মোবাইলের প্রতি শিশুদের আসক্তি বরাবরই ছিল। এখন তা আরও বাড়ছে। কখনও পড়াশোনা কিংবা গেম খেলার জন্য আবার কখনও ইউটিউব দেখার জন্য তারা ফোনে মুখ গুঁজে বসে থাকছে। ফলে এর কুপ্রভাব পড়ছে শিশুদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর।
আরো পড়ুন...১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ছিলো প্রশ্নবোধক। তারা সব কিছু জানতো। সব জানার পরও খুনীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। আগস্ট ট্রাজেডি কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ইউজিন বোস্টারের তারবার্তায়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের পর ঢাকার মার্কিন দূতাবাসকে ঘিরে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া প্রশ্নে একটি অস্বাভাবিক অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ ‘আশ্রয় প্রার্থনার অনুরোধ’ শিরোনামে বোস্টার যে তারবার্তাটি পাঠান তা হুবহু এরকম:
আরো পড়ুন...জাতির পিতাকে স্বপরিবারে নির্মম হত্যাকাণ্ডে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিলো নজিরবিহীন। সেনা অভ্যুত্থান সম্পর্কে আগাম কোন তথ্যই দিতে পারেনি গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। গোয়েন্দা ব্যর্থতার স্বরূপ উন্মোচন করেছেন মনজুরুল আহসান বুলবুল ‘পনেরো আগস্টের নেপথ্য কুশীলব’ গ্রন্থে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে এর কিছু অংশ প্রকাশ করা হলো]
আরো পড়ুন...১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিকভাবে যেমন খুব একটা প্রতিবাদ দেখা যায়নি, ঠিক তেমনি প্রজাতন্ত্রের সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যেও কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। বঙ্গবন্ধু সরকারের সময়ে সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর মোশতাক সরকারের প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী হিসেবে প্রশাসনে বিনাদ্বিধায় কর্মরত হয়েছিলেন। এদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী পরিষদ সচিব এইচ টি ইমাম এবং বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর এইচ টি ইমাম খন্দকার মোশতাক সরকারের যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছিল, সে মন্ত্রিসভার শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন।
আরো পড়ুন...বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরসরি জড়িত ছিল, তার প্রমাণ পাওয়া যায় রাষ্ট্রদূত ইউজিন বোস্টারের গোপন প্রতিবেদন থেকে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে একটি দূতাবাস কিভাবে একটি হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে- তার একটি জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো ইউজিন বোস্টারের এই প্রতিবেদনটি। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেরাই স্বীকার করেছে, বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা তারা জানতো এবং বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল।
আরো পড়ুন...কবি মৌলি দাসের একটি কবিতা পড়েছিলাম। কবিতাটির শিরোনাম ছিল ‘মা, তোমার সমর্পণে’। কবি মৌলি দাস তার নিজের জন্মদাত্রীকে নিয়ে লিখেছিলেন কবিতাটি। তিনি লিখেছিলেন, ‘মা, আজকের এই বিশেষ দিনটাকে/ করি তোমায় সমর্পণ/ সহ্যের অতীত যন্ত্রণা সয়ে/ পরোয়া না করে মৃত্যুকে/ করেছিলে, আমার ভূমিষ্ঠ হওয়াকে সমর্থন।’ কবি মৌলি দাস একজন জন্মদাত্রী, সন্তানকে গর্ভে ধারন করা মা’কে তার কবিতায় যে সন্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন, তাতে সে মায়ের সম্মানের স্থানটা অতি উচ্চ শিখরে আরোহন করেছে। কিন্তু এমন এক মা, মাতা; যিনি নিজ গর্ভে ধারণ না করেও হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি সন্তানকে স্নেহ, মায়া, মমতা দিয়ে জাগিয়ে তুলেছেন; যিনি জন্ম দিয়েছেন একটি স্বাধীন ভূখন্ডের, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের- সেই মা, মাতার সম্মানের আসনটা কোথায় থাকা উচিৎ?
