৬৬ বছরের পুরনো চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত ছয় দশকে ধীরে ধীরে শয্যা বাড়লে ও জনবল কাঠামো রয়ে গেছে ৫ দশকের আগের মতো। সেই পাঁচশো শয্যার জনবল দিয়েই চলছে হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম। সেখানেও রয়েছে ঘাটতি। ৫শ’ শয্যার জন্য চমেকের অনুমোদিত ২ হাজার ৩৪৭ পদের বিপরীতে শূন্যপদ রয়েছে ৩২৮টি। চিকিৎসক, নার্সের ঘাটতি ছাড়াও হাসপাতালে রয়েছে পর্যাপ্ত সংখ্যক তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর অভাব। তবে লোকবলের ঘাটতি থাকলেও গত দুই বছরে বেড়েছে সেবার পরিমাণ।
আরো পড়ুন...আধুনিকতার ছোঁয়ায় গরুর লাঙলে চাষ অনেকটা কমে গেছে। যে কারণে কৃষকদের বিকল্প পথে চাষাবাদ করতে হচ্ছে। আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহারে গরুর টানা লাঙল, মই এখন তেমন একটা চোখে না পড়লেও ট্রাক্টর বা পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করা জমির উঁচু-নিচু অংশ বা চাকার দাগ সমান করতে গরুর পরিবর্তে মই টানছে মানুষ। মইয়ে হালকা কিছু ওজন দিয়ে তা দু'জন কিংবা একজন টেনে জমির প্রয়োজনীয় অংশ দ্রুত সমান করা যায়।
আরো পড়ুন...প্রতিদিনই মেয়ে শিশুর প্রতি নির্যাতনের ধরণ পাল্টাচ্ছে। এখন যে সকল মেয়ে শিশুরা সহিংসতার স্বীকার হচ্ছে, হয় তাদের বাবা প্রবাসী, না হয় বাবার সঙ্গে বিরোধে মেয়েকে হয়রানি। আবার এমনও দেখা যাচ্ছে স্কুল কিংবা কলেজের নিরাপত্তা প্রহরীর অল্লীল কথা-বার্তার স্বীকার হচ্ছে। বাদ পরছে না শিক্ষকের যৌন হয়রানির হাত থেকে। আর ভার্চুয়াল জগতে হয়রানির অন্ত নেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আইডি হ্যাক করা, পাসওয়ার্ড চুরি করে অ্যাকাউন্টের দখল নেওয়া (আইডি হ্যাক)।
আরো পড়ুন...জানা গেছে, চাঁপাইনবাগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসের সামনে গড়ে ওঠা মার্কেটেই পাসপোর্ট দালালদের আনাগোনা। দোকানের সামনে ফেস্টুনে লেখা- নতুন পাসপোর্ট প্রসেসিং ও নবায়নের কাজ করা হয়। এ পাসপোর্ট অফিসে ঢুকতে ডান পাশেও গড়ে উঠেছে মার্কেট। সেখানেও লেখা- এখানে ব্যাংক ড্রাফট ও পাসপোর্টের ফরম পূরণ করা হয়। পাসপোর্ট অফিসের সমানের মার্কেটে ছয়টি এবং ডান পাশের মার্কেটে দুই দোকানে পাসপোর্ট দালালির কারবার চলে।
আরো পড়ুন...‘বাকশাল’ ব্যবস্থা প্রনয়ণ এবং জাতীয় সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীকে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রসহ তাদের অুনসারীরা ইতিহাসের কালো অধ্যায় হিসেবে অভিহিত করলেও- এর একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। যে কারণটি ছিল দেশ গঠনের দ্বিতীয় বিল্পব এবং হানাহানি, লোভ-লালসা থেকে অবসান। স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে নিবেদিত। ঠিক তখনও সক্রিয় ছিলো এই দেশবিরোধী চক্র। নিজেদের দেনা-পাওনা-চাহিদা পূরণ না হওয়ায় ভেতরে ভেতরে ফুঁসে ওঠতে থাকে এই চক্রটি। ওই সময়ে চক্রটি সরকার হঠানোর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে ওঠে। বর্তমান বাংলাদেশেও এই চক্রটি এখনও বিদ্যমান।
