এডিটর’স মাইন্ড


অক্টোবরে যে পাঁচ ঘটনা রাজনীতির দৃশ্যপট পাল্টে দিতে পারে

অক্টোবর মাস বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই মাসে অনেক কিছু ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা করছেন রাজনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্টরা। বিভিন্ন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিও বলছেন, এই মাসে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘অক্টোবরেই সরকারের পতন ঘটবে।’ অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, ‘এই অক্টোবরেও আছি, আগামী অক্টোবরেও থাকবো।’ অক্টোবর নিয়ে পাল্টাপার্টি ঘোষণার প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠেছে কি হতে যাচ্ছে আগামী অক্টোবরে।

আরো পড়ুন...
শেখ হাসিনার পর কে?

একজন বিদেশীর সাথে কথা হচ্ছিল কদিন আগে। ঢাকার এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ী চালিয়ে তিনি মুগ্ধতার কথা বলেছিলেন। কুড়ি বছর আগে একবার বাংলাদেশে এসেছিলেন এই উন্নয়নকর্মী। কুড়ি বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশের বদলে যাওয়া দৃশ্যপট দেখে তিনি উল্লাসিত, আপ্লুত। একটি দেশ কিভাবে এতো কম সময়ে এভাবে উন্নতি করতে পারে? প্রশ্নটা করে নিজেই উত্তর দিলেন।

আরো পড়ুন...
আমলারা হঠাৎ নিরপেক্ষ হয়ে যাচ্ছেন কেন?

বুধবার সচিবালয়।। একজন গুরুত্বপূর্ণ সচিবের কাছে গেলেন একজন জনপ্রতিনিধি। সংসদ সদস্য তার নির্বাচনী এলাকার একটি কাজ সংক্রান্ত ফাইল সচিবের টেবিলে আটকে আছে বলে জানালেন এবং দ্রুত ফাইলটা নিষ্পত্তি করার জন্য অনুরোধ জানালেন। সচিব তার পূর্ব পরিচিত এবং ঘনিষ্ঠও বটে। কিন্তু এবার তিনি ভিন্ন অবয়বে দেখা দিলেন। সচিব জনপ্রতিনিধিকে বললেন, ‘ফাইল তার নিয়মেই যাবে। এটার জন্য আমাকে তদবির করে লাভ নেই। এখন অনেক ঝামেলায় আছি। দেশে কি হচ্ছে আমরা বুঝি না। এ ধরনের তদবির এখন আর গ্রহণ করতে পারছি না। দুঃখিত।’

আরো পড়ুন...
শুভ জন্মদিন আপা, আপনি অপরাজিতা

৭৭ বছরেও আপনি ক্লান্তিহীন। অফুরন্ত প্রাণশক্তিতে ভরা। এখনও আপনার উদ্যম, উদ্দীপনা, দিনরাত কাজ করে যাওয়া-সবাইকে অবাক করে, বিস্মিত করে। কান পাতলেই শুনি, লোকজন বলে, ‘একজন মানুষ কিভাবে এতা পরিশ্রম করতে পারে।’কিভাবে সম্ভব একজন মানুষের পক্ষে এভাবে অবিরাম ছুটে চলা? আমি জানি স্বপ্ন আপনাকে ঘুমুতে দেয় না।

আরো পড়ুন...
নির্বাচনের আগে বড় চমক দেবে আওয়ামী লীগ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তিন মাস সময় রয়েছে। নির্বাচন হবে কিনা তা নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা রয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা আশাবাদী। তারা বলছেন, নভেম্বরে তফসিল ঘোষণা করা হবে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। আর নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ বড় ধরনের চমক দেবে। কি সেই চমক তা নিয়ে রাজনীতির অঙ্গনে নানামুখী আলোচনা হচ্ছে।

আরো পড়ুন...

আবার অনির্বাচিত সরকার?

কিউবার প্রয়াত কমিউনিস্ট নেতা ফিদেল ক্যাস্ত্রো বলেছিলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যার বন্ধু, তার শত্রুর দরকার নেই।’ এ কথাটি যে কত বড় সত্য তা বাংলাদেশ এখন খুব ভালো করেই বুঝতে পারছে। জো বাইডেনের সঙ্গে সেলফি, নৈশভোজে আমন্ত্রণের পর গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

আরো পড়ুন...
ভিসা নিষেধাজ্ঞা: প্রশাসনের মধ্যে উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ

প্রথম পর্যায়ে ভিসা নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পরপরই প্রশাসনের মধ্যে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রশাসনের মধ্যে খোঁজ খবর নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন মহল টেলিফোনে একে অন্যকে জিজ্ঞেস করছেন যে, কারা কিভাবে ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় এলেন। এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানার জন্য এক ধরনের মরিয়া চেষ্টা দেখা গেছে। তবে লক্ষণীয় ব্যাপার যে প্রশাসনের মধ্যে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক ব্যক্তি ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর এক ধরনের ভয় এবং আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।

আরো পড়ুন...
আগামী ১০০ দিন বাংলাদেশে কি ঘটতে পারে?

