ইনসাইড টক


‘সহজেই বোঝা যাচ্ছে আগামী নির্বাচনে তাদের কি ভূমিকা হবে’

পরিষ্কার ভাষায় বলা যায়, এটি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, এ ধরনের ঘটনা কেন হলো, এটা খুঁজে বের করা অত্যন্ত জরুরী। জরুরী কি কারণে? যদি আমরা প্রকৃতপক্ষে তাদের পদ অনুযায়ী, তাদের দায়িত্ব পালন করবে বিবেচনা করি, তাহলে এটা কেন ঘটছে- এটা খুঁজে বের করতে হবে এবং এগুলো বন্ধ করতে হবে। খুব সহজে বললে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরে যারা এখন ক্ষমতায় আছে এবং অতীতেও ছিল, কিন্তু অতীত থেকে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা যে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে, এই কারণে তারা দীর্ঘ দিন ধরে দলীয় স্বার্থে তাদেরকে ব্যবহার করেছে।

আরো পড়ুন...
‘এডিসি হারুনের ঘটনাটি তার ব্যক্তিগত বিচ্যুতি, পুলিশের নয়’

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, ‘এডিসি হারুন যেটি করেছে সেটি তার নিজের দোষ। এর সাথে পুলিশ বাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্ট নেই। পুলিশ এডিসি হারুনের বিষয়টি নিয়ে কোনো ভাবে দায়বদ্ধ নয়। সে তিনি যেটি করেছেন সেটি তার ব্যক্তির বিচ্যুতি। এটার সাথে আমি সরকারের কোনো সম্পর্ক দেখি না। পুলিশের ওপর সরকারের নির্ভরশীলতার প্রসঙ্গটি এখানে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক এবং অযৌক্তিক।’

আরো পড়ুন...
‘বাইডেনের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পর্ক কখনোই খারাপ ছিল না’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আমেনা মহসিন বলেছেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া থেকে এক মাত্র যে জি-২০ শীর্ষ সন্মেলনে আমন্ত্রণ পেয়েছে। সুতরাং অবশ্যই ভূরাজনীতিতে এটি একটা আলাদা গুরুত্ব বহন করে। যদিও জি-২০ সন্মেলনে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো বেশি করে আলোচনা করা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশ তো এলডিসি থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে। এছাড়া জি-২০ সন্মেলনে সেখানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ছিল, অন্যান্য দেশগুলোও ছিল সেটা তো অবশ্যই আমাদের কূটনীতির জন্য একটা বড় সুযোগ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ পশ্চিমা যে দেশগুলো আছে সেখানে আমাদের একটা বড় মার্কেট রয়েছে। সুতরাং জি-২০ সন্মেলনে বাংলাদেশের উপস্থিতি একটা বড় সুযোগ। কারণ সেখানে রাষ্ট্রপ্রধান বা বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে বাংলাদেশ সবার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আলাদা একটি গুরুত্ব পেয়েছে।

আরো পড়ুন...
‘জনগণের ওপরই ভরসা করতে হবে, বিদেশিরা বিভাজন বাড়ান’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে বিদেশিদের তৎপরতা এটা নতুন কিছু নয়। এর আগেও হয়েছে। আগে আরও বেশি হত। দিন যত যাবে এ ধরনের সফর তত বাড়বে। এ সমস্ত সফরের সাথে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। যদিও কূটনীতিকদের সফরকে অনেকে নির্বাচনী রং দিতে চান। কিন্তু সেটা মোটেও ঠিক নয়। কারণ যারা ঢাকা সফরে আসছেন তারা প্রত্যেকেই সুনির্দিষ্ট আলাদা বিষয় নিয়ে ঢাকা সফর করছেন এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কিভাবে আরও জোরদার করা যায় কিংবা আলোচ্য বিষয়গুলো নিয়ে দুই দেশ কিভাবে কাজ করবে সেগুলো বিষয়গুলোই প্রাধান্য পেয়ে থাকে।

