নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৫ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০১৭
২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটেই নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হচ্ছে। এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে কিছুটা শংকা কাজ করছে। তা ফুটে উঠেছে ব্যবসায়ী সমিতিগুলোর বাজেট প্রস্তাবে। প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে ব্যবসায়ীরা বলেছেন, নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হলে পণ্যের দাম বাড়বে। পাশাপাশি সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করায় দেশীয় শিল্প হুমকিতে পড়বে।
সোমবার প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে নির্মাণ, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বৃহৎ শিল্পখাতের ব্যবসায়ীরা নতুন ভ্যাট আইনকে ঘিরে সব প্রস্তাব দিয়েছেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন আয়কর নীতির সদস্য পারভেজ ইকবাল, শুল্কনীতির সদস্য লুৎফর রহমান ও ভ্যাট নীতি সদস্য ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রি-রোলিং মিল এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতিত আবু বকর সিদ্দিক বলেন, নতুন ভ্যাট আইনে ট্যারিফ পদ্ধতি থাকছে না। এ নিয়ে স্টিল শিল্প উদ্বিগ্ন। তাই শিল্পের স্বার্থে ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন হিসেব করে তার ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা উচিত। এর ব্যত্যয় ঘটলে লৌহ শিল্পে ধস নামবে।
সিমেন্ট ম্যানুফেকচারার্স এসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান শহীদুল্লাহ সিমেন্ট শিল্পের কাঁচামাল ক্লিংকারের ওপর শুল্ক কর পরিশোধের আহ্বান জানিয়ে বলেন, স্টিল শিল্পের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট সমর্থনযোগ্য নয়। এতে টনপ্রতি রডের দাম ৯ হাজার টাকা বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি সরকারের উন্নয়ন ব্যয়ও বৃদ্ধি পাবে।
প্লাস্টিক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির প্রতিনিধি শামীম আহমেদ বলেন, নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করলে ১ হাজার ৩৭০টি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক উঠে যাবে। এ নিয়ে প্লাস্টিক খাতের ব্যবসায়ীরা উদগ্রিব। সম্পূরক শুল্ক উঠে গেলে প্লাস্টিক খাতের ব্যবসায়ীরা টিকে থাকতে পারবে না।
এসএমই এসোসিয়েশনের সভাপতি আলী জামান বলেন, অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের বিশ্বাসবোধের ঘাটতির জায়গা তৈরি হচ্ছে। রেজিস্ট্রেশনে শুরুতেই করদাতা সনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) দিতে হচ্ছে। পরবর্তীতে আয়কর অফিস যদি টিআইএনের সূত্র ধরে টার্নওভারের ১০ শতাংশ গ্রস প্রফিট হিসেব করে তাহলে ব্যবসায়ীদের আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় থাকবে না।
তিনি আরো বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের টার্নওভার ট্যাক্স ৩ শতাংশ ধরা হয়েছে। তার মানে পণ্যের ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন। অনেক বড় প্রতিষ্ঠান যারা রেয়াত নিতে পারে তারাও ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন করতে পারে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
হালকা প্রকৌশল শিল্প সমিতির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক বলেন, নতুন আইন নিয়ে ব্যবসায়ীদের কিছু ক্ষেত্রে আপত্তি আছে। তাই আইন বাস্তবায়নের পর এনবিআরকে যাতে আবার ইউটার্ন দিতে না হয়। ব্যবসায়ীরা সরকারের সঠিক সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে।
প্লট ও ফ্লাটের রেজিস্ট্রেশনের কর কমানোর আহ্বান জানিয়ে রিহ্যাবের সহ-সভাপতি লিয়াকর আলী ভুইয়া বলেন, আমরা কালো টাকা সাদার করার সুযোগ চাই না। শুধু অপ্রদর্শিত অর্থ বিনা প্রশ্নে আবাসন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ চাই। পাশাপাশি আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান ভ্যাট হ্রাসসহ নতুন ভাবে ভ্যাট আরোপ না করার আহ্বান জানান তিনি।
পিভিসি পাইপ প্রস্তুতকারক সমিতির প্রতিনিধি ইকবাল জামান জুয়েল বলেন, কিছু খাত আছে যেগুলোর ট্রানজেকশন বেশি কিন্তু মুনাফা কম। তাই বিক্রয়ের ওপর ভ্যাট আদায় যৌক্তিক হবে না। এসব খাতে সংকুচিত ভিত্তিমূল্য হারে ভ্যাট আদায় না করলে বিকৃতির মধ্যে পড়বে।
আয়রন অ্যান্ড স্টিল আমদানিকারক সমিতির সভাপতি আমির হোসেন নুরানী বলেন, ১ টন মালামাল বিক্রি করলে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা মুনাফা থাকে। কিন্তু ৪ শতাংশ হারে ট্রেড ভ্যাট ধরলে ১৫ হাজার টাকা ভ্যাট দিতে হয়। যা ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম হয়ে যাচ্ছে। আবার ৫০০ টাকা ভ্যাট ফাঁকির জন্য ১৫ দিন যাবতও গাড়ির আটকে রাখার মতো নজির আছে। ভ্যাট আদায়ের আগে খাতভিত্তিক সমিতির সঙ্গে বৈঠকে আহ্বান জানান তিনি।
