১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জিয়া। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বরের ঘটনা প্রবাহে দেখা যায় জিয়া ছিলেন একজন নিষ্ঠুর স্বৈরাচার এবং ঠান্ডা মাথার খুনী। তার অপকর্মের কিছু চিহ্ন পাওয়া যায় ‘মহিউদ্দিন আহমদের’ লেখা ‘জাসদের উত্থান পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ শিরোনামে গ্রন্তটি থেকে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে গবেষণাধর্মী গ্রন্থটির কিছু অংশ ধারাবাহিক প্রকাশ করা হলো:
আরো পড়ুন...সরকারি বাহিনীগুলোর আক্রমণের মুখে জাসদ ইতিমধ্যে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। ছিয়াত্তরের মার্চে রায়হান ফেরদৌস মধুর সঙ্গে সিরাজুল আলম খানের কিছু কথাবার্তা হয়। তৎকালীন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে মধু জানতে চেয়েছিলেন, জিয়ার সঙ্গে বোঝাপড়া করে দিশাহারা জাসদ কর্মীদের বাঁচানোর একটা উপায় বের করা যায় কি না।
আরো পড়ুন...সিরাজুল আলম খান যদিও পার্টি ফোরামের সমন্বয়কারী ছিলেন, তাঁর সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করা সম্ভব হতো না। ফোরামের কার্যকরী সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করতেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া। ২৬ নভেম্বর দুপুরে আনোয়ারের কাছ থেকে আম্বিয়া টেলিফোনে জানতে পারেন, ধানমন্ডিতে একটা ঘটনা ঘটে গেছে।
আরো পড়ুন...হ্যাঁ, প্রকৃতিতে শীতের বার্তা এসে গেছে। শরৎ ঋতুকে বিদায় দিয়ে হেমন্তের সময় চলছে। বইছে শীতের আংশিক আভাস। দূর্বা ঘাসে কিংবা গাছের কচি পাতায় মুক্তার মতো আলো ছড়িয়ে ভোরের শিশির জানান দিচ্ছে শীত আসছে। ঘন কুয়াশা ভেদ করে পূর্ব দিগন্তে সূর্যের উদয়।
আরো পড়ুন...১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জিয়া। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বরের ঘটনা প্রবাহে দেখা যায় জিয়া ছিলেন একজন নিষ্ঠুর স্বৈরাচার এবং ঠান্ডা মাথার খুনী। তার অপকর্মের কিছু চিহ্ন পাওয়া যায় ‘মহিউদ্দিন আহমদের’ লেখা ‘জাসদের উত্থান পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ শিরোনামে গ্রন্তটি থেকে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে গবেষণাধর্মী গ্রন্থটির কিছু অংশ ধারাবাহিক প্রকাশ করা হলো:
আরো পড়ুন...১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জিয়া। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বরের ঘটনা প্রবাহে দেখা যায় জিয়া ছিলেন একজন নিষ্ঠুর স্বৈরাচার এবং ঠান্ডা মাথার খুনী। তার অপকর্মের কিছু চিহ্ন পাওয়া যায় ‘মহিউদ্দিন আহমদের’ লেখা ‘জাসদের উত্থান পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ শিরোনামে গ্রন্তটি থেকে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে গবেষণাধর্মী গ্রন্থটির কিছু অংশ ধারাবাহিক প্রকাশ করা হলো:
আরো পড়ুন...১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জিয়া। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বরের ঘটনা প্রবাহে দেখা যায় জিয়া ছিলেন একজন নিষ্ঠুর স্বৈরাচার এবং ঠান্ডা মাথার খুনী। তার অপকর্মের কিছু চিহ্ন পাওয়া যায় ‘মহিউদ্দিন আহমদের’ লেখা ‘জাসদের উত্থান পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ শিরোনামে গ্রন্তটি থেকে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে গবেষণাধর্মী গ্রন্থটির কিছু অংশ ধারাবাহিক প্রকাশ করা হলো:
আরো পড়ুন...১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জিয়া। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বরের ঘটনা প্রবাহে দেখা যায় জিয়া ছিলেন একজন নিষ্ঠুর স্বৈরাচার এবং ঠান্ডা মাথার খুনী। তার অপকর্মের কিছু চিহ্ন পাওয়া যায় ‘মহিউদ্দিন আহমদের’ লেখা ‘জাসদের উত্থান পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ শিরোনামে গ্রন্তটি থেকে। পাঠকের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে গবেষণাধর্মী গ্রন্থটির কিছু অংশ ধারাবাহিক প্রকাশ করা হলো:
আরো পড়ুন...আজ ৩১ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী পালিত হবে হ্যালোইন ডে। ‘অল হ্যালোস’ইভ বা হ্যালোইন উৎসব খ্রিষ্টানদের অন্যতম প্রধান উৎসব। প্রতিবছর এদিন বিশ্বব্যাপী খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা উৎসবটি পালন করলেও বিগত কয়েক বছরে উৎসবটির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে এশিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে।
আরো পড়ুন...পাবনা অঞ্চলে মানব কল্যানে যারা কাজ করে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন স্যামসন এইচ চৌধুরী। তিনি তার কাজের মাধ্যমে এক কিংবদন্তী ইতিহাস তৈরী করেছেন। তিনি ১৯২৫ খ্রীষ্টাব্দে ২৫ শে সেপ্টম্বর গোপালগঞ্জের ওড়াকান্দি গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। ১৯৩০ খ্রীষ্টাব্দে চাঁদপুরের একটি মিশন স্কুলে তিনি তার পড়াশুনা শুরু করেন।
আরো পড়ুন...আমরা অনেকেই বাড়ির আঙিনায় বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করতে ভালোবাসি। এই চাষ গুলো বাণিজ্যিকভাবে না করলেও এগুলো দ্বারা পরিবারিক চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে অনেকের চাষ বাস করার ইচ্ছা থাকলেও জায়গার অভাবে তা করা হয় না।
আরো পড়ুন...যেকোনো প্রথমই খুব স্পেশাল। সহজে ভুলে যাওয়া যায় না। আর সেটা যদি হয় প্রথম ভালো লাগা বা প্রথম প্রেম, তাহলে সারাজীবনই তা মনে গেঁথে থাকে। প্রথম প্রেমে কোনো রকম অপরাধবোধ থাকেনা। প্রথম প্রেম হয় সতেজ, নির্মোহ। নির্ভেজাল অনুভূতির এই সম্পর্ক তাই মানুষ মনে রাখে আজীবন। প্রথম প্রেমে এমন এক অন্যরকম অনুভূতি থাকে, যা কখনোই আপনি কাউকে বলে বোঝাতে পারবেন না।
আরো পড়ুন...আজ স্ত্রীকে প্রশংসা করার দিন। প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের তৃতীয় রোববার স্ত্রীর প্রশংসা দিবস বা ‘ওয়াইফ অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে’ উদযাপন করা হয়। সচারচর ব্যস্ততা আর কাজের চাপে অনেক স্বামীই স্ত্রীকে ঠিকমতো সময় দিতে পারেন না, সেক্ষেত্রে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার জন্য আজ হতে পারে চমৎকার একটি দিন। একটু প্রশংসা করার মাধ্যমে স্ত্রীকে খুশি করে দিয়ে যেকোনো স্বামীর জন্যেই দিনটি হয়ে উঠতে পারে আনন্দময়। কারণ, কথায় আছে “ঘর শান্তি তো দুনিয়া শান্তি”!
আরো পড়ুন...মোবাইলের প্রতি শিশুদের আসক্তি বরাবরই ছিল। এখন তা আরও বাড়ছে। কখনও পড়াশোনা কিংবা গেম খেলার জন্য আবার কখনও ইউটিউব দেখার জন্য তারা ফোনে মুখ গুঁজে বসে থাকছে। ফলে এর কুপ্রভাব পড়ছে শিশুদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর।
আরো পড়ুন...১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিকভাবে যেমন খুব একটা প্রতিবাদ দেখা যায়নি, ঠিক তেমনি প্রজাতন্ত্রের সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যেও কোনো প্রতিবাদ দেখা যায়নি। বঙ্গবন্ধু সরকারের সময়ে সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর মোশতাক সরকারের প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী হিসেবে প্রশাসনে বিনাদ্বিধায় কর্মরত হয়েছিলেন। এদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী পরিষদ সচিব এইচ টি ইমাম এবং বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর এইচ টি ইমাম খন্দকার মোশতাক সরকারের যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছিল, সে মন্ত্রিসভার শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন।
আরো পড়ুন...বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরসরি জড়িত ছিল, তার প্রমাণ পাওয়া যায় রাষ্ট্রদূত ইউজিন বোস্টারের গোপন প্রতিবেদন থেকে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে একটি দূতাবাস কিভাবে একটি হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে- তার একটি জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো ইউজিন বোস্টারের এই প্রতিবেদনটি। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেরাই স্বীকার করেছে, বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা তারা জানতো এবং বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল।
আরো পড়ুন...কবি মৌলি দাসের একটি কবিতা পড়েছিলাম। কবিতাটির শিরোনাম ছিল ‘মা, তোমার সমর্পণে’। কবি মৌলি দাস তার নিজের জন্মদাত্রীকে নিয়ে লিখেছিলেন কবিতাটি। তিনি লিখেছিলেন, ‘মা, আজকের এই বিশেষ দিনটাকে/ করি তোমায় সমর্পণ/ সহ্যের অতীত যন্ত্রণা সয়ে/ পরোয়া না করে মৃত্যুকে/ করেছিলে, আমার ভূমিষ্ঠ হওয়াকে সমর্থন।’ কবি মৌলি দাস একজন জন্মদাত্রী, সন্তানকে গর্ভে ধারন করা মা’কে তার কবিতায় যে সন্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন, তাতে সে মায়ের সম্মানের স্থানটা অতি উচ্চ শিখরে আরোহন করেছে। কিন্তু এমন এক মা, মাতা; যিনি নিজ গর্ভে ধারণ না করেও হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি সন্তানকে স্নেহ, মায়া, মমতা দিয়ে জাগিয়ে তুলেছেন; যিনি জন্ম দিয়েছেন একটি স্বাধীন ভূখন্ডের, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের- সেই মা, মাতার সম্মানের আসনটা কোথায় থাকা উচিৎ?
আরো পড়ুন...