আরো পড়ুন...
‘আমাদের সীমান্ত অঞ্চল একটি ফ্রি ইকোনমি জোন হতে পারে’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, যেহেতু ভারতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটেছে। তাদের মূলস্ফীতি অনেকটা কমে ছিল এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে। সুতরাং তাদের নিজস্ব বাজারে মূল্যস্ফীতি যেন স্থিতিশীল রাখা যায়, খাদ্য মূল্য ঠিক রাখা যায় সেজন্য তো তারা চাইবে যে, তাদের খাদ্যটা অন্তত মজুদ থাকুক। তারপর তারা রপ্তানির কথা ভাববে। সুতরাং ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে চিন্তা করলে তারা যথাথ করেছে। শুনেছি মিয়ানমারও নাকি একই পলিসি গ্রহণ করবে এবং অন্যরাও গ্রহণ করবে। সেদিক থেকে আমাদের করণীয় কি? আমাদের করণীয় হল যতটা সম্ভব খাদ্যে অন্তত আত্মনির্ভরশীল হওয়া। বঙ্গবন্ধু যেমন খুব জোর দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যাও কৃষির ওপর জোর খুব দিয়েছেন। এ রকম একটি সংকটকালেও এবার কৃষির জন্য যে বিনিয়োগ সেটা বাড়ানো হয়েছে। গত বছর ২৬ হাজার কোটি টাকা ছিল। এ বছর এটা ৪০ হাজার এর বেশি করবার কথা চিন্তা করা হয়েছে। এর মানে আমি খাদ্যের জন্য যেন কারো মুখাপেক্ষী না থাকি। সেটি একটি দীর্ঘমেয়াদের।

আরো পড়ুন...

‘আমাদের মূল দুর্বলতা আইন বানানোর প্রক্রিয়ায়’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ বলেছেন, আন্তর্জাতিক চাপে বলুন অথবা আন্তর্জাতিক মতামতের কথা বলুন সরকার যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিবর্তন করছে এই পরিবর্তন নিজেদের উপলদ্ধিতে হওয়া উচিত ছিল। বাংলাদেশ একটি বিচ্ছিন্ন কোন দ্বীপ নয়। পৃথিবীর যে মানবাধিকার উন্নয়ন ঘটেছে, আমরা সাংবিধানিক ভাবেও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, আন্তর্জাতিক যে মানবাধিকার দলিলগুলো আছে সেগুলোরও প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সুতরাং আমরা এমনি এমনি কন্সটিটিউশনালি জড়িত। হয়তো সরকার মনে করেছে যে সামনে নির্বাচন এবং যেহেতু আন্তর্জাতিক একটা মতামত আছে এবং মানুষের মতামতকে আমলে নিতে হবে সেজন্য পরিবর্তনের উদ্যোগটা গ্রহণ করতে হয়েছে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে মূল দুর্বলতা আমাদের আইন বানানোর প্রক্রিয়ায়। যতদিন না পর্যন্ত আমরা এই আইন বানানো প্রক্রিয়া শুদ্ধ না করতে পারব, পার্টিসিপেটরি না করতে পারব ততদিন পর্যন্ত কোন আইন-ই আমাদের সেভ করতে পারবে না।

আরো পড়ুন...
‌‌‘ছাত্রলীগে বহিষ্কারের বিষয়টি খুবই ভালো সিদ্ধান্ত’

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী একজন কুখ্যাত রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী এবং সাম্প্রদায়িক মানুষ। তাকে নিয়ে ছাত্রলীগের একজন প্রাথমিক সদস্যও যদি কথা বলে, এর মানে তার ভেতরে জাতির পিতার আদর্শ বিন্দুমাত্র কাজ করছে না। আদর্শহীন, নীতিহীন সুবিধাবাদীদের বহিষ্কারের খুবই ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগ।’

আরো পড়ুন...
‘ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের শোক প্রকাশ আদর্শের ঘাটতির বহিঃপ্রকাশ’

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বলেছেন, সবার আদর্শিক জায়গা এক রকম না। ছাত্রলীগে বিভিন্ন পর্যায়ে নেতাকর্মী আছে কিন্তু সবার আদর্শিক জায়গা এক নয়। অনেকে আছে যাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা, বঙ্গবন্ধুর যে আদর্শ সেই আদর্শের অনেকে ঘাটতি আছে। এখন সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। এটি মোটেও আমাদের কাম্য নয়। আদর্শিক ঘাটতি নিয়ে কেউ ছাত্রলীগ করবে এটা আমাদের কাছে কাম্য নয়।

