ড. মুহাম্মদ ইউনূস) ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। এটাকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেন, যার ঋণগ্রহীতা ৯০ লাখ এবং এদের ৯৭ শতাংশ নারী।’ চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি লাখো মানুষকে দরিদ্র থেকে বের করে এনেছে। এ বক্তব্যটি খণ্ডিত ও অর্ধসত্য। প্রকৃত বাস্তবতা হলো, শুধু ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব নয়। এটি গ্রামীণ ব্যাংকের গবেষণাতেই প্রমাণিত হয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণের উচ্চসুদ বরং একজন গরিব মানুষকে নতুন নতুন ঋণের জালে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলে। এ ঋণ চক্র থেকে বেরোতে পারে না। ড. ইউনূস যতদিন পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (২ মার্চ ২০১১) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, সেই সময়ে ঋণের কিস্তি শোধ না করতে পেরে ২৩৭ জন ঋণগ্রহীতা আত্মহত্যা করেন, ১ হাজার ৮১৫ ঋণগ্রহীতা কিস্তি পরিশোধ করতে না পেরে জেলসহ নানা আইনি জটিলতার মধ্যে পড়েন।
আরো পড়ুন...কিছু দিন ধরে বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা আমাকে আবার সেই ’৭৪ এবং ’৭৫ সালের কথা মনে করিয়ে দিল। ৭ মার্চ বিকালে রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে একটি বহুতল ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। প্রাণহানি হয়েছে বেশ কয়েকজনের। আহত হয়েছেন শতাধিক। ৫ মার্চ ঢাকার প্রাণকেন্দ্র সায়েন্সল্যাব এলাকায় একটি ভবনে প্রায় একই রকম বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ বিস্ফোরণেও কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছেন। ৫ মার্চ কক্সবাজারের উখিয়ায় বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ধ্যায় আগুন লাগে। অগ্নিকান্ডের ঘটনায় প্রায় ৫০০ ঘরবাড়ি পুড়ে যায়। স্থানীয়দের দাবি, এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়। পরিকল্পিত নাশকতা। ৪ মার্চ শনিবার বিকালে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে অক্সিজেন প্লান্টে বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় প্রাণ হারান বেশ কজন। আহত হন অর্ধশতাধিক মানুষ। ৩ মার্চ পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের জলসাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
আরো পড়ুন...’৭১-এ যেমন রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীরা আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের ক্রীতদাস রাখার জন্য শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করেছিল এ দেশের রাজাকার, আলবদর এবং যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠী। এ যুদ্ধেও বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক মুক্তির প্রতিপক্ষ আছে। এরাও ’৭১-এর মতো বর্তমান বাংলাদেশের মুক্তির প্রতিপক্ষ। এরা বাংলাদেশকে পরমুখাপেক্ষী রাখতে চায়। পরনির্ভর রাখতে চায়। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে পঙ্গু রাখতে চায়। গার্মেন্টসকর্মী, রেমিট্যান্সযোদ্ধা এবং দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা যদি একালের মুক্তিযোদ্ধা হন, তাহলে তখনকার রাজাকার, আলশামস, আলবদর আর যুদ্ধাপরাধী কারা?
আরো পড়ুন...শেখ সাদী বলেছেন, ‘একটি সুন্দর বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট।’ বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান পরিস্থিতি কেউ যদি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেন, তাহলে দেখবেন শেখ সাদীর বক্তব্য কতটা সত্য। একজন ব্যক্তির একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্তে পরিচালিত একটি দল রাজনীতিকে কলুষিত করছে। দেশকে করছে সংকটাপন্ন। গণতন্ত্রকে বিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমরা আমাদের স্বাধীনতার ৫১ বছর পার করেছি।
আরো পড়ুন...বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না- এ নিয়ে যখন বিতর্ক ঠিক সেই বিতর্কের মুহূর্তেই শামীম ইস্কান্দার এবং মোসাদ্দেক আলী ফালুর ভূমিকা নিয়ে বিএনপিতে নতুন গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শামীম ইস্কান্দার ঢাকায় অবস্থান করছেন আর অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক একান্ত সচিব, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এবং ঘনিষ্ঠজন মোসাদ্দেক আলী ফালু অবস্থান করছেন সৌদি আরবে। কিন্তু দু’জন দুই দেশে অবস্থান করলেও একই লক্ষ্যে তারা কাজ করছেন বলে জানা গেছে।
