বৃষ্টির শেষে যখোন আকাশে ওঠে রংধনু ছায়া মৌন মেঘ এলোমেলো বাতাসে যায় উড়ে ডানে আর বামে গাছের আড়াল,নতমুখী পাতা কত বর্ণিল নীরবতা,বনাদ্রক ফুলে ছাওয়া চারদিক।
আরো পড়ুন...নিরুদ্দেশ হওয়ার খুব ইচ্ছে ছিলো কিন্তু হওয়া হলোনা সূতো ছিড়ে হাওয়ায় ঘুড়ি উড়ে গেলে শৈশবে মনে হতো এই বুঝি ঠিকানা বিহীন গন্তব্য।
আরো পড়ুন...পাখির ডানার পালক ছুড়ে বৃষ্টি আসে কাঙাল হয়ে পথের দিকে চাই পর্দাটা যায় ভিজে তখোন ধোয়ার নদীর কুল কিনারা নাই।
আরো পড়ুন...বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবি নির্মলেন্দু গুণের ৮০তম জন্মদিন আজ। ১৯৪৫ সালের এই দিনে নেত্রকোনার কাশবন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। নির্মলেন্দু গুণের মা বীণাপাণি ও বাবা সুখেন্দু প্রকাশ গুণ। বারহাট্টার করোনেশন কৃষ্ণপ্রসাদ ইনস্টিটিউট থেকে ১৯৬২ সালে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন নির্মলেন্দু গুণ। এর আগেই নেত্রকোনা থেকে প্রকাশিত ‘উত্তর আকাশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় তার প্রথম কবিতা ‘নতুন কাণ্ডারী’।
আরো পড়ুন...দেশে নারী জাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ মহীয়সী নারী কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুন)। ‘জননী সাহসিকা’ হিসেবে খ্যাত এই কবি ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন।
আরো পড়ুন...পেসমেকার বদলের জন্য দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। পরিবারিক সূত্রের খবর, দুই দিন আগে ভর্তি হন তিনি। জানা গেছে, তার অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। বর্তমানে ভালো আছেন তিনি।
আরো পড়ুন...বিশ্বের এমন পাঁচটি মসজিদ সম্পর্কে জেনে নিন: ১. মসজিদুল হারাম, মক্কা, সৌদি আরব: বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষ দেখতে যায়, এমন মসজিদের তালিকায় সবার প্রথমে আছে পবিত্র নগরী মক্কার মসজিদুল হারাম। প্রতিবছর প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই মসজিদে যান। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ। একসঙ্গে ১৫ লাখ মানুষ এখানে প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন। মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র তিন স্থানের একটি এই মসজিদুল হারাম। মুসলমানদের কিবলা পবিত্র কাবাশরিফ এখানেই অবস্থিত।
আরো পড়ুন...ক'দিন হল গ্রামের বাড়িতে আছি। এবার প্রচন্ড শীত ও শৈত্য প্রবাহ যেন জেঁকে বসেছে। সূর্যের আলোর দেখা নেই সপ্তাহের অধিককাল যাবৎ। শেষবার ঢাকা থেকে সূর্যালোকের স্পর্শে স্নাত হয়ে এসেছি অন্তত চার-পাঁচ দিন আগে।
আরো পড়ুন...বছরের শেষ দিনের গোধূলির আবছায়ায় আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবছিলাম, নিতান্তই গতানুগতিক ধারায় আরও একটা বছর চলে গেল। চলে যাওয়া মানে, জীবনতরী নামক সময়ের ভেলায় ভেসে যাওয়া কোলাহল থেকে আরও ৩৬৫ দিন কমে গেল। চিরতরে ফুরিয়ে গেল সে দিনগুলি। যা আর কখনো কারও হাতের মুঠোয় ধরা দিবে না। এত নিঃশব্দ নিরাসক্ত বা নিরানন্দ সময় আগে কখনো যাপন করি নি। তবুও করতে হয়েছে, না করেও উপায় ছিল না। মানুষকে অনেক কিছু পারতে হয়। বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে এটা নতুন অভিজ্ঞতা লাভের মতন। বছরটার অনেকদিন আমি দুপুর থেকে বিকাল অবধি একাকীত্বের সঙ্গে কথা বলে পার করেছি। হ্যাঁ, নিঃসঙ্গতাও কখনো ভালো বন্ধু হয়ে ওঠতে পারে। যেমন,অন্ধকারের মধ্যেও অনুপম সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে।
আরো পড়ুন...আমার বিবাহ বার্ষিকী। সাড়ে তিন বছর আগে জেবু চলে যাওয়ায়, শুধু আমার বার্ষিকী বলছি। ৩৪ বছর পার হলো। এটা নিঃসন্দেহে দীর্ঘ সময়। ১৯৮৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিয়ে এবং পরদিন ১৬ ডিসেম্বর গ্রামে বৌভাত হয়। বিয়ের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর স্হির করতে চাইলে আমি মামাকে বলেছিলাম, এটা বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস। কতবার মহসিন হল থেকে ভোরবেলায় রায়ের বাজারে গিয়েছি। স্লোগান দিয়েছি, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিব না ইত্যাদি। এদিনে আমাদের বিয়ের তারিখ হতে পারে না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিয়ে বললেন, "সঠিক বলেছ, আমার মনে ছিলনা"। তবে ১৫ তারিখে হোক, এবং শেষ পর্যন্ত তাই হলো।
আরো পড়ুন...