আরো পড়ুন...১৯৬৯ এর গণঅভ্যূত্থান এর পটভূমি নিয়ে ভাবলে প্রথমেই চলে আসে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের কথা। সেই সময়গুলোতে অনবরত প্রচার করা হতো যেইসব কথা তার মূল কথা হলো- "ইংরেজ শাসন থেকে মুক্তির চেয়ে হিন্দু জাতীয়তাবাদের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত হয়ে ইসলামী মূল্যবোধ ও আদর্শের আলোকে পূর্ণ আত্মনিয়ন্ত্রণ ও আত্মবিশ্বাসের আকাঙ্ক্ষাই ছিলো পাকিস্তান আন্দোলনের মূল কথা।
আরো পড়ুন...আগে গভীর নলকূপ বসানোর জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসা থেকে অনুমোদন নিতে হতো। আর প্রতি বছরে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে সেই লাইসেন্স নবায়ন করলেই ফুরিয়ে যেতো কাজ। কিন্তু এখন থেকে শুধু লাইসেন্স নবায়ন করেই পানি পবেনা নগরবাসী। এবার নলকূপ থেকে পানি তুললেই গুনতে হবে বাড়তি টাকা। সেই টাকা পরিমাপের জন্য প্রতিটা নলকূপে বসানো হবে মিটার ও। যদিও ওয়াসার দাবি— রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবহার করলে টাকা দিতেই হবে।
আরো পড়ুন...১৯৯২ সালের ১৯ শে জানুয়ারি ১০১ সদস্য নিয়ে শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠন করা হয় ঘাতক দালাল নির্মল কমিটি। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী প্রতিরোধ মঞ্চ, ১৪টি ছাত্র সংগঠন, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক জোট, শ্রমিক-কৃষক-নারী এবং সাংস্কৃতিক জোটসহ ৭০টি সংগঠনের সমন্বয়ে পরবর্তীতে ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২ সালে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি গঠিত হয়। সর্বসম্মতিক্রমে এর আহ্বায়ক নির্বাচিত হন জাহানারা ইমাম।
আরো পড়ুন...পিঠা-পুলি বানাতে আখ কিংবা খেজুর গুড়ের কোন জুড়ি নেই। কিন্তু এবার সেই জায়গা দখল করে নিচ্ছে অযত্ন অবহেলায় বেড়ে ওঠা গোলপাতার গুড়। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার পাখিমারা গ্রামে বানিজ্যিক ভাবে উৎপাদন হচ্ছে এ গুড়। নোনা পানি গাছ হিসেবে গোল পাতার পরিচয় থাকলেও দীর্ঘকাল থেকে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা গোলগাছ থেকে রস সংগ্রহ করে স্বল্প পরিসরে গুড় তৈরী করতেন।
আরো পড়ুন...আজও পৃথিবীতে ৪০ ভাগ মানুষ মানবেতর জীবন-যাপন করছে কেবল মাত্র খাদ্যের অভাব-অনটনে আর ক্ষুধা-তৃষ্ণার পাহাড় সম সমস্যায়। ক্ষুধা নিবারণের জন্য এক বেলাও পর্যাপ্ত খাবার জুটে না তাদের পাতে। সবজিটা সুন্দর নয় এই বলে ফেলা দেয়া হচ্ছে। রান্না ভালো হয়নি, তাই ছুড়ে ফেলে দেয়া হচ্ছে। আর এইভাবে শুরু হয় খাদ্য অপচয়।
আরো পড়ুন...পৌষের শেষলগ্নে হিমেল হাওয়ায় কেঁপেছে পুরো বাংলাদেশ। একদিকে কনকনে ঠান্ডা বাতাস অন্যদিকে কুয়াশার দাপট এই ছিলো পৌষের শেষ মুহুর্তে রাজধানীসহ সারাদেশের চিত্র। পৌষ কে বিদায় জানিয়ে প্রকৃতিতে এলো মাঘের আগমন। আজ পহেলা মাঘ ১৪২৯ সাল। ষড় ঋতুর হিসেবে পৌষ-মাঘ এই দুইমাস হলো শীতকাল। পৌষে সাধারণত হালকা হিমেল হাওয়া থাকে এবং হাড় কাঁপানো শীতের আগমন ঘটে মাঘে