আরো পড়ুন...বাইরে আন্দোলনের হুমকি এবং সরকার ফেলে দেওয়ার আন্দোলন। কিন্তু ভিতরে ভিতরে চলছে একটি সমঝোতার পথ। আর এই সমঝোতার জন্য পর্দার আড়ালে নানামুখী আলাপ-আলোচনা চলছে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি সরাসরি এসব সংলাপে যুক্ত না থাকলেও এই সব আলাপ-আলোচনার বিষয়টি সম্পর্কে দুই দলের শীর্ষ নেতারা অবহিত। আগামী নির্বাচনে যেন বিএনপি অংশগ্রহণ করে সেই লক্ষ্যেই এই রাজনৈতিক সমঝোতার চেষ্টা বলে একাধিক সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে জানিয়েছে।
আরো পড়ুন...২০১৩, ’১৪ ও ’১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। জ্বালাও-পোড়াওর মাধ্যমে জনআতঙ্ক সৃষ্টি করেছে সরকারের পতন ঘটানোর লক্ষ্যে। অনির্দিষ্টকালের অবরোধের ডাক দিয়ে নিজেরাই নিজেদের করেছে ঘরবন্দি। এর ফলে বিএনপি সমালোচিত হয়েছে, হয়েছে নিন্দিত। তীব্র সমালোচনার মুখে বিএনপিকে তার কর্মসূচি থেকে পিছু হটতে হয়েছে। বিএনপির এ সর্বনাশা কর্মসূচির কারণে জনগণের মধ্যে সহিংস রাজনৈতিক কর্মসূচির প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি হয়। জনগণ এসব কর্মসূচি প্রত্যাখ্যান করে। আন্তর্জাতিক মহল থেকেই এ ধরনের কর্মসূচিকে পরিহার করার আহ্বান জানানো হয়। ফলে বিএনপি এখন চাইলেও আবার সহিংস কর্মসূচিতে ফিরে যেতে পারছে না। বিএনপি তার আন্দোলনে যতটা না জনসমর্থন চায়, তার চেয়ে বেশি চায় আন্তর্জাতিক সহানুভূতি।
আরো পড়ুন...বেগম জিয়ার সাময়িক মুক্তি আন্দোলনের ফসল নয়। আদালতের আদেশও নয়। তাই তিনি স্বাভাবিক মুক্ত নন। সাধারণত যারা বিভিন্ন সময় দন্ডিত হয়ে আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন, তারা রাজনীতি বন্ধ করেননি। প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। নিম্ন আদালতে দন্ডিত হওয়ার পর এরশাদ আইনি লড়াই এবং রাজনীতি সমান্তরালভাবে চালিয়ে গেছেন। আদালত থেকে জামিন পেলে খালেদা জিয়া অবশ্যই রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিতে পারতেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবেন কি না এটা সম্পূর্ণ সরকারের ইচ্ছাধীন একটি বিষয়। গত প্রায় তিন বছর বিশেষ বিবেচনায় জামিনে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন রাজনীতি নিয়ে টুঁ শব্দটি করেনি। এমনকি ঈদে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করতে গেলেও কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি।
আরো পড়ুন...বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কূটনৈতিক মহলে আগ্রহের কমতি নেই। বিশেষ করে আগামী নির্বাচন যেন অংশগ্রহণমূলক হয়, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ হয় এবং সব দল যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এরকম বার্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বারবার দেয়া হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে। একাধিক মার্কিন কূটনীতিক বাংলাদেশ সফর করেছেন এবং আগামী নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মহলের সঙ্গে আলাপ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন কমিশনের সঙ্গেও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছে বলেও জানা গেছে।
আরো পড়ুন...জাতীয় নির্বাচনে কোনো কোনো দলের কি অবস্থান এই রকম একটি সার্বিক জরিপ হচ্ছে ছয় মাস পর পর। সম্প্রতি এই তৃতীয় জরিপটি শেষ হয়েছে এবং তৃতীয় জরিপের ফলাফল আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দেওয়া হয়েছে। সার্বিক জরিপ ছাড়াও বিভিন্ন আসনভিত্তিক জরিপ করা হচ্ছে, জনগণের বিভিন্ন বিষয়ে মনোভাব জানার জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বিকল্প প্রার্থীদের সম্পর্কেও জনগণের মতামত নেওয়া হচ্ছে। তবে সর্বশেষ সার্বিক জরিপে আওয়ামী লীগের এমপি এবং মন্ত্রীদের জন্য এক ধরনের দুঃসংবাদই রয়েছে। তৃতীয় দফার এই জরিপ শুরু হয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এবং এর প্রাথমিক খসড়া রিপোর্ট জানুয়ারি মাসের শেষ হয়। এটি এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরো পড়ুন...গোয়েবলসীয় অপপ্রচার থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখা হয়েছিল নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে। এতে ষড়যন্ত্রকারীদের হিসাব-নিকাশ ওলট-পালট হয়ে যায়। অন্ধকারে তথ্য হাতড়াতে থাকেন মহান সুশীলরা। কিন্তু আমাদের সুশীলরা বিরল প্রজাতির মেধাবী। সত্যকে মিথ্যায় পরিণত করতে তাদের জুড়ি মেলা ভার। যে কোনো স্বাভাবিক সুন্দর সিদ্ধান্ত বিতর্কিত করতে এরা জুয়েল আইচের চেয়েও বড় জাদুকর। নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন। আর সুশীলরা তাঁকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না, তা কী করে হয়। সাগর সেচে মুক্তা খোঁজার মতো তারা নতুন রাষ্ট্রপতির খুঁত বের করার চেষ্টা শুরু করলেন। এই চেষ্টায় ‘সফল’ হলেন এক-এগারোর কুশীলবদের একজন এবং এক-এগারোর মুখপত্র একটি পত্রিকা। একদিনে একই বিষয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ হলো।
