১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন এলেই একটা প্রশ্ন আমাকে তাড়িত করে, শেখ হাসিনা যদি রাজনীতিতে অসামান্য সাফল্য অর্জন না করতেন, তাহলে বঙ্গবন্ধু কি এভাবে ফিরে আসতেন? যেভাবে এখন জাতির পিতাকে স্মরণ করা হয়, সেভাবেই স্মরণ করা হতো?
আরো পড়ুন...বাংলাদেশ নিয়ে ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্র ভিন্ন মত পোষণ করছে বেশ কিছু বিষয়ে। তাদের মধ্যে মতদ্বৈততা প্রকাশ্য রূপ নিতে শুরু করেছে। যেমনটি হয়েছিল ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে। তবে শেষপর্যন্ত সেই মতদ্বৈততা তারা কাটিয়ে উঠতে পেরেছিল। এখন এই মতদ্বৈততা কিভাবে কাটানো হবে তা দেখার বিষয়।
আরো পড়ুন...প্রশাসনের শীর্ষ দুই পদ শূন্য হচ্ছে চলতি বছরেই। প্রশাসনের শীর্ষ পদ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন চলতি বছরের ১৪ অক্টোবর অবসরে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে তিনি এক বছরের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে আছেন। তার চুক্তির মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না বলেই একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন।
আরো পড়ুন...শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত সহচর এবং আত্মীয় ছিলেন। যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। একজন তাত্ত্বিক লেখক এবং বহুমাত্রিক মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তার সুখ্যাতি ছিল। ৭৫’ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সময় শেখ ফজলুল হক মনিকেও তার ধানমন্ডির বাসায় আক্রমণ করে ৭৫’ এর ঘাতকরা। সেই সময় শেখ ফজলুল হক মনি এবং তার অন্তঃসত্বা স্ত্রী আরজু মনিকে হত্যা করে নরপিশাচরা। অলৌকিকভাবে দুই শিশু শেখ ফজলে শামস পরশ এবং শেখ ফজলে নূর তাপস বেঁচে যান। পরবর্তীতে শেখ মনির ছোট ভাই শেখ সেলিম তাদেরকে পিতৃস্নেহে পালন করেন। দুইজনই আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব শুধু হননি, একজন শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে তারা নিজেদেরকে গড়ে তুলেছেন।
আরো পড়ুন...গত মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত ৯টার দিকে বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে দেখলাম গুলির মতো মেসেজ। একটা বই পড়ছিলাম। মেসেজের টুংটাং শব্দে নজর দিলাম। কী এমন হলো যে, সবাই সব ছেড়ে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিতে মরিয়া হয়ে গেল। বই বন্ধ করে, ফোনে চোখ রাখলাম। দেখি ফেসবুক বন্ধ নিয়ে রীতিমতো আর্তনাদ। সরকার ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছে, ফেসবুকে ঢোকা যাচ্ছে না, এ নিয়ে রীতিমতো হাহাকার। আমি নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম, সরকার কেন ফেসবুক বন্ধ করবে? দেশে কী এমন পরিস্থিতি হলো যে ফেসবুক বন্ধ করতে হবে? টেলিভিশন অন করলাম। ওমা, দেখি ‘মেটা’র সার্ভার ডাউন হওয়র কারণে বিশ্বব্যাপী ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্রাম সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু ‘মেটা’কে দোষ দেবে কে? সব দোষ সরকারের। আকারে ইঙ্গিতে কেউ কেউ বোঝাতে চাইল সরকারই ‘ফেসবুক’ বন্ধ করে দিয়েছে। এক বিশাল বুদ্ধিজীবী যেন সব জানেন। কী অবলীলায় বেইলি রোডের দুর্ঘটনার সঙ্গে ফেসবুক বন্ধের ঘটনা মেলালেন।
আরো পড়ুন...একটা জরুরি কাজে সচিবালয়ে গেছি। কাজ শেষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গেলাম, স্বাস্থ্য সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে দেখা করতে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বারান্দায় দেখলাম অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী এলোমেলো হাটাহাটি করছেন। সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী কমিউনিটি ক্লিনিক সহায়তা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান। বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের সভাপতি। আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চক্ষু বিশেষজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা। সবচেয়ে বড় কথা তিনি ৮২ বছর বয়সী এক প্রবীণ নাগরিক। সচিবালয়ের বারান্দায় তার বিভ্রান্ত হাটাহাটি দেখে একটু অবাক হলাম। কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, আপনাকে এরকম উদভ্রান্ত লাগছে কেন? সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর চোখে মুখে হতাশা, বিরক্তি এবং ক্ষোভ। বললেন, কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্টের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) নেই গত চার মাস। কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ হবার উপক্রম। সবার দ্বারে দ্বারে ঘুরছি। কিন্তু কেউ কিছু করছেনা। এরপর তিনি যা বললেন, তা রীতিমতো উদ্বেগের।