আরো পড়ুন...বর্তমানে এখানে বেশ কয়েকটি হরিণ,উট পাখি,ময়ুর,বানর রয়েছে। দিঘির জলে ডানা ঝাপটে ভাসতে দেখা যায় রাজা হাঁস ও পেচি হাঁস। ডাহুক ও পানকৌড়ির দেখা মেলে দীঘির পাড়ে। রয়েছে শত শত কবুতর। শীতকালে অতিথি পাখির কলকাকলিতে মূখর হয়ে ওঠে । দিঘির স্বচ্ছ জলে রয়েছে রুই,কাতলসহ নানা প্রজাতের মাছ। টিকিট কেটে মৎস্য শিকারীদের এসব মাছ শিকার করতে দেখা যায়।
আরো পড়ুন...দ্বীপের বাসিন্দা আব্দুল করিম বলেন, পর্যটকরা দ্বীপে আসলেই অনেকেই প্লাস্টিকের বোতল, চিপস ও জুসের প্যাকেট সৈকতের বালিয়াড়িতে ফেলে দেয়। আর আমরা এসব পরিত্যক্ত প্লাস্টিকগুলো সংগ্রহ করে রাখি। এরই মধ্যে এক সপ্তাহে ৫ বস্তা প্লাস্টিক সংগ্রহ করেছি। এখন এসব প্লাস্টিক জমা দিয়ে ব্যাগ ভর্তি বাজার করে ঘরে নিয়ে যাব। বেলা ১২টা না বাজতে দ্বীপের মেরিন পার্ক এলাকা মানুষে ভরে যায়।
আরো পড়ুন...১০ই জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধের ধারাবাহিক ইতিহাসের একটি অনন্য মাইলফলক। এদিন পূর্ণতা পায় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
আরো পড়ুন...পৌষের শেষদিকে এসে শহরে বইছে কনকনে বাতাস। একদিকে প্রচন্ড শীত, অন্যদিকে চলছে বিয়ের মৌসুম। কম্পলিট স্যুট, টাই পরে ঘুরে বেড়ানোর এই যেনো উপযুক্ত সময়। তবে একটি কমপ্লিট স্যুটের সেট কিনতে কিংবা বানানোতে খরচ পড়ে যায় বেশ মোটা অংকের। তার উপর খুব অকেশনালি কিংবা সিজনালি পরা হয় এই ধরণের পোশাক। যার কারণে নয় থেকে দশ হাজার কিংবা আরো ভালো মানের দামী স্যুট কিংবা ব্লেজার পরা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মত। তবে চাইলে সাধ্যের মধ্যেও পাওয়া সম্ভব এইসব দামী ব্র্যান্ডের কোট,ব্লেজার কিংবা স্যুটের।
আরো পড়ুন...দেশে হত্যা, আত্মহত্যা, ধর্ষণ, চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস, ছিনতাই, প্রতারণা, ভূমিদখল, অর্থ ও মাদক পাচার, দুর্নীতি, চাঁদা ও টেন্ডারবাজি, কিশোর গ্যাং অপসংস্কৃতিসহ বিভিন্ন সামাজিক অপরামূলক অপতৎপরতার রাহুগ্রাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে না শান্তিকামী সাধারণ মানুষ। এ ধরনের সামাজিক অপরাধ, সামাজিক অবক্ষয় দ্রুতই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। ২০২২ সালে এ ধরনের অপরাধ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছিল বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সূত্র। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কিন্তু কেমন যাবে ২০২৩ সাল?
আরো পড়ুন...প্রতিটি বছর শুরু হয় নতুন নতুন উৎসাহ-উদ্দীপনা, আশা-ভরসা ও লক্ষ্য নিয়ে। বহমান নদীর মত সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবন ও প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনের স্রোতে এই উৎসা্হ- উদ্দীপনা ও কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনের মনোবল যেনো হারিয়ে না যায় এবং সফলতা অর্জনে যেনো অটুট থাকতে পারেন সেইজন্য গড়ে তুলতে পারেন কিছু ইতিবাচক অভ্যাস যা আপনাকে সাহায্য করবে নতুন বছরে নতুন উদ্দ্যেগে এগিয়ে যেতে।
আরো পড়ুন...