আরো পড়ুন...ক্ষমতায় থাকার ম্যাজিক কী? এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে অনেক কথাই বলবেন। কিন্তু টানা ক্ষমতায় থাকার আসল রহস্য হলো শেখ হাসিনার ম্যাজিক। তাঁর অনন্য ও দূরদর্শী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞার জন্যই আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত গ্রহণে কতটা দূরদর্শী এবং ব্যতিক্রমী তার প্রমাণ এবার রাষ্ট্রপতি মনোনয়নে নতুন করে পাওয়া গেল। নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন? এ নিয়ে দেশজুড়ে নানা আলোচনা ছিল। সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতিদের তালিকা প্রকাশে দেশের গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ড. মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নাম ঘুরে-ফিরে এসেছে বারবার। আওয়ামী লীগের নেতারাও নতুন রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে ছিলেন অন্ধকারে। এমনকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও জানতেন না নতুন রাষ্ট্রপতির নাম।
আরো পড়ুন...বিদায়ী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তাঁর আংশিক জীবনীগ্রন্থ এবার বইমেলায় প্রকাশ করেছেন। প্রকাশিত গ্রন্থে তিনি তাঁর জীবনের ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি সময়কাল তুলে ধরেছেন পাঠকদের জন্য। যদিও তাঁর রাজনীতির বিকাশকাল এরপর ব্যাপক বিস্তৃত। কিন্তু এ সময়টুকুর ঘটনাবলি প্রকাশে তিনি থেকেছেন সৎ এবং অকপট। জীবনের প্রাপ্তিগুলোকে ‘সৌভাগ্য’, ‘খোদাই রহমত’ কিংবা ‘অলৌকিক’ বলেই বারবার উল্লেখ করেছেন। নিজের আদর্শ, ত্যাগ, নিষ্ঠাকে সারল্য দিয়ে আড়াল করার চেষ্টা আছে তাঁর এ জীবনী গ্রন্থে। কিন্তু তারপরও সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে পশ্চাৎপদ তৃণমূলের তরুণদের উদ্দীপনা জোগাতে এ গ্রন্থটি অসাধারণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
আরো পড়ুন...বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়ে গেছে। চলতি বছরের শেষ দিকে অথবা আগামী বছরের শুরুতেই এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এই নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে নানা বিধ তৎপরতা চলছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ দেখতে চায়। এই নির্বাচন যেন অংশগ্রহণ মূলক হয় সে ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুনির্দিষ্ট আগ্রহ রয়েছে। এরকম বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন...যেকোনো সময় নতুন রাষ্ট্রপতি নাম ঘোষিত হতে পারে। নতুন রাষ্ট্রপতির নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা না হলেও মনোনয়নপত্র কেনা, মনোনয়নপত্র তৈরি করাসহ নানা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে আজকালের মধ্যেই নতুন রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন তা পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী বিভিন্ন নেতারা বলেছেন, নতুন রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন তা প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত করে ফেলেছেন এবং আজকালের মধ্যেই এ ব্যাপারে তিনি আনুষ্ঠানিক সংকেত দিবেন। এই সংকেত দেওয়ার পরপরই আওয়ামী লীগ মনোনীত রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী বা তার পক্ষের কেউ নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়ন ফরম পূরণ করবেন।
আরো পড়ুন...আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে এই সংসদীয় দলের বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সংসদীয় দলের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। বরং সংসদ সদস্যরা সংসদ নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রপতি চূড়ান্তকরণের একক দায়িত্ব অপর্ণ করেছেন।
আরো পড়ুন...শুধু দুর্নীতির ধারণা সূচক কেন, যে কোনো সূচকে বাংলাদেশকে হতশ্রী, ব্যর্থ, খারাপ দেখানোর একটা প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এই যে গত বছর ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার’ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক প্রকাশ করল। এতে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২। ওই প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশের চেয়েও পাকিস্তান (১৫৭), আফগানিস্তান (১৫৬) ও রাশিয়ার (১৫৫) গণমাধ্যম স্বাধীন। কী অদ্ভুত ব্যাপার!
আরো পড়ুন...