আরো পড়ুন...দুর্নীতি, অর্থ-আত্মসাৎ এবং শ্রমিক ঠকানোর অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য ড. ইউনূস মরিয়া চেষ্টা করছেন। একদিকে যেমন তিনি গণতন্ত্র নেই বলে চিৎকার করছেন অন্যদিকে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভাবশালী দেশগুলোকে সরকারের বিরুদ্ধে সক্রিয় করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এরকম প্রচেষ্টাগুলো ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে। ড. ইউনূস যখন সরকারের সরাসরি সমালোচনা করছেন ঠিক এরকম মুহুর্তেই গত রাতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সাথে নৈশভোজে অংশ নেন শান্তিতে নোবেল জয়ী এই অর্থনীতিবিদ।
আরো পড়ুন...সরকার পতনের আন্দোলনে হাল ছেড়ে দিয়েছেন বিএনপি নেতারা। বিএনপিতে এখন চলছে হতাশার রাজত্ব। কর্মী এখন ইতিউতি ঘোরাফেরা করছেন। কেউ কেউ চাকরি নিচ্ছেন, কেউ কেউ রাজনীতি ছেড়ে ব্যবসা বাণিজ্য করার চেষ্টা করছেন। আর নেতারা এখন বাড়িতে আরামে আয়েশে বিশ্রাম করছেন।
আরো পড়ুন...বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে যেদিন (২৯ ফেব্রুয়ারি) প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো, সেদিন রাতেই ভয়ংকর দুর্ঘটনায় বেইলি রোডে প্রাণ হারালেন বহু নিরীহ মানুষ। বাংলাদেশে গ্যাস দুর্ঘটনা, আগুন লাগা ইত্যাদি নানা বিপর্যয়ে মানুষের মৃত্যু যেন এখন এক স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কয়েক মাস পরপর গ্যাস বিস্ফোরণ, বিদ্যুতের শর্টসার্কিট, রহস্যময় আগুনে বহু প্রাণ যায়। কিছুদিন চলে হৈচৈ। গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। অনিয়ম বন্ধে অঙ্গীকারের দীর্ঘ তালিকা তৈরি হয়। কিছু মানবিক বিপর্যয়ের গল্প আমরা সংবাদপত্রে পড়ি। ব্যস, তারপর সব ঠিকঠাক।
আরো পড়ুন...টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করার পর দুই দফায় ৪৪ জনকে মন্ত্রী করা হয়েছে। এর আগে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করেছিল। মোট পাঁচ মেয়াদে আওয়ামী লীগের গঠিত মন্ত্রিসভার দিকে তাকালে দেখা যায় যে, একাধিকবার মন্ত্রী হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা খুবই কম। বরং আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন জেলার এবং প্রান্তিক পর্যায়ে নেতাদেরকে মন্ত্রিত্বের স্বাদ দিচ্ছেন এবং একাধিক ব্যক্তিকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করে তিনি একটি বৈচিত্র্য আনতে চাচ্ছেন। বিশেষ করে তৃণমূল এবং কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের দূরত্ব ঘোচাতে মন্ত্রিসভা একটি বড় চমক হিসাবে কাজ করছে।
আরো পড়ুন...ছোট বেলায় খুব ডানপিটে ছিলাম। বন্ধুদের সাথে কাঁদা মেখে ফুটবল খেলতাম। ভরদুপুরে পুকুরে সাঁতার কাঁটতাম। পড়াশুনার ধারে কাছেও ছিলাম না। আমার এই বহেমিয়ান শিশুকাল দেখে মুরুব্বীরা ভয় দেখাতেন। ‘এই ছেলের লেখা পড়া হবে না। একে হাল চাষ করে খেতে হবে।’ আমি ভয়ে আঁতকে উঠতাম। প্রায়ই স্বপ্নে দেখতাম আমি হাল চাষ করছি। মাঝে মাঝে স্বপ্নে নিজেকে নাপিত হিসেবেও দেখতাম। জেলা স্কুলে ভর্তি হলাম। কিন্তু তাতে আমার দুরন্তপনা এতোটুক কমেনি। গুরুজনরা বাবা-মাকে পরামর্শ দিলো, একে মানুষ করতে হলে ক্যাডেট কলেজে পাঠিয়ে দাও। কিন্তু ক্যাডেট কলেজে ভর্তি কি এতো সোজা। আত্মীয়-স্বজনরাই ভয় দেখালেন। তারপরও ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। কেউ কেউ বললেন, ‘ওর হবে না।’ কিন্তু কি আশ্চর্য আমি ঠিকই ক্যাডেট কলেজে চান্স পেলাম। পড়াশুনা এবং দুষ্টমি রেল লাইনের মতো সমান্তরাল ধারায় চলতে থাকলো। এবার এসএসসি পরীক্ষার পালা।
আরো পড়ুন...আজ সাত জন নতুন প্রতিমন্ত্রীর শপথ নেওয়ার মধ্য দিয়ে মন্ত্রিসভার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৪ জন। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের শেষ ধাপ নয়। এখনও মন্ত্রিসভা অসম্পূর্ণ রয়েছে। সামনের দিনগুলোতে মন্ত্রিসভা আরও সম্প্রসারিত হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