আমি জ্যোতিষী নই। ভবিষ্যৎ গণনা আমার কাজ না। বাংলাদেশে আগামী নির্বাচনের আগে কি ঘটতে পারে কোন জ্যোতিষীর পক্ষেও এখন বলা সম্ভব কিনা আমার সন্দেহ । হয়তো তা সময়ই বলে দেবে। কিন্তু পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আগামী দিনের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের একটি ধারণা পাওয়া যেতেই পারে। ১০০ দিনের মধ্যে দেশে একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা। এ ব্যাপারে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন আগামী জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে চায়। কিন্তু দেশে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হবে কিনা, তা এখন কোটি টাকার প্রশ্ন। নির্বাচন হলে সেই নির্বাচনে কি বিএনপি অংশ নেবে? বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন করা কি আদৌ সম্ভব হবে? সেরকম একটি নির্বাচন কি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতি পাবে? ইত্যাদি নানা প্রশ্ন এখন বাংলাদেশের আকাশে-বাতাসে। অফিসে, রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে, চায়ের আড্ডায়, হাটে-বাজারে এসব নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। অজানা এক গন্তব্যে বাংলাদেশ।

আরো পড়ুন...
প্রাক পর্যবেক্ষণের পরেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কতটুকু অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ হবে, নির্বাচনের পরিবেশ কতটুকু আছে তা পর্যবেক্ষণ করতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একটি প্রতিনিধি দল আগামী অক্টোবরে বাংলাদেশে আসছে বলে জানা গেছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এবং ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এর যৌথভাবে স্বাধীন নিরপেক্ষ প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা (পিইএএম) পরিচালনা করবে। ছয় সদস্যের এই প্রতিনিধি দল আগামী ৭ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করবেন বলে জানা গেছে। নানা কারণে এই প্রতিনিধি দলের সফর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল। বিশেষ করে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগামী নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের অনড় অবস্থান বারবার পুনরুক্ত করছে।

আরো পড়ুন...
পাঁচ বিষয়ে অনড় যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের ব্যাপারে পাঁচটি বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কোনোরকম সমঝোতায় পৌঁছতে চাচ্ছে না। এ নিয়ে তাদের অনড় অবস্থানের এতটুকু পরিবর্তন হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আবদুল মোমেন। সেখানে তারা বিভিন্ন মার্কিন কূটনৈতিক কর্মকর্তার সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করছেন। পররাষ্ট্র দপ্তরের কাউন্সিলর ডেরেক এইচ শোলেট এর সাথে গত মঙ্গলবার বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র সচিব। এছাড়াও পররাষ্ট্র দফতরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার সাথেও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বৈঠক করেছেন। উজরা জেয়ার সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

আরো পড়ুন...
আরও যারা যাচ্ছে তৃণমূল বিএনপিতে

বিএনপি থেকে একঝাঁক নেতা তৃণমূল বিএনপিতে যাচ্ছে—এমন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে বিএনপির ভিতর। শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় নেতারা নন, বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী নেতারা এমনকি বিভাগীয় জেলা পর্যায়ের নেতারাও তৃণমূল বিএনপিতে যাচ্ছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বিএনপির মধ্যে যে সমস্ত নেতারা এখন নিষ্ক্রিয় রয়েছেন তাদের একটি বিরাট অংশ তৃণমূল বিএনপিতে যেতে পারেন বলে অনেকে ধারণা করছেন।

আরো পড়ুন...
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথ খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ দেখতে চায় বিএনপি। আর এ লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং এক রকমের প্রচ্ছন্ন চাপ দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কোনো চাপ নয়, বাংলাদেশের গণতন্ত্র সংহত থাকুক, বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিকশিত হোক। কারণ গণতন্ত্র হলো উন্নয়ন এবং উন্নয়নের অন্যতম পূর্বশর্ত। আর সে কারণেই তারা বাংলাদেশে একটি অর্থবহ ও অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায়।

