অভিনয়, প্রস্থেটিক মেকআপ সহ আরো বেশকিছু জিনিস আছে যেখানে ছাড় দিতে গিয়ে হরর দেখিয়ে আমি মানুষ হাসাতে চাই না। সঠিক বাজেট আর খুব ভালো গল্প যদি কখনো পাই তাহলেই আমি হরর গল্পেও অবশ্যই কাজ করতে চাই। তবে সামনে আমার একটা টেলফিল্মের পরিকল্পনা চলছে যেটা অনেকটা প্রেত জনরার বা কিছুটা কাল্ট ঘরানার গল্প নিয়ে বলা যায়। হয়তো আগামী মাসে ওটার জন্য আমি শুটিং এ যাবো। সেক্ষেত্রে দর্শক কিছুটা হলেও আমার হরর টেস্টের আঁচ পাবে।

বাংলা ইনসাইডারঃ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র কবে বানাচ্ছে ভিকি জাহেদ?

ভিকি জাহেদঃ আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশে এখন সিনেমা বানাবার জন্য বেশ শক্ত একটা সময় যাচ্ছে। কারণ যেহেতু আমার প্রথম সিনেমা তাই আমি চাইবো একটু নিরাপদ পরিবেশ। তাছাড়া গল্প বলাই যেহেতু আমার কাজ তাই সেটা সিনেমাতে হোক, নাটকে হোক বা স্বল্পদৈর্ঘ্য হোক গল্প বলে যেতে চাই। তাছাড়া এখন তো অনেক ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আছে, বেশ ভালো ভালো ওয়েব সিরিজ হচ্ছে ওখানেও কাজ করছি আর করতে চাই সামনের দিনগুলোতেও। তবে যখন ভেতর থেকে আমার মনে হবে যে এখন আমার সিনেমাটা বানানো উচিত হয়তো সিনেমার কাজটা তখন শুরু করে দিতে পারি।

বাংলা ইনসাইডারঃ ভিকি জাহেদের বর্তমান ব্যস্ততা ও সামনের দিনগুলোর পরিকল্পনা।

ভিকি জাহেদঃ বর্তমান ব্যস্ততা বলতে গেলো এখন একটু টেলিভিশনে সময় দিচ্ছি। আমি বরাবরই একটু এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। আমি দেখছিলাম যে বেশ কিছুদিন ধরেই একই ধাচের নাটক হচ্ছিলো এবং কমেডি জনরার কাজ একটু বেশি মাত্রায় হচ্ছিলো। এমন একটা ধারনাও চলে এসেছিলো যে শুধু কমেডি নাটক হলেই মানুষ দেখবে। এই অবস্থাটা পরিবর্তন করার জন্যই আসলে আমার কিছু পরিকল্পনা আছে, চেষ্টা করছি একটু ভিন্ন ভিন্ন ধরণের কাজ করতে। কারণ আমাদের দেশের নাটকের ইতিহাসটা কিন্তু খুব সমৃদ্ধ। আমরা যদি দেখি হুমায়ূন আহাম্মেদ এর নাটক বা ২০০০ পরিবর্তী সময়ের যে নাটকগুলো দেখে আমরা বড় হয়েছি ওই নাটকগুলোর খুব ভালো গল্প ছিলো। প্রতিটি পরিচালকের আলাদা একটা দর্শন ছিলো। মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ গোনার দিন আর দর্শক কি ভাববে এসব চিন্তা না থাকায় পরিচালকগন নিজেদের দর্শন থেকে নিজেদের স্বাধীনতা থেকে উপহার দিতেন অসাধারণ সব নাটক। কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে যে এখনকার কাজগুলোতে ওই জিনিসটা দেখা যায় না। হয়তো দর্শকরাই এমনটা চায়, পরিচালকরা প্রায় সবাই ট্যালেন্টেড আমাদের এখানে কিন্তু দর্শক যা চায় ওভাবে দিতে গিয়ে আমরা আমাদের দর্শনের জায়গা থেকে সরে গিয়েছি অনেকটাই। আমি নাটকে আমার কাজগুলোর মাধ্যমে ওই জিনিসটা ধরে রাখার চেষ্টা করবো। ভ্যালেন্টাইনে “রেহনুমা”, ঈদে “নির্বাসন” এই কাজগুলোর মাধ্যমে সেই চেষ্টাটা চালিয়ে যাচ্ছি। চ্যানেল আইয়ের জন্মদিনে “জন্মদাগ” আসছে এবং “ইরিনা” নামে আমার নতুন আরেকটা কাজ সামনে আসছে। চেষ্টা করছি নিজের জায়গা থেকে কাজটা করে যেতে।

 

বাংলা ইনসাইডারঃ আপনার চোখে নতুন প্রজন্মের নির্মাতাদের সমস্যা ও সম্ভাবনা।

ভিকি জাহেদঃ সমস্যা আগে যেটা ছিলো যে প্রডিউসাররা নতুনদের ওপরে ওভাবে ভরসা রাখতে পারতেন না, টেকনোলজিক্যাল জিনিসগুলোর ব্যবহার সেভাবে করতে পারতো না নতুনরা। পাশাপাশি নতুনদের জন্য ক্যামেরা লাইট এসব ম্যানেজ করে শুটিং এ যাওয়াটাও একটু কষ্টসাধ্য ছিলো।। কিন্তু ওই সমস্যা কাটিয়ে এখন আবার নতুন কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। এখন মোবাইলেই চাইলে অনেক ভালো শুটিং করা যায়, পাশাপাশি এখন টেকনোলজিক্যাল জিনিসগুলোর সহজলভ্যতায় যে যেভাবে পারছে সেভাবে কন্টেন্ট বানাচ্ছে। যার ফলে নতুনদের উপরে দর্শকদের চাপ অনেক বেশি থাকে। যেমন একজন নতুন নির্মাতার কন্টেন্ট ১০ জন মানুষ দেখছে এবং হয়তো নেগেটিভ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। কিন্তু যে ১০ জন দেখে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে হয়তো তার নির্মিত কন্টেন্টটি হয়তো তাদের জন্য না। কিন্তু যদি তরুণ নির্মাতা মনে করে ওই ১০ জন দর্শকের জন্য তাকে পরিবর্তিত হতে হবে বা তার আদর্শের জায়গা পরিবর্তন করতে হবে তাহলেই কিন্তু নতুন পরিচালকটি তার জায়পা থেকে পিছিয়ে গেলো, ধীরে ধীরে তার স্বকীয়তা নষ্ট হয়ে যাবে। আরেকটা জিনিস হচ্ছে যে ওই ১০ জন দর্শককেও আপনি ফেলে দিতে পারবেন না। ধীরে ধীরে কাজ করতে করতে একটা সময় হয়তো তার একটি দর্শক শ্রেনী তৈরী হবে। এছাড়া নতুন পরিচালকদের উপরে প্রডিউসারদের একটা অদৃশ্য প্রেশার কাজ করে থাকে। দিনশেষে নতুনেরা তাদের স্বকীয়তা ধরে না রাখলে আমাদের নতুন কোনো মোস্তফা সারোয়ার ফারুকী হয়তো তৈরী হবে না, আমাদের একজন নতুন রেদোয়ান রনি বা আশফাক নিপুন তৈরী হবে না। তবে হতাশ হয়ে গেলে চলবে না, ভিউ একটা মনস্তাতিক চাপ মাত্র। সব দর্শকের কথা চিন্তা না করে শুধু নিজের দর্শনটা ঠিক রাখতে হবে এবং কাজ করে যেতে হবে।

বাংলা ইনসাইডারঃ ধন্যবাদ ভিকি জাহেদ আপনাকে। সামনের দিনগুলোতে আপনার নতুন নতুন এক্সপেরিমেন্ট অব্যাহত থাকুক, সমৃদ্ধ হোক আমাদের দেশীয় কন্টেন্ট দুনিয়া।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