নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:১০ পিএম, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় পর্যটন আকর্ষণসমূহ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পের বিকাশের সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে হবে।’
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ট্যুরিজম ফর ইনক্লুসিভ গ্রোথ অর্থাৎ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা কর্তৃক ঘোষিত এবারের প্রতিপাদ্যে পর্যটনের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে যা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনকে ত্বরান্বিত করবে। আমি বিশ্ব পর্যটন দিবসের সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।’
তিনি বলেন, ‘পরিকল্পিত, সুনিয়ন্ত্রিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন একটি দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শ্রমঘন পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি এ শিল্পে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব।’
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ট্যুরিজম ফর ইনক্লুসিভ গ্রোথ অর্থাৎ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা কর্তৃক ঘোষিত এবারের প্রতিপাদ্যে পর্যটনের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে যা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনকে ত্বরান্বিত করবে। আমি বিশ্ব পর্যটন দিবসের সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।’
তিনি বলেন, ‘পরিকল্পিত, সুনিয়ন্ত্রিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন একটি দেশের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শ্রমঘন পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি এ শিল্পে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব।’
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্ববাজারের অস্থিতিশীলতা, বাজার ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্যতা এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সূত্রে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়ার শঙ্কা থাকে। এছাড়া, সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে পণ্য সরবরাহের সাপ্লাই-চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হলে মূলত ইরান বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রপ্তানি সংশ্লিষ্ট পরিবহন খরচ বাড়তে পারে। এতে পণ্য তৈরি ও সরবরাহ ব্যয় বাড়ায় রপ্তানিকারকরা কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের আশঙ্কার বিষয়ে দেশের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়ার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্দেশ দিয়েছি যাতে প্রত্যেকে মধ্যপ্রাচ্যের চলমান ঘটনাপ্রবাহের ওপর নজর রাখে এবং এ বিষয়ে নিজ নিজ করণীয় নির্ধারণ করে। সংঘাত দীর্ঘ হলে কোন কোন সেক্টরে প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের যে কোনো সংঘাত বা সংঘাতের খবর জ্বালানি তেলের বাজারকে প্রভাবিত করে। এতে পণ্যের জাহাজ ভাড়া বাড়ে। যা আমদানি ব্যয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। সার আমদানি ব্যয়ে প্রভাব পড়ে। এতে বিকল্প উৎস হিসেবে চীন, মরক্কো, তিউনেশিয়া, কানাডা, রাশিয়া ইত্যাদি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করা হবে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সংকট আরও ঘনীভূত ও দীর্ঘায়িত হলে তা বাংলাদেশের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলতে পারে। সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদ মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের অর্থনীতি
মন্তব্য করুন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ
মন্তব্য করুন
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিনয় মোহন কোয়াত্রা
মন্তব্য করুন
গ্রেপ্তার কাচ্চি ভাই বেইলি রোড
মন্তব্য করুন
জাল ভোট নির্বাচনী কর্মকর্তা উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’