আরো পড়ুন...
আমলাদের আওয়ামী লীগে রূপান্তরের নেপথ্যে

মির্জা আজম। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। ছয়বারের এমপি। জীবনে কোনো সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হননি। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও তিনি জয়ী হয়েছেন। জামালপুরে দলমত নির্বিশেষে তিনি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন।

আরো পড়ুন...
রাজনীতির জন্য ভয়ঙ্কর ১৭ দিন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। আজ সকালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে তিনি নিউইয়র্কে গেছেন। আগামী ৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে। এই ১৭ দিন প্রধানমন্ত্রী দেশে থাকবেন না। আর এই ১৭ দিনই রোডমার্চসহ রাজপথে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সরকারকে অচল করে দিতে চায় বিএনপি। গতকাল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই রোডমার্চ তখনই শেষ হবে যখন সরকারের পতন হবে।

আরো পড়ুন...
পুলিশ-আমলা এবং প্রজাতন্ত্রের মালিকানা

বাড়ীতে আরাম আয়েশের জন্য আপনি চাকর-বাকর রাখলেন। স্বস্তিতে থাকতে নিয়োগ দিলেন ড্রাইভার, দারোয়ান। ক্রমশ: আপনি তাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠলেন। চাকর-বাকররাই ঠিক করা শুরু করলো আপনি কি খাবেন। কোন পোষাক পরবেন। ড্রাইভার যে পথ দিয়ে আপনাকে নিয়ে যায়, আপনি সে পথেই যাতায়াত শুরু করলেন। নিজের পছন্দের রাস্তাও আপনি ভুলে গেলেন। আপনার সাথে কে দেখা করবে না করবে, সেই সিদ্ধান্তের দায়িত্বও বাড়ীর দারোয়ানের কাছে চলে গেল আপনার অগোচরে। এক সময় দেখা গেল আপনি চাকর-ড্রাইভার-দারোয়ানের উপরই পুরোপুরি নির্ভরশীল। তাদের ছাড়া আপনি কিছুই করতে পারছেন না। চলতে ফিরতেও পারছেন না। এই সুযোগে তারাই যেন বাড়ীর মালিকানা নিয়ে নিলো। অবস্থা এমন দাড়ালো যে, তারা যা বলে আপনি সেটা করতে বাধ্য। এরা আবার নিজেরা নিজেরা মারামারি করে, ঝগড়া করে। একজন আরেকজনের বউয়ের সঙ্গে পরকীয়া করে। আপনি নীরবে সব সহ্য করেন। এক সময় আপনি তাদের হাতে জিম্মী হয়ে গেলেন। চাকর-বাকর-দারোয়ান-ড্রাইভাররাই বাড়ী মালিক হয়ে গেল। তাদের কথায় আপনাকে চলতে হয়। তাদের ইচ্ছায় আপনাকে সবকিছু করতে হয়। বাংলাদেশকে যদি একটা পরিবারের সঙ্গে তুলনা করি, তাহলে ইদানিং প্রায়ই মনে হয় আমরা সম্ভবত ঐ পরিবারের মতোই একটা পরিস্থিতির মধ্যে বসবাস করছি।

আরো পড়ুন...
নিষেধাজ্ঞার হুমকি বনাম বন্ধুত্বের সেলফি

৯ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে শুরু হয় জি-২০ সম্মেলন। এ সম্মেলনে সবকিছু ছাপিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সেলফি আলোচনার ঝড় তুলেছে। ছবি নাকি কথা বলে। ড. ইউনূস, আগামী নির্বাচন, মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে যখন টানাপোড়েন, তখন এ ছবির নানা ব্যাখ্যা হবে। এ ছবির অর্থ নিয়ে নিশ্চয়ই আগামী কিছুদিন রাজনীতি মাঠে নানা বিতর্ক হবে। কেউ বলবে এটা শুধুই একটা সেলফি। এর কোনো মানে নেই। মার্কিন প্রেসিডেন্ট সৌজন্যতা দেখিয়েছেন মাত্র। এ সেলফি দিয়ে মার্কিন নীতি বা অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হবে না।

আরো পড়ুন...
শেখ হাসিনা কেন বিশ্বজুড়ে এত সম্মান পাচ্ছেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছুটে বেড়াচ্ছেন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। ব্রিকসের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে। সেখান থেকে ফিরে এসেই তিনি আবার ছুটে গেলেন দিল্লিতে। দিল্লি থেকে ফিরে এসে তিনি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাবেন। এরপর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে যোগ দিতে যাবেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে।

আরো পড়ুন...