নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৪০ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
বর্তমান যুগকে এশিয়ার যুগ হিসেবে উল্লেখ করে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ সম্ভাবনা ও সুযোগে পরিপূর্ণ একটি দেশ - এই সুযোগ গ্রহণ করুন। এটাই বাংলাদেশের আহবান।
গতকাল, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ তারিখ, বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনভা শহরের এক হোটেলে বিদেশী ও অনাবাসি বাংলাদেশী ব্যবস্যায়ীদের উদ্দেশে ‘দ্য রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়ালস অব ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ` (বাংলার বাঘের উদয় - বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা) শীর্ষক রোডশো-এ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উপর দ্বিতীয় বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।
বাংলাদেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নে প্রবাসী বাংলাদেশী ও বিদেশী, বিশেষত সুইস বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সম্ভাবনা উপস্থাপনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রোড শো আয়োজন করে।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে হাই-টেক শিল্প এবং জাহাজ নির্মানের মত ভারী শিল্পে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান। বিদেশী ও প্রবাসী বাংলাদেশী বিনিয়োগকারীদের `বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল` ও `রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা`য় বিনিয়োগে বিশ্বমানের পরিবেশ ও সুযোগের ব্যাপারে জানিয়ে ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশে আসুন এবং বিনিয়োগের পূর্বে পরিস্থিতি যাচাই করে দেখুন।
কোভিড-১৯ বিশ্ব মহামারির এই সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বের কথা বলার সময় ভূমিমন্ত্রী বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের উদ্যোমী এবং যোদ্ধা হিসেবেও উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশ ধীরে ধীরে কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি থেকে শিল্প ভিত্তিক অর্থনীতিতে পরিবর্তন হচ্ছে উল্লেখ করে সাইফুজ্জামান চৌধুরী আশা প্রকাশ করেন যে এক দশকের মধ্যে বাংলাদেশ একটি সম্পূর্ণ শিল্প ভিত্তিক অর্থনীতি হবে। তিনি আরও বলেন যে বাংলাদেশের জন্য কৃষি এখনও অপরিহার্য থাকবে এবং খাদ্য নিরাপত্তা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত ভিডিও বার্তার মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম বলেন - "তাঁর দেশের সকল মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ অর্জনযোগ্য মানসমূহ নিশ্চিতে আধুনিক বাংলাদেশের জনক শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নিকট অর্পিত হয়েছে। বাংলাদেশ গত এক দশকে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিগুলোর মধ্যে অন্যতম, এছাড়া দারিদ্র্য হ্রাস ও স্বাস্থ্য উন্নয়নে দেশটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে" – তিনি আরও বলেন।
অনাবাসি বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের দূত হিসেবে বর্ণনা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম তাঁদের প্রতি বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে একসঙ্গে কাজ করার আহবান করেন। তিনি বিদেশী বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ এখন বড় ধরণের বিনিয়োগের জন্য সম্পুর্ণ প্রস্তুত - আসুন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন।
বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের মূলধন বাজার এবং বাণিজ্যে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদর্শন এবং বিদেশী ও অনাবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আকৃষ্ট করার জন্য বিএসইসি এই রোডশো সিরিজ আয়োজন করেছে। এই বছরের শুরুতে দুবাই এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪টি প্রধান শহরে সফলভাবে রোড-শো সমাপ্তির পর, বিএসইসি এখন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ এবং জেনেভায় রোড-শো পরিচালনা করল।
সম্মেলনে অনাবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশী প্রাতিষ্ঠানিক এবং স্বতন্ত্র বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল তাঁদের সাথে আলোচনা ও মতবিনিময় করেছে এবং বাংলাদেশে শক্তিশালী অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সম্ভাবনা প্রদর্শন করেছেন; বিশেষ করে সংস্কারকৃত পুঁজিবাজারে বিপুল সুযোগ এবং বিনিয়োগকে সহজতর করার জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন ব্যাপারে তাঁরা আলোকপাত করেন।
অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম পিএএ, বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এসপিপি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মোঃ আলমগীর হোসেন এবং বেসরকারি খাতের নেতৃবৃন্দ শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে অংশ নেন।
মন্তব্য করুন
ব্যাংকগুলোর পিছু ছাড়ছে না তারল্য সংকট। দৈনন্দিন কার্যক্রম মেটাতেও
এখন ধার করতে হচ্ছে। গেল বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক দিনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ধার করেছে
২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে
ধার করেছে ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা।
কলমানি মার্কেট ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি
ধার করেছে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এক ব্যাংক আরেক ব্যাংক
থেকে ধার করেছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
সূত্র জানায়, ঈদের আগে ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকের বাড়তি চাহিদা ছিল
টাকা তোলার। এ কারণে ওই সময়ে তারল্য সংকট বেড়েছিল। ঈদের পর গ্রাহকদের চাপ কমে গেছে।
তারপরও ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক একীভূত করার ঘোষণা দেওয়ায় দুর্বল ব্যাংক
থেকে গ্রাহকরা নগদ টাকা তুলে নিচ্ছেন। এমনকি দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয়ী প্রকল্পে জমা রাখা
অর্থও তুলে নিচ্ছেন। এতে করে কিছু দুর্বল ব্যাংকে তারল্য সংকট বেড়েছে। ওইসব ব্যাংক
এখন ধারের প্রবণতা বাড়িয়ে দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) কলমানি মার্কেট থেকে কিছু দুর্বল ব্যাংক
৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ধার করেছে। এতে সর্বোচ্চ সুদ ছিল সাড়ে ৯ শতাংশ। সর্বনিম্ন সুদ
ছিল ৮ শতাংশ। এ সুদহার কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানাভাবে মৌখিক নির্দেশনা দিয়ে একটি সীমার
মধ্যে রেখে দিয়েছে। এছাড়া স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ধার করেছে প্রায় ২৫০ কোটি টাকা। এতে
সুদহার ছিল ১০ থেকে প্রায় ১২ শতাংশ।
এর আগে, ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এক দিনে সর্বোচ্চ ২৬
হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত ধার করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকগুলো আমদানি ব্যয়
মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার কেনায় মোটা অঙ্কের অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আটকে
গেছে। এছাড়া বিভিন্ন ট্রেজারি বিল ও বন্ডেও বিনিয়োগ করেছে। ট্রেজারি বিল পুনরায় কিনে
নেওয়ার চুক্তি বা রেপোর আওতায় ওইসব অর্থ ব্যাংকগুলোকে স্বল্পমেয়াদে ধার দিচ্ছে।
এদিকে, ব্যাংকগুলোতে এখনো আমানত বাড়ার চেয়ে ঋণ বাড়ছে বেশি হারে।
ঋণ হিসাবে বিতরণ করা অর্থ আদায় হচ্ছেও কম। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট বেড়েছে।
এছাড়া বাজারে নিত্যপণ্যের দাম মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় মানুষের
সঞ্চয় করার মতো সক্ষমতা কমে গেছে। এমনকি আগের সঞ্চয় ভেঙে জীবিকা নির্বাহ করছে।
এতে করেও ব্যাংকে সঞ্চয় প্রবণতা বাড়ছে না। পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকগুলোতে নানা সংকটের কারণে গ্রাহকদের মধ্যে নানা ধরনের বিভ্রান্তিও তৈরি হয়েছে।
তারল্য সংকট ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হয়েছিল।
আর গত ২১ এপ্রিল একদিনের ব্যবধানে ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
এছাড়া গত ২০ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ৮৪০ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই দেশের বাজারে ১২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৫ বার। এর মধ্যে এপ্রিলেই দাম সমন্বয় হয়েছে ৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণ বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিসিএস
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।