আরো পড়ুন...গতকাল জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে ৫০ জন নারী সদস্য শপথ নিয়েছেন। শপথ গ্রহণের পরই তারা সংসদে যোগ দান করেন। তাদের সংসদে যোগদানের পরেই মন্ত্রিসভার সম্প্রসারের গুঞ্জনটি পল্লবিত হতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সংরক্ষিত আসনের মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ করা হতে পারে। বর্তমানে ৩৭ সদস্যের মন্ত্রিসভা অপূর্ণাঙ্গ। অনেকগুলো মন্ত্রণালয়ে এখন পর্যন্ত মন্ত্রী দেওয়া হয়নি।
আরো পড়ুন...একে একে কারাগার থেকে মুক্তি পাচ্ছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশে যে তাণ্ডব হয়, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির বহু নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হন। দলের মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ একাধিক নেতার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস এবং নাশকতার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। এসব গ্রেপ্তারে বিএনপির আন্দোলন স্তিমিত হয়ে পড়ে। আন্দোলন পথ হারায়। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন প্রতিহত করার ডাক দিয়েছিল ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটি। কিন্তু তাদের নির্বাচন বর্জন আন্দোলন সফল হয়নি। অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়ে বিএনপি তার অক্ষমতা ও দুর্বলতা প্রকাশ করে। বিএনপি এবং তার মিত্রদের নামমাত্র আন্দোলন নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর ১১ জানুয়ারি নতুন সরকার শপথ নেয়।
আরো পড়ুন...বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের এক ধরনের নেতিবাচক এবং বিভ্রান্তি মূলক মনোভাব তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশের মানবাধিকার, সুশাসন, আইনের শাসন ইত্যাদি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনেকগুলো নেতিবাচক ধারণা পোষণ করেছিল। আর এই নেতিবাচক ধারণাগুলো প্রধান কারণ ছিল বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রাপ্তি। এই তথ্য প্রাপ্তির যে উৎসগুলো ছিল তার উৎসের একটি বড় অংশই দিয়েছিল ব্যাধিগ্রস্ত বামরা।
আরো পড়ুন...৮ ফেব্রুয়ারি ঘটনা বহুল নির্বাচনের পর পাকিস্তানের ‘দ্যা ন্যাশন’ পত্রিকার সম্পাদকীয় শিরোনাম ছিলো ‘ডেথ অফ কেয়ার টেকার গর্ভরমেন্ট সিস্টেম’ (তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার মৃত্যু)। সম্পাদকীয় শিরোনাম দেখে চমকিত হলাম। পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে দেশে-বিদেশে। এই বিতর্কিত নির্বাচন নিয়ে আরও কিছু দিন চর্চা হবে, নির্বাচনে নজির বিহীন কারচুপির পরও ইমরান খানের দল ভোট বিপ্লব ঘটিয়েছে। নওয়াজ আর বিলওয়ালের ঐক্য পাকিস্তানের জনগণ কতটা গ্রহণ করেছে? এই প্রথম সেনাবাহিনী নির্বাচনী পরিকল্পনায় হোঁচট খেয়েছে। পাকিস্তানে ভেস্তে গেছে মার্কিন পরিকল্পনা-ইত্যাদি নানা বিষয় নিয়ে বিভিন্ন জনের মত উঠে আসছে বিশ্বের গণমাধ্যমে। কিন্তু আমার চোখ আটকে আছে পাকিস্তানে কেয়ার টেকার সরকার ব্যবস্থার মৃত্যুর খবরে। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার জন্ম হয়েছিল পাকিস্তানে। জামায়াতের তত্বাবধানে পাকিস্তান থেকে এই মডেল আমদানি করা হয়েছিল বাংলাদেশে। এক যুগ আগেই বাংলাদেশ তত্বাবধায়ক সরকারকে বিদায় দিয়েছে। পাকিস্তানি এই ‘গণতন্ত্রের মডেল’ অবশ্য বাংলাদেশে পাকিস্তান পন্থীরা এখনও আঁকড়ে ধরে আছে। এবার পাকিস্তানের নির্বাচনের পর বাংলাদেশে তত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষের উকিলরা কি বলবেন?
আরো পড়ুন...সরকারের এখন সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ দ্রব্যমূল্য। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য একের পর এক পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে কথা বলছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এখন দম ফেলার সময় নেই। তারা বিভিন্ন রকমের উদ্যোগ, কর ছাড়, শুল্ক ছাড় সহ নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। কিন্তু তারপরও এখন পর্যন্ত তারা দ্রব্যমূল্যে লাগাম টেনে ধরতে পারেনি। দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরাই সরকারের জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
আরো পড়ুন...