আরো পড়ুন...
‘কমিশন গঠনে রাজনৈতিক পদধারী না হওয়াটাই বাঞ্চনীয়’

বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাবিদ ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী বলেছেন, দেশের বিশিষ্টজনদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের কমিশন হওয়া উচিত। আমার ব্যক্তিগত ধারণা হচ্ছে, কমিশন কিভাবে কাজ করবে এটার টার্মস অব রেফারেন্স আইন মন্ত্রণালয় ঠিক করে দেবে। বৃহৎ টার্মস অব রেফারেন্স হলো, যারা নাকি বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় মাস্টারমাইন্ড ছিলো তাদেরকে চিহ্নিত করা। আমার কাছে মনে হয়, একমাত্র টার্মস অব রেফারেন্স হতে পারে সে সময়ের মাস্টারমাইন্ড যারা ছিলো তাদেরকে চিহ্নিত করা।

আরো পড়ুন...
‘তিনি দলের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। দলের সংসদ সদস্য বা নেতার বিরুদ্ধে বিষোদগার করা থেকে বিরত থাকতে সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। যারা দলীয় এমপি, দলীয় প্রার্থী বা নেতার বিরুদ্ধে কথা বলবে, তাদেরকে মনোনয়ন দেয়া হবে না বলে প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এমনকি সামনে দলের কোনো পদপদবিতে তাদের না রাখার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।

আরো পড়ুন...
‘আমরা সবকিছু মনিটরিং করতে পারি না’

ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘আমরা আমাদের মনিটরিং চালু রেখেছি। আসলে বাজারে মুরগির মাংস, ডিম, সবজি এসব পণ্যের দাম কেউ নির্ধারণ করে দেয়নি। যেসব পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা থাকে আমরা সাধারণত সেসব পণ্যের দাম নিয়ে আমরা কাজ করি। সরকার বা কর্তৃপক্ষ যদি কোনো পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়, তাহলে সেটা আমরা মনিটরিং করতে পারি।’

আরো পড়ুন...
‘সাইবার নিরাপত্তা আইন পাসের আগে অবশ্যই ৪৩ ধারা পরিবর্তন করা উচিত’

সিনিয়র সাংবাদিক এবং গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেছেন, পাঁচ বছর আগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হওয়ার আগে এবং পরে এই আইন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। তখন সম্পাদক পরিষদ থেকে শুরু করে সাধারণ সাংবাদিকরা, সাংবাদিক ইউনিয়ন, এডিটরস গিল্ড, মানবাধিকার কর্মী, সংস্কৃতি কর্মী সবাই এ নিয়ে কথা বলেছেন। এমনকি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনও এ নিয়ে কথা বলেছে। সকলে বলার পর সরকার এটা পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা মনে করি এটা ইতিবাচক। ইতিবাচক কারণ সরকার দেরিতে হলেও মানুষের কথাটা শুনেছে এবং কিছু পরিবর্তন আনার কথা বলেছে।

আরো পড়ুন...
‘বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ হয়ে কাজ করা চীন সমর্থন করে না’

১৪ দল শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচিই করবে না। পাশাপাশি এ সমস্ত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দেশে একটি নির্বাচনী আবহ তৈরি করা হবে। দেশকে নির্বাচন অভিমুখে নিয়ে যাওয়া হবে। কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দল জোটগতভাবেই অংশ নেয়া সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এখন নির্বাচন কে কোথায় করবে সে বিষয়ে নিশ্চিয় আমাদের মধ্যে বৈঠক হবে।

আরো পড়ুন...
‘সিজিএসের মানবাধিকার রিপোর্ট নিয়ে আমি সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ করি’

ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, সিজিএস বলছে, মানবাধিকারকর্মীরা নাকি বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়, বাধার সম্মুখীন হয়, তারা ঝুঁকির মধ্যে আছে, তাদের হুমকি দেয়া হয়, তাদেরকে নির্যাতন করা হয় ইত্যাদি। আমি তাদের (সিজিএস) কাছে জানতে চেয়েছি যে তারা (সিজিএস) যাদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে তারা কারা। কারণ আমরা তাদের সম্পর্কে জানতে পরিষ্কার ধারণা পেতাম। বিষয়গুলো আর পরিষ্কার হত। কারণ বাংলাদেশে মানবাধিকার সংরক্ষণের নাম নিয়ে অনেক সংস্থা হয়েছে যেগুলো বেশির ভাগ হল ভুয়া। এরা মানুষের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করে, মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিয়ে এরা এমনভাবে চলাচল করে যে বুঝা যাবে না এরা সরকারি সংস্থা। এরা বেশির ভাগ প্রতারক। এখন কাদেরকে এড্রেস করছেন সেটা আমি জানি না। উনি বলছেন যে, তাদের নাম বলা সম্ভব নয়। আমি উনাকে নাম বলতে বলি নাই। কিন্তু আমি অত্যন্তপক্ষে জানতে পারতাম যে, তারা কোন ধরনের অর্গানাইজেশন, কোন জেলায় কিভাবে কাজ করে। তারা কোন ধরনের অর্গানাইজেশন সেটা যদি জানতে পারতাম তাহলে বুঝতে পারতাম।

আরো পড়ুন...
‘আমি অভিনয়টা নিয়েই থাকতে চাই’

স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের সিরিজ কিংবা সিনেমা সবখানে পাওয়া যায় শ্যামল মাওলাকে। সদরঘাটের টাইগার, মানি হানি, মাইনকার চিপায় থেকে মহানগর সিরিজে কাজ করে আলোচিত হয়েছেন তিনি। ছোট পর্দা ছাপিয়ে নিজেকে ওটিটির নিয়মিত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। আলোচনায় থাকলেও মাঝে অনেকটা সময় ওটিটিতে তেমন দেখা যায়নি তাঁকে। তবে এ বছরের শুরু থেকে আবার নিয়মিত হয়েছেন। ভিকি জাহেদের ‘দ্য সাইলেন্স’ দিয়ে শুরু, এরপর শ্যামলকে দেখা গেছে ‘মহানগর-২’, ‘আন্তঃনগর’, ‘সদরঘাটের টাইগার-২’ সিরিজে...

আরো পড়ুন...
‘অনির্বাচিত সরকার আসার মতো সংকট দেশে তৈরি হয়নি’

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশীদ বলেছেন, এটা স্বাভাবিক যে দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির মধ্যে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ সহিংস হয়ে উঠতে পারে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে এই সম্ভাবনা ততই বাড়বে। কারণ এই দুটি রাজনৈতিক ধারার সম্পর্ক হল সাংঘর্ষিক। কাজেই সেখানে মাঠ পর্যায়ে সহিংসতার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে। বিএনপি বা তার সঙ্গে যারা আছে তাদের যে এক দফা দাবি সেই দাবি পূর্ণ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই। পরিস্থিতি যাই হোক যথা সময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ।

আরো পড়ুন...
‘হিরো আলমের ওপর হামলা পরিকল্পিত’

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, আমি যতটুকু টেলিভিশনে দেখলাম ছাত্রলীগ বিএনপির ওপর হামলা করে নাই। বরং বিএনপি অহেতুক ছাত্রলীগের ওপর হামলা করেছে। তারা নিরীহ ছাত্রদের হামলা করেছে এবং একটি মোটরসাইকেলে আগুন দিয়েছে। আর হিরো আলমের ওপর হামলার বিষয়টি অবশ্যই নিন্দনীয়। এটি একটি পরিকল্পিত হামলা। কারা করেছে পুলিশ এটা নিয়ে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। তারা এরই মধ্যে ৭ জনকে আটক করেছে। পুলিশ ভিডিও ফুটেজ দেখে বের করেছে যে কারা এটা করেছে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশে কেন হিরো আলমের ওপর হামলা করা হল সেটি উদ্বেগের বিষয়। এটা মোটেও কাম্য ছিল না।

আরো পড়ুন...