আরো পড়ুন...বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের একটি বড় সময় কাটিয়েছেন কারাগারে। কারাগারে থাকা অবস্থায় তার স্মৃতিচারণ নিয়ে একটি অনন্য গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। ‘কারাগারের রোজনামচা’এই গ্রন্থটিতে পাওয়া যায় কারাগারে বঙ্গবন্ধু কি অমানবিক ও দুঃসহ জীবন কাটিয়েছেন। ‘কারাগারের রোজনামচা’গ্রন্থটিতে ১৯৬৬ সালের আগস্টে বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনের বিশদ বিবরন পাওয়া যায়। শোকের মাস আগস্টে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা ধারাবাহিকভাবে কারাগারের ‘কারাগারের রোজনামচা’এর স্মৃতিময় আগস্টের অংশটুকু প্রকাশ করছি।
আরো পড়ুন...আজ জনাব আইয়ুব সাহেব তাঁর ‘কলোনি’ পূর্ব পাকিস্তান দেখতে আসবেন। মাঝে মাঝে মাইকের শব্দ আসে, হাওয়াই আড্ডায় যেয়ে পাকিস্তানের ‘লৌহ মানবকে’ সাদর অভ্যর্থনা জানাবার অনুরোধ। জনসাধারণ স্বইচ্ছায় যাবে কিনা এ সম্বন্ধে আমার সন্দেহ আছে! তবে ছোট খাঁ সাহেব টাকায় ভাড়া করে কিছু লোক নেবার চেষ্টা করবেন।
আরো পড়ুন...শোকের মাস আগস্ট পালিত হচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে যে অন্ধকার যাত্রা শুরু হয়েছিল সেই যাত্রাপথে কার কি ভূমিকা ছিল তা এখন খুঁজে বের করা দরকার। ৭৫’ এর হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। তবে এই হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রকারীদের এখনো বিচার হয়নি।
আরো পড়ুন...কিছু কিছু জন্ম আছে- যে জন্ম মৃত্যুকে হার মানিয়ে চিরঞ্জীব হয়, মত্যুর মধ্য দিয়ে আমৃত্যু বেঁচে থাকার অমরত্ব লাভ করে। যেসব স্বপ্নদ্রষ্টা, কর্মঠ মানুষের জন্মের কল্যাণে ধরনী ধন্য হয়; যেসব মানুষের কীর্তিগাঁথা গণমানুষের মুখে মুখে, অন্তরে অন্তরে ছড়িয়ে যায়; যেসব মানুষেরা আজীবনের জন্য ইতিহাস হয়ে জাতির ভাগ্য রচনা করেন
আরো পড়ুন...কয়েদিদের ধারণা, আমি ছাড়া পেলে ওদের মুক্তিরও একটা সম্ভাবনা আছে। একজন কয়েদি কিছুদিন পূর্বে ২০ বৎসর সাজা খেটে মুক্তি পেয়েছিল, তিন বৎসরের মধ্যেই আবার ২৫ বছর জেল নিয়ে ফিরে এসেছে। খবর নিয়ে জানলাম, যারা তাকে খুনের মামলায় সাক্ষী দিয়ে জেল দিয়েছিল তারা খুব প্রভাবশালী লোক।
আরো পড়ুন...বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের একটি বড় সময় কাটিয়েছেন কারাগারে। কারাগারে থাকা অবস্থায় তার স্মৃতিচারণ নিয়ে একটি অনন্য গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। ‘কারাগারের রোজনামচা’এই গ্রন্থটিতে পাওয়া যায় কারাগারে বঙ্গবন্ধু কি অমানবিক ও দুঃসহ জীবন কাটিয়েছেন। ‘কারাগারের রোজনামচা’গ্রন্থটিতে ১৯৬৬ সালের আগস্টে বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনের বিশদ বিবরন পাওয়া যায়। শোকের মাস আগস্টে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা ধারাবাহিকভাবে ‘কারাগারের রোজনামচা’এর স্মৃতিময় আগস্টের অংশটুকু প্রকাশ করছি।
আরো পড়ুন...বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের একটি বড় সময় কাটিয়েছেন কারাগারে। কারাগারে থাকা অবস্থায় তার স্মৃতিচারণ নিয়ে একটি অনন্য গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। ‘কারাগারের রোজনামচা’এই গ্রন্থটিতে পাওয়া যায় কারাগারে বঙ্গবন্ধু কি অমানবিক ও দুঃসহ জীবন কাটিয়েছেন।
আরো পড়ুন...বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের একটি বড় সময় কাটিয়েছেন কারাগারে। কারাগারে থাকা অবস্থায় তার স্মৃতিচারণ নিয়ে একটি অনন্য গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। ‘কারাগারের রোজনামচা’ এই গ্রন্থটিতে পাওয়া যায় কারাগারে বঙ্গবন্ধু কি অমানবিক ও দুঃসহ জীবন কাটিয়েছেন।
আরো পড়ুন...বড় আশ্চর্য লাগছে। মোনায়েম খান সাহেব কিছুদিন একেবারেই চুপচাপ। একটাও হুমকি ছাড়েন নাই, পিন্ডি থেকে এসে। সর্বদলীয় সভা জনাব নূরুল আমীন সাহেবের বাড়িতে হয়েছে। নিম্নতম কর্মসূচির ভিত্তিতে আন্দোলনে আমার আপত্তি থাকার কোনো কারণ নাই। কিন্তু আন্দোলন করার নেতা কেউই নন।
আরো পড়ুন...শুরু হল শোকের মাস আগস্ট। শোকের মাস এলেই আমরা ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কারা হত্যা করেছিল, কেন হত্যা করেছিল কিংবা এর পিছনে কি ষড়যন্ত্র রয়েছে গবেষণা এবং আলোচনা আরও বহুদিন অব্যাহত থাকবে। আমরা জাতির পিতার হত্যার বিচার পেয়েছি। কিন্তু হত্যার নেপথ্যে যে ষড়যন্ত্র এবং এই হত্যাকারীদের পিছনে যে কুশীলব তাদেরকে এখন পর্যন্ত চিহ্নিত করতে পারিনি।
আরো পড়ুন...‘জন্মদিন আসে বারে বারে/ মনে করাবারে/ এ জীবন নিত্যই নূতন/ প্রতি প্রাতে আলোকিত/ পুলকিত/ দিনের মতন।’- জন্মদিন নিয়ে এই কয়টি লাইন লিখেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবিগুরুর কবিতার লাইনগুলো মনে করিয়ে দেয় আমাদের জাতীয় জীবনে অবদান রাখা কিছু মহৎ মানুষের কথা। তেমন এক মহৎ মানুষের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে নিবেদন করছি আরও কয়েকটি কবিতার পঙ্তি ‘মিষ্টি আলোর/ ঝিকিমিকি সবুজ ঘাসে ঘাসে/ স্নিগ্ধ হওয়ায় দুলিয়ে/ মাথা ফুলের কলি হাসে/ পাখির গানে পরিবেশে/ মায়াবি এক ধোঁয়া/ পেয়েছে ওরা তোমার/ শুভ জন্মদিনের ছোঁয়া।’
আরো পড়ুন...