পাদুকা প্রস্তুতকারক সমিতির সভাপতি শাহনেওয়াজ হোসেন বেলাল বলেন, রাবারের পাদুকা ও হাওয়াই চপ্পলের ওপর ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা প্রত্যাহার করায় পণ্যের দাম বাড়ছে। এ সুযোগে চীনের জুতার বাজার সয়লাব হয়ে যাচ্ছে। এতে দেশীয় শিল্প ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছেছে।
এর জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান বলেন,নতুন ভ্যাট আইন এমন এক ব্যবস্থা,যেখানে করদাতারা বিশ্বমানের উন্নত সেবা পাবেন।কর কর্মকর্তারা স্বেচ্ছা ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। এই ব্যবস্থায় ক্ষতি নয়, বরং এসএমই শিল্পের প্রসার ঘটবে।
তিনি ব্যবসায়ীদের বেচাকেনার হিসাব সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলা ইনসাইডার/এএ
মন্তব্য করুন
ব্যাংকগুলোর পিছু ছাড়ছে না তারল্য সংকট। দৈনন্দিন কার্যক্রম মেটাতেও
এখন ধার করতে হচ্ছে। গেল বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক দিনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ধার করেছে
২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে
ধার করেছে ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা।
কলমানি মার্কেট ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি
ধার করেছে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এক ব্যাংক আরেক ব্যাংক
থেকে ধার করেছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
সূত্র জানায়, ঈদের আগে ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকের বাড়তি চাহিদা ছিল
টাকা তোলার। এ কারণে ওই সময়ে তারল্য সংকট বেড়েছিল। ঈদের পর গ্রাহকদের চাপ কমে গেছে।
তারপরও ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক একীভূত করার ঘোষণা দেওয়ায় দুর্বল ব্যাংক
থেকে গ্রাহকরা নগদ টাকা তুলে নিচ্ছেন। এমনকি দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয়ী প্রকল্পে জমা রাখা
অর্থও তুলে নিচ্ছেন। এতে করে কিছু দুর্বল ব্যাংকে তারল্য সংকট বেড়েছে। ওইসব ব্যাংক
এখন ধারের প্রবণতা বাড়িয়ে দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) কলমানি মার্কেট থেকে কিছু দুর্বল ব্যাংক
৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ধার করেছে। এতে সর্বোচ্চ সুদ ছিল সাড়ে ৯ শতাংশ। সর্বনিম্ন সুদ
ছিল ৮ শতাংশ। এ সুদহার কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানাভাবে মৌখিক নির্দেশনা দিয়ে একটি সীমার
মধ্যে রেখে দিয়েছে। এছাড়া স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ধার করেছে প্রায় ২৫০ কোটি টাকা। এতে
সুদহার ছিল ১০ থেকে প্রায় ১২ শতাংশ।
এর আগে, ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এক দিনে সর্বোচ্চ ২৬
হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত ধার করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকগুলো আমদানি ব্যয়
মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার কেনায় মোটা অঙ্কের অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আটকে
গেছে। এছাড়া বিভিন্ন ট্রেজারি বিল ও বন্ডেও বিনিয়োগ করেছে। ট্রেজারি বিল পুনরায় কিনে
নেওয়ার চুক্তি বা রেপোর আওতায় ওইসব অর্থ ব্যাংকগুলোকে স্বল্পমেয়াদে ধার দিচ্ছে।
এদিকে, ব্যাংকগুলোতে এখনো আমানত বাড়ার চেয়ে ঋণ বাড়ছে বেশি হারে।
ঋণ হিসাবে বিতরণ করা অর্থ আদায় হচ্ছেও কম। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট বেড়েছে।
এছাড়া বাজারে নিত্যপণ্যের দাম মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় মানুষের
সঞ্চয় করার মতো সক্ষমতা কমে গেছে। এমনকি আগের সঞ্চয় ভেঙে জীবিকা নির্বাহ করছে।
এতে করেও ব্যাংকে সঞ্চয় প্রবণতা বাড়ছে না। পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকগুলোতে নানা সংকটের কারণে গ্রাহকদের মধ্যে নানা ধরনের বিভ্রান্তিও তৈরি হয়েছে।
তারল্য সংকট ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হয়েছিল।
আর গত ২১ এপ্রিল একদিনের ব্যবধানে ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
এছাড়া গত ২০ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ৮৪০ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই দেশের বাজারে ১২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৫ বার। এর মধ্যে এপ্রিলেই দাম সমন্বয় হয়েছে ৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণ বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিসিএস
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।