ইনসাইড টক


‘আমাদের সংসদীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর যে ক্ষমতা ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর একই ক্ষমতা’

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশীদ বলেছেন, কোনো দেশ অন্য আরেকটি দেশের শাসন ব্যবস্থা বা সাংবিধানিক ক্ষমতা নিয়ে কথা বলতে পারে না, অধিকার নেই। সে হিসেবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কথা বলা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপের সামিল।

আরো পড়ুন...
‘যুগপৎ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ব্যাপক জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চান তারা’

শেরাটন হোটেলের লিফটের ১৪ তলায় ওপেন টু দ্য স্কাই একটি জায়গা, ছাদের ওপর। সেখানে দেখলাম একটি মঞ্চ সংস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি- লেখা আছে। মঞ্চের ওপরে দাঁড়িয়ে আছেন কমরেড ফরহাদ মজহার, উন্নয়ন বিকল্প নীতিনির্ধারিনী গবেষণার কর্ণধার এবং আমাদের সতীর্ত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের কৃতি ছাত্র শওকত মাহমুদ। স্বাগত বক্তব্য রেখেছেন কমরেড ফরহাদ মজহার। সেখানে শওকত মাহমুদ একটি ইশতেহার পাঠ করেন- অর্থাৎ একাটি প্রস্তাবনা জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটির প্রস্তাবনা। সেখানে ড. ফারহাদ নামের একজন নারী সেখানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেছেন। তারপর সবাইকে নৈশভোজে আ্যপায়িত করা হয়েছে।

আরো পড়ুন...
‘হুমায়ুন ফরীদি বড় অভিনেতা হওয়ার পরেও তাকে পুরস্কৃত করা হয়েছে কম’

আমি সর্বপ্রথম ব্যক্তি হুমায়ুন ফরীদির প্রেমে মশগুল হয়েছি, পরে তার পারফর্মেন্সে মুগ্ধ হয়েছি। আমি তাকে অনুসরণ করিনা, অনুকরণ করি কিছু কিছু ক্ষেত্রে। তার এটিটিউড ভাইব আমার সাথে মিলে যায়। তার সাথে আমার কনভারসেশন মিলতো, মেন্টাল কানেকশন ছিল। তিনি বড় অভিনেতা হওয়ার পরেও তাকে পুরস্কৃত করা হয়েছে কম...

আরো পড়ুন...
‘আপনি যাই করেন, প্রতিবন্ধী মানুষদের বাদ দিয়ে কিছু করা যাবে না’

‘১৯৯২ সাল থেকে এই সংগঠনের মাধ্যমে আমি জাতিসংঘের সাথে প্রতিবন্ধী বিষয়ক কাজ করেছি, অংশগ্রহণ করেছি। ইউএনস্কেপ- এর অ্যাওয়ার্ডটা এক বারই হয়েছে। এইটা হয়েছে ২০১২ সালে। এই অ্যাওয়ার্ডটা আমাকে দিয়েছে এই কারণে যে, ওনাদের বিবেচনায় আমার কাজের প্রতি তারা সন্তুষ্ট হয়েছে, এটা একটা ভিন্ন রকম কাজ ছিল এবং এই সেক্টরে যারা কাজ করেছেন- তাদের মধ্য থেকে আমার কর্মকাণ্ডটা প্রতিবন্ধী মানুষদের অধিকার প্রতিষ্ঠায়- তাদের উন্নয়নে অবদান রেখেছে এবং প্রতিবন্ধী বিষয়ক তাদের যে মানবাধিকার আছে- সেই কারণেই মূলত আমাকে এই অ্যাওয়ার্ডটি দেওয়া হয়। তাছাড়া ইউনাইটেড ন্যাশন কনভেনশন অন রাইটস অব পার্সোনাল ডিসাবিলিটি (ইউএনসিআরপিডি)- এটিও একটি আন্তর্জাতিক সনদ- এই সনদটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দেশ স্বাক্ষর করেছে। এই সনদটি স্বাক্ষর করার ক্ষেত্রেও ১৯৯৬ সালের পরের দিকে আমি সম্পৃক্ত ছিলাম। এটিও একটি মানবাধিকার কনভেনশন- এটির মূল কথা হচ্ছে- আপনি যাই করেন প্রতিবন্ধী মানুষদের বাদ দিয়ে কিছু করা যাবে না।’- বলছিলেন বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক এবং মানবাধিকার কর্মী আবদুস সাত্তার দুলাল।

আরো পড়ুন...
‘স্কুলগুলোর বাণিজ্যিক মানসিকতা দূর করবে নতুন শিক্ষাক্রম’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, বিভিন্ন স্কুলে মডেল টেস্ট নেয়ার প্রচলন রয়েছে। এ ধরনের প্রচলন থাকার কারণে আবার ওই স্কুলগুলো বিভিন্ন ধরনের কোচিংও চালায় এবং এগুলো এখন বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে। স্কুলগুলোতে এ ধরনের বাণিজ্যিক মানসিকতা দূর করবে ২০২৩ সালে শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাক্রম।

আরো পড়ুন...

‘বাংলাদেশে ঋণ খেলাপির অবস্থাটা ভালো না’

‘আমেরিকায় ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেছে- এতে আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে কোনো প্রভাব পড়বে না। এতে বাংলাদেশের কিছুই হবে না। আমেরিকায় যে তিনটা ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেছে। তার কারণ হচ্ছে- অর্থনৈতিক সঙ্কটের সময়ে মন্দা হয়। এ কারণেই অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়ে ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে যায়। আমার মনে হয় না এটার সঙ্গে আমাদের দেশিয় অবস্থায় আপাতত কোনো ধরনের সমস্যা হবে। কারণ আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে বাহিরের যে ব্যাংকগুলো গ্যারান্টি দেয়- তার মধ্যে এই ব্যাংকগুলো পড়ে না। অতএব আমি মনে করি না আপাতত এই ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরে অথবা আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে কোনো প্রভাব পড়বে।’- বলছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আবুল বারাকাত।

আরো পড়ুন...
‘ভবন তদারকি করা সিটি কর্পোরেশনের এখতিয়ারে নেই’

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা শহরের কোনো ভবনের স্যুয়ারেজ লাইন, সেপটিক ট্যাংক, ওয়াটার রিজার্ভার—এগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় কি না, সেটি বসবাসের উপযোগী কিনা—এটি দেখ ভাল করার এখতিয়ার সিটি কর্পোরেশনের নেই। এটির দেখ ভাল করা দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক)।

আরো পড়ুন...
‘তদন্তের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে ড. ইউনূসের অপচেষ্টা’

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু বলেছেন, যেকোনো নাগরিক বিবৃতি দেওয়া অধিকার রাখে। রাষ্ট্রের একজন নাগরিক হিসেবে এটি তার মৌলিক অধিকার। সে হিসেবে ড. ইউনূস এরও অধিকার আছে। কিন্তু তিনি যেভাবে কাজটি করেছেন তাতে এটি পরিষ্কার, তিনি একটি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজটি করেছেন।

আরো পড়ুন...
আমার জার্নিটা এত সহজ ছিলো না: বাঁধন

জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ সিনেমায় অভিনয় বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ সাদ নির্মিত এই সিনেমার জন্য বাঁধনের ঝুলিতে জমা পড়েছে অনেক আন্তর্জাতিক সম্মাননা। এবার সিনেমাটির জন্য সেরা অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করলেন বাঁধন...

আরো পড়ুন...
‘পাট এখনও সোনালি আঁশ হিসেবে পরিচিত’

‘আমি মনে করি পাট এখনও সোনালি আঁশ হিসেবে পরিচিত। বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন এবং অর্থনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার হিসেবে পাটের ভূমিকা একটি স্বীকৃত ইতিহাস। পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ২য় হলেও পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ ১ম স্থান দখল করে আছে। উন্নত দেশগুলোতে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবেশ বিপর্যয়কারী কৃত্রিম তন্তুর ব্যবহার ক্রমেই হ্রাস পেতে থাকে এবং বৃদ্ধি পায় প্রাকৃতিক তন্তুর চাহিদা। পাটকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য পাটজাত পণ্যকে ২০২৩ সালের ‘প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষপণ্য এবং পাটকে কৃষিপণ্য হিসেবে গণ্য করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’ – বলছিলেন বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আবদুল আউয়াল।

আরো পড়ুন...
‘৭ই মার্চের ভাষণটি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, ৭ই মার্চ কার্যত স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু খুবই কূটনৈতিকভাবে স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছিল। সব কথা বলেও যেন বলা হয়নি, এমন একটি গল্প করে বঙ্গবন্ধু সেদিন স্বাধীনতার কথা উচ্চারণ করেছিলেন। ৭ই মার্চের ভাষণটিই বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

আরো পড়ুন...
'দায়িত্বশীল সমাজ গঠনে ডিএমপির এই বিধিনিষেধ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে'

‘সম্প্রতি ডিএমপির পক্ষ থেকে পিকনিকের নিরিখে যে শর্ত আরোপ করা হয়েছে তা নানান প্রতিক্রিয়া হয়তো তৈরি করবে। তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।

আরো পড়ুন...
‘খুলনা বিএমএ নেতৃবৃন্দের দাবি ন্যায্য এবং যৌক্তিক’

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের একজন ডাক্তারকে নিয়ে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। আমি খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এর অনুমতি নিয়ে আজকে খুলনা বিএমএ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বৈঠকে তারা কিছু দাবি করেছে আমরা তাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছি। আমি মনে করি তাদের কিছু ন্যায্য দাবি আছে, যেগুলো যৌক্তিক। অর্থাৎ খুলনা বিএমএ নেতৃবৃন্দ যে সকল দাবি করেছে সেগুলো ন্যায্য এবং যৌক্তিক বলে আমি মনে করি। চিকিৎসককে মারধরের ঘটনাকে আমি নিন্দা জানিয়েছি।

আরো পড়ুন...
আমি আগে ফিল্মে আসার সৎ সাহসটা পাইনি: নিশো (ভিডিও)

ভার্সেটাইল অভিনেতা আফরান নিশো। বিভিন্ন সময় তাকে দর্শক বিচিত্র সব চরিত্রে দেখেছেন। ছোটপর্দায় ব্যাপক জনপ্রিয় এই অভিনেতা। তার নাটক মানেই ইউটিউবে মিলিয়ন মিলয়ন ভিউ।নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতেও বেশ সরব হয়েছেন এই অভিনেতা। তাঁর ভক্তদের দীর্ঘদিনের দাবি, তাকে বড়পর্দায় দেখা। অবশেষে সিনেমায় নাম লিখালেন তিনি। সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের সাথে কথা হয় হালের আলোচিত এই অভিনেত...

আরো পড়ুন...
‘স্বাস্থ্য খাতে আন্তর্জাতিক মানের যে গবেষণা হওয়া উচিৎ- সেটা আসলে হচ্ছে না’

‘স্বাস্থ্য খাতে গবেষণাটা আসলে হচ্ছে। গবেষণা হচ্ছে, বাংলাদেশে মেডিকেল কাউন্সিল রয়েছে- তাদের মূল কাজই হচ্ছে গবেষণা করা। প্রতিষ্ঠানগতভাবে শিক্ষকরা গবেষণা করছেন। আর আমাদের যারা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন, যেমন এমএস- সেখানে তাদের গবেষণা বাধ্যতামূলক। এই যে গবেষণাটা হচ্ছে- তার ধারাবাহিকতায় আন্তর্জাতিক মানের যে গবেষণাটা আমরা মনে করি- আন্তর্জাতিক মানের যে গবেষণাটা হওয়া উচিৎ- সেটা আসলে হচ্ছে না। আর ডাক্তাররা ব্যস্ত থোকার কারণে সে মানের গবেষণাটা খুব একটা নাই। তবে আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রী যে কথাটা বলেছেন, সে অনুযায়ী গবেষণাটা হচ্ছে না। তিনি গত বছর মেডিকেল গবেষণা কারার জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। সেটা গত বছর সে অনুযায়ী তেমন কোনো গবেষণা কার্যক্রম দেখা যায় নাই। চলতি বছরে তারা এ রকম একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এখন কথা হলো যে, আমরা যেটা মনে করি- গবেষণা করার জন্য একটি পরিবেশ এবং সুযোগ তৈরি করে দেওয়া দরকার। বাংলাদেশে যে উন্নতমানের গবেষণাটা দরকার- যেমন ডাক্তারদের ক্ষেত্রে- তারা চাকরি করে, প্র্যাকটিস করে, নানা সংগঠনে যুক্ত থাকে। যদি তারা নানা রকম কাজ করে, তবে গবেষণার জন্য যে মনোযোগ, যে পরিবেশ- এই জায়গাটা সে নিজেও পাবে না এবং আমাদেরও হবে না। কাজেই একজন শিক্ষক গবেষণা করবেন- এটাই আমরা প্রত্যাশা করি। - বলছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)- এর সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান।

আরো পড়ুন...
‘বিএনপির কারণে বাধ্য হয়েছিলাম আওয়ামী লীগের সাথে জোট করতে’

‘আমাদের রাজনীতি করার, আমরা রাজনীতি করি। তারা (বিএনপি) যখন জঙ্গিবাদের সাথে, সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী শক্তির সাথে আঁতাত করেছে। তারা বাংলা ভাইকে প্রতিষ্ঠা করার রাজনীতিকরণ করেছে। বিএনপির ছত্রছায়ায় তখন সারাদেশে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদের উত্থান হয়েছে, তখন বামপন্থীরা বাধ্য হয়েছিল আওয়ামী লীগের সাথে জোট করার জন্য। সেদিন বিএনপি যদি মৌলবাদীদেরকে আশ্রয়-প্রশ্রয় না দিতো, তাহলে তো আজকে এই পরিস্থিতি হতো না।’- বলছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া।

আরো পড়ুন...
‘শাহ আব্দুল করিম তাঁর গানে বঙ্গবন্ধুকে বাংলার নয়নতারা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন’

‘বঙ্গবন্ধু তো তাঁর সমগ্র জীবনে- তিনি শুধু মানুষের জন্য কাজ করেছেন। এবং যত দিন যাচ্ছে ততো বেশি- বঙ্গবন্ধু আমাদের জন্য কি করে গেছেন- তা প্রকাশিত হচ্ছে। এক সময় তো আমরা এগুলো জানতে পারতাম না। বঙ্গবন্ধু সুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণে আমরা বঙ্গবন্ধুর ডায়েরি থেকে যে বই তিনটি পেয়েছি- এটাতো ইতিহাসের তিনটি আকরগ্রন্থ। এবং ‘কনফিডেন্সিয়াল ডায়েরি অন দ্যা নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’- এই যে ১৪ খণ্ডের, ৬২ হাজার পৃষ্ঠার যে অমূল্য সম্পদ- সেখান থেকে ১৪ খণ্ডের মধ্যে ১১ খণ্ড ইতিমধ্যে বের হয়েছে। এখানে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থারা পাকিস্তানের সরকারের পক্ষ হয়ে তারা বঙ্গবন্ধুকে প্রতিমুহূর্তে অনুসরণ করতো। এই রিপোর্টগুলো যখন প্রকাশিত হচ্ছে তখন জানা যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু এই বাঙালি জাতির জন্য কি কি করে গেছেন এবং তারা (পাকিস্তানিরা) কি দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন বঙ্গবন্ধুকে। স্কুল কলেজে যখন পড়তাম তখন শুনেছি বঙ্গবন্ধুর ঘুমানোর সময় ছিল না। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর এই তিনটি আকরগ্রন্থ এবং ‘সিক্রেটস ডকুমেন্টস অন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’-যে ১১ খণ্ড ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে- এগুলো তো আমাদের চোখ খুলে দিচ্ছে। আমি জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে জানা-শোনার চেষ্টা করেছি। এটার জন্য আমি দেশের বিভিন্ন জায়গার মানুষের সাথে কথা বলেছি, যারা বঙ্গবন্ধুকে কাছ থেকে দেখেছেন তাদের সাথে কথা বলেছি, সাক্ষাৎকার নিয়েছি।’- বলছিলেন বাংলা একাডেমি পুরষ্কারপ্রাপ্ত বঙ্গবন্ধু বিষয়ক গবেষক সুভাষ সিংহ রায়।

আরো পড়ুন...