নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৫ পিএম, ১০ এপ্রিল, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন। কোটা আন্দোলন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আজ এক স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন,‘ দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি বলেছেন তাতে তারা কান দিচ্ছেন না । আশে পাশে কি বলছেন তা নিয়ে লাফাচ্ছেন । আসলেই কোটা না, ওনাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন। এখন তাই মনে হচ্ছে।
১৯৭২ সালে ছিল ২০ ভাগ সাধারণ কোটা, ৪০ ভাগ জেলা কোটা, ৩০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ১০ ভাগ ছিল নারী কোটা।
১৯৭৬ সালে সাধারণ কোটা ৪০ ভাগ, ২০ ভাগ জেলা কোটা, ৩০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ১০ ভাগ ছিল নারী কোটা।
১৯৮৫ সালে সাধারণ কোটা ৪৫ ভাগ, ১০ ভাগ জেলা কোটা, ৩০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ১০ ভাগ ছিল নারী কোটা এবং ৫ ভাগ উপজাতি কোটা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৯৭ সালের পরিপত্রে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।২০১২ সালে প্রতিবন্ধীদের জন্য ১% কোটা বরাদ্দ করা হয়।
কোটা প্রথা রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় বিদ্যমান বৈষম্য দূর করার জন্যই, বৈষম্য তৈরী করার জন্য নয়। এই বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের শুরু থেকেই কোটা প্রথা ছিল।
কোটা প্রথার পক্ষের কয়েকজন ফোন করে বললো, আন্দোলনকারীরাতো সংখ্যায় বেশি। বললাম সমস্যা কি ,মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সাড়ে সাত কোটি বাঙালির মধ্যে মাত্র ২ লক্ষ সাহসী ও দেশপ্রেমিক যুদ্ধে গিয়েছিলো। যাদের অবদানে আজকের এই বাংলাদেশ। তাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশে বসেই আজ তাদেরকে চরম অপমান করা হচ্ছে। তাদেরকে একটু সুযোগ সুবিধা দিলে এই বিবেকবানদের বিবেকে বাজে, কিন্তু তাদের অর্জিত দেশে বাস করতে অনেক আরাম। সুতরাং সংখ্যায় কম হলেও আমাদের আন্দোলনও